Latest Topics

Showing posts with label Web Design. Show all posts
Showing posts with label Web Design. Show all posts

Web Design | HTML শিখুন HTML5 সহ [পর্ব-2] |Tech-knowledgeBD -My First Web Page

আবারো এসেছি HTML নিয়ে। এর আগে HTML নিয়ে আরেকটি লেখা   দিয়েছি । আপনি যদি না দেখে থাকেন তাহলে দেখে আসতে পারেনঃ

এর আগের পোস্টে HTML কি তা জানলেন। এবার আমি ধরে নিতে পারি আপনি HTML  শিখতে আগ্রহী। এখন তো আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে,  আমি HTML শিখব কিন্তু কি দিয়ে শিখব বা আমর কি কি লাগবে?? তাহলে আমি বলব আপনার কিছুই লাগবে না।  কারন যা লাগবে তা আপনার পিসিতে অলরেডি আছেই। কারন HTML শিখতে আপনার একটি নোট প্যাড ও একটি ওয়েব ব্রাউজার লাগবে। নোট প্যাড লাগবে HTML কোড লিখতে। আর ওয়েব ব্রাউজার লাগবে আপনার কোডের ফলাফল দেখতে। কি দুটি আপনার পিসিতে নাই?? অবশ্যই আছে, তাহলে এবার চলুন কি ভবে প্রথম পেজ তৈরি করবেন তা জেনে নি।
প্রথমে নোট প্যাড খুলে নিচের কোড গুলো লিখুন।
1
2
3
4
5
6
<html>
<body>
<h1>Hi! Welcome to Our site (Heading)</h1>
<p>It’s  TechTweets, A new Technology Bangla Blogging platform. (Paragraph) </p>
</body>
</html>
নোট প্যাড খোলার জন্য Start>>Programs >> Accessories>> Notepad  যান। অথবা Start>>run>>notepad লিখলেই Notepad চলে আসবে। নোটপ্যাডের ভেতর উপরের কোড গুলো লেখুন। এবার নোটপ্যাডের File মেনু থেকে Save As সিলেক্ট করুন। তারপর ফাইলের একটি নাম দিন। যেমন firstweb.html
খেয়াল রাখতে হবে যেন এক্সটেনশন .html থাকে। আপনি যেখানে ফাইলটি সেভ করেছেন, সেখানে গিয়ে এখন দেখতে পাবেন firstweb.html নামে একটি ফাইল রয়েছে। ঐ ফাইলটী যে কোন ওয়েব ব্রাউজার দিয়ে খুলুন। তাহলে নিছের মত ফলাফল দেখতে পারবেন।
Yahooooo……..
আপনি একটি ওয়েব পেজ তৈরি করতে পেরেছেন।
Congratulation!
এখানের অনেক কিছুই না বুঝে করছেন তাই না? তাহলে একটু বুঝে নি। তার জন্য নোট প্যাডে আমরা কি লিখছি তা এবার একটু ব্যাখ্যা করে নি।
এখানে প্রথমে লিখছি।  <html>, আমরা এর আগে জেনেছি যে < এবং> (বাকা ব্র্যাকেট) এর মধ্যে  HTML   Element গুলো লিখতে হয় । ব্র্যাকেট এর মধ্যে যা থাকে সেগুলোই হল HTML Element, আর এগুলোই হচ্ছে HTML এর প্রাণ। এ সকল Element ব্যবহার করে HTML পেজ বা একটি ওয়েব পেজ তৈরি করা হয়। সকল HTML Element এর দুটি অংশ থাকে। যাদের বলে HTML tag বা সংক্ষেপে tag। প্রথম টিকে বলে  Start tag ও শেষের টিকে বলে End Tag।
