Latest Topics

Showing posts with label Tech-knowledgebd. Show all posts
Showing posts with label Tech-knowledgebd. Show all posts

ঘন্টা-মিনিট ৬০ ভিত্তিক আর দিন কেন ২৪ ভিত্তিক ?


আমাদের সংখ্যা পদ্ধতি ১০ ভিত্তিক। প্রায় সব কিছু পরিমাপের জন্যই আমরা দশমিক পদ্ধতির একক ব্যবহার করি। কিন্তু সময়ের ক্ষেত্রে আমাদের এককগুলো খুবই অদ্ভুত। ৩৬৫ দিনে ১ বছর, ৩০ দিনে ১ মাস, ৭ দিনে ১ সপ্তাহ, ২৪ ঘণ্টায় ১ দিন- কোনোটির সাথে কোনোটির মিল নেই। এর পেছনে অবশ্য কারণও আছে। ১ বছর বা ৩৬৫ দিন হচ্ছে সূর্যের চারিদিকে পৃথিবীর একবার ঘুরে আসার সময়, ১ মাস বা ৩০ দিন হচ্ছে চাঁদের পৃথিবীকে আবর্তন করার সময় এবং ১ দিন হচ্ছে পৃথিবীর নিজ অক্ষের উপর ঘুরতে পৃথিবীর প্রয়োজনীয় সময়।

কিন্তু এরপর দিনের ভগ্নাংশগুলোর পেছনে কোনো প্রাকৃতিক কারণ নেই। অর্থাৎ ১ দিন সমান যে ২৪ ঘণ্টা, এর পেছনে চন্দ্র, সূর্য বা পৃথিবীর আবর্তনের কোনো সম্পর্ক নেই। ১ দিন সমান ২৪ ঘণ্টা না হয়ে ১০ ঘণ্টা বা ২০ ঘণ্টাও হতে পারত। কেন হয়নি? অথবা ১ ঘণ্টাকে কেন ৬০ মিনিট, বা ১ মিনিটকে কেন ৬০ সেকেন্ড ধরা হয়েছে? কেন ১০০ মিনিট বা ১০০ সেকেন্ড ধরা হয়নি? সংক্ষেপে উত্তরটি হচ্ছে, হাজার হাজার বছর ধরে এই পদ্ধতি চলে আসছে। কেন ঠিক এই ২৪ এবং ৬০ এর পদ্ধতিই চালু হয়েছে, তার পেছনে ইতিহাসবিদরা কয়েকটি কারণ চিহ্নিত করেছেন।

দিন কেন ১২ ঘণ্টা?


সরল সূর্যঘড়ি; Source: Getty Images

১২ ঘণ্টা ভিত্তিক দিন প্রথম ব্যবহার করতে দেখা যায় প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতায়। মিসরীয়দের তৈরি প্রথম দিকের সূর্যঘড়ি ছিল খুবই সাধারণ একটি কাঠি, যার ছায়ার দৈর্ঘ্য দেখে দিনের বিভিন্ন সময়ের হিসেব বের করা হতো। তবে আজ থেকে অন্তত ৩,৫০০ বছর পূর্বেই মিসরীয়রা উন্নততর সূর্যঘড়ি আবিষ্কার করে, যেখানে দিনকে ১২টি ভাগে ভাগ করা হয়। কেন তারা দিনকে ১২ ভাগ করেছিল, ইতিহাসবিদরা তার বিভিন্ন ব্যাখ্যা দিয়েছেন।

কারো মতে, ১২ সংখ্যাটি নেওয়া হয়েছিল বছরের ১২টি মাস থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে। আবার কেউ কেউ মনে করেন, ১২ সংখ্যার ধারণাটি রাশিচক্রের ১২টি নক্ষত্রপুঞ্জ থেকে প্রভাবিত। অবশ্য অনেকে মনে করেন, প্রাচীন মিসরীয়রা ব্যাবলনীয়দের ১২ ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি দ্বারা প্রভাবিত হয়ে ১২ ঘণ্টার দিন চালু করেছিল। তবে মিসরীয়রা ঘণ্টাগুলোকে আর মিনিট বা সেকেন্ডে ভাগ করেনি, এবং তাদের ঘণ্টাগুলোও গ্রীষ্মকালে বড় এবং শীতকালে ছোট হতো।


