Latest Topics

Showing posts with label Outsourcing. Show all posts
Showing posts with label Outsourcing. Show all posts

Earn money by Fill up CAPTCHA and View add(100% )



( Step-1 )
নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন 
 Click Here

( Step-2)
তারপরে রেজিস্ট্রেশান করুন একটা ইমেইল দিয়ে ।
তারপরে নিচের  বাটন এর মত একটা বাটন পাবেন এবং ক্লিক করুন ।
তারপরে CAPTCHA পুরুন করুন | হয়ে যাবে .


অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপমেন্ট ক্যারিয়ার গড়তে, যা অবশ্যই জানতে হবে | Tech-knowledgeBD


আজ আমরা কথা বলবো অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট নিয়ে। আমরা জানি অ্যান্ড্রয়েড হল বর্তমান যুগের সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম। এটি গুগল দ্বারা পরিচালিত এবং সম্পূর্ণ ওপেন সোর্স একটি প্লাটফরম। এর জনপ্রিয়তার মূল কারন হল এটি সহজেই ব্যবহার যোগ্য এবং প্লে-স্টোর এ প্রচুর পরিমানে ফ্রি এবং পেইড অ্যাপস সহজেই পাওয়া যায়। এই প্লাটফরম এর জন্য অ্যাপস তৈরি করে রাতারাতি মিলিওনিয়ার হওয়ার গল্প অনেক আছে। যেমন: WhatsApp, Vibar, imo ইত্যাদি। আসুন এবার এর ডেভেলপমেন্ট প্রসেস নিয়ে একটু কথা বলি। অ্যান্ড্রয়েড মূলত Java প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ এর মাধ্যমে তৈরী, এবং ইন্টারফেস তৈরীর জন্য XML ব্যবহার করা হয়েছিল। মূলত একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস তৈরীর জন্য এই দুটি ল্যাংগুয়েজ জানাই যথেষ্ট। Google ডেভেলপার দের সুবিদার্থে Android Stadio নামক একটি IDE (Integrated Development Environment) তৈরী করেছে। এর মাধ্যমে খুব সহজেই Java I Xml ব্যবহার করে যে কোন ধরণের Android App তৈরী করা সম্ভব। এছাড়া Android App তৈরীর করার জন্য অন্যান্ন পদ্ধতি ও গ্রহন করা যেতে পারে যেমনঃ- Hybrid পদ্ধতি বা Webview পদ্ধতি, কিন্তু এই পদ্ধতিগুলো Native পদ্ধতির মতো সব ধরনের সুযোগ প্রদান করে থাকে না। যে কেউ Java I Xml এই দুই সহজ ও সাবলীল প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ শিখে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট এ ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। নিন্মোক্ত পদ্ধতিগুলো নতুন দের Follow  করা উচিত।

এন্ড্রয়েড ডিজাইন গাইড লাইন ফলো করুন:

অ্যাপস এর User Interface তৈরীর জন্য Google এর একটি সুন্দর সহজ গাইড লাইন আছে যার নাম হল Material Design, Google developer website এ  গিয়ে খুব সহজেই শিখে নিতে পারেন এছাড়া বিভিন্ন ফ্রি ওয়েব সাইট থেকে Material icons ডাউনলোড করে আপনার অ্যাপ এর GUI(Graphical User Interface)  ইউজার এর কাছে বেশি আকর্ষনীয় হবে।

প্রতিটি নতুন সঃস্করন এর ফিচার এর ওপর নজর রাখুন:

ওপর গভীর নজর রাখা উচিত। তাই একজন ডেভেলপার হিসেবে প্রতিটি নতুন ফিচার, নতুন কোন অ্যাপস Idea এর জম্ম দিতে পারে।
Google প্রায়ই অ্যান্ড্রয়েড এর নতুন সংস্করন নতুন ফিচার এর সাথে রিলিজ করে থাকে এর

ইউজারদের ফিডব্যাক বঝুন:


আপনার তৈরী অ্যাপস ব্যবহার করে ইউজাররা কি মন্তব্য করছে তা ভালো ভাবে বোঝা উচিত bug fix এর জন্য ও update এর জন্য ইউজারদের মন্তব্যে কোন Problem ধরা পড়লে তাৎক্ষনিক ভাবে সেটি fix করুন , কোন user কোন নতুন ফিচার এর জন্য আবেদন করলে সেটি add করতে পারেন, আপনার অক্যাউন্ট থেকে ইউজারদের প্রশ্নের উত্তর দ্রুত দেওয়ার চেষ্টা করুন, মনে রাখবেন যে কেউ কোন অ্যাপ ডাউনলোডের আগে তার রিভিউ দেখে।

আপনার মনকে অ্যান্ড্রয়েড এ নিবিষ্ট করু


যখন আপনি অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহার করবেন তখন এর প্রতিটি অ্যাপস এর ইউজার Interface ও কার্যকালাপ Follow করুন, এতে করে আপনি নতুন কিছু শেখার আগ্রহ পাবেন এবং নতুন কিছু আবিষ্কার করার সাথে সাথেই সেটিকে আপনার টু-ডু লিষ্ট এ যোগ করে ফেলুন, এরপর বিষয়টি ভালো ভাবে জানার চেষ্টা করুন।

বিভিন্ন ধরণের ডিভাইস এ আপনার অ্যাপ চালনা করা শিখুন


অ্যান্ড্রয়েড অনেক ধরনের ডিভাইস যেমন, হাত ঘড়ি, গাড়ী, টিভি ও মোবাইল ডিভাইস এ  চালিত হয়ে থাকে। প্রতিটি ডিভাইসে আপনার অ্যাপ যাতে চলতে পারে সেটা শিখুন।|

আপনার অ্যাপ এর কার্যকারিতা পরীক্ষা করুন


ইউজাররা সব সময় স্লো অ্যাপস থেকে দুরে থাকে তাই আপনার অ্যাপটি তৈরী করার সময় অপ্রোয়জনীয় মেমোরির জায়গা নেওয়া থেকে অ্যাপটিকে বিরত রাখুন। এবংGoogle এর এই বিষয়ে Guideline Follow করুন।|

আপনার অ্যাপ এর ইউজার পারমিশন সীমিত রাখুন

ইউজার যখনই একটি অ্যাপস এর অপ্রোয়জনীয় অনেক পারমিশন নেওয়া দেখে তখনই সেটাকে মেলওয়্যার ভেবে নেয় এজন্য আপনার অ্যাপ যেন ইউজার এর কাছে এমন কোন পারমিশন না চায়,যেটা আপনার অ্যাপ এর দরকার নেই সেদিকে খেয়াল রাখুন এর নতুন সংস্করনে পারমিশন ইউজার এর কাছ থেকেই নেওয়া হয় তাই সাবধাণ

আপনার অ্যাপ ইউজারদের সম্মান করুন


যে সকল ইউজাররা আপনার অ্যাপ ইউজ করে সর্বদা তাদের চাহিদার ওপর নজর রাখুন মনে রাখবেন আপনার অ্যাপের সফলতা হলে কত মানুষ আপনার অ্যাপটি ব্যবহার করছে সেটার ওপর, কতগুলো ডাউনলোড হইছে সেটার ওপর না, তাই চেষ্টা করুন ইউজার ধরে রাখতে।

নতুন টেকনোলজি শেখার চেষ্টা করুন

প্রতিনিয়তো নতুন নতুন ফেরেমওর্য়্যাক আবিস্কার হচ্ছে এ গুলোর ওপর নজর রাখুন বর্তমান  যুগে এসে আপনি যদি মনে করেন পুরো কাজটাই আপনি করবেন, তবে ভুল করছেন আমরা হলাম ব্যাস্ত প্রোগ্রামার ফেরেমওয়্যার্ক এর ব্যবহার আমাদের অনেক কাজ কমিয়ে দেয় তাই সর্বদা নতুন ফেরেমওয়্যার্কে নিজেকে ও আপনার কম্পিউটার কে Udate করান।

সর্বদা স্যাট্যিক ও ডাইনামিক বোঝার চেষ্টা করুন


এই দুটি জিনিস প্রতিটি ডেভেলপার এর ভালো ভাবে বোঝা উচিত, Online এর Researeh করুন, এ গুলো নিয়ে কোন ফিচার যোগ করার আগে নিজেকে প্রশ্ন করুন, ফিচারটি কি স্যাট্যিক নাকি ডাইনামিক এর মাধ্যমে আপনি সহজেই ফিচারটির ভাল মন্দ দিকগুলো বুঝতে পারবেন |

আপনার অ্যাপটি তৈরীর পর অনেক গুলো ডিভাইসে চালিয়ে দেখুন

এই পদ্ধতির মাধ্যমে সকল প্রকার Runtime Bugs আপনার চোখে ধরা পড়বে বিভিন্ন ডিভাইস এর বিভিন্ন ধরণের কনফিগারেশন থাকে তাই আপনার অ্যাপটির কোন ফিচার নিদ্রিষ্ট কোন ডিভাইস এ ঠিক মত কাজ না করলে ইউজার কে সমস্যা টি ডায়লগ বক্স এর মাধ্যমে দেখার ফলে আপানার অ্যাপ এর ওপর তার বিরূপ দৃষ্টি পড়বে না |

Dubagging and testing ফরেমেওর্য়্যাক ব্যবহার করুন

যেমনঃ-Espresso নিজে বসে বসে ডিবাগ করা অনেক সময় কষ্ট সাধ্য হয়ে যায় এবং বিরক্ত হয়ে অনেক সময় টুকিটাকি ভুল সহ আমরা অ্যাপ টিকে মার্কেটে ছেড়ে দেই এটি মটেও উচিত নয়, তাই ডিবাগ ও টেষ্ট জন্য ফেরেমওয়্যার্ক ব্যবহার করা উচিত |

