Latest Topics

Showing posts with label TIPS-TRICKS. Show all posts
Showing posts with label TIPS-TRICKS. Show all posts

বজ্রপাতের সময় আপনার করণীয়।

(1)এপ্রিল-জুন মাসে বৃষ্টি বেশি হয়, বজ্রপাতের সময়সীমা ৩০-৪৫ মিনিট স্থায়ী হয়। এ সময় ঘরে অবস্থান করুন।


(2)ঘন কাল মেঘ দেখা দিলে ঘরের বাহির হবেন না। অতি জরুরী প্রয়োজনে রাবারের জুতা পড়ে বাহিরে যান।

(3) বজ্রপাতের সময় খোলা জায়গা, খোলা মাঠ অথবা উঁচু স্থানে থাকবেন না।

(4) বজ্রপাতের সময় ধান ক্ষেত বা খোলা মাঠে থাকলে তাড়াতাড়ি গায়ের আঙ্গুলের উপর ভর দিয়ে এবং কানে আঙ্গুল দিয়ে মাথা নিচু করে বসে থাকুন।

(5) যত দ্রুত সম্ভৰ দালান বা কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন।

(6)টিনের চালা যথা সম্ভব এড়িয়ে চলুন। উঁচু গাছপালা ও বৈদ্যুতিক খুঁটি ও তার বা ধাতব খুঁটি, মোবাইল টাওয়ার ইত্যাদি থেকে দূরে থাকুন।

(7)কালো মেঘ দেখা দিলে নদী, পুকুর, ডোবা বা জলাশয় থেকে দূরে থাকুন।

(8) বজ্রপাতের সময় গাড়ির ভিতরে অবস্থান করলে গাড়ির ধাতৰ অংশের সাথে শরীরে সংযোগ ঘটাবেন না, সম্ভব হলে গাড়িটি নিয়ে কোন কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন।

(9) বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকলে জানালার কাছাকাছি ও বারান্দায় থাকবেন না। জানালা বন্ধ রাখুন এবং ঘরের ভিতরে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম থেকে দূরে থাকুন।

(10) বজ্রপাতের সময় মোবাইল, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, ল্যান্ডফোন, টিভি, ফ্রিজসহ সকল বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন এবং এগুলো বন্ধ রাখুন।

(11) বজ্রপাতের সময় হাতল যুক্ত ছাতা ব্যবহার করবেন না। জরুরী প্রয়োজনে প্লাস্টিক বা কাঠের হাতল যুক্ত ছাতা ব্যবহার করুন।

(12)বজ্রপাতের সময় শিশুদের মাঠে খেলাধুলা থেকে বিরত রাখুন এবং নিজেরাও বিরত থাকুন।

(13 বজ্রপাতের সময় ছাউনিবিহীন নৌকায় মাছ ধরতে যাবেন না। তবে এ সময় সমুদ্র বা নদীতে থাকলে নৌকার ছাউনির নিচে অবস্থান করুন।

(14) বজ্রপাতের ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব কল, সিড়ির ধাতব রেলিং পাইপ ইত্যাদি স্পর্শ করবেন না।

(15) প্রতিটি বিল্ডিংয়ে  দন্ড স্থাপন নিশ্চিত করুন।

(16)খোলা স্থানে অনেকে একত্রে থাকাকালীন বজ্রপাত শুরু হলে প্রত্যেকে ৫০ থেকে ১০০ ফুট দূরে দূরে সরে যান

(17) কোন বাড়িতে যদি পর্যাপ্ত নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা না থাকে তাহলে সবাই এক কক্ষে না থেকে আলাদা আলাদা  কক্ষে অবস্থান করুন।

(18) বজ্রপাতের সময় কেউ আহত হলে বৈদ্যুতিক শকে আহতদের মত করেই চিকিৎসা করতে হবে। প্রয়োজনে দ্রুত চিকিৎসককে ডাকতে হৰে ৰা হাসপাতালে নিতে হবে।আহত ব্যাক্তির স্বাস-প্রশ্বাস ও হৃদ স্পন্দন ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।
#Imtiaz_Khandoker

২ মিনিটে ৫০০০+ লাইক সহ ফেসবুক পেজ বানিয়ে ফেলুন কোন Software ছাড়া



এটা আপনার ফেসবুক প্রোফাইলের ফ্রেন্ডদের আপনার পেজের Followers বানাবে। প্রথমে আপনার প্রোফাইলের নামে পেজ হবে তারপর এটাকে এডিটি করে আপনার ইচ্ছা মত নাম দিয়ে নিতে হবে।
Steps:
(i) ফেসবুক Account এ Login করুন।
(ii) Search করুন Google এ (Profile to Page Converter)
(iii) তারপর Video Follow করুন


ছবি থেকে লেখা টেক্সট আকারে বের করুন কোন Software ছাড়া |2018 |Video Tutorial



  1. প্রথমে Google Drive এ যান।
  2. একটা Folder Create করুন। ( Ex- Img2Text )
  3. Image Upload করুন যে Image এ বাংলা লেখা আছে।
  4. Open with -->Google Docs
Video Tutorial

ফেইসবুক এডিকশন দূর করার জন্য আপনি যা যা করতে পারেন

ফেইসবুক বর্তমানের অন্যতম জনপ্রিয় একটি সোশাল মিডিয়া। বাচ্চা থেকে বুড়ো সবাই ফেইসবুক ব্যবহার করেন। আর এখানে সবচেয়ে সাধারণ বিষয়টি হল সংখ্যাধিক মানুষই ফেইসবুক এডিক্টেট। যেকোনো এডিকশনই খারাপ। তাই সবারই উচিত এডিকশন কাটিয়ে উঠার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করা।

ফেইসবুক এডিকশন দূর করার জন্য আপনি যা যা করতে পারেন –



১। এডিকশন দূর করার অন্যতম উপায়ই হচ্ছে ইচ্ছাশক্তি। আপনার ইচ্ছাশক্তিই পারে আপনাকে যেকোনো ক্ষতিকর কিছু থেকে দূরে রাখতে। যদিও এডিকশনের ক্ষেত্রে ইচ্ছাশক্তিকে কাজে লাগানোটা অনেকটাই কঠিন তবে অসম্ভব কিছু কিন্তু নয়। আপনি দৃঢ়ভাবে চাইলেই পারবেন। আপনার চাওয়ার উপরই সবকিছু নির্ভর করবে।

২। একটা মানুষের নানা ধরনের শখ থাকতে পারে। আপনি যখন দেখছেন যে আপনি ফেইসবুক এডিক্টেট হয়ে যাচ্ছেন তখন আপনি আপনার অন্যান্য শখের দিকে নিজেকে ব্যস্ত রাখার চেষ্টা করুন।

৩। ফেইসবুক আপনাকে মানসিকভাবে অনেকটাই অসুস্থ করে দিতে পারে। আপনাকে অনেক অনেক ধরনের নেগেটিভ অনুভূতি দিতে পারে। এইসব ব্যাপারে বিস্তারিত জানুন। ক্ষতিকর দিকগুলো জানলে হয়ত আপনি নিজেই নিজেকে অতিরিক্ত ফেইসবুক ব্যবহার করা থেকে বিরত রাখতে পারবেন।

৪। অবসর সময়ে আপনার পরিবারকে সময় দিন। এতে করে পারিবারিক বন্ধন যেমন দৃঢ় হবে তেমনি আপনি নিজেকে ফেইসবুক থেকেও দূরে রাখতে পারবেন।

৫। বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিন। আপনি যখন আপনার সব বন্ধুদের নিয়ে গরম চা হাতে আড্ডা দেবেন তখন আপনার খুব চমৎকার কিছু সময় কাটবে। আর এই সময়তাই আপনাকে ভার্চুয়াল ফ্রেন্ড আর সত্যিকারের ফ্রেন্ডের মধ্যে তফাতটা ধরাতে সাহায্য করবে।

৬। ফেইসবুক ব্যবহারের প্রতি অন্যরকম আগ্রহ কাজ করার মূল বিষয় হচ্ছে ‘লাইক’। এটি আপনাকে বার বার বাধ্য করে ফেইসবুকে লগ ইন হতে। তাই আপনাকে মনে মনে এটা মানতে হবে এই লাইক মূল্যহীন। কেননা অনেক ফেইসবুক ব্যবহারকারীই আছেন যারা গণহারে লাইক দিয়ে যেন কিন্তু আসলে আপনার পোস্টটি পড়েন না। যখন আপনি এই লাইককে মূল্যহীন ভাবতে পারবেন তখনই আপনার ফেইসবুকের প্রতি আগ্রহ কমে আসতে শুরু করবে।

৭। নিজেকে ক্যারিয়ার অরিয়েন্টেড করে তুলুন। আপনি যখন খুব ক্যারিয়ার সচেতন হয়ে যাবেন তখন ফেইসবুকে সময় দেওয়াটা আপনার কাছে তুচ্ছ মনে হবে।

৮। বই পড়ার অভ্যাস করুন। কেননা বই আপনাকে সকল রকম এডিকশন থেকে দূরে রাখবে। আপনি যদি বই পড়েন তাহলে আপনি যেমন ফেইসবুক থেকে দূরে থাকতে পারবেন তেমনি বই পড়ে অনেক কিছুই জানতে পারবেন। আর এটি একটি ভাল এবং উপকারী বিষয় হবে আপনার জন্য।


ফেইসবুক শুধুমাত্র একটি সোশাল মিডিয়া। একে এত বেশি সময় ও গুরুত্ব দেবেন না যাতে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় জিনিসকে সময় দেওয়া থেকে দূরে সরে যান।

কম্পিউটার সাইন্সের ভবিষ্যৎ চাহিদা কেমন?, ভবিষ্যৎ কেমন? এবং কম্পিউটার সাইন্স পড়াশোনা | 2018

কম্পিউটার সাইন্সের ভবিষ্যৎ চাহিদা কেমন ?