১২ ঘন্টা সময় বিশিষ্ট সূর্যঘড়ি; Source: timecenter.com

প্রাচীন চীনারাও দিন এবং রাতকে পৃথক পৃথক ১২ ঘণ্টায় হিসেব করতো, যা দ্বৈত ঘণ্টা নামে পরিচিত ছিল। তবে চীনে একইসাথে আরেকটি পদ্ধতিও চালু ছিল, যেখানে দিনকে ১০০টি ভাগে ভাগ করা হতো। প্রতিটি ভাগকে চীনা ভাষায় ‘কে’ বলা হতো। কিন্তু ১০০ সংখ্যাটি ১২ এর মতো ৩ দ্বারা বিভাজ্য না হওয়ায় দুই পদ্ধতির মধ্যে সময়ের রূপান্তর জটিল ছিল। ফলে পরবর্তীতে ১৬২৮ সালে ১০০ ভাগকে সংশোধন করে ৯৬ ভাগে রূপান্তরিত করা হয়েছিল। ৯৬, ১২ এর গুণিতক হওয়ায় দুই পদ্ধতির মধ্যে সমন্বয় করা সহজ হয়।

রাত কেন ১২ ঘণ্টা?

দিনের বেলাকে সূর্যঘড়ির সাহায্যে ১২ ভাগে ভাগ করা সম্ভব হলেও রাতে তা সম্ভব ছিল না। ফলে প্রাচীন মিসরীয় জ্যোতির্বিদরা রাত্রিবেলাকে ভাগ করার জন্য নক্ষত্রের সাহায্য নিতেন। তারা সে সময় ডেকান্স নামে ৩৬টি নক্ষত্রপুঞ্জকে ব্যবহার করতেন, যার মধ্যে ১৮টি রাত্রিবেলা দৃশ্যমান থাকতো। এর মধ্যে ৩ করে ৬টিকে দেখা যেত সন্ধ্যা এবং ভোরের আলো-আঁধারির সময়টুকুতে, আর বাকি ১২টি দেখা যেত গাঢ় অন্ধকারের সময়ে। এই ১২টি নক্ষত্রের উদয়ের সময়ের মাধ্যমেই মিসরীয়রা রাত্রিবেলাকে ১২টি ভাগে ভাগ করত।

নক্ষত্র ব্যবহার করে রাতের ঘণ্টাগুলোর দৈর্ঘ্য নির্ণয়ের এই পদ্ধতির নমুনা সে সময়ের কিছু কফিনের ঢাকনাতেও পাওয়া গেছে। সম্ভবত মিসরীয় বিশ্বাস করত, মৃত ব্যক্তিরও সময়ের হিসেব রাখার দরকার হতে পারে। তবে এ পদ্ধতিতে বছরের বেশিরভাগ সময়ই রাতের ঘণ্টাগুলো এখনকার ১ ঘণ্টার সমান হতো না। সেগুলো হতো প্রায় ৪০ মিনিট দীর্ঘ।


রাতের বেলা ডেকান্স তারকাপুঞ্জের চিত্রায়িত দৃশ্য; Source: scienceabc.com

২৪ ঘন্টার একীভূত দিবারাত্রির ধারণা

পৃথক পৃথকভাবে ১২ ঘণ্টার দিন এবং ১২ ঘণ্টার রাত নির্ধারণের পর ২৪ ঘণ্টার দিনরাত্রির ধারণাটি তৈরি হয়। কিন্তু বছরের সব সময় সমান দৈর্ঘ্যের ঘণ্টার কৃত্রিম ধারণাটি প্রথম ব্যবহার হতে দেখা যায় খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতকে, যখন গ্রীক জ্যোতির্বিদরা তাদের তত্ত্বীয় হিসেব-নিকেশের জন্য এ ধরনের আদর্শ সময়ের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। ১২৭ থেকে ১৪৭ খ্রিস্টপূর্বাব্দে গ্রীক জ্যোতির্বিদ হিপারকাস সর্বপ্রথম সমান দৈর্ঘ্যের ২৪ ঘণ্টার দিন ব্যবহার করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কিন্তু চতুর্দশ শতকে ইউরোপে যান্ত্রিক ঘড়ি আবিস্কার হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত তার প্রস্তাব কার্যকর হয়নি।

১ ঘণ্টায় কেন ৬০ মিনিট?