Emualator এর মাধ্যামে app test করুন

যেমনঃ- Genimotion আগেই বলেছি আপনার অ্যাপটি সব ডিভাইসে ঠিকমত কাজ করবে কিনা বোঝার জন্য অনেক গুলো ডিভাইসে চালিয়ে দেখা উচিত, কিন্তু বিভিন্ন কনফিগ এর ডিভাইস কেনা ব্যায়বহুল তাই ভারর্চুুয়াল ডিভাইস ব্যবহার করুন

Admov ব্যবহার করুন Ads প্রদর্শনের জন্য

অনেক গুলো Ads service একত্রে ব্যবহার করবেন না এতে করে আপনার অ্যাপ এর ইমপ্রেরশন নষ্ট হবে ইউজারদের কাছে, কারন ইউজাররা অ্যাপটি ব্যবহার কালে Ads প্রদর্শিত হলে বিরক্ত বোধ করেন তাই এই বিষয়টি ভালো ভাবে বুঝে তারপর ads প্রদর্শন করান |

Android Studio কে আপনার office বানিয়ে ফেলুন:

আপনি Android Studio তে যত বেশি সময় ব্যায় করবেন ততবেশি IDE টির সাথে পরিচিত হবেন যেটা আপনাকে একজন ভালো ডেভেলপার হিসেবে প্রতিষ্টিত করবে |

আপনার জন্য শুভকামনা রইল
[ Source : Collected ]

অনলাইনে আয়ের ৪০ টিপস | 40 easiest ways to earn Money Online|Bangla tutorial |টেক-নলেজ

অনলাইনে আয়ের ৪০ টিপস

***Do Share Now ***
*** এই গুলার ভিতরে কি শিখতে চান ? Comment করে জানান ***
Some Free Bangla Tutorials :
Facebook Frame & Apps Bangla Tutorials (Part-1)
➤ https://goo.gl/37mhTn
Facebook Frame & Apps Bangla Tutorials (Part-2)
➤ https://goo.gl/eW7CrK
Learn From Here : (Website)
➤ https://goo.gl/XwfkfY

Sign up and earn money by CPA Lead |Bangla Tutorial | Part 2 |Tech-knowledgebd


সিপিএ লিডে (CPA Lead) এ সাইন আপ করে কাজ করবেন কিভাবে ?

সিপিএ কি   ?

CPA এর ফুল মিনিং হল Cost Per Actionসি পি এ হলো বিলিয়ন ডলারের মার্কেটপ্লেস। অনলাইনে আয়ের একটি বড় মাধ্যম হলো সি পি এ (CPA)এখানে বড় সুবিধা হল আপনি কোন প্রকার বিড করা ছাড়াই কাজ করতে পারবেন। এখানে বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন ধরনের অফার থাকে যেগুলোকে Action বলে। এই একশনগুলো কমপ্লিট করিয়ে দিতে পারলে প্রতি অ্যাকশানে আপনি টাকা পাবেন। 



এটা একটা সিম্পল সিপিএ  অফার যার দাম ৩ ডলার। একটা জব পোর্টালের সাইন আপ পেইজ। এখানে যদি আপনি ভিজিটর পাঠান সেই ভিজিটর থেকে যতজন এটা পূরণ করে সাইন আপ করবে তার প্রতিজনের জন্য আপনি ৩ ডলার করে পাবেন। অর্থাৎ একদিনে যদি আপনি ১০ জনকে করাতে পারেন তাহলে আপনার আয় হবে ৩*১০ = ৩০ ডলার।

সিপিএ লিড (CPA Lead) কি?

সিপিএ লিড হচ্ছে সিপিএ মার্কেটপ্লেস। সোজা করে বলতে গেলে কাজ করার জন্য আপনি অফারগুলো এই মার্কেটপ্লেসে পাবেন। নতুন সিপিএ মার্কেটারদের জন্য এটা দারুন একটা মার্কেটপ্লেস। এখানে আপনি সাইন আপ, রেজিস্ট্রেশান, ডাউনলোড, সার্ভেসহ সব ধরনের অফারই পাবেন। যেই অফারটি বা যেই ধরনের অফার নিয়ে কাজ করতে আপনার সুবিধা তা ধরে নিয়ে তা থেকে লিঙ্ক জেনারেট করেই আপনি আজকেই কাজ শুরু করে দিতে পারবেন। তবে তার আগে আপনাকে সিপিএ লিডে অ্যাকাউন্ট করে নিতে হবে।

CPA Lead – এ কিভাবে অ্যাকাউন্ট খুলবেন?

সিপিএ লিডে অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য cpalead.com এ গিয়ে সাইন আপ লিঙ্কে ক্লিক করুন। এটি আপনাকে সাইন আপ এর পেইজে নিয়ে যাবে। সেখানে আপনি সরাসরি ফেইসবুক বা গুগল অ্যাকাউন্ট ব্যাবহার করে অটো সাইন আপ করতে পারবেন। আবার ঠিক নিচে ম্যানুয়ালি সাইন আপ করার জন্য ফর্মও পাবেন। যেখানে সাইন আপ করার জন্য আপনার নাম ইমেইল এড্রেস, ফোন নাম্বার, পাসওয়ার্ড এবং সিকিউরিটি প্রশ্ন দিতে হবে।



রেজিস্ট্রেশান করার পর এখানে আপনি উপরের দিকের মেনুতে দেখতে পাবেন offers নামের লিঙ্ক আছে। অফারে ক্লিক করলে এটি আপনাকে সকল অফার প্রদর্শন করবে সেখান থেকে যেই অফার আপনি মার্কেটিং করতে ইচ্ছুক তা সিলেক্ট করলে একটা লিঙ্ক ক্রিয়েট করার অপশন আসবে যেখান থেকে লিঙ্ক নিয়ে আপনি সরাসরি বা আপনার নিজের কোন ল্যান্ডিং পেজে অফারের বিস্তারিত দিয়ে রেজিস্ট্রেশান লিঙ্ক হিসেবে দিতে পারেন।

তারপর আপনি আপনার ল্যান্ডিং পেজের লিঙ্ক যেকোনো অনলাইন মিডিয়াতে শেয়ার করে আপনার ল্যান্ডিং পেজে ট্রাফিক টানবেন এবং তারপর সেখানে অফারের বিস্তারিত দেখে লোকজন যখন অফারের লিঙ্কে ক্লিক করে চলে যাবে এবং অফারের যা একশন তা করবে (রেজিস্ট্রেশান, ডাউনলোড ইত্যাদি) তখন প্রতি কমপ্লিট একশনের জন্য আপনি টাকা পাবেন।

CPA Lead এর সুবিধাসমূহঃ

সাপ্তাহিক পেমেন্ট-

এদের পেমেন্ট হচ্ছে সাপ্তাহিক। অর্থাৎ আপনার উপার্জিত টাকা মাস ভিত্ততে নয় বরং সপ্তাহ ভিত্তিতে প্রদান করে থাকে। এদের আলাদা পেমেন্ট ডিপার্টমেন্ট আছে যাদের কাজই হচ্ছে প্রতি সপ্তাহে সব মার্কেটার দের আয় তাদের পেমেন্ট মেথডে প্রদান নিশ্চিত করা এবং পেমেন্ট সম্পর্কিত কোন জটিলতায় পড়লে তার সমাধান করা।

বিশাল কমিউনিটি-

এই সাইটে বর্তমানে ১৮০ টি দেশ থেকে ৩৫০০০০ মেম্বার রেজিস্টার্ড আছে।

রেফারেল বোনাস-

আপনার রেফারেলে যদি কেউ রেজিস্ট্রেশান করে এবং কাজ করে তাহলে আজীবন তার পাওয়া লিডের আয়ের %৫ আপনি বোনাস পাবেন। এজন্য আবার তার আয় থেকে কিন্তু কেটে রাখা হবে না।

অফার প্রোমোশনে মার্কেটার দের জন্য এরা অফার ওয়াল, কন্টেন্ট লকসহ আরও বিভিন্ন টুল প্রদান করে থাকে যাতে আপনার মার্কেটিংয়ে অধিক আয় নিশ্চিত হয়।

এছাড়াও সিপিএ লিডের আরও অনেক সুবিধা রয়েছে যা এটিকে অনন্য সাধারন মার্কেটপ্লেস থেকে আলাদা করে। আশা করি আপনাদের বুঝতে এবং সিপিএ লিড এর অফার নিয়ে কাজ করতে অসুবিধা হবে না।

Bangladesh vs Australia |ICC Champions Trophy 2017|Live streaming|Aus Vs BAN(With Link)





  • Tips:1                   Click on   E-BOX  

(ebox.live)
then Select 
GTV 

 OR
Select 
Star Sports 3

  • Tips 2               Click on : PTV Sports  select PTV Sports.
  • If you face any problem please share your problem on comment box and Don't forget to share with your friend.