কম্পিউটার হল ভবিষ্যতে আমরা যা ই করতে যাব তার একটা অংশ। একুশ শতকে প্রত্যেকটা কাজে এটা ছাড়া চলা আসলেই অসম্ভব।
কম্পিউটিং আপনার নিত্য নতুন চ্যালেঞ্জ গ্রহনে সহযোগিতা করবে। তাছাড়া স্কিল উন্নয়নে আপনার জীবনে কম্পিউটিং এর বিকল্প নেই।


ইঞ্জিনিয়ারিং, বিজনেস, বিনোদন এবং শিক্ষার প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে কম্পিউটার সাইন্স বা IT  এর ব্যাপক ব্যবহার ছাড়া চলা অসম্ভব।
কম্পিউটিং আপনাকে অসাধারণ ক্যারিয়ার উপহার দিতে পারে। এখানে আপনি পাবেন সর্বোচ্চ বেতনের এবং সর্বোচ্চ সন্তুষ্টির ক্যারিয়ার। ভবিষ্যতে ব্যাপক উন্নয়নের কারিগর হতে পারেন এই পেশার মাধ্যমে।

শুধুমাত্র USA এর এক জরিপ দেখায়, IT ক্ষেত্রে অভিজ্ঞ কর্মকর্তার ব্যাপক অভাব। জরিপে আরও বলছে ভবিষ্যতে সবথেকে সম্ভবনাময় কর্মক্ষেত্র করা সম্ভব এই IT  সেক্টরে। তারা বলছে, এই সেক্টরে ট্যালেন্ট খুঁজছেন সবসময় তারা। তাহলে অন্যদেশের কথা আপনারাই ভাবুন-কি সুযোগ এই সেক্টরে।

তাছাড়া IT তে পড়াশোনা করে অন্য সেক্টরে কাজ করলেও ক্যারিয়ার  উন্নয়নে বেশি সুবিধা পাবেন অন্যদের থেকে। (গবেষণালব্ধ)
IT তে ক্রিয়েটিভ কাজ করার সুযোগ বেশি। আপনার পছন্দের ক্ষেত্রে পদচারনা করতে পারবেন ইচ্ছা মতো।

কম্পিউটিং এ দক্ষ হলে আপনি অফিসিয়ালি কাজ না করেও নিজস্ব কর্মক্ষেত্র তৈরি করতে পারেন।
ওয়ার্ল্ড রেকর্ড বলে, IT সেক্টরে জবের আসলে কোন বাউন্ডারি নাই। আপনি আসলে বিচরন করতে পারেন পৃথিবীর সব সেক্টরে এই কমইউটিং এর মাধ্যমে।

তবে একটা কথা না বললেই নয়, আমাদের দেশে যারা কম্পিউটার সাইন্স পড়ছেন, তারা হয়তো নিজেদের বিশাল কিছু ভেবে বসি!!!

কিন্তু বাস্তব সত্য কথা হচ্ছে আপনার একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি যদি নিজেকে নিজের চেষ্টায় যেকোনো IT সেক্টরে দক্ষ না করতে পারেন, তাহলে হয়তো আপনি ভবিষ্যতে খুব বেশি বিপদে পড়তে পারেন, কর্মক্ষেত্রে যেয়ে।

কম্পিউটার সাইন্স পড়াশোনা :

কম্পিউটার সাইন্স নিয়ে কারো কারো ধারণা এটার ভাত নেই। আর যারা কম্পিউটার সাইন্স সম্পর্কে একটু ধারনা রাখে, তাদের ধারনা এটা নিয়ে পড়লেই কোটি কোটি টাকা।

যাদের ধারণা এটার কোন ভাত নেই, আগে সে সম্পর্কে কিছু বলি। ঘুম থেকে উঠে মানুষ আগে পত্রিকা পড়ত। এখন পড়ে অনলাইন নিউজ পেপার। তা পড়ে কোন ট্যাবের মাধ্যমে, না হয় স্মার্টফোনের মাধ্যমে, না হয় ল্যাপটপে বা পিসিতে। যেখানেই পড়ে, সে গুলো আবার অনেক গুলো সফটওয়ার লাগে। যেমন মোবাইলের কথাই বলি, মোবাইলটি একটি অপারেটিং সিস্টেম দিয়ে চলে। ঐটার ভেতরে একটি ব্রাউজার আছে যা দিয়ে পত্রিকা পড়া হয়। সব গুলোর জন্যই লিখতে হয়েছে অনেক গুলো প্রোগ্রাম, কোড। পত্রিকাটি ব্রাউজারে লোড হওয়ার পেছনে কাজ করে অনেক গুলো কোড। যে গুলো লিখেছে কম্পিউটার সাইন্স নিয়ে পড়া কোন কোডার…

টিভি দেখতে গেলে এখনকার টিভি গুলো হচ্ছে স্মার্ট টিভি। সব গুলোই অনেক গুলো প্রোগ্রামে ভর্তি। ক্যামেরা গুলোও হচ্ছে স্মার্ট ক্যামেরা। অনেক গুলো প্রোগ্রামে পূর্ণ। হয়তো স্মার্ট কার আমাদের দেশে পেতে আরো অপেক্ষা করতে হবে, কিন্তু উন্নত দেশ গুলতে বর্তমানে তৈরি করা সব গুলো গাড়িই স্মার্ট কন্ট্রোল প্যানেল দিয়ে তৈরি। তৈরি হচ্ছে চালক বিহীন গাড়ি। যে গুলো নিয়ন্তন করবে সফটওয়ার দ্বারা।

হসপিটাল গেলে এনালগ কিছু চোখে পড়ে? সব কিছুই ডিজিটাল। সব কিছু। এমনকি কঠিন কঠিন অপারেশন করা হয় রোবটের সাহায্যে। যে গুলো চালনা করা হয় নিখুত সফটওয়ার দিয়ে। সামনে আরো ভালো ভাবে, আরো নিখুত ভাবে সব জায়গায় ব্যবহার হবে। আমি সব কিছু নিয়ে লিখতে গেলে কয়েক পৃষ্ঠা লিখতে পারব। সব কিছুই সফটওয়ার দিয়ে কন্ট্রোল হচ্ছে। এগুলো মাত্র শুরু হয়েছে। সামনে আরো কত কিছু বাকি রয়েছে।

Wearable Technology এসে সব কিছুই পালটে দেবে। আমরা যে পোশাকটি গায়ে দিব, সে গুলো হবে প্রোগ্রামেবল। যে চশমটা পরব তা প্রোগ্রামেবল। যে লেন্সটি চোখে দিব, তা প্রোগ্রামেবল। এমন আরো অনেক কিছু নিয়ে ধারণা নিতে makeit.intel.com ঘুরে আসতে পারেন। কারণ অলরেডি এসব তৈরি হয়ে গেছে। অনেক গীক এগুলো নিয়ে রাত দিন পার করে দিচ্ছে…

এগুলো সব গুলো সম্ভভ হয়েছে কম্পিউটার সাইন্স নিয়ে পড়া একদল উৎসাহী মানুষের জন্য। সামনে আরো এগিয়ে যাবে। আরো নতুন কিছু দেখতে পাবো। এখনো যদি কেউ যদি মনে করে কম্পিউটার সাইন্স এর ভাত নেই, তাহলে নিশ্চই উনারা উনিশশতকের বাসিন্দা।

শীগ্রই মানুষের বেশিরভাগ কাজ কর্ম রোবট দখল করে নিবে। বেশির ভাগ জব করবে রোবটে। রোবট গুলোর দুইটা অংশ, হার্ডওয়ার, সফটওয়ার। যে প্রোগ্রামিং জানবে, সেই তো সফটওয়ার ডেভেলপ করতে পারবে, তাই না? হার্ডওয়ার গুলো ও কম্পিউটার সাইন্স নিয়ে পড়া কোন ইঞ্জিনিয়ার, কোন ডক্টরই তো ডেভেলপ করবে…