সংখ্যাপদ্ধতি

আমাদের ১০ ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি এসেছে হাতের ১০টি আঙ্গুল ব্যবহার করে গণনা করার সুবিধার্থে। কিন্তু আজ থেকে অন্তত ৫,০০০ বছর আগে, সুমেরীয় সভ্যতায় জটিল গাণিতিক এবং জ্যামিতিক হিসাবের জন্য দশমিক সংখ্যা পদ্ধতির পরিবর্তে ১২ এবং ৬০ ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করতো। ১০ ভিত্তিক পদ্ধতির সীমাবদ্ধতা হলো, ১০ কে শুধুমাত্র ২ এবং ৫ ছাড়া অন্য কিছু দিয়ে ভাগ করা যায় না। সেই তুলনায় ১২ কে ২, ৩, ৪, ৬ দ্বারা এবং ৬০ কে ২ থেকে ৬ পর্যন্ত সবগুলো সংখ্যা দিয়ে ভাগ করা যায় বলে এসব পদ্ধতিতে ভগ্নাংশের কাজ হিসেব করা বেশ সহজ ছিল।


কফিনের ভেতরে পাওয়া সময়ের হিসাব; Source: Wikimedia Commons

এছাড়াও সুমেরীয়রা এবং পরবর্তী ব্যাবলনীয়রা হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি দিয়ে বাকি চারটি আঙ্গুলের তিনটি করে বিভাজন হিসেব করে এক হাতে মোট ১২ পর্যন্ত গণনা করত। এক হাতের ১২টি সংখ্যাকে অন্য হাতের ৫টি আঙ্গুল দ্বারা গুণ করলে দুই হাতে সর্বোচ্চ ৬০ পাওয়া যায়। এটিও মিনিট-সেকেন্ডে ৬০ সংখ্যাটি নির্বাচনের একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হতে পারে।

জ্যামিতি ও জ্যোতির্বিদ্যা

সুমেরীয় সভ্যতার পতনের পর খ্রিস্টপূর্ব অষ্টাদশ শতাব্দীতে ব্যাবলনীয়রা কোণ পরিমাপের জন্য ডিগ্রী আবিস্কার করে। সে সময় তাদের ধারণা ছিল পৃথিবী ৩৬০ দিনে একবার সূর্যকে আবর্তন করে। অর্থাৎ যদি প্রতিদিনের কৌণিক আবর্তনকে ১ ডিগ্রী হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়, তাহলে পূর্ণ আবর্তনে ৩৬০ ডিগ্রী সম্পন্ন হয়। ইতিহাসবিদরা ধারণা করেন, এখান থেকেই বৃত্তের ৩৬০ ডিগ্রীর ধারণাটি আসে। বৃত্তের এক ষষ্ঠাংশ, অর্থাৎ ৬০ ডিগ্রী প্রকৃত কোণ গঠন করে। অর্থাৎ ৬০ ডিগ্রী করে বৃত্তের অভ্যন্তরে ছয়টি ত্রিভুজ আঁকলে প্রতিটি ত্রিভুজ সমবাহু হয়। এ কারণে তখন থেকেই জ্যামিতি এবং জ্যোতির্বিদ্যায় ৬০ সংখ্যাটির বিশেষ গুরুত্ব ছিল।

৩৩৫ থেকে ৩২৪ খ্রিস্টপূর্বের মধ্যে আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের বিশাল এলাকা বিজয়ের ফলে ব্যাবিলনের জ্যোতির্বিদ্যা গ্রীসে এবং ভারতীয় উপমহাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর ইসলামের আবির্ভাবের পর মুসলিম বিজ্ঞানী ও জ্যোতির্বিদরাও রোম এবং ভারত থেকে ১২ এবং ৬০ ভিত্তিক সময় পরিমাপের পদ্ধতি গ্রহণ করেন। এভাবে ধীরে ধীরে বিশ্বব্যাপী এই পদ্ধতি বিস্তার লাভ করে।

ফিচার ইমেজ- WallDevil

সোশ্যাল সাইট ছাড়া যে পাঁচটি ওয়েবসাইট আপনার প্রতিদিন চেক করা উচিত। টেক-নলেজ


আমরা দিনের বেশির ভাগ সময় বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় সময় ব্যয় করি। অথচ একজন ইউরোপিয়ান এগুলোর বাইরেও আরও ৫টি ওয়েবসাইট প্রতিদিন চেক করে থাকে।
এই ওয়েবসাইট পাঁচটি ৩০ মিনিটের কম সময়ের মধ্যে কিছু দরকারী শিক্ষা দিতে পারে। লিঙ্কে ক্লিক করে দেখে আসতে পারেন ওদের সাথে আমাদের পার্থক্য কোথায়।