How to learn and earn money by CPA Marketing| Bangla Tutorial | Part -1 |Tech-knowedgeBD

সিপিএ মার্কেটিং কি, কেন, কিভাবে শিখবেন ? সিপিএ মার্কেটিং শিখুন বাংলায় | 

সিপিএ (CPA) মার্কেটিং কি?
CPA এর ফুল মিনিং Cost Per Action. অনেকেই আছেন CPA মার্কেটিং করতে পচ্ছন্দ করে কারন, সিপিএ মার্কেটিং এ আপনার এফিলিয়েট এর মত পোডাক্ট বিক্রি করতে হয় না। এখানে বিভিন্ন ধরনের অফার থাকে, কোন ভিজিটর যদি অফার শুধুমাত্র রেজিষ্টেশন করে তাহলে  প্রতিটি রেজিষ্টেশনের এর জন্য পেমেন্ট করা হবে। ধরুন USA কোন ব্যাংক কম্পানী তাদের ব্যাংক লোন এর জন্য কাষ্টমার খুজছে, এখন আমার কাজ হল কাষ্টমার কে শুধুমাত্র রেজিস্টার করানো আমার এফিলিয়েট লিংক এএখানে কাষ্টমার রেজিস্টার কারার পর পোডাক্ট/সার্ভিস নাও নেয় তাহলেও আমি আমার কমিশন পাব।কিন্তু এফিলিয়েট মার্কেটে যতক্ষন আপনার পোডাক্ট বিক্রি না হবে ততক্ষন আপনি কমিশন পাবেন না।

CPA মার্কেটিং এর কিছু শব্দ পরিচিতি
Advertiser: এটা হল সেই সাইট বা ব্যক্তি যারা CPA নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের বিজ্ঞাপণ দিয়ে থাকে। হতে পারে সে রিটেইলার, অনলাইন রিটেইলার অথবা মার্চেন্ট।
Publisher: এটা হল সেই ব্যাক্তি বা সাইট যারা কমিশনের জন্য কোন প্রোডাক্ট বা সার্ভিস প্রোমোট করে থাকে। সহজ কথায় এক্ষত্রে আপনি, আমিই সেই পাবলিশার।
PPL (Pay-Per-Lead): সহজ ভাষায় আপনাকে প্রতিটা লিড এর জন্য পে করা হবে।ধরুন- আপনি কোন এডভার্টাইজার এর প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপণ আপনার সাইটে ব্যানার হিসাবে রাখলেন। পরবর্তিতে আপনার সাইট থেকে ১০ জন ভিজিটর ঐ বিজ্ঞাপণে ক্লিক করে এডভাটাইজারের সাইটে গেল। এর মধ্যে ধরি ১ জন নাম ও ইমেল এড্রেস দিয়েএকটি ফর্ম পুরন করল। তার মানে আপনি ১টি লিড পেয়ে গেলেন এবং আপনাকে এই ১টিলিডের জন্য পে করা হবে।(এক্ষেত্রে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সেল করা আবশ্যিক নয়, শুধুমাত্র রেজিষ্টেশন নয় ফরম পুরনের জন্য আপনাকে পে করা হবে).
PPC (Pay-Per-Click):  এটা হল সেই কমিশন বা নিদিষ্ট টাকা যা পাবলিশারকে পে করা হয়ে থাকে তার সাইটে থাকা প্রোডাক্টের ব্যানার বা লিঙ্কে প্রতিটা ক্লিকের জন্য। উদাহরন হিসাবে গুগল এডসেন্স এর কথা বলা যেতে পারে।
কোন ধরনের ব্যক্তি সিপিএ মার্কেটিং শিখতে পারবেন ?
১। ইন্টারনেট সম্পর্কে যার নুন্যতম জ্ঞান রয়েছে
২। যিনি অনলাইন থেকে আয় করতে ইচ্ছুক
৩। যিনি কম্পিউটার এ ৩ থেকে ৪ ঘন্টা সময় দিতে পারবেন
অ্যাফিলিয়েট অথবা সিপিএ (CPA) মার্কেটিং শেখার জন্য ১ বছর অথবা ৬ মাস এর কোন ডিগ্রী ভিত্তিক কোর্স এর দরকার নেই । ভালো কোন আইটি ফার্ম থেকে ২ বা ৩ মাসের কোর্স এ যথেস্ট !
(CPA) মার্কেটিং করার জন্য কি কি দরকার ?
ওয়েব সাইট – (CPA) মার্কেটিং করার জন্য আপনার একটি ওয়েব সাইট থাকতে হবে ! এই কথাটি শুনেই হইত অনেকেই হতাশ হবেন ! কিন্তু হতাশ হবার কিছু নেই । শুধু মাত্র একটি ব্লগ সাইট খুলেও আপনি (CPA) মার্কেটিং করতে পারবেন । অথবা কোন ওয়েব সাইট এর সাব ডোমেইন (যা কিনা একদম ফ্রী তে খোলা যায় ) দিয়ে আপনি (CPA) মার্কেটিং করতে পারেন !
Pay-Per-Click (PPC) Advertising – CPA মার্কেটিং করার জন্য আপনার পে-পার-ক্লিক সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে ! গুগল অ্যাড সেন্স এবং ইউটিউব ভিডিও মার্কেটিং সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে এবং কিভাবে অ্যাড সেন্স থেকে অথবা ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায় এটা জানতে হবে !
সিপিএ মার্কেটিং কেন শিখবেন ?
কারন এক মাত্র সিপিএ মার্কেটিং থেকে আপনি ইনকাম করতে পারবেন কোন রকম ঝামেলা ছাড়াই ।
সিপিএ মার্কেটিং করা মানে কারো অধীনে চাকুরী করা না । এটা পুরটাই আপনার নিজের বিজনেস , যেখানে আপনি অন্য দের চাকুরী তে নিয়োগ দিতে পারবেন !
মদ্য কথা আপনি সিপিএ মার্কেটিং শিখে একটি সিপিএ ফার্ম ও দিতে পারবেন ।
বিভিন্ন মার্কেট প্লেস এ কাজ খোজার থেকে নিজের বিজনেস করা অনেক শ্রেয় ।
ফ্রিল্যান্সিং এবং সিপিএ (CPA) এর মধ্যে পার্থক্য কি?
ফ্রিল্যান্সিং বিড করে কাজ করতে হয়এবং বায়ার থেকে কাজ নিয়ে কাজকরতে হয় আর সিপিএ মার্কেটে (CPA) আপনাকে বিড করতে হবেনা ,নিজের একাউন্টে নিজেই কাজ করতে পারবেন।যেকোন সময় কাজ করতে পারবেন।এবং আপনি নিজের বিজনেস নিজেই করবেন, চাইলে আপনি টাকা  খরচ করে কাজ করতে পারেন অথবা ফ্রি মার্কেটিং ম্যাথডে কাজ করতে পারেন।
সিপিএ (CPA) থেকে মাসে কত টাকা ইনকাম করা যাবে?
এটা নির্ভর করবে আপনি কত ইনকাম করতে চান তার টার্গেট এর উপর।  আপনার ইনকাম টার্গেট যতবেশী হবে আপনার বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। তবে আপনি বিনিয়োগ ছারাও ইনকাম করতে পারবেন । আপনার ইচ্ছা এবং পরিশ্রম থাকলে আপনি দিনে গড়ে ২০ থেকে ২০০ ডলার ইনকাম করতে পারবেন । এখন মাসিক টা আপনি নিজেই হিসাব করে নিন
সিপিএ (CPA)  মার্কেটপ্লেস থেকে  টাকা তুলার মাধ্যম কি?
৩০দিনপর, ১৫দিন  পর,  ৭দিনপর।বিভিন্ন মার্কেটে বিভিন্ন নিয়ম থাকে।  যেমন  maxbounty প্রথম পেমেন্ট ৩০ দিন পর, এরপর ৭দিন পর পর আপনি পেমেন্ট তুলতে পারবেন।
সিপিএ (CPA) মার্কেট থেকে পেমেন্ট কিভাবে পাওয়া যায়?
সিপিএ (CPA) মার্কেট প্লেস আপনার সাধারনত তিন ধরনের পেমেন্ট থাকে। আপনি চেক Check, পেপাল PayPal,  পাইনিয়ার কার্ড Pre-paid Master Card by Payoneer or  ব্যাংক ট্রান্সফার Electronic Funds Transfer এর মাধ্যমে টাকা তুলতে পারবেন।
সিপিএ (CPA) আমি কোন বিনিয়োগ না করে ইনকাম করতে পারব?
হা আপনার ভাল ফ্রি ট্রাফিক থাকলে ইনকাম করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে  বেশী প্ররিশম করতে হবে।
সিপিএ (CPA) শিখার জন্য কি ধরনের যোগ্যতা থাকতে হবে?
Qualification:
Must be Graduate in any discipline
Age 20-35
Need to work 4 hours
Well known about internet and computer
Willing to work hard and willing to earn money from online marketing
সিপিএ (CPA) শিখতে কতদিন লাগে?
সিপিএ (CPA) একটা বিজনেস।এখানে মার্কেটিং ম্যাথড শিখতে আপনার দুই থেকে তিন মাস সময় লাগতে পারে।
সিপিএ (CPA) মার্কেটিং এই কোর্স টি করার পর সকলের ইনকাম কি নিশ্চিত?
না সবার জন্য না। আপনি কাজ শিখে বসে থাকবেন তাদের জন্য ইনকাম নিশ্চিত না, যারা শুধুমাত্র  ধৈর্য্য, মেধা এবং প্ররিশম করবে এবং বিনিয়োগ সঠিক ভাবে করবে তাদের ইনকাম নিশ্চিত হবে।

সংবাদ : সংগৃহীত


অনলাইনে আয়ের ৪০ টিপস |টেক-নলেজ


অনলাইনে আয় করার জন্য শতশত উপায় আছে। এর মধ্যে আমরা শুধু কয়েক প্রকারই জেনেছি। এবং বেশিরভাগই এই কয়েকটি উপায় নিয়েই কাজ করে কেননা এই বহুল ব্যবহৃত উপায়গুলোতে সাপোর্ট/টিউটোরিয়াল সহজে পাওয়া যায়। তবে আরও অনেক উপায় আছে যা অনেকে জানেই না (নির্দিষ্ট সাইটের লিংক নেই) বলে তা কেউ করতে পারছে না। কিন্তু এগুলো অনেক সম্ভাবনার একটি ক্ষেত্র। তাই চলুন দেখে নেই অনলাইনে আয়ের সবপ্রকারভেদ।