আবার যারা মনে করেণ কম্পিউটার সাইন্সে পড়লে কোটি কোটি টাকা, তেমন ও নয়।

এ পুরো ফিল্ডটাই হচ্ছে প্র্যাকটিক্যাল। সমস্যা সমাধাণ করা, কোন কিছু নিয়ে চিন্তা করা, তা প্রয়োগ করা, হার্ডওয়ার এবং সফটওয়ার এক সাথে কম্বিনেশন করে প্রয়োজনীয় কাজ সম্পাদন করিয়ে নেওয়া ইত্যাদি জানতে হয়। কম্পিউটার সাইন্সে যখন পড়বেন, তখন প্রথম প্রথম অনেক গুলো থিওরি পড়াবে… তারপর আপনাকে ঐ থিওরি গুলো কাজে লাগে নতুন কিছু করতে বলা হবে। এই নতুন কিছু করার জন্য আপনাকে প্রতিষ্ঠানে পড়ানো বিষয় গুলোর পাশা পাশি অনেক কিছু জানতে হবে। রাত দিন প্র্যাকটিস করে যেতে হবে।

এটা এমন না যে আপনি কোথাও কম্পিউটার সাইন্স নিয়ে পড়তে গেলেন, শেষে একটা সার্টিফিকেট নিয়ে বের হয়ে আসলেন। এমন যে আপনি নিজের স্কিল নিয়মিত আপডেট করতে হবে। আর তখন একসময় সত্যিকারে সফলতা পাওয়া যাবে। কম্পিউটার সাইন্সে কাজ করার জন্য লোক দরকার হলেও স্কিল বিহীন কোন লোক কোন কাজে আসবে না এ খানে।

সার্টিফিকেটের দরকার হলে দেশে অনেক গুলো ইউনিভার্সিটি রয়েছে, যেখানে কিছু টাকা দিলেই সার্টিফিকেট পাওয়া যায়। ঐ সার্টিফিকেট ধুয়ে পানি খাওয়া ছাড়া কোন কাজে আসবে বলে মনে হয় না।। কম্পিউটার সাইন্স সম্পর্কে জানতে হলে কোন প্রতিষ্ঠানের দরকার পড়ে না। ইন্টারনেটে সব তথ্যই রয়েছে। দরকার নিজে নিজে শিখে নেওয়া। রয়েছে অনেক গুলো কমিউনিটি। কোন সমস্যায় পড়লে সাহায্য করার মত অনেক এক্সপার্ট। কম্পিউটার সাইন্স নিয়ে আপনার কি ধারণা তা মূখ্য নয়, আপনি কতটুকু জানেন এ বিষয় সম্পর্কে তাই মূখ্য। নিজের জানাটাকে কাজে লাগানোটাই প্রধান উদ্দেশ্য।। আর ভালো করে জানলে, ভালো করে তা প্রয়োগ করলে সত্যি সত্যি সফলতা হাতছানি দিবে…

আমরা নিজে নিজের সম্পর্কে যত জানি, গুগল, ফেসবুক আমাদের থেকে বেশি জানে। আমি রিলেশনে আছি কিনা, তা কাউকে না বললেও ফেসবুক তা বুঝতে পারে।


কোন এক সময় একটা অ্যাপ বা ওয়েব সাইট থাকবে, যে বলে দিবে, তুমি এটা করলে তোমার জীবন এরকম হবে। ঐ কাজ করলে তোমার জীবন ঐ রকম হবে। না না, এটা ম্যাজিক না, আবার জ্যোতিষশাস্ত্র ও না। প্রযুক্তি। হয়তো আপনি নিজেও এমন কিছু দেখে যেতে পারবেন। আর যদি দেখে যেতে পারি, দারুণ ভালো লাগবে… আর এগুলোর বেশির ভাগই সম্ভব হবে, কম্পিউটার সাইন্স এর মাধ্যমে। প্রোগ্রামিং, অ্যালগরিদম, আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স, ডাটা সাইন্স এসবের কম্বিনেশনে… 

ঘন্টা-মিনিট ৬০ ভিত্তিক আর দিন কেন ২৪ ভিত্তিক ?


আমাদের সংখ্যা পদ্ধতি ১০ ভিত্তিক। প্রায় সব কিছু পরিমাপের জন্যই আমরা দশমিক পদ্ধতির একক ব্যবহার করি। কিন্তু সময়ের ক্ষেত্রে আমাদের এককগুলো খুবই অদ্ভুত। ৩৬৫ দিনে ১ বছর, ৩০ দিনে ১ মাস, ৭ দিনে ১ সপ্তাহ, ২৪ ঘণ্টায় ১ দিন- কোনোটির সাথে কোনোটির মিল নেই। এর পেছনে অবশ্য কারণও আছে। ১ বছর বা ৩৬৫ দিন হচ্ছে সূর্যের চারিদিকে পৃথিবীর একবার ঘুরে আসার সময়, ১ মাস বা ৩০ দিন হচ্ছে চাঁদের পৃথিবীকে আবর্তন করার সময় এবং ১ দিন হচ্ছে পৃথিবীর নিজ অক্ষের উপর ঘুরতে পৃথিবীর প্রয়োজনীয় সময়।

কিন্তু এরপর দিনের ভগ্নাংশগুলোর পেছনে কোনো প্রাকৃতিক কারণ নেই। অর্থাৎ ১ দিন সমান যে ২৪ ঘণ্টা, এর পেছনে চন্দ্র, সূর্য বা পৃথিবীর আবর্তনের কোনো সম্পর্ক নেই। ১ দিন সমান ২৪ ঘণ্টা না হয়ে ১০ ঘণ্টা বা ২০ ঘণ্টাও হতে পারত। কেন হয়নি? অথবা ১ ঘণ্টাকে কেন ৬০ মিনিট, বা ১ মিনিটকে কেন ৬০ সেকেন্ড ধরা হয়েছে? কেন ১০০ মিনিট বা ১০০ সেকেন্ড ধরা হয়নি? সংক্ষেপে উত্তরটি হচ্ছে, হাজার হাজার বছর ধরে এই পদ্ধতি চলে আসছে। কেন ঠিক এই ২৪ এবং ৬০ এর পদ্ধতিই চালু হয়েছে, তার পেছনে ইতিহাসবিদরা কয়েকটি কারণ চিহ্নিত করেছেন।

দিন কেন ১২ ঘণ্টা?


সরল সূর্যঘড়ি; Source: Getty Images

১২ ঘণ্টা ভিত্তিক দিন প্রথম ব্যবহার করতে দেখা যায় প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতায়। মিসরীয়দের তৈরি প্রথম দিকের সূর্যঘড়ি ছিল খুবই সাধারণ একটি কাঠি, যার ছায়ার দৈর্ঘ্য দেখে দিনের বিভিন্ন সময়ের হিসেব বের করা হতো। তবে আজ থেকে অন্তত ৩,৫০০ বছর পূর্বেই মিসরীয়রা উন্নততর সূর্যঘড়ি আবিষ্কার করে, যেখানে দিনকে ১২টি ভাগে ভাগ করা হয়। কেন তারা দিনকে ১২ ভাগ করেছিল, ইতিহাসবিদরা তার বিভিন্ন ব্যাখ্যা দিয়েছেন।

কারো মতে, ১২ সংখ্যাটি নেওয়া হয়েছিল বছরের ১২টি মাস থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে। আবার কেউ কেউ মনে করেন, ১২ সংখ্যার ধারণাটি রাশিচক্রের ১২টি নক্ষত্রপুঞ্জ থেকে প্রভাবিত। অবশ্য অনেকে মনে করেন, প্রাচীন মিসরীয়রা ব্যাবলনীয়দের ১২ ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি দ্বারা প্রভাবিত হয়ে ১২ ঘণ্টার দিন চালু করেছিল। তবে মিসরীয়রা ঘণ্টাগুলোকে আর মিনিট বা সেকেন্ডে ভাগ করেনি, এবং তাদের ঘণ্টাগুলোও গ্রীষ্মকালে বড় এবং শীতকালে ছোট হতো।


১২ ঘন্টা সময় বিশিষ্ট সূর্যঘড়ি; Source: timecenter.com

প্রাচীন চীনারাও দিন এবং রাতকে পৃথক পৃথক ১২ ঘণ্টায় হিসেব করতো, যা দ্বৈত ঘণ্টা নামে পরিচিত ছিল। তবে চীনে একইসাথে আরেকটি পদ্ধতিও চালু ছিল, যেখানে দিনকে ১০০টি ভাগে ভাগ করা হতো। প্রতিটি ভাগকে চীনা ভাষায় ‘কে’ বলা হতো। কিন্তু ১০০ সংখ্যাটি ১২ এর মতো ৩ দ্বারা বিভাজ্য না হওয়ায় দুই পদ্ধতির মধ্যে সময়ের রূপান্তর জটিল ছিল। ফলে পরবর্তীতে ১৬২৮ সালে ১০০ ভাগকে সংশোধন করে ৯৬ ভাগে রূপান্তরিত করা হয়েছিল। ৯৬, ১২ এর গুণিতক হওয়ায় দুই পদ্ধতির মধ্যে সমন্বয় করা সহজ হয়।

রাত কেন ১২ ঘণ্টা?

