স্মার্টফোন কিংবা ল্যাপটপে এখন সবাই ওয়াই ফাই এর মাধ্যমে ইন্টারনেট সুবিধা নিয়ে থাকে। ব্রডব্যান্ড খুব কমই ব্যবহৃত হয়। আর এই ওয়াই-ফাই ধীরগতির সমস্যায় ব্যবহারকারীরা সবসময় ভোগেন।
এখানে ওয়াই ফাই ধীরগতির কারণ ও প্রতিকার দেয়া হল-
ওয়াই ফাই রাউটার যথাযথ স্থানে না রাখলে ইন্টারনেট স্পিড কমে যেতে পারে। আর রাউটার কতটা উচ্চতায় রাখা হয়েছে তার উপরও গতি নির্ভর করে। তবে এক্ষেত্রে মাটিতে রাউটার রাখা একদম উচিত নয়।
ধাতব বা কংক্রিটের কোনও কিছুর উপর রাউটার রাখলে স্পিড বাধা পায়। সবসময় কাঠের কোনও কিছুর উপর রাউটারটি রাখা উচিত।
রাউটারের সঙ্গে ডিভাইসের দূরত্ব বাড়লেও স্পিড কমে। বাড়ির মাঝখানের ঘরে রাউটার রাখা সবসময় ভালো।
একাধিক সংযোগ পাশাপাশি থাকলে স্পিড কমে যায়। কারণ একটি চ্যানেলের সঙ্গে আরেকটি ওভারল্যাপ করায় স্পিড কমে যায়।
ব্লু-টুথ ডিভাইসের কারণেও ব্যাহত হয় ওয়াই-ফাই।
খ্রিস্টমাস আলোতেও কমে যায় Wi-fi স্পিড। অর্থাৎ LED বাল্বের আলো Wi-fi স্পিডের ক্ষতি করে।
মাইক্রোওয়েব ওভেন কাছাকাছি চালালেও ওয়াই ফাই ধীরগতি হয়। কারণ মাইক্রোওয়েব ওভেন ২.৪৫ গিগাহার্টজ ফ্রিকোয়েন্সিতে চলে আর ওয়াই-ফাই ২.৪ গিগাহার্টজ ওয়াই-ফাই ব্যান্ডে যা কিনা ওভেনের খুব কাছাকাছি।
সুত্রঃ টাইমস অব ইন্ডিয়া