PTC
Gpt
Microtask/ছোট কাজ
Online Survey
Revenue sharing sites
Reward/পুরুষ্কার sites
Android Apps এর মাধ্যমে
Social sites ব্যবহার করে
আপনার ছবি/ভেক্টর ইলাসট্রেশন বিক্রি করে
চেক-ইন বা যেকোন যায়গা ভ্রমন করে
ব্রাউজার Extension ব্যব্যহার করে।
ব্যয়াম করে (you've seen right)
প্রশ্নোত্তর দিয়ে এবং উপদেশ দিয়ে
T-shirt, mug, calendar ডিজাইন করে
কম্পানি বা ডোমেইনের নাম বাচাই করে
অনলাইনে লিখে
Audio transcription করে
কারুকলার মাধ্যমে দ্রব্য তৈরি এবং বিক্রি করে
Paid Forum Posting
Google Adsense/YouTube
Associate marketing
Data Entry
Review লিখে
ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট এর কাজ করে
ওয়েভসাইট টেস্ট করে
Bing search engine ব্যবহার করে
Animation 2D/3D(cartoon) তৈরি করে
Animation (whiteboard, explainer, infographic video) তৈরি করে
3D AutoCAD object তৈরি করে
Logo তৈরী করে
বিজনেস কার্ড, টিউনার, ইনবাইটেশন কার্ড ইত্যাদি ডিজাইন করে
ভয়েসওবার/voice over করে
ভাল মানের ভিডিও তৈরি করে
ওয়েভসাইট তৈরি করে (অন্যকে তৈরি করে দিয়ে)
ওয়ার্ডপ্রেস এক্সপার্ট হয়ে, থিম তৈরি এবং বিক্রি করে
সফটওয়্যার তৈরি করে।
Asp.net, C++, Python, Ruby, Java, ইত্যাদি প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ এর কাজ করে
Blog post করে
SEO তে এক্সপার্ট হয়ে
VC dialer, CentOS ইত্যাদি নির্দিষ্ট কাজের সফটওয়্যার এর উপর এক্সপার্ট হয়ে
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে
রেফার করে

*** Share with Your Friends ***

অনলাইন Free কোর্স করে ফ্রিল্যান্সার হওয়ার সুযোগ |CoderTrust


দক্ষ ফ্রিল্যান্সার তৈরিতে গতানুগতিক ক্লাসরুমের বাইরে শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে সম্প্রতি অনলাইনে ক্লাস ও ভিডিও কোর্স চালু করেছে তথ্য-প্রযুক্তি বিষয়ে প্রশিক্ষণদাতা প্রতিষ্ঠান কোডারসট্রাস্ট। প্রতিষ্ঠানটির এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে দক্ষ ফ্রিল্যান্সার তৈরিতে প্রায় দুই বছর ধরে কাজ করছে কোডারসট্রাস্ট। ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ৫০০ ফ্রিল্যান্সার তৈরি করেছে।

কোডারসট্রাস্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, চাইলেই এখন যে কেউ বাংলাদেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কোডারসট্রাস্টের অনলাইন কোর্সগুলো করে নিতে পারেন। প্রতিষ্ঠানটির ভারচুয়াল ক্লাসগুলো এমনভাবে সাজানো হয়েছে যে অনলাইনে ক্লাস করলেও শিক্ষার্থীরা ক্লাসরুমের মতোই মজাই পাবেন এখানে। অনলাইনে কোডারসট্রাস্টের যেকোনো প্রোগ্রামে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা পরীক্ষামূলকভাবে বিনা মূল্যে নির্দিষ্ট সেই কোর্সটিও করে নিতে পারবেন।

কোডারসট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা ফার্দিনান্দ বলেন, ফ্রিল্যান্সারদের যেহেতু অনলাইনে কাজ করতে হয়। তাই তাঁরা যদি তাঁদের প্রশিক্ষণটাও অনলাইনে নিয়ে থাকেন, তবে সেটি হবে তাঁদের জন্য অনেক লাভজনক। অনলাইনে প্রশিক্ষণ নেওয়ার সময়েই তাঁরা তাঁদের কাজের ধরনটা বুঝতে পারবেন এবং এটি তাঁদের দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হতে সাহায্য করবে।


কোডারসট্রাস্টের হেড অব অপারেশন শাকিল মাহমুদ বলেন, ‘আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য, যাঁরা আর্থিকভাবে অসচ্ছল, তাঁদের বিনা মূল্যে প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হিসেবে তৈরি করা। বর্তমানে আমরা কড়াইল বস্তিতে বিনা
মূল্যে প্রশিক্ষণ দিচ্ছি। ভবিষ্যতে আমাদের এ বিনা মূল্যে প্রশিক্ষণ কর্মসূচির পরিধি আরও বাড়বে।’

উল্লেখ্য, কোডারসট্রাস্টের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সাররা তাঁদের অনলাইন কাজ বিক্রি করতে পারেন এবং এখান থেকে শিখতেও পারবেন। এ জন্য খরচ দেয় প্রতিষ্ঠানটি। পরে কাজের সুযোগও তৈরি করে দেয়। যখন কোডারসট্রাস্ট ব্যবহারকারী আয় করবেন, তখন ওই ঋণ শোধ করতে পারবেন।

ডাটা এন্ট্রির কাজ করে টাকা পাওয়ার উপায় । (Data Entry)