  1. Calm – Meditation Techniques for Sleep and Stress Reduction
বহুল প্রশংসিত প্ল্যাটফর্ম, এটা আপনার ঘুমাতে, শান্ত থাকতে, ধ্যান করতে সাহায্য করবে, আরাম দিবে এবং আরো অনেক কিছু।

        2. 7Min – 7 Minute Scientific Workout Timer
7-মিনিট বৈজ্ঞানিক ওয়ার্কআউেট এর জন্য একটি টাইমার এবং workout সহায়ক। আপনি যে কোন জায়গায় workout আপনি করতে পারেন, কোন সরঞ্জাম প্রয়োজন নেই।

  1. Bigchange – Best e- currency exchangers
এটি একটি সেরা এক্সচেঞ্জার মনিটর স্থায়ীভাবে স্বয়ংক্রিয় ই-মুদ্রা বিনিময় হারের প্রতি নজর রাখে

    4. Rype: Language Lessons Online. Learn English, Spanish, French
আপনার ভাষা শেখার দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য একাধিক সুবিধা আছে,  এই প্ল্যাটফর্মে একটি ভিন্ন ভাষায় আপনার কথোপকথনের অভ্যাস তৈরি হবে।

5Hackaday | Fresh hacks every day
দৈনন্দিন জীবনের সব সমস্যা সমাধান করতে পারবেন এখানে। স্বচ্ছন্দের সঙ্গে সমস্যার সমাধান করা শিখতে কে না চায়? Hackaday সহজ জীবন হ্যাক থেকে প্রকৃত অটোমেশন সমস্যা এবং আরো ছোটো ছোটো  সমস্যার প্রায় সর্বপ্রকার সমাধানের জন্য একটি ফোরাম!
(সংগৃহীত – পিসি হেল্প লাইন বিডি)

Sign up and earn money by CPA Lead |Bangla Tutorial | Part 2 |Tech-knowledgebd


সিপিএ লিডে (CPA Lead) এ সাইন আপ করে কাজ করবেন কিভাবে ?

সিপিএ কি   ?

CPA এর ফুল মিনিং হল Cost Per Actionসি পি এ হলো বিলিয়ন ডলারের মার্কেটপ্লেস। অনলাইনে আয়ের একটি বড় মাধ্যম হলো সি পি এ (CPA)এখানে বড় সুবিধা হল আপনি কোন প্রকার বিড করা ছাড়াই কাজ করতে পারবেন। এখানে বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন ধরনের অফার থাকে যেগুলোকে Action বলে। এই একশনগুলো কমপ্লিট করিয়ে দিতে পারলে প্রতি অ্যাকশানে আপনি টাকা পাবেন। 



এটা একটা সিম্পল সিপিএ  অফার যার দাম ৩ ডলার। একটা জব পোর্টালের সাইন আপ পেইজ। এখানে যদি আপনি ভিজিটর পাঠান সেই ভিজিটর থেকে যতজন এটা পূরণ করে সাইন আপ করবে তার প্রতিজনের জন্য আপনি ৩ ডলার করে পাবেন। অর্থাৎ একদিনে যদি আপনি ১০ জনকে করাতে পারেন তাহলে আপনার আয় হবে ৩*১০ = ৩০ ডলার।

সিপিএ লিড (CPA Lead) কি?

সিপিএ লিড হচ্ছে সিপিএ মার্কেটপ্লেস। সোজা করে বলতে গেলে কাজ করার জন্য আপনি অফারগুলো এই মার্কেটপ্লেসে পাবেন। নতুন সিপিএ মার্কেটারদের জন্য এটা দারুন একটা মার্কেটপ্লেস। এখানে আপনি সাইন আপ, রেজিস্ট্রেশান, ডাউনলোড, সার্ভেসহ সব ধরনের অফারই পাবেন। যেই অফারটি বা যেই ধরনের অফার নিয়ে কাজ করতে আপনার সুবিধা তা ধরে নিয়ে তা থেকে লিঙ্ক জেনারেট করেই আপনি আজকেই কাজ শুরু করে দিতে পারবেন। তবে তার আগে আপনাকে সিপিএ লিডে অ্যাকাউন্ট করে নিতে হবে।

CPA Lead – এ কিভাবে অ্যাকাউন্ট খুলবেন?