দিনের বেলাকে সূর্যঘড়ির সাহায্যে ১২ ভাগে ভাগ করা সম্ভব হলেও রাতে তা সম্ভব ছিল না। ফলে প্রাচীন মিসরীয় জ্যোতির্বিদরা রাত্রিবেলাকে ভাগ করার জন্য নক্ষত্রের সাহায্য নিতেন। তারা সে সময় ডেকান্স নামে ৩৬টি নক্ষত্রপুঞ্জকে ব্যবহার করতেন, যার মধ্যে ১৮টি রাত্রিবেলা দৃশ্যমান থাকতো। এর মধ্যে ৩ করে ৬টিকে দেখা যেত সন্ধ্যা এবং ভোরের আলো-আঁধারির সময়টুকুতে, আর বাকি ১২টি দেখা যেত গাঢ় অন্ধকারের সময়ে। এই ১২টি নক্ষত্রের উদয়ের সময়ের মাধ্যমেই মিসরীয়রা রাত্রিবেলাকে ১২টি ভাগে ভাগ করত।

নক্ষত্র ব্যবহার করে রাতের ঘণ্টাগুলোর দৈর্ঘ্য নির্ণয়ের এই পদ্ধতির নমুনা সে সময়ের কিছু কফিনের ঢাকনাতেও পাওয়া গেছে। সম্ভবত মিসরীয় বিশ্বাস করত, মৃত ব্যক্তিরও সময়ের হিসেব রাখার দরকার হতে পারে। তবে এ পদ্ধতিতে বছরের বেশিরভাগ সময়ই রাতের ঘণ্টাগুলো এখনকার ১ ঘণ্টার সমান হতো না। সেগুলো হতো প্রায় ৪০ মিনিট দীর্ঘ।


রাতের বেলা ডেকান্স তারকাপুঞ্জের চিত্রায়িত দৃশ্য; Source: scienceabc.com

২৪ ঘন্টার একীভূত দিবারাত্রির ধারণা

পৃথক পৃথকভাবে ১২ ঘণ্টার দিন এবং ১২ ঘণ্টার রাত নির্ধারণের পর ২৪ ঘণ্টার দিনরাত্রির ধারণাটি তৈরি হয়। কিন্তু বছরের সব সময় সমান দৈর্ঘ্যের ঘণ্টার কৃত্রিম ধারণাটি প্রথম ব্যবহার হতে দেখা যায় খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতকে, যখন গ্রীক জ্যোতির্বিদরা তাদের তত্ত্বীয় হিসেব-নিকেশের জন্য এ ধরনের আদর্শ সময়ের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। ১২৭ থেকে ১৪৭ খ্রিস্টপূর্বাব্দে গ্রীক জ্যোতির্বিদ হিপারকাস সর্বপ্রথম সমান দৈর্ঘ্যের ২৪ ঘণ্টার দিন ব্যবহার করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কিন্তু চতুর্দশ শতকে ইউরোপে যান্ত্রিক ঘড়ি আবিস্কার হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত তার প্রস্তাব কার্যকর হয়নি।

১ ঘণ্টায় কেন ৬০ মিনিট?

সংখ্যাপদ্ধতি

আমাদের ১০ ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি এসেছে হাতের ১০টি আঙ্গুল ব্যবহার করে গণনা করার সুবিধার্থে। কিন্তু আজ থেকে অন্তত ৫,০০০ বছর আগে, সুমেরীয় সভ্যতায় জটিল গাণিতিক এবং জ্যামিতিক হিসাবের জন্য দশমিক সংখ্যা পদ্ধতির পরিবর্তে ১২ এবং ৬০ ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করতো। ১০ ভিত্তিক পদ্ধতির সীমাবদ্ধতা হলো, ১০ কে শুধুমাত্র ২ এবং ৫ ছাড়া অন্য কিছু দিয়ে ভাগ করা যায় না। সেই তুলনায় ১২ কে ২, ৩, ৪, ৬ দ্বারা এবং ৬০ কে ২ থেকে ৬ পর্যন্ত সবগুলো সংখ্যা দিয়ে ভাগ করা যায় বলে এসব পদ্ধতিতে ভগ্নাংশের কাজ হিসেব করা বেশ সহজ ছিল।


কফিনের ভেতরে পাওয়া সময়ের হিসাব; Source: Wikimedia Commons

এছাড়াও সুমেরীয়রা এবং পরবর্তী ব্যাবলনীয়রা হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি দিয়ে বাকি চারটি আঙ্গুলের তিনটি করে বিভাজন হিসেব করে এক হাতে মোট ১২ পর্যন্ত গণনা করত। এক হাতের ১২টি সংখ্যাকে অন্য হাতের ৫টি আঙ্গুল দ্বারা গুণ করলে দুই হাতে সর্বোচ্চ ৬০ পাওয়া যায়। এটিও মিনিট-সেকেন্ডে ৬০ সংখ্যাটি নির্বাচনের একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হতে পারে।

জ্যামিতি ও জ্যোতির্বিদ্যা

সুমেরীয় সভ্যতার পতনের পর খ্রিস্টপূর্ব অষ্টাদশ শতাব্দীতে ব্যাবলনীয়রা কোণ পরিমাপের জন্য ডিগ্রী আবিস্কার করে। সে সময় তাদের ধারণা ছিল পৃথিবী ৩৬০ দিনে একবার সূর্যকে আবর্তন করে। অর্থাৎ যদি প্রতিদিনের কৌণিক আবর্তনকে ১ ডিগ্রী হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়, তাহলে পূর্ণ আবর্তনে ৩৬০ ডিগ্রী সম্পন্ন হয়। ইতিহাসবিদরা ধারণা করেন, এখান থেকেই বৃত্তের ৩৬০ ডিগ্রীর ধারণাটি আসে। বৃত্তের এক ষষ্ঠাংশ, অর্থাৎ ৬০ ডিগ্রী প্রকৃত কোণ গঠন করে। অর্থাৎ ৬০ ডিগ্রী করে বৃত্তের অভ্যন্তরে ছয়টি ত্রিভুজ আঁকলে প্রতিটি ত্রিভুজ সমবাহু হয়। এ কারণে তখন থেকেই জ্যামিতি এবং জ্যোতির্বিদ্যায় ৬০ সংখ্যাটির বিশেষ গুরুত্ব ছিল।

৩৩৫ থেকে ৩২৪ খ্রিস্টপূর্বের মধ্যে আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের বিশাল এলাকা বিজয়ের ফলে ব্যাবিলনের জ্যোতির্বিদ্যা গ্রীসে এবং ভারতীয় উপমহাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর ইসলামের আবির্ভাবের পর মুসলিম বিজ্ঞানী ও জ্যোতির্বিদরাও রোম এবং ভারত থেকে ১২ এবং ৬০ ভিত্তিক সময় পরিমাপের পদ্ধতি গ্রহণ করেন। এভাবে ধীরে ধীরে বিশ্বব্যাপী এই পদ্ধতি বিস্তার লাভ করে।

ফিচার ইমেজ- WallDevil

গুগলকে ব্যাবহার করুন নিজের দৈনন্দিন কাজে !! | Tech-knowledgeBD

কোন তথ্য খুঁজে পেতে আমরা সবাই গুগলের সাহায্য নিয়ে থাকি। তবে গুগলে কিছু বিশেষ কীওয়ার্ড রয়েছে যা আপনার গুগলে সার্চ দেওয়ার অভিজ্ঞতাই বদলে দেবে।
১. খুব সহজে টাইমার তৈরি করতে পারেন গুগলে।

২. কোন শিল্পীর কিংবা ব্যান্ডের গানের তালিকা সহজেই পেতে পারেন গুগলে।

৩. প্রিয় লেখকের বইয়ের তালিকা দরকার ? সাহায্য নিন গুগলের।
৪. ফ্লাইটের তথ্য দেখতে পারেন গুগলের মাধ্যমে।


৫. আগামীকাল সূর্যোদয় কখন ? গুগলকে জিজ্ঞাসা করে দেখুন।
৬. বিখ্যাত প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতার নাম জানতে চান ? গুগল করেই দেখুন।
৭. Recursion লিখে গুগলে সার্চ দিলে গুগলের মাথা খারাপ হয়ে যায় নাকি ?
৮. Festivus লিখে সার্চ দিন, বাম পাশে একটি অ্যালুমিনিয়াম বার দেখাবে।
৯. zerg rush লিখে সার্চ দিলে গেম শুরু হয়ে যাবে সার্চ রেজাল্ট পেজে।
১০. কোন শব্দের উৎপত্তি এবং বিস্তারিত পেতে চাইলে নিচের মত চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
১১. দুটি খাবারের তুলনা করতে গুগল বেশ পারদর্শী।