 ডাটা এন্ট্রি কাজের পরিচিতি

তথ্য প্রযুক্তির বিকাশের সাথে সাথে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ডাটা এবং তথ্য ব্যবস্থাপনা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। ডাটা  এন্ট্রি (Data Entry) হচ্ছে কম্পিউটারের মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট ধরনের ডাটা একটি স্থান/প্রোগ্রাম থেকে অন্য আরকটি স্থানে/প্রোগ্রামে প্রতিলিপি তৈরি করা। ডাটাগুলো হতে পারে হাতে লেখা কোন তথ্যকে কম্পিউটারে টাইপ করা অথবা কম্পিউটারের কোন একটি প্রোগ্রামের ডাটা একটি স্প্রেডশীট ফাইলে সংরক্ষণ করা। কম্পিউটার ব্যবহারের শুরু থেকেই ডাটা এন্ট্রির ধারনা চলে এসেছে। বর্তমানে ইন্টারনেটের কল্যাণে তথ্যের আদান প্রদান বিস্তৃত হয়েছে, সেই সাথে বেড়েছে বিভিন্ন ধরনের ডাটাকে সুবিসন্নস্ত করে এর বহুবিধ ব্যবহার। তাই দক্ষ ডাটা এন্ট্রি অপারেটরের রয়েছে ব্যাপক চাহিদা। এধরনের কাজগুলো একা বা দলগতভাবে সম্পন্ন করা যায় এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের সাধারণ ব্যবহারের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে। ফলে যে কেউ এই ধরনের কাজ করে ঘরে বসেই বৈদিশিক মুদ্রা আয় করতে পারে।
কোথায় পাওয়া যাবে:
ডাটা এন্ট্রি এর কাজগুলো সাধারণ ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেস সাইটেই পাওয়া যায়। অনেক ধরনের ওয়েবসাইট রয়েছে যাতে বলা হয় বিপুল পরিমাণে ডাটা এন্ট্রি এর কাজ পাওয়া যাবে। কিন্তু ওই সাইটে রেজিষ্ট্রশন করার জন্য একটি নির্দিষ্ট ফি দিতে হয়। যেহেতু রেজিষ্ট্রেশন করার পূর্বে আপনি জানতে পারছেন না সত্যিই ওই সাইটে কাজ পাওয়া যায় কি না, তাই এই ধরনের সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করা থেকে বিরত থাকাই ভাল। বিনামূল্যে রেজিষ্ট্রেশন করে ডাটা এন্ট্রি কাজ পাওয়া যায় এরকম সাইট হচ্ছে -  1*http://www.GetAFreelancer.com,
 2*http://www.oDesk.com,
 3*http://www.GetACoder.com,
 4*http://www.ScriptLance.com ইত্যাদি।
এই সাইগুলোতে ডাটা এন্ট্রি কাজের আলাদা বিভাগ রয়েছে। সাইটগুলোতে কয়েকশত ডলার থেকে কয়েক হাজার ডলারের প্রজেক্ট রয়েছে। সাধারণত 'প্রতি একহাজার ডাটা এন্ট্রির জন্য একটি নির্দিষ্ট ডলার' এই ভিত্তিতে কাজ পাওয়া যায়। অনেকক্ষেত্রে সম্পূর্ণ কাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দেয়া হয়।
প্রয়োজনীয় দক্ষতা:
ডাটা এন্ট্রি প্রজেক্টে বিভিন্ন ধরনের দক্ষতার প্রয়োজন হয় যা একটি প্রজেক্টের উপর নির্ভর করে। অনেক ধরনের প্রজেক্ট পাওয়া যায় যাতে শুধুমাত্র কপি-পেস্ট ছাড়া আর কোন দক্ষতার প্রয়োজন হয় না। তবে সাধারণভাবে যে দক্ষতাগুলো সবসময় প্রয়োজন পড়বে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে - দ্রুত টাইপিং করার ক্ষমতা, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ও বিশেষ করে মাইক্রোসফট এক্সেলে পরিপূর্ণ দখল এবং সর্বোপরি ইংরেজিতে ভাল জ্ঞান। তার সাথে রয়েছে ইন্টারনেটে সার্চ করে কোন একটি তথ্য খোঁজে পাবার দক্ষতা এবং বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট, ফোরাম, ওয়েব ডাইরেক্টরী সম্পর্কে ভাল ধারণা।
ডাটা এন্ট্রি কাজের প্রকারভেদ:
ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে যেসকল ডাটা এন্ট্রি কাজ পাওয়া যায় তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে - বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ফাইল, ছবি ইত্যাদি আপলোড করা, বিভিন্ন সাইট থেকে নির্দিষ্ট কিছু তথ্য এক্সেলের একটি ফাইলে সংরক্ষণ করা, ওয়েবসাইটের জন্য একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর আর্টিকেল লেখা, একটি ওয়েবসাইটকে বিভিন্ন ওয়েবসাইট, ফোরাম, গ্রুপে গিয়ে পরিচয় (Promote) করিয়ে দেয়া, দুটি ওয়েবসাইটের মধ্যে লিংক আদান প্রদান করা (Link Exchange), অনলাইনে বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করতে সাহায্য করা, OCR (অপটিক্যাল কারেক্টার রিকগনিশন) থেকে প্রাপ্ত লেখার ভুল সংশোধন করা ইত্যাদি।
নিচে ওডেস্ক এবং গেট-এ-ফ্রিল্যান্সার সাইটে গত নভেম্বর মাসে প্রাপ্ত কয়েকটি প্রজেক্ট সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হল:
১) লোকাল বিজনেসের তথ্য প্রদান: এই প্রজেক্টে বায়ারের (Buyer) রিকোয়ারমেন্ট হচ্ছে ইন্টারনেটে সার্চ করে যুক্তরাজ্যের একটি নির্দিষ্ট শহরের বিভিন্ন ধরনের ব্যবসার প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানা, ফোন নাম্বার ইত্যাদি তথ্য প্রদান করা। বায়ার এই তথ্যগুলো পরবর্তীতে বিভিন্ন ধরনের মার্কেটিং কাজে ব্যবহার করবে। এই প্রজেক্টটি সম্পন্ন করতে প্রকৃতপক্ষে ইন্টারনেটে ওই শহরের নাম দিয়ে সার্চ করতে হবে এবং প্রাপ্ত তথ্য একটি এক্সেল ফাইলে সেইভ করে বায়ারকে প্রদান করতে হবে। প্রজেক্টে বায়ারের বাজেট হচ্ছে ৫০ ডলার। তবে ঠিক কতটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের তথ্য প্রদান করতে হবে এবং কতদিনের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে সে বিষয়ে কোন ব্যাখ্যা দেয়া নেই।
২) ওয়েবসাইট থেকে ডাটা সংগ্রহ করা: এই প্রজেক্টে বায়ার কয়েকটি ওয়েবসাইটের তথ্য দিয়ে দিবে। প্রোভাইডার হিসেবে আপনার কাজ হবে ওই সাইটগুলো থেকে নির্দিষ্ট কিছু ডাটা আরেকটি ওয়েবসাইটের ফরমের মধ্য সেইভ করা। প্রতি ঘন্টায় এরকম ২০০ টি ডাটা এন্ট্রি করতে হবে, অর্থাৎ প্রতি ১৮ সেকেন্ডে একটি ডাটা এন্ট্রি করতে হবে। এই কাজটি করার জন্য কোন বিশেষ অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই, শুধু মাত্র কপি এবং পেস্ট করা জানলেই হবে। সম্পূর্ণ কাজের জন্য বায়ারের বাজেট হচ্ছে ১২০ ডলার।
৩) অডিও ট্রান্সক্রিপশন: এই প্রজেক্টে বায়ার পূর্বে রেকর্ডকৃত কয়েকটি অডিও (Audio) ফাইল দিবে। আপনার কাজ হবে অডিও শুনে ইংরেজিতে একটি ফাইলে লেখা বা প্রতিলিপি তৈরি করা। প্রতি ঘন্টার অডিও ফাইল প্রতিলিপির জন্য ২০ ডলার দেয়া হবে। এই কাজের জন্য ইংরেজিতে অবশ্যই পারদর্শী হতে হবে।
৪) ডকুমেন্ট কনভার্শন: এই প্রজেক্টে আপনাকে PDF ফরমেটের একটি ডকুমেন্ট ফাইল দেয়া হবে। আপনার কাজ হবে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে ওই লেখাগুলো হুবহু প্রতিলিপি করা। অর্থাৎ পিডিএফ এর লেখাটির ফরমেট, ছবি, ফুটনোট ইত্যাদি অপরিবর্তিতভাবে ওয়ার্ড ফাইলে প্রতিস্থাপন করা। এই কাজের জন্য গেট-এ-ফ্রিল্যান্সারে ২৭ টি বিড পড়েছে এবং গড় মূল্য হচ্ছে ৬৫ ডলার।
৫) ক্লাসিফাইড এড লিস্টিং: এই প্রজেক্টটি হচ্ছে একটি ক্লাসিফাইড বা শ্রেণীবদ্ধ বিজ্ঞাপনের ওয়েবসাইটে নতুন নতুন বিজ্ঞাপন যোগ করা। এজন্য Craigslist, Amazon, Ebay ইত্যাদি সাইট থেকে বিভিন্ন ধরনের পণ্যের তথ্য ওই ওয়েবসাইটটিতে যোগ করতে হবে এবং একটি এক্সেল স্প্রেডশীট ফাইলে এই তথ্যগুলো সংরক্ষণ করতে হবে। তারপর পণ্যটির বিক্রেতার কাছে ইমেলই করে তাকে ওয়েবসাইটি সম্পর্কে জানাতে হবে। এরকম ৫০০ টি পণ্যের ডাটা এন্ট্রি করতে হবে। এই কাজের জন্য বায়ারের সর্বোচ্চ বাজেট হচ্ছে ২৫০ ডলার।
৬) ক্যাপচা (Captcha) এন্ট্রি: ক্যাপচা হচ্ছে কয়েকটি অক্ষর ও সংখ্যার সমন্নয়ে একধরনের সিকিউরিটি কোড বা ছবি যা বিভিন্ন সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করার সময় প্রদান করতে হয়। কোন প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে কেউ যাতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি সাইটে রেজিষ্ট্রেশন বা ফরম পূরণ করতে না পারে এজন্য এটি ব্যবহার করা হয়। গেট-এ-ফ্রিল্যান্সারে প্রাপ্ত এই কাজে দুইদিনের মধ্যে 36K বা ৩৬,০০০ হাজার ক্যাপচা এন্ট্রি করতে হবে। প্রতি 1K বা এক হাজারটি এন্ট্রি করার জন্য ১ ডলার দেয়া হবে অর্থাৎ মোট প্রজেক্টের মূল্য হচ্ছে ৩৬ ডলার। যেহেতু একার পক্ষে কম সময়ে এত ডাটা এন্ট্রি করা সম্ভব নয় তাই সম্পূর্ণ কাজটি করার জন্য ৫ থেকে ১০ জনের একটি টিম থাকতে হবে। দুই দিনের মধ্যে সফলভাবে কাজটি করতে পারলে বায়ার পরবর্তীতে 1200K অর্থাৎ ১২,০০,০০০ ক্যাপচা এন্ট্রি করার কাজ দিবে যা দুই সপ্তাহের মধ্যে করতে হবে।

অসুবিধাসমূহ:

যদিও ডাটা এন্ট্রি এর কাজ তুলনামূলকভাবে সহজ কিন্তু এই ধরনের কাজে অনেক ধরনের অসুবিধা রয়েছে, যা পূর্বে বিবেচনা করেই কাজে নামা উচিত:
প্রথমত এই ধরনের কাজে অনেক বেশি বিড পড়ে, তাই প্রথম অবস্থায় কাজ পাওয়া খুব কঠিন। এই ধরনের কাজে আপনার মেধা বা দক্ষতা প্রমাণের প্রাথমিকভাবে কোন সুযোগ নেই। তবে ছোটখাট কয়েকটা কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করে ফেলতে পারলে একই বায়ারের কাছ থেকে আরো অনেক কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ডাটা এন্ট্রি কাজগুলো সময়সাপেক্ষ, একঘেয়ে এবং প্রায় ক্ষেত্রে বিরক্তিকর।
অনেক কাজের ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের স্পীড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে যেসব কাজে ফাইল আপলোড করতে হয় অথবা যে কাজগুলো খুব অল্প সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে, সেক্ষেত্রে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগের প্রয়োজন রয়েছে।
অনেক ডাটা এন্ট্রির কাজ রয়েছে যা একার পক্ষে একটি নির্দিষ্ট সময়ে শেষ করা সম্ভব নয়। এজন্য ৫ থেকে ১০ জনের একটা টিম গঠন করার প্রয়োজন পড়তে পারে।
ডাটা এন্ট্রির কাজগুলো খুবই সতর্কতার সাথে এবং নির্ভুলভাবে করতে হয়। তাই শতভাগ নির্ভুল টাইপিং এবং কাজের সময় পূর্ণ মনযোগ রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।