সিপিএ লিডে অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য cpalead.com এ গিয়ে সাইন আপ লিঙ্কে ক্লিক করুন। এটি আপনাকে সাইন আপ এর পেইজে নিয়ে যাবে। সেখানে আপনি সরাসরি ফেইসবুক বা গুগল অ্যাকাউন্ট ব্যাবহার করে অটো সাইন আপ করতে পারবেন। আবার ঠিক নিচে ম্যানুয়ালি সাইন আপ করার জন্য ফর্মও পাবেন। যেখানে সাইন আপ করার জন্য আপনার নাম ইমেইল এড্রেস, ফোন নাম্বার, পাসওয়ার্ড এবং সিকিউরিটি প্রশ্ন দিতে হবে।



রেজিস্ট্রেশান করার পর এখানে আপনি উপরের দিকের মেনুতে দেখতে পাবেন offers নামের লিঙ্ক আছে। অফারে ক্লিক করলে এটি আপনাকে সকল অফার প্রদর্শন করবে সেখান থেকে যেই অফার আপনি মার্কেটিং করতে ইচ্ছুক তা সিলেক্ট করলে একটা লিঙ্ক ক্রিয়েট করার অপশন আসবে যেখান থেকে লিঙ্ক নিয়ে আপনি সরাসরি বা আপনার নিজের কোন ল্যান্ডিং পেজে অফারের বিস্তারিত দিয়ে রেজিস্ট্রেশান লিঙ্ক হিসেবে দিতে পারেন।

তারপর আপনি আপনার ল্যান্ডিং পেজের লিঙ্ক যেকোনো অনলাইন মিডিয়াতে শেয়ার করে আপনার ল্যান্ডিং পেজে ট্রাফিক টানবেন এবং তারপর সেখানে অফারের বিস্তারিত দেখে লোকজন যখন অফারের লিঙ্কে ক্লিক করে চলে যাবে এবং অফারের যা একশন তা করবে (রেজিস্ট্রেশান, ডাউনলোড ইত্যাদি) তখন প্রতি কমপ্লিট একশনের জন্য আপনি টাকা পাবেন।

CPA Lead এর সুবিধাসমূহঃ

সাপ্তাহিক পেমেন্ট-

এদের পেমেন্ট হচ্ছে সাপ্তাহিক। অর্থাৎ আপনার উপার্জিত টাকা মাস ভিত্ততে নয় বরং সপ্তাহ ভিত্তিতে প্রদান করে থাকে। এদের আলাদা পেমেন্ট ডিপার্টমেন্ট আছে যাদের কাজই হচ্ছে প্রতি সপ্তাহে সব মার্কেটার দের আয় তাদের পেমেন্ট মেথডে প্রদান নিশ্চিত করা এবং পেমেন্ট সম্পর্কিত কোন জটিলতায় পড়লে তার সমাধান করা।

বিশাল কমিউনিটি-

এই সাইটে বর্তমানে ১৮০ টি দেশ থেকে ৩৫০০০০ মেম্বার রেজিস্টার্ড আছে।

রেফারেল বোনাস-

আপনার রেফারেলে যদি কেউ রেজিস্ট্রেশান করে এবং কাজ করে তাহলে আজীবন তার পাওয়া লিডের আয়ের %৫ আপনি বোনাস পাবেন। এজন্য আবার তার আয় থেকে কিন্তু কেটে রাখা হবে না।

অফার প্রোমোশনে মার্কেটার দের জন্য এরা অফার ওয়াল, কন্টেন্ট লকসহ আরও বিভিন্ন টুল প্রদান করে থাকে যাতে আপনার মার্কেটিংয়ে অধিক আয় নিশ্চিত হয়।

এছাড়াও সিপিএ লিডের আরও অনেক সুবিধা রয়েছে যা এটিকে অনন্য সাধারন মার্কেটপ্লেস থেকে আলাদা করে। আশা করি আপনাদের বুঝতে এবং সিপিএ লিড এর অফার নিয়ে কাজ করতে অসুবিধা হবে না।

Contact Us

Name

Email *

Message *

Time in Dhaka:

টেক-নলেজ

(টেক-নলেজ) এর পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম ও শুভেচ্ছা। বাংলায় বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তি চর্চাকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।