[ Source :e-Bangla ]

শিখে নিন ফেসবুকের অজানা অপশন। টেক-নলেজ

দৈনিক প্রায় ১০০ কোটিরও বেশি মানুষ সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ফেসবুক ব্যবহার করেন। কিন্তু ফেসবুকে এমন বেশ কিছু মজাদার অপশন রয়েছে যা এখনও অনেকেই জানেন না।

-ফেসবুকে আপনার প্রথম পাঠানো ম্যাসেজটি দেখতে পারবেন। তার জন্য টাইমলাইনের নিচের দিকে অন্তহীন যাত্রা করে লাভ নেই। দ্রুত করতে হলে ফেসবুকের যাবতীয় ডেটা ডাউনলোড করতে হবে। জেনারেল সেটিংসে গিয়ে সবচেয়ে নিচের লিঙ্কটিতে যেতে হবে। এ কাজটি সম্পন্ন হতে অবশ্য বেশ খানিকটা সময় লেগে যাবে। ডেস্কটপে কাজটি করতে হলে ফেসবুকের ম্যাসেজে যান। কোনও বন্ধুর মেসেজে গিয়ে ‘লোড ওল্ডার মেসেজেস’-এ যান। সেখানে আপনার এই বন্ধুর করা যাবতীয় ম্যাসেজ চলে আসবে। এবার লোড ওল্ডার ম্যাসেজ অপশনের পাশে যে নম্বরটি এসেছে ইউআরএল-এ গিয়ে তার আগের নম্বরটি টাইপ করুন। এভাবে আরও পুরনো ম্যাসেজে চলে যেতে পারবেন। এক সময় পাবেন একেবারে প্রথম ম্যাসেজটি। 

-ফেসবুকে কাউকে এড়িয়ে যেতে চান? তাহলে আপনি সম্ভবত ‘রিড রিসিপস’ এর ভক্ত নন। ফেসবুকে এই অপশনটি বন্ধ করার উপায় নেই। তাই থার্ড-পার্টি অ্যাপ ব্যবহার করতে হবে। ডেস্কটপ ব্যবহারকারীদের জন্যে ‘ফেসবুক আনসিন অ্যাপ’ এবং ‘ক্রসরাইডারস চ্যাট আনডিটেকটেড’ অ্যাপ এই কাজটি করতে পারবে।

-ফেসবুক ম্যাসেঞ্জার থেকে ‘লাস্ট অ্যাকটিভ’ টাইম সরাতে হলে ম্যাসেঞ্জার অ্যাপটি ডিলিট করে দিন মোবাইল থেকে। ডেস্কটপে ব্যবহার করুন অথবা মোবাইল ব্রাউজারে ফেসবুক ব্যবহার করুন।

-প্রোফাইলে ছবির গোপনীয়তা বাড়াতে পারবেন। প্রথমে প্রোফাইলে গিয়ে ছবির ওপরে ডান পাশের মেনু বাটন ক্লিক করুন। ‘ভিউ অ্যাজ…’ থেকে ঠিক করে নিন কারা এই ছবি দেখতে পারবে। ‘ওনলি মি’ করে নেওয়ার পরও সার্চ করলে আপনার ছবি ঠিকই বেরিয়ে আসবে। এর কারণ হলো, আপনার যে বন্ধুটি এই ছবিটি ট্যাগ করেছে তার সেটিংস-এ ছবিটি পাবলিক বা ফ্রেন্ডস অব ফ্রেন্ডস -এ নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। আপনার অ্যাকটিভিটি লগ-এ যান। ডান পাশের কোণার ত্রিকোণ বোতামটি ক্লিক করুন। বামের কলাম থেকে ফটোস-এ ক্লিক করুন। সেখান থেকে ফটোস অব ইউ ক্লিক করুন। ওপরের ব্যানার থেকে শেয়ারড উইথ এর পর পাবলিক, ফ্রেন্ডস অব ফ্রেন্ডস পছন্দ করুন। ছবিটি কোন গ্রুপে দেখাচ্ছে তা দেখে নিন। এবার যে ছবিটি দিয়েছে তাকে এটি মুছে ফেলার অনুরোধ করুন। অথবা ওই বন্ধু ছবিটিকে শুধু ‘ফ্রেন্ডস’ বা ‘ওনলি মি’ অপশনে দেওয়ার অনুরোধ করুন।

-যারা আপনার ফেসবুকের বন্ধু নন, তারা ম্যাসেজ পাঠালে ইনবক্সের ওপরে তা দেখাবে না। এগুলো অন্য এক ফোল্ডারে আসে। ম্যাসেজে যান এবং আদার (৯৯+) এর মধ্যে যান। সেখানেই পাবেন অন্য মানুষদের পাঠানো মেসেজ।
 [ Source : Internet ]

চুল পরছে ?

Tech-knowledgeBD
চুল পরছে ? 

আধুনিক এই জীবনে রোজকার বাইরের দূষণ, পানির সমস্যা, মানসিক চাপ- সবমিলিয়ে প্রভাব চুলের ওপরেই পরেছে বলে এককালের ঘন চুল এখন অতীত?

পুরোনো অতীত যদি ফিরিয়ে আনতে চান, অর্থাৎ পাতলা হয়ে যাওয়া চুল আবারো ঘন, কালো, সুন্দর করতে হলে এবং চুল পরা ঠেকাতে হলে নজর দিন আপনার রান্নাঘরে!

চিকিৎসকদের শরণাপন্ন হয়ে ওষুধ গ্রহণ করে চুল ঘন করার বা চুল পরা বন্ধ করার চেষ্টার অনেক পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া তো আছেই, আর আদৌ যে সমস্যার সমাধান হবে- তার কোনো নিশ্চয়তা নেই।

কিন্তু ঘরোয়া উপায়গুলো যদি নিয়ম করে মেনে চলেন, সম্পূর্ণ পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়াহীনভাবে পাবেন ঝলমলে, উজ্জ্বল, কালো- ও সবচেয়ে বড় কথা দারুণ ঘন চুল! এরকমই কিছু ঘরোয়া উপায় জেনে নিয়ে চুল ঘন করতে চিকিৎসকের কাছে না গিয়ে নিজের রান্নাঘরে যান এবং দেখুন চমৎকার ফল!

১. চুল পড়া বন্ধ করা এবং নতুন চুল গজানোর মাধ্যমে স্থায়ীভাবে ঘন চুল পাওয়ার প্রধান পথ হলো- চুলের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার নিয়মিত খাওয়া। এতে চুলের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি দেহের ভেতর থেকে কাজ করে যাবে চুল ভালো রাখার জন্য।

২. নিয়মিত বিভিন্ন ধরনের তেল চুলের গোড়ায় ঘষে ঘষে লাগিয়ে মাথার শিরা-উপশিরায় রক্তসঞ্চালন বাড়ান। এভাবে তেলে থাকা উপাদানগুলো চুলে পৌঁছালে চুল সরাসরি কিছু প্রয়োজনীয় পুষ্টি তো পাবেই এবং একইসাথে চুলের আর্দ্রতা বজায় থাকবে ও চুল নরম-কোমল-মসৃণ-নমনীয় হবে।

চুলে নারকেল তেল, বাদাম তেল, তিলের তেল, আমলকির তেল, জলপাইয়ের তেল ব্যবহার করতে তো পারেনই, এমনকি রোজকার রান্নার সয়াবিন তেলও এক্ষেত্রে ফেলনা নয়।

প্রয়োজন হলে নিজের সুবিধামতো বিভিন্ন তেল একসঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন কিংবা তেলের সঙ্গে আদা, রসুন, ধনে পাতা, আমলকি, জবা ফুল- ইত্যাদির যেকোনোটির নির্যাস মিশিয়ে ‘এসেনশিয়াল অয়েল’ তৈরি করে নিয়ে তাও লাগাতে পারেন। এতে উপকার পাবেন আরো বেশি।

৩. অনেক নারী-পুরুষের মধ্যেই চুল পড়ার হার অনেক বেশি দেখা যায়। এর মূল কারণই হলো- চুলে তেল ব্যবহারে গুরুত্ব না দেয়া। এক্ষেত্রে আমাদের দাদী-নানিদের আদ্যিকালের কিছু টোটকা ব্যবহার করে দেখুন।

চুলে নারকেল তেলের ব্যবহার শুধু প্রাচীন কিংবা সাধারণই নয়, চমৎকারীও। সপ্তাহে অন্তত একবার নারকেল তেলের সাথে লেবুর কয়েক ফোঁটা রস মিশিয়ে মাথার চামড়ায়-চুলের গোড়ায় ভালোভাবে ঘষে ঘষে লাগান, অর্থাৎ ‘ম্যাসেজ’ করুন। রাতভর মাথায় তেল ও লেবুর রসের মিশ্রণটি রেখে পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই শ্যাম্পু করে ফেলুন।