সূত্র/source: জনাব, মোঃ জাকারিয়া চৌধুরী
    -----Tech-KnowledgeBD-----      

যারা অনলাইনে ক্যারিয়ার গড়তে আগ্র্রহী


CCNA বর্তমানে সময়োপযুগী একটি ক্যারিয়ার বান্ধব প্রফেসনাল কোর্স। নেটওয়ার্কিং এর ক্যারিয়ার গড়তে আগ্রহী হলে এ কোর্সের বিকল্প নাই। যারা অনলাইনে ক্যারিয়ার গড়তে আগ্র্রহী না , অফিস চাকুরী যাদের জন্য খুব বেশি প্রয়োজন তাদের জন্য নেটওয়ার্কিং শিখার পরামর্শ দিব। শুধু নেটওয়ার্কিং শিখলেই হবেনা, সেই সাথে CCNA সার্টিফিকেটটিও অর্জন করতে হবে। আর এ সার্টিফিকেটটি থাকলে বাংলাদেশে সবচাইতে টপ চাকুরী সেক্টরগুলোতেই(ব্যাংক, টেলিকমিউনিকেশন, টিভি চ্যানেল, কর্পোরেট কোম্পানী) চাকুরীর ব্যাপারে আপনার চাহিদা তৈরি হবে। মজার ব্যাপার হচ্ছে, এসব বড় বড় সেক্টরগুলো নেটওয়ার্কিং এক্সপার্ট হিসেবে ঢুকতে হলে অ্যাডুকেশন ব্যাকগ্রাউন্ডটা খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ না। যেকোন সেক্টরে গ্রাজুয়েট হলেই হবে। শুধু CCNA সার্টিফিকেটটা থাকতে হবে।
যেকোন কোর্স করার পরিকল্পনার শুরুতে তার ভবিষ্যত কি, সেটা আগে জেনে নিয়ে তারপর কোর্সের জন্য ইনভেস্ট করা উচিত।
জানাবো, CCNA কোর্স শিখে কাজের সেক্টরঃ
১) টেলিকমিউনিকেশন সেক্টর:
বাংলাদেশে বর্তমানে ৭টি মোবাইল কোম্পানী এবং কয়েকটি বেসরকারী ল্যান্ডফোন কোম্পানী রয়েছে। এগুলোতে কিছু অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সেকশন ছাড়া ৭০% লোককেই হতে হয় নেটওয়ার্কিং বিষয়ে দক্ষ। এ ক্ষেত্রে সব জায়গাতেই CCNA সার্টিফাইড লোককেই শুধু ইন্টারভিউয়ের জন্য আবেদন করার সুযোগ দেওয়া হয়।
এসব জায়গাতে আমার যে সকল বন্ধুরা চাকুরি করছেন, তাদের কাছে শুনলাম, একজন CCNA সার্টিফাইড লোককে এসব সেক্টরে চাকুরীতে শুরুর দিকে বেতন দেওয়া হয় ২০,০০০ টাকা – ৩০,০০০টাকা। এ বেতন দক্ষতা অনুযায়ি ১লাখ- ৩লাখ টাকা পযন্ত হয়ে থাকে।
২) টিভি চ্যানেলের আইটি বিভাগ:
প্রতিটি টিভি চ্যানেলের আইটি বিভাগ থাকে। আমরা টিভিতে যে ভিডিওগুলো দেখি তা দেখতে পাওয়ার পিছনে গুরু দায়িত্ব পালন করে থাকে টিভি চ্যানেলের আইটি বিভাগের নেটওয়ার্কিং টীম। এছাড়া পূরো অফিসের ভিতরের ইন্টারন্যাল নেটওয়ার্কিংটাও তাদের কাজ। ক্রিয়েটিভ আইটিতে যোগ দেওয়ার আগে আমি এনটিভিতে জয়েন করি। তাই সেখানের বেতনের ব্যাপারগুলোতে ধারণা দিতে পারব। সেখানের আইটি বিভাগে প্রায় ২০ জনের টীম। প্রত্যেকে সিসিএনএ সার্টিফাইড। CCNA সার্টিফাইড ছাড়া কেউ সেখানে চাকুরীর জন্য আবেদন করতেই পারবেনা। সেই পোস্টে এন্ট্রি লেভেলের বেতন হয়ে থাকে ১৫,০০০টাকা -২০,০০০টাকা। যারা আরেকটু অভিজ্ঞ তাদের বেতন ৬০,০০০টাকা – ৭০,০০০টাকাও দেখেছি।
৩) ব্যাংকের আইটি বিভাগ:
বাংলাদেশের মানুষদের জন্য সবচাইতে আকাংখিত চাকুরীর সেক্টরগুলোতে সবার প্রথমেই থাকে ব্যাংক। তারপর আসে টেলিকমিউনিকেশন সেক্টর, তারপর টিভি চ্যানেল। প্রতিটি ব্যাংকে প্রচুর নেটওয়ার্কিং এক্সপার্ট থাকে। আর তারাই ব্যাংকে ডাটা সেন্টার, অনলাইন ব্যাংকিং, বুথ , কার্ড ডিভিশনগুলো মেইনটেইন করে। বিশাল সংখ্যক নেটওয়ার্কিং এক্সপার্ট প্রয়োজন একটি ব্যাংকের জন্য। আমার ১জন বন্ধু ব্রাক ব্যাংকের কার্ড সেকশনে রয়েছে। তার এ চাকুরীটির জন্য আলাদাভাবে CCNA কোর্স সম্পন্ন করে সার্টিফিকেট গ্রহণ করতে হয়েছে। তার বেতন শুরু হয়েছিল ২০,০০০টাকা দিয়ে। এখন ৫বছর পর সে পাচ্ছে ৪০,০০০টাকা।
1
৪। আইএসপি কোম্পানী:
যারা ইন্টারনেট সার্ভিস কোম্পানী তাদেরকে বলে আইএসপি কোম্পানী। যেহেতু এসব কোম্পানী ইন্টারনেট সার্ভিস দেয়। সুতরাং বুঝা যাচ্ছে, এসব প্রতিষ্ঠানে শুধুমাত্র নেটওয়ার্কিং এক্সপার্টরাই চাকুরী করতে পারে। এসব প্রতিষ্ঠানগুলোতেও চাকুরীর জন্য CCNA সার্টিফিকেট ছাড়া কোন প্রকার আবেদন করার সুযোগ নাই। এসব প্রতিষ্ঠানে চাকুরীর শুরুতে বেতন হয় ১৫,০০০টাকা-২০,০০০টাকা। দক্ষতা অর্জনের সাথে বেতনও অনেক বাড়তে থাকে।
৫। বিভিন্ন ডাটা সেন্টারঃ
বাংলাদেশেও এখন ডাটা সেন্টার তৈরি হচ্ছে। ইতিমধ্যে পত্রিকার কল্যানে জেনেছি বাংলাদেশের গাজীপুরে হাইটেক পার্কের আওতাধীন ডাটাসেন্টার তৈরি হচ্ছে, যা বিশ্বে ৫ম বৃহৎ ডাটা সেন্টার। এ ডাটা সেন্টারের জন্য বিশাল সংখ্যক নেটওয়ার্কিং এক্সপার্টের চাকুরির ব্যবস্থা হবে। শুধু তাই নয়, সেটার কাজ শেষ হওয়ার পর বাংলাদেশের তরুনদের মধ্যে নেটওয়ার্কিং শিখার এবং CCNA সার্টিফাইড হওয়ার ধুম পড়ে যাবে। এদেশে ইতিমধ্যে অনেকগুলো ছোট ছোট ডাটা সেন্টার প্রতিষ্ঠা হয়েছে। সেসব প্রতিষ্ঠানেও প্রচুর নেটওয়ার্কিং এক্সপার্টের প্রয়োজন রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে এন্ট্রি লেভেলের বেতন ধরা হয় ২০,০০০টাকা। অভিজ্ঞদের বেতন ১লাখ টাকা পযন্ত হয়ে থাকে।
৬। কর্পোরেট কোম্পানীর আইটি বিভাগঃ
খুব কম অফিস আছে যেগুলো ইন্টারনেট ছাড়া কিংবা কম্পিউটার ছাড়া চালানো সম্ভব। যে সব অফিসে ১৫টা কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের ব্যবহার রয়েছে সেসব কোম্পানীতেই নেটওয়ার্কিং এক্সপার্ট প্রয়োজন রয়েছে। প্রতিটা গার্মেন্টস কোম্পানী থেকে শুরু করে মোটামুটি বড় প্রতিটা কোম্পানীতেই কয়েকজন নেটওয়ার্কিং এক্সপার্ট প্রয়োজন। কোম্পানী কত বড়, সেটির উপর বেতন নির্ভর করে এসব নেটওয়ার্কিং এক্সপার্টদের। আমার চাচাতে ভাই প্রাণ কোম্পাণীতে নেটওয়ার্কিং এক্সপার্ট হিসেবে চাকুরী করত। সেটি তার ১ম চাকুরী ছিল। সেখানে তাকে বেতন দেয় ১৫,০০০টাকা্। এখানে চাকুরীর জন্য তাকে CCNA সার্টিফিকেটসহ আবেদন করতে হয়েছিল।
উপরে শুধুমাত্র লোকাল চাকুরীর কথাগুলো উল্লেখ করলাম। অনলাইনেও নেটওয়ার্কিং বিষয়ক জব রয়েছে এগুলোর চাহিদাও ব্যাপক।
নেটওয়ার্কিং সম্পর্কিত কাজ শিখে অনলাইনে আয়ঃ
মার্কেটপ্লেসে এ সম্পর্কিত কাজ করে এরকম কয়েকজনের প্রোফাইল লিংক শেয়ার দিচ্ছি।
এ লিংকগুলো ভিজিট করে দেখুন, তাদের ঘন্টা অনুযায়ি রেট কত? তাহলেই আউটসোর্সিংয়ের ক্ষেত্রে চাহিদা বোঝা যাবে সহজে। ইল্যান্সে বর্তমানে নেটওয়ার্কিং সম্পর্কিত কতগুলো কাজ আছে সেটি জানার জন্য https://www.elance.com/trends/skills_central এ যেতে হবে।
2
উন্নত দেশগুলো CCNA সার্টিফাইডদের জন্য চাকুরীর স্বর্গভুমি
আবার যারা অন্যদেশে যাচ্ছেন ১টা ভাল ক্যারিয়ার গড়ার উদ্দেশ্যে। তারা যাওয়ার আগে CCNA সার্টিফাইড হয়ে তারপর যেতে পারেন। অনেক ভাল একটা অবস্থান তাহলে তৈরি করতে পারবেন। আমাদের দেশ থেকে যারাই অন্যদেশে যায়, তারা সাধারণত স্কীলড চাকুরিগুলো করেনা। কিন্তু যদি CCNA বিষয়ে স্কীলড হয়ে তারপর যেয়ে থাকেন, তাহলে খুব ভাল একটা চাকুরি খুব সহজেই যোগাড় করতে পারবেন। বেতন কিরকম হতে পারে, সেটি আমি এখানে উল্লেখ করবনা। চাকুরীর বিজ্ঞাপনের লিংক শেয়ার করব।
১) মালয়শিয়াতে চাকুরীর বিজ্ঞপ্তিঃ
২) আমেরিকাতে চাকুরীর বিজ্ঞপ্তিঃ
৩) সিংগাপুরে চাকুরির বিজ্ঞপ্তিঃ
সময়টাকে নষ্ট না করে নিজেকে স্কীল করে রাখুন। তাহলে বেকার হিসেবে ভবিষ্যতে কান্না করতে হবেনা। বর্তমান বিশ্ব শুধুমাত্র স্কীলব্যক্তিদেরকেই চিনে। অদক্ষ ব্যক্তির দিকে করুণা করে অনেকে তাকাতে পারে, কিন্তু সেটুকু পযন্ত। নিজেকে দক্ষ হিসেবে প্রস্তুত না করার ব্যাপারে হয়তা আপনার অনেক ধরনের তুচ্ছ কারণ থাকতে পারে। সেকারণগুলো আপনার নিজের জন্যই ক্ষতি বয়ে নিয়ে আসবে।
Credits : প্রিয় 