৪. রেঢ়ির তেল চেনেন? চোখ কপালে না তুলে এর ইংরেজি প্রতিশব্দটি শুনুন- ‘ক্যাস্টর অয়েল’। এবার পরিচিত লাগছে তো? চুলের জন্য জাদুকরী এই রেঢ়ির তেল চুলকে ঘন করার সাংঘাতিক কার্যকরী একটি উপায়।

কিন্তু এই তেল খুব ঘন হওয়ায় এটি সরাসরি চুলে লাগালে পরে তা ধুয়ে ফেলার সময় প্রাণ ওষ্ঠাগত হবে। তাই এই তেলের সাথে অন্য যেকোনো তেল কিংবা কয়েক ফোঁটা মধু মিশিয়ে সপ্তাহে অন্তত একবার চুলের গোড়ায় লাগান। দ্রুত ফলাফলের জন্য সম্ভব হলে প্রতিদিন বা একদিন-দু’দিন পরপর লাগালেও ক্ষতি নেই।

৫. মেথি বেটে এর সাথে খানিকটা পানি মিশিয়ে নিয়ে ঘন মিশ্রণটি সপ্তাহে একবার চুলের গোড়ায় ঘষুন। ফলাফল পাবেন খুব দ্রুতই।

চুলের সব ধরনের সমাধানের জন্যই কৃত্রিম কোনো পণ্য বা ওষুধের সাহায্য না নিয়ে যতোটা সম্ভব- প্রকৃতির ওপর নির্ভরশীল হোন। তাহলেই চুল ফিরে পাবে প্রাণ।

-ভাল লাগলে পোস্ট টি অবশ্যই শেয়ার করুন-
[ Source : Internet ]

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য কাজের ৯ টি সফটওয়্যার


শিক্ষাজীবনে ভালো করতে চাইলে কিংবা কর্মক্ষেত্রের প্রস্তুতি হিসেবে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কম্পিউটার জ্ঞান ও দক্ষতা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। নিজেকে এগিয়ে রাখতে ছাত্রাবস্থায়ই কিছু কিছু সফটওয়্যারের কাজ শেখা শুরু করা উচিত। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, কোন কোন সফটওয়্যার সম্পর্কে কেন জানা ও শেখা জরুরি।
১. লেখালেখির জন্য :
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড না শিখে, না জেনে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি পার হওয়াই নাকি বৃথা, এমনটাই বললেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির মার্কেটিং বিভাগের জ্যেষ্ঠ প্রভাষক বিপাশা মতিন। তিনি বলেন, ‘যে বিষয়েই পড়ি না কেন, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড সম্পর্কে খুব ভালো ব্যবহারিক জ্ঞান থাকা জরুরি। দ্রুত টাইপিং আর লেখা সম্পাদনা থেকে শুরু করে বিভিন্ন গ্রাফিক্যাল ডেটাও মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা যায়।
২. প্রেজেন্টেশনের জন্য :
বিজ্ঞান, বাণিজ্য বা মানবিক যে বিভাগেই পড়ুন না কেন, মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্টের মাধ্যমে প্রেজেন্টেশন তৈরি ও উপস্থাপন আপনাকে জানতেই হবে। ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসনের প্রভাষক বুশরা হুমায়রা জানান, এখন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় সব বিষয়ের কোনো না কোনো কোর্সে প্রেজেন্টেশন বাধ্যতামূলক থাকে। মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট নিজে না জানলে পরবর্তী সময়ে কর্মক্ষেত্রেও সমস্যায় পড়তে হতে পারে।
৩. হিসাব-নিকাশে উপকারী :
মাইক্রোসফট এক্সেল সফটওয়্যারটির ব্যবহার ও প্রয়োগ জানা এখন বেশ গুরুত্বসহকারে দেখা হয়। একটা সময় ধারণা ছিল, মাইক্রোসফট এক্সেল শুধু ব্যবসা-বাণিজ্যপড়ুয়া শিক্ষার্থীদের জানা থাকলেই হলো। সময় এখন অনেক বদলেছে। বিজ্ঞান কিংবা বাণিজ্য যা-ই পড়ুন না কেন, তথ্য-উপাত্ত সঠিকভাবে সাজিয়ে উপস্থাপনের জন্য মাইক্রোসফট এক্সেল শেখা খুব জরুরি। মাইক্রোসফট এক্সেলের কাজ জানা থাকলে আপনি সেটি সিভিতেও যোগ করতে পারবেন।
৪. বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের জন্য:
বিজ্ঞান, প্রকৌশল কিংবা গণিতে পড়ুয়াদের জন্য এমএটিল্যাব বা ম্যাটল্যাব সফটওয়্যার সম্পর্কে জানা গুরুত্বপূর্ণ। ডেটা বিশ্লেষণ, অ্যালগরিদম তৈরি কিংবা গাণিতিক মডেল তৈরির জন্য ম্যাটল্যাব খুব কাজের। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব অ্যালাবামা অ্যাট বার্মিংহামের সহযোগী অধ্যাপক ও কম্পিউটার বিজ্ঞানী রাগিব হাসান বলেন, ‘এখন বিশ্লেষণধর্মী পড়াশোনা ও গবেষণার গুরুত্ব বাড়ছে, কর্মক্ষেত্রেও তথ্য বিশ্লেষণ-অ্যালগরিদম নিয়ে কাজের ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে। বিজ্ঞানের সব শিক্ষার্থীরই ম্যাটল্যাব সম্পর্কে জানা উচিত।
৫. ছবি সম্পাদনা :
প্রেজেন্টেশনে ভালো ছবি উপস্থাপনের জন্য কিংবা কর্মক্ষেত্রেও হঠাৎ ছবি সম্পাদনার কাজ প্রয়োজন হতে পারে। প্রেজেন্টেশনে আপনি যা বোঝাতে চাইছেন, ঠিক আপনার মনের মতো ছবি হয়তো গুগলে পাবেন না। অ্যাডোব ফটোশপের কাজ জানা থাকলে ছবিগুলো একটু সাজিয়ে নিতে পারবেন। এতে আপনার প্রেজেন্টেশন আরও আকর্ষণীয় হবে।

৬. ভিডিও সম্পাদনাও জরুরি :
এখন শখের কাজ থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক অ্যাসাইনমেন্ট বা প্রজেক্টেও শিক্ষার্থীরা ভিডিওচিত্রের সাহায্য নেন। ভিডিও সম্পাদনা আর দৃষ্টিনন্দন ভিডিও ক্লিপ তৈরির জন্য প্রাথমিকভাবে মাইক্রোসফট মুভি মেকার দিয়ে কাজ চালানো যায়। আরেকটু ভালো মানের কাজের জন্য অ্যাডোব প্রিমিয়ারের মতো সফটওয়্যার শিখে নিতে পারেন।
৭. আঁকাআঁকি, নকশা ও গ্রাফিকস :
টুকটাক নকশার কাজ নানা প্রয়োজনেই আমাদের করতে হয়। নিজের প্রয়োজনে অ্যাডোব ইলাস্ট্রেটরের কাজ শিখে নিলে গ্রাফিকস-সংক্রান্ত বিভিন্ন কাজ বেশ সহজ হয়ে যায়। বিজ্ঞান ও স্থাপত্য বিষয়ে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের কম্পিউটার এইডেড ডিজাইন বা সিএডি সম্পর্কে ধারণা থাকা জরুরি। কর্মক্ষেত্রে নানান প্রজেক্ট আর গবেষণায় সিএডি ধরনের সফটওয়্যারগুলোর বিভিন্ন প্রয়োগ দেখা যায়। অটোক্যাড আর ভেক্টরওয়ার্কসও শিখে রাখতে পারেন।
৮. তথ্য গবেষণার জন্য :
বাজার বিশ্লেষণ, গবেষণা ব্যাখ্যা কিংবা তথ্য বিশ্লেষণের জন্য এসপিএসএস স্ট্যাটিস্টিকস সফটওয়্যার ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের প্রভাষক সাবরিনা রহমানের বক্তব্য, ‘এসপিএসএস স্ট্যাটিসটিকস সফটওয়্যারটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার শুরু থেকেই জানার চেষ্টা করা উচিত। এই সফটওয়্যারটির বহুমাত্রিক ব্যবহার শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় নয়, যেকোন ব্যবসা-বাণিজ্যে প্রয়োগ করা হয়।
৯. ব্যবসা-বিপণনে যা প্রয়োজন :
যাঁরা ব্যবসা-বাণিজ্যে পড়ছেন কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শেষে নিজের উদ্যোগে ব্যবসা শুরু করবেন, তাঁদের জন্য হিসাববিজ্ঞান ও গ্রাহক সেবাসম্পর্কিত সফটওয়্যার জানা থাকা ভালো। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্সের শিক্ষক ও উদ্যোক্তা সাইমুম হোসেন বলেন, ‘এখন ব্যবসা-বাণিজ্য পুরোটাই অনলাইনে চলে এসেছে। এন্টারপ্রাইজ রিসোর্স সফটওয়্যার এসএপি, গ্রাহক সেবাসম্পর্কিত সফটওয়্যার সেলসফোর্স এবং অ্যাকাউন্টিংয়ের জন্য ট্যালি সফটওয়্যার সম্পর্কে ব্যবহারিক জ্ঞান থাকলে খুব ভাল।
১০. আরও যা জানা জরুরি :
বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা ও রেফারেন্সিংয়ের জন্য এন্ডনোট সফটওয়্যারটি শিখে নিতে পারেন। নিজের পোর্টফোলিও বা জীবনবৃত্তান্ত নিখুঁতভাবে তৈরির জন্য অ্যাডোব অ্যাক্রোব্যাট রিডার-এডিটর ও ফক্সিট পিডিএফ এডিটরের কাজ শিখলে
 তা আপনার উপকারে আসবে।
গ্রন্থনা: জাহিদ হোসাইন খান
সূত্রঃ প্রথম আলো।