অনেকে আউটসোর্সিং ও অনলাইনে আয় বিষয় দুটোকে একসঙ্গে গুলিয়ে ফেলছেন।


আমাদের দেশে বর্তমানে আউটসোরসিং নিয়ে খুব বাড়াবাড়ি চলছে। বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রিরা বিশাল আয়ের আশায় আউটসোরসিং নিয়ে বেস্ত। আর সেই সুযোগ নিচ্ছে অনেক সুযোগসন্ধানী। রাতারাতি বড়লোক হবার বাহারি বিজ্ঞাপন। আমি অনেক বিজ্ঞাপন দেখেছি যেখানে লেখা খুব সহজে মাসে ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা আয় করুন বাহ টাকা কি গাছে ধরে নাকি বাপের গোলা থেকে দিবে ?? প্রতারিত ও হচ্ছেন অনেকে। এটা কোন সহজ কাজ নয়। এখানে আপনার দক্ষতার পাশাপাশি যোগ্যতাও প্রমাণ করতে হবে। আরও কয়েকটি গুন আপনার থাকতে হবে যেমন, পরিশ্রম করার মন মানসিকতা, আত্মবিশ্বাস, ধৈর্যশীলতা এবং সততা। তাহলেই ভালো করা সম্ভব এবং সর্বপরি আয় করা সম্ভব। অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং যতটা না কায়িক পরিশ্রমের কাজ তার চেয়ে বেশি বুদ্ধিদীপ্ত কাজ। আর এটা করতে যে ওডেস্ক,ফ্রিল্যান্স বা ই- ল্যান্স এ অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে এমন কোন কথা নেই। আপনি যেকোনো ভাবে কাজ খুজে নিতে পারলেই হল। আমাকে অনেকে বলে তুমি তো আউটসোরসিং করতে পারো। হুম পারি কিন্তু করি না। 


অনেকে আউটসোর্সিং ও অনলাইনে আয় বিষয় দুটোকে একসঙ্গে গুলিয়ে ফেলছেন। যখন কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তাঁর নিজের বা প্রতিষ্ঠানের কাজ ইন-হাউজ না করে বাইরের কাউকে দিয়ে করিয়ে নেয় তখন সেটি হচ্ছে আউটসোর্সিং। আর ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে যখন কোন ব্যক্তি কোন নির্দিষ্ঠ প্রতিষ্ঠানে কাজ না করে চুক্তিভিত্তিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করে থাকেন তখন তাঁকে ফ্রিল্যান্সার বলা হয়ে থাকে। বাংলাদেশে আউটসোর্সিং নিয়ে যে আলোচনা হচ্ছে সেটা মূলত ফ্রিল্যান্সারদের মাধ্যমে উন্নত বিশ্বের আউটসোর্সিং। ব্যবসায়িকভাবে আউটসোর্সিং সার্ভিসের শিল্পটা এখনো সেভাবে গড়ে ওঠেনি। এটা ঠিক আউটসোর্সিং সার্ভিস দেয় এমন অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে এবং দিন দিন এটি বাড়ছে।
কষ্টের বেপার হল আমাদের দেশে অনলাইনে উপার্জন আরও অনেক বেশি করা যেত। কিন্তু হচ্ছে না কারন আমাদের দেশের ৫০% হচ্ছে মেয়ে। যাদের কাছে আউটসোর্সিং,অনলাইনে আয় এগুলোর জন্য কন সময় নেই, যেখানে তৃতীয় বিশ্বে মেয়েরা এগিয়ে। তবে সুখের সংবাদ হল আপওয়ার্ক-ইল্যান্স এর মে ২০১৫ এ তাদের রিপোর্টে বলছে তাদের মার্কেটপ্লেসে যে ফ্রিল্যান্সারা কাজ কাজ করে আয় করছে তাদের মধ্যে র্শীষ ১০টা দেশ হচ্ছে: আমেরিকা, ফিলিপাইন, রাশিয়া, বাংলাদেশ, ইংল্যান্ড, রোমানিয়া, ভারত, ইউক্রেন, পাকিস্থান এবং কানাডা। তার মানে আমরা ৪র্থ স্থানে। এটা খুব গর্বের এবং সত্যিই গর্বের ।
যারা অনলাইনে আয় করে অথবা আউটসোরসিং করে তারাই ফ্রিল্যান্সার। ফ্রিল্যান্স কোন আলাদা কাজ নয় ফ্রিল্যান্সিং করা হল কাজ। আমাদের দেশে বিভিন্ন সমস্যা রয়েছে ফ্রিল্যান্সারদের। যেমন -ধিরগতির ব্যান্ডউইথ/ইন্টারনেট,দক্ষতা,ইংরেজি কম পারা আর আনুপ্রেরনা। আউটসোর্সিং করে উন্নত দেশের ব্যবসায়ীরা তাঁদের ব্যবসা পরিচালনার খরচ অনেক কমিয়ে নিচ্ছেন। কতটা কমছে তার একটা ধারনা দেই, আমেরিকায় একজন সার্চ ইঞ্জিনঅপটিমাইজেশন (এসইও) পেশাজীবির গড় বেতন ৫০ হাজার ডলার। কিন্তু বাংলাদেশী কোন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজারকে এই কাজটি দেড় থেকে ২ হাজার ডলার দিয়ে করিয়ে নেয়া সম্ভব। এখন হিসাব করুন কি পরিমাণ খরচ কমে যাচ্ছে আউটসোর্সিংয়ের ফলে। এত সমস্যার মাঝেও আমরা খুব দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছি আউটসোর্সিংয়ে। 

ফ্রিল্যান্সিং-Tips


ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং.. (অনলাইনে আয় করুন সহজেই)

ফ্রিল্যান্সিং বলতে আমরা আসলে কী বুঝি??? একটি উদাহরন দিলে সহজেই বুঝতে পারবেন। মনে করুন আমাদের বাসার কিছু কাজ আছে, যা আমরা নিজেরা করিনা। কাজের বুয়া দিয়ে করাই। বিনিময়ে আমরা তাকে পে করি। আউটসোর্সিং অনেকটা এমন। আবার এর মধ্যে কিছু বুয়া আছে যারা পার্মানেন্ট কাজ করে না। যাদেরকে বলি ছুটা বুয়া। আবার কিছু আছে পার্মানেন্ট কাজ করে, তাকে আমরা বলি বান্ধা বুয়া। এমনি ভাবে পৃথিবীর বিভিন্ন কোম্পানি বা ব্যক্তি তাদের কাজটি কখনও স্থায়ী এমপ্লয়ি দিয়ে করায় আর কখনও খুঁজে নেয় কিছু ফ্রিল্যান্সারদের। ফ্রিল্যান্সার দিয়ে কাজ করানোর সুবিধা হচ্ছে, কাজদাতারা সল্প খরচে মানসম্পন্ন কাজ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পেয়ে যায়। এতে খরচ অনেক কমে যায়। অপরদিকে প্রচুর কাজের সুযোগ সৃষ্টি হয়। আউটসোর্সিং মুলত হয় কিছু মার্কেটপ্লেস এর মাধ্যমে। যেখানে অনেক ফ্রিল্যান্সারগন উনাদের প্রোফাইল নিয়ে কাজের অপেক্ষায় থাকেন। ব্যাপারটা অনেকটা এমন যে, আমরা যখন কোন বাজারে যাই, তখন অনেক বিক্রেতা তাদের পণ্য নিয়ে অপেক্ষা করে। আমরা দেখে শুনে যেটা ভালো হয় সেটা কিনি। 



মার্কেটপ্লেস গুলোর মধ্যে কিছু জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস হচ্ছে
1. www.oDesk.com
2. www.Freelancer.com
3. www.vWorker.com
4. www.Elance.com
5. www.GetACoder.com
6. www.ScriptLance.com
7. www.ThemeForest.net
8. www.GraphicRiver.net
9. www.ActiveDen.net

আরও বিস্তারিত জানার জন্য কিছু সাইট
www.freelancerstory.com
www.bdosn.com
www.earntricks.com