Speed up your Android Phone WiFi | Bangla |Tech-knowedgeBD |2017

ফোনের নেটওয়ার্ক শক্তিশালী করবেন যেভাবে |
প্রচুর টাকা খরচ করে দামি ফোন কিনেছেন। ভেবেছিলেন যেখানে, সেখানে ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করে, দেশের যেকোনো জায়গা থেকে ফোনে কথা বলে সবাইকে চমকে দেবেন। কিন্তু ফলাফল হল উল্টো। মাঝে মাঝেই দেখছেন, আপনার ফোনে নেটওয়ার্ক থাকছে না। কথা বলতে বলতে হঠাৎই গায়েব ! নেটও চলছে না।
সঙ্গে সঙ্গে পুরো দোষটা গিয়ে পৌঁছায় নেটওয়ার্ক কোম্পানির ওপর। কিন্তু জানেন কি? সব সময় নেটওয়ার্ক কোম্পানির জন্যই নেটওয়ার্ক চলে যায় না। অনেক সময়ই আপনার ফোনের কারণেও তা চলে যেতে পারে। তা যতই দামি ফোন হোক না কেন। তবে এমন কিছু কায়দা রয়েছে, যা মেনে চললে নেটওয়ার্ক থাকবে সবসময়।
১) প্রথমেই গুগল স্টোর থেকে ডাউনলোড করে ফেলুন নেটওয়ার্ক বুস্ট অ্যাপ।
২) যে অ্যাপগুলো ডাউনলোড তো করে ফেলেছেন। কিন্তু কোনও দিনই কাজে লাগছে না। সেগুলো চটজলদি ডিলিট করে ফেলুন।
৩) যতটা পারবেন ফোন মেমোরি হালকা করুন।
৪) মাঝে মধ্যেই ক্লিন করুন হিস্ট্রি।
৫) নজরে রাখুন আপনার অজান্তে কোনও অ্যাপ নিজে থেকে চলছে না তো?
৬) ডাউনলোড করার সময় নজর রাখুন অন্য কোনও অ্যাপ যেন RUN না করে।
৭) নেটওয়ার্ক চলে গেলে ফোন সুইচঅফ করে ফের অন করুন।
৮) অনেক সময় ফোনে চার্জ না থাকলেও, নেটওয়ার্ক সমস্যা করে।
৯) নেটওয়ার্ক চলে গেলে কাচের গ্লাসের মধ্যে ফোনটা রেখে দিন। দেখবেন নেটওয়ার্ক চলে আসবে।
সূত্রঃ ঢাকা টাইমস

ফেসবুক অ্যাকাউন্ট আর হ্যাকড হবে না

প্রথমে ফেসবুকে ঢুকে ওপরে ডান পাশের অ্যারোতে ক্লিক করে Settings-এ আবার ক্লিক করুন (সরাসরি www.facebook.com/settings)এখন বাঁ দিক থেকে Security-এ ক্লিক করুন। Login Approvals-এর ডান পাশ থেকে edit-এ ক্লিক করুন। তারপর Require a security code to access my account from unknown browsers বক্সে টিক চিহ্ন দিন। টিক চিহ্ন দেওয়ার সময় নতুন একটি বার্তা এলে Get Started-এ ক্লিক করুন। আবারও নতুন বার্তা এলে Continue-এ ক্লিক করুন। আপনার ফেসবুকে মোবাইল ফোন নম্বর যোগ করা না থাকলে এখন যোগ করুন। আর করা থাকলে আপনার মোবাইল নম্বরে একটি কোড নম্বর যাবে সেটি কোড বক্সে লিখে Continue-এ আবার করুন। পুনরায় পাসওয়ার্ড লিখতে বললে পাসওয়ার্ড লিখে Submit-এ ক্লিক করুন। তারপর Close-এ ক্লিক করুন।

এখন Login Alerts-এর ডান পাশ থেকে edit-এ ক্লিক করে Get notifications এবং E-mail login alerts to E-mail address-এ ক্লিক করে Save Changes-এ ক্লিক করুন। এখন থেকে প্রতিবার আপনার কম্পিউটার ছাড়া অন্য কারও কম্পিউটার থেকে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লগ-ইন করতে চাইলে আপনার মোবাইল ফোনে একটি কোড নম্বর আসবে। এই নম্বরটি কোড বক্সে লিখে Continue করলেই আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ঢোকা যাবে। তাই আপনার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড চুরি হয়ে গেলেও কেউ আপনার ফেসবুকে লগ-ইন করতে পারবে না মোবাইল ফোনের কোড নম্বর না জানার কারণে।

Facebook লাইক বাড়ান সেলেব্রেটি হয়ে যান।

সামাজিক নেটওয়ার্কের অন্যতম এক মাধ্যম ফেসবুক, ফেসবুকে "লাইক" এখন একটা বিরাট ব্যাপার। স্ট্যাটাস মেসেজ, ছবি, ভিডিও, প্রোফাইল পিকচার ইত্যাদিতে কী পরিমাণ "লাইক" পড়ল বা পড়ল না সেটা নিয়ে প্রায় সবাই চিন্তিত। আবার কোন ব্লগ বা সংবাদপত্রের অনলাইন ভার্সনের কোন সংবাদে কতগুলো "লাইক" পড়ল বা কী পরিমাণ শেয়ার হল - সেটা দিয়ে সেই ব্লগটিউন বা সংবাদের জনপ্রিয়তাও যাচাই করা হয়। শুধু তাই নয়, প্রতিযোগিতায় বিজয়ী নির্বাচনের ক্ষেত্রেও ফেসবুকের "লাইক" আজকাল মানদণ্ড হয়ে উঠেছে।  ফেসবুকের কল্যাণে অনেকেই নূতন সেলেব্রিটি হয়ে উঠছেন আবার পুরনো সেলেব্রিটিরা বা তাঁদের ভক্তবৃন্দ যুগের সাথে তাল মিলিয়ে ফেইসবুক পেইজ চালু করছেন। যেখানে আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে মুহূর্তেই যোগাযোগ করতে পারেন। ফেসবুকের গুরত্ব আমার থেকে হয়ত আপনারাই ভাল বলতে পারবেন। কিন্তু আজ আমি আপনাদের এক নতুন সফটওয়্যার এর সন্ধান দিবো যা ব্যবহার করে আপনি আপনার স্ট্যাটাস ও ফটোতে লাইক পাবেন তাও আবার ফ্রি তে।
Facebook Auto Liker
এর মধ্যে আপনার ফতো অথবা স্ট্যাটাস এর address টি বসিয়ে দিলেই শুরু হয়ে যাবে অটো লাইক।
প্রথমে Facebook Auto Like Bot by (www.3d2hd.com).zip এ গিয়ে ডাউনলোড করে ফেলুন সফটওয়্যার টি।
এরপর ইনস্টল কুরুন।
Facebook Auto Liker ওপেন করুণ এবং POST URL এর মধ্যে লিঙ্ক টি বসিয়ে START ক্লিক করুণ।
এবার এ গিয়ে আপনার যে ফটো তাতে লাইক দিতে হবে তা ওপেন করে লিঙ্ক টি কপি করুণ।


ফেসবুকে সিংগেল নাম করুন খুব সহজে ১০০% Working


***  প্রয়োজনঃ
১. পিসি
২. ফায়ারফক্স
৩. ইন্দনেসিয়ান প্রক্সি
প্রথমে ইন্দনেসিয়ান প্রক্সি একটি কপি করে নিন এই লিংক থেকে প্রক্সি টি ইন্দনেসিয়ান হতে হবে সাথে Proxy Port: 8080 হতে হবে।
তারপর Proxy ip টি Browser এ সেট করে নিতে হবে।

তারপর m.facebook.com এ  থেকে Change Language করে নিন
Bahasa Indonesia
তার পর নিচের দিক থেকে Pengaturan & Privasi লেখাতে ক্লিক করুন তারপর Umum এ ক্লিক করুন তারপর Nama তে ক্লিক করে just 1st Box এ নাম দিন আর বাকি গুলোতে দিতে হবে না। 
                   Box এ password দিয়ে Simpan Peruvahan এ ক্লিক করুন কাজ শেষ।