এই সাইট গুলো থেকে বিভিন্ন রকম পি.ডি.এফ. ফাইলসহ প্রচুর তথ্য ডাউনলোড করতে পারবেন।

একটা কথা মনে রাখা জরুরী, আউটসোর্সিং করতে হলে যে আপনাকে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হতে হবে এমন কিছু নয়, হতে পারে আপনি ভালো আর্টিকেল বা প্রিভিউ লেখেন বা ভালো অনুবাদক বা আপনি যদি ভালো গ্রাফিক্স জানেন, বা খুব ভালো MS OFFICE এর কাজও পারেন তবেও চলবে। অন্তত কোন একটা কাজে আপনাকে পারদর্শী হতে হবে। আর সাথে কিছু কম্পিটারের সাধারন জ্ঞান থাকলেই আউটসোর্সিং শুরু করা যায়।


কার্টেসিঃ আলইমরান। 

ফ্রিল্যান্সারদের জন্য স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে ইআরকিউ অ্যাকাউন্ট

ফ্রিল্যান্সারদের জন্য স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে ইআরকিউ অ্যাকাউন্ট খোলার সুবিধা উদ্বোধন করেন জুনাইদ আহমেদ পলক। এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ও বেসিসের কর্মকর্তারা।ফ্রিল্যান্সারদের টাকা সরাসরি তাদের অ্যাকাউন্টে জমা করার সুবিধা দিতে এক্সপোর্টার রিটেনশন কোটা (ইআরকিউ) অ্যাকাউন্ট চালু করল স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড সার্ভিসের (বেসিস) সহযোগিতায় এই সুবিধা দেবে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক। এর মাধ্যমে আউটসোর্সিং পেশাদাররা তাদের অর্জিত অর্থের ৬০ শতাংশ ডলারে ইআরকিউ অ্যাকাউন্টে এবং ৪০ শতাংশ অর্থ দেশীয় মুদ্রায় সেভিংস অ্যাকাউন্টে জমা করতে পারবেন। এ ছাড়াও গ্রাহকেরা একটি আন্তর্জাতিক ডেবিট কার্ডের সাহায্যে কেনাকাটাসহ যাবতীয় লেনদেন করতে পারবেন। এই অ্যাকাউন্ট ব্যক্তি বা কোম্পানি পর্যায়ে খোলা যাবে।
সোমবার রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে এই উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলন করে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক। ফ্রিল্যান্সারদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে বেসিসের সহায়তায় কয়েক ধরনের সেভিং অ্যাকাউন্ট ও ইউএস ডলার ইআরকিউ (এক্সপোর্টার রিটেনশন কোটা) অ্যাকাউন্ট চালু করা হয়েছে বলে জানিয়েছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।
এই অ্যাকাউন্ট খুলতে বেসিস থেকে একটি সনদপত্র গ্রহণ করতে হবে। বেসিস থেকে সনদ নিতে তিন হাজার টাকা লাগবে। এই সনদ পেতে বেসিসের ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করতে হবে।
ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ইআরকিউ অ্যাকাউন্ট উদ্বোধন করেন তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ এর হেড অব রিটেইল ক্লায়েন্ট আদিত্য মণ্ডল এবং বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসর (বেসিস) প্রেসিডেন্ট শামীম আহসান।
জুনাইদ আহমেদ বলেন, ‘আমাদের কাছে সবচেয়ে বেশি অনুরোধ আসে পেমেন্ট গেটওয়ে সমস্যা সমাধান করার। এ জন্য বেসিস ও স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক এগিয়ে আসায় তাদের ধন্যবাদ। আজ এই ইআরকিউ অ্যাকাউন্ট সুবিধা উদ্বোধনের মাধ্যমে সাফল্যের সঙ্গে একটি ধাপ এগিয়ে যেতে পারলাম।’
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী আবরার এ আনোয়ার বলেন, ‘বাংলাদেশে আমরাই প্রথম আউটসোর্সিং পেশাদারদের জন্য অ্যাকাউন্ট খোলার সুবিধা এনেছি যাতে দ্রুত, নিরাপদ এবং বৈধ উপায়ে বৈদেশিক মুদ্রা দেশে আনা বা বিদেশে কেনা কাটা করা যায়।’
শামীম আহসান বলেন, ‘এ সুযোগের মাধ্যমে আউটসোর্সিং পেশাদারেরা অভ্যন্তরীণ রেমিট্যান্স ও আন্তর্জাতিক বিল আদান-প্রদানে বিশেষভাবে উপকৃত হবেন।’
সনদ দিতে বেসিস তিন হাজার টাকা নেওয়ায় বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমসহ ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে এক ধরনের বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে। সাজ্জাদ হোসেন অলি ফেসবুকে লিখেছেন, ‘বেসিস হয়তো আইনিভাবে ফ্রিল্যান্সারদের এ রকম সনদ দেওয়ার যোগ্যতা রাখে, কিন্তু নৈতিকভাবে কি ফি বা চাঁদা রাখতে পারে? আর যদি রাখে এর বিনিময়ে কী সেবা দেওয়া হবে? ’
সংবাদ সম্মেলনে বেসিস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ফ্রিল্যান্সারদের একই নেটওয়ার্কের আওতায় আনতে এবং তাদের স্বীকৃতি দেবে বেসিস। তা ছাড়া যাচাই-বাছাই, অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কাজের জন্য এই অর্থ সামান্য। অনেকেই এ ধরনের নিশ্চিত সেবা পেতে এর চেয়ে বেশি অর্থ খরচের জন্য প্রস্তুত থাকেন।
ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ইআরকিউ অ্যাকাউন্ট খুলতে বেসিসের অর্থ গ্রহণের কারণ ও যুক্তি দিয়ে শিগগিরই লিখিত বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রকাশের তথ্য জানিয়েছে বেসিস।
....By Prothom-Alo

অনলাইনে কাজ পাওয়ার কিছু কৌশল


ইন্টারনেটে আউটসোর্সিংয়ের কাজ দেওয়া-নেওয়ার ওয়েবসাইট (অনলাইন মার্কেটপ্লেস)। মুক্ত পেশাজীবীরা (ফ্রিল্যান্সার) এসব সাইট থেকে কাজ নিয়ে থাকেন। কিছু কৌশল জানা থাকলে কাজ পাওয়াটা হয় সহজ।
  • কেউ কেউ আছেন, যাঁরা চার-পাঁচটা কাজের (জব) জন্য আবেদন করেই কাজ পেয়ে যান। আবার কেউ কেউ আছেন, যাঁরা ১০০টা আবেদন করেও পান না। এটা অনেকটা নির্ভর করে আপনি কত কম অর্থে (ডলার) কাজটি করে দেওয়ার জন্য আবেদন করেছেন তার ওপর।
  • যেসব বায়ারের পেমেন্ট মেথড ভেরিফায়েড না, তাদের কাজে আবেদন করবেন না। কারণ, কোনো কনট্রাক্টরকে ভাড়া করতে হলে বায়ারের পেমেন্ট মেথড ভেরিফায়েড হতে হয়।
  • কোনো একটা কাজ দেওয়ার পর যত তাড়াতাড়ি সেটিতে আবেদন করবেন ততই ভালো। তবে আবেদন করার সময় কাভার লেটারটি এমনভাবে লিখবেন, যেন বায়ার বুঝতে পারে আপনি কাজটির বর্ণনা পড়েছেন এবং তা করতে পারবেন।
  • আপনি যত বেশি মার্কেটপ্লেসে থাকবেন, ততই আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা। কারণ, কিছু কিছু কাজ আছে যেগুলো মার্কেটপ্লেসে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে (এক-দুই ঘণ্টার মধ্যে) সম্পন্ন করে জমা দিতে হয়। যেমন ফেসবুকে বা অন্য কোনো সাইটে ভোট দেওয়া এবং কিছু ভোট সংগ্রহ করে দেওয়া বা হঠাৎ করে কোন ওয়েবসাইটে সমস্যা হয়েছে, তা ঠিক করে দেওয়া ইত্যাদি। কাজেই শুরুতে বেশি সময় অনলাইনে থাকার চেষ্টা করুন, যাতে বায়ার আপনাকে কোনো বার্তা পাঠালে সঙ্গে সঙ্গেই আপনি তার জবাব দিতে পারেন। তাহলে বায়ার বুঝতে পারবে, আপনি কাজের প্রতি আন্তরিক।
  • অনলাইন মার্কেটপ্লেসে দেখবেন, প্রতি মিনিটে নতুন নতুন কাজ দেওয়া হচ্ছে, সেগুলোতে আবেদন করুন। যেসব কাজে কোনো কনট্রাক্টরের ইন্টারভিউ নেওয়া হয়েছে, সেসবে আবেদন না করাই ভালো।
  • যেসব কাজে শর্ত দেওয়া রয়েছে, আর সেগুলো যদি আপনি পূরণ করতে না পারেন, তবে সেসব কাজে আবেদন না করাই ভালো। যেমন Feedback Score: At least 4.00 এবং oDesk Hours: At least 100 hour।
  • যাঁরা ওডেস্কে দু-তিনটা কাজ করেছেন, এখন বেশি ডলার দাম ধরে আবেদন করতে চান, তাঁরা যে কাজের জন্য আবেদন করবেন, তার নিচে দেখুন বায়ারের আগের কাজগুলোর তালিকা দেওয়া আছে। সেখানে যদি দেখেন, বায়ার তার আগের কাজগুলোতে বেশি ডলার দিয়ে অন্য কনট্রাক্টরকে কাজ দিয়েছিল, তবে বেশি ডলার হারে আবেদন করতে পারেন।
        মো. আমিনুর রহমান
By    .             ....... Prothom-alo

Contact Us

Name

Email *

Message *

Time in Dhaka:

টেক-নলেজ

(টেক-নলেজ) এর পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম ও শুভেচ্ছা। বাংলায় বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তি চর্চাকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।