বিনামূল্যে যোগাযোগ করুন মোবাইল অপারেটরের কাস্টমার কেয়ারে


বিভিন্ন প্রয়োজনে আমাদের মোবাইল অপারেটরের কাস্টমার কেয়ারে কথা বলতে হয়।আমরা অনেক জানি না যে, সব কয়টি মোবাইল অপারেটরের রয়েছে একটি সাধারণ অভিযোগ ডায়েলিং নাম্বার।এই অভিযোগ ডায়েলিং নাম্বার এ গ্রাহকরা অভিযোগ করলে মোবাইল অপারেটরের কাস্টমার কেয়ার থেকে নিদিষ্ট সময়ের মধ্যে যোগাযোগ করা হয় গ্রাহকের সাথে।

যেভাবে অভিযোগ করবেন :

• প্রথমেই যে কোন অপারেটর থেকে ১৫৮ এ কল করুন।

• তারপর আপনার ভাষা নির্বাচন করুন।

•এবার আপনার যেকোনো একটি বিষয় এ অভিযোগ নির্বাচন করুন।

• অভিযোগ নির্বাচন করা শেষ হলে আপনার কাছে একটি মেসেজ আসবে এবং বলা হবে নিদিষ্ট (২৪ ঘণ্টা) সময়ের মধ্যে আপনার সাথে একজন কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধি যোগাযোগ করবেন।

কাজেই ১৫৮ এ নাম্বার ডায়েল করে আপনি আপনার গ্রামীনফোন, বাংলালিংক, রবি ও এয়ারটেল থেকে অভিযোগ করে বিনামূল্যে কাস্টমার কেয়ারের সুবিধা নিতে পারবেন।

ওয়াই-ফাই ধীরগতির কারণ ও প্রতিকার


স্মার্টফোন কিংবা ল্যাপটপে এখন সবাই ওয়াই ফাই এর মাধ্যমে ইন্টারনেট সুবিধা নিয়ে থাকে। ব্রডব্যান্ড খুব কমই ব্যবহৃত হয়। আর এই ওয়াই-ফাই ধীরগতির সমস্যায় ব্যবহারকারীরা সবসময় ভোগেন।

এখানে ওয়াই ফাই ধীরগতির কারণ ও প্রতিকার দেয়া হল-

ওয়াই ফাই রাউটার যথাযথ স্থানে না রাখলে ইন্টারনেট স্পিড কমে যেতে পারে। আর রাউটার কতটা উচ্চতায় রাখা হয়েছে তার উপরও গতি নির্ভর করে। তবে এক্ষেত্রে মাটিতে রাউটার রাখা একদম উচিত নয়।
ধাতব বা কংক্রিটের কোনও কিছুর উপর রাউটার রাখলে স্পিড বাধা পায়। সবসময় কাঠের কোনও কিছুর উপর রাউটারটি রাখা উচিত।
রাউটারের সঙ্গে ডিভাইসের দূরত্ব বাড়লেও স্পিড কমে। বাড়ির মাঝখানের ঘরে রাউটার রাখা সবসময় ভালো।
একাধিক সংযোগ পাশাপাশি থাকলে স্পিড কমে যায়। কারণ একটি চ্যানেলের সঙ্গে আরেকটি ওভারল্যাপ করায় স্পিড কমে যায়।
ব্লু-টুথ ডিভাইসের কারণেও ব্যাহত হয় ওয়াই-ফাই।
খ্রিস্টমাস আলোতেও কমে যায় Wi-fi স্পিড। অর্থাৎ LED বাল্বের আলো Wi-fi স্পিডের ক্ষতি করে।
মাইক্রোওয়েব ওভেন কাছাকাছি চালালেও ওয়াই ফাই ধীরগতি হয়। কারণ মাইক্রোওয়েব ওভেন ২.৪৫ গিগাহার্টজ ফ্রিকোয়েন্সিতে চলে আর ওয়াই-ফাই ২.৪ গিগাহার্টজ ওয়াই-ফাই ব্যান্ডে যা কিনা ওভেনের খুব কাছাকাছি।
সুত্রঃ টাইমস অব ইন্ডিয়া

উইন্ডোজের জন্য তৈরি করুন শাট-ডাউন টাইমার


এমন কি কখনো হয়েছে যে আপনি আপনার উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম বিশিষ্ট ল্যাপটপ কিম্বা ডেস্কটপ কম্পিউটারে মুভি দেখতে দেখতে ঘুমিয়ে পড়েছেন? অথবা এমনও কি কখনো হয়েছে যে একটি বড় ফাইল ডাউনলোড করার সময় তা সম্পূর্ণ করে অনেক রাতে আপনাকে ঘুমাতে যেতে হয়েছে? এই ঘটনাগুলো কিন্তু খুব সহজেই অল্টার করা সম্ভব! এবং খুব সহজেই আমরা উইন্ডোজের জন্য শাট-ডাউন টাইমার তৈরি করে এই ঘটনাগুলোকে এড়িয়ে যেতে পারি। চলুন, জেনে নেই শাট-ডাউন টাইমার তৈরি করার পদ্ধতি টি। 

 

পদ্ধতি
 
এই পদ্ধতিতে আমরা উইন্ডোজের ডেস্কটপে একটি শাট-ডাউন টাইমারের শর্টকাট তৈরি করব। এর জন্য প্রথমেই আমাদের ডেস্কটপের যে কোন স্থানে মাউসের রাইট ক্লিক করব। আমরা একটি কনটেক্সট মেনু দেখতে পাব, এই মেনু থকে New > Sortcut -এ ক্লিক করুন। 

Shrtcut-এ ক্লিক করার পর একটু উইন্ডো আসবে যেখানে শর্টকাটের লোকেশন লোকেট করতে বলা হবে। এই স্থানে নিচের কোডটি লিখুন - 

shutdown.exe -s -t XXXX
উপরের কোডটিতে XXXX এর স্থানে আপনি যত সেকেন্ড পর আপনি আপনার কম্পিউটারটি বন্ধ করতে চান তা লিখতে হবে। যেমন, আপনি যদি ২ মিনিট পর আপনার কম্পিউটারটি বন্ধ করতে চান তাহলে লিখতে হবে ১২০ সেকেন্ড। ব্যাস। ১২০ সেকেন্ড পরেই আপনার কম্পিউটারটি বন্ধ হয়ে যাবে। 

আপনি যদি কোন শর্টকা

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি?


ইন্টারনেটের কল্যাণে বিশাল জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থান এবং বাড়তি আয়ের সুযোগ তৈরি হয়েছে।বাংলাদেশের অনেকেই এখন অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিংকে পেশা হিসেবে নিচ্ছেন।যারা ফ্রিল্যান্সিং কাজের সাথে জড়িত তাদের উপার্জনের অন্যতম পছন্দনীয় মাধ্যম হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অনলাইনে রয়েছে এর বিশাল বাজার।সে লক্ষেই বুকবিডি সিরিজের রচনা ও সম্পাদনায় জ্ঞানকোষ থেকে প্রকাশিত হয়েছে “অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং” বইটি।

বইটিতে আলোচনা করা হয়েছে-অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি? কিভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করবেন? অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য কি কি দক্ষতা থাকতে হবে? অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হওয়ার সুবিধা, কী-ওয়ার্ড রিসার্চ এন্ড কম্পেটিটর অ্যানালাইসিস, ডোমেইন অ্যান্ড হোস্টিং, কনটেন্ট রাইটিং,অ্যামাজন অ্যাকাউন্ট,ওয়েবসাইট এসইও অপটিমাইজড, ওয়েব সাইট মার্কেটিং, লিংক বিল্ডিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটপ্লেস সমূহ ইত্যাদি। এছাড়াও বইটিতে বাস্তবধর্মী প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করা হয়েছে। 

আলোচ্য বিষয়গুলো উপস্থাপিত হয়েছে সহজভাবে।যেন একজন প্রফেশনাল এবং বিগীনার বইটি পড়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে খুব সহজে জানতে পারে।বইটিতে প্রাকটিক্যালি সব করে দেখানোর ফলে বইটি পড়ার জন্য পূর্বের কোন জ্ঞান থাকার প্রয়োজন নেই।

বইটিতে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, এস ই ও এবং ওয়ার্ডপ্রেস এই তিনটি বিষয় শিখতে পারবেন। বইটির সাথে ফ্রি ভিডিও টিউটোরিয়াল রয়েছে। যে কেউ চাইলে বইটির একাংশ www.bookbd.info  থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। অনলাইনে অর্ডার করা যাবে rokomari.com/bookbd থেকে। 

Contact Us

Name

Email *

Message *

Time in Dhaka:

টেক-নলেজ

(টেক-নলেজ) এর পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম ও শুভেচ্ছা। বাংলায় বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তি চর্চাকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।