প্রথমে Start tag,  এটি বাকা ব্রেকেট <এবং >  বা less than  ও  greater than ( < >) চিহ্ন দিতে  এটা লিখতে হয়। এতক্ষনে আমর বুঝে গেছি যে HTML Tag জোড়ায় জোড়ায় থাকে।  <html> টি হচ্ছে Start tag । সুতরাং এর একটি End Tag ও থাকবে। একেবারে শেষে দেখুন </html>   । এটি হচ্ছে End Tag । End Tag একটি /(স্ল্যাস) থাকে।    এ জন্য <html> tag  এর শেষের tag হবে </html>  ।
এখন বলি <html> ও </html>    কেন লিখলাম, আমদের ওয়েব ব্রাউজারে তো <html> ও </html>  দেখায় নি? হ্যাঁ  <html> ও </html>   একটি ওয়েব পেজ প্রকাশ করে। অর্থাৎ একটি .html বা .html Extension যুক্ত ফাইলে <html> ও </html>   থাকলে আমাদের ব্রাউজার বুঝবে এটি একটি ওয়েব পেজ। এবার <html> ও </html>   এ দুটি ট্যাগ এর মধ্যে যা থাকবে তাই ব্রাউজারে প্রকাশ করবে বা দেখাবে। আমারা যে কোড গুলো লিখবো তা এ HTML Tag এর মধ্যে লিখতে হবে।
এরপর HTML Tag এর মধ্যে আরেকটি ট্যাগ লিখছি।এবার লিখছি।  <body>  Element।  এর ও রয়েছে দুটি অংশ। Start tag ও End Tag।
এটি ও একটি HTML  ট্যাগ। সুতরাং এর ও একটি End Tag  থাকবে। একটু নিচে দেখুন </body> tag টি রয়েছে।
web page এর প্রদর্শিত সকল বিষয় <body> element এর মধ্যে লিখতে হয়। এটি webpage এর প্রদর্শিত সকল বিষয় গুলো ধারণ করে। যে সব বিষয় গুলো আমরা web page এ দেখাতে চাই তা body element এর মধ্যে রাখতে হবে। আমরা সাধারনত সকল সাইটের এ অংশটা ই দেখি।
এবার লিখছি
1
<h1>Hi! Welcome to Our site (Heading)</h1></span>
এটি হচ্ছে  Heading Element. এটি হচ্ছে আপনার ওয়েব পেজের হেডলাইন। কোন প্রথম Heading লিখতে <h1> Element ব্যবহার করা হয়। আমরা যদি আবোল তাবল কিছু শব্দ লিখে দি তাহলে তো ব্রাউজার বুঝবে না আমারা কি লিখছি তাকে বুঝিয়ে দিতে হবে কোনটা  কি। অর্থাৎ <h1> Element দ্বারা আমরা কোনটা হেডলাইন তা প্রকাশ করতে পারি। আপনারা তো দেখলেন  <h1> Element মধ্যের গুলো বড় করে ব্রাউজারে দেখাচ্ছে। যা নিউজ পেপারের হেডলাইনের মতই।
Tag এর ভিতরের অংশ কে বলে element content । মানে হচ্ছে start এবং end tag এর মধ্যের সব কিছুকে বলা হয় element content । এটা সকল HTML tag এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
তারপর লিখছি
1
<p>It’s  TechTweets, A new Technology Bangla Blogging platform. (Paragraph) </p>
এটি লিখছি  Paragraph Element এর মধ্যে ।  <p> হচ্ছে Paragraph Element। এটি হচ্ছে সাইটের প্যারগ্রাফ। কোন Paragraph লিখতে <p> Element ব্যবহার করা হয়। এর মধ্যে যা থকবে তা প্যারগ্রাফ এর মত দেখাবে, যা নিউজ পেপারের হেডলাইনের নিছের কন্টেইন নিউজ এর মত মত।
আমরা আমাদের প্রথম ওয়েব পেজ এ আপাতত এগুলোই তো লিখছি তাই না?? এবার আপনি কয়েক বার প্র্যক্টিস করুন। আপনার ইচ্ছে মত সবকিছু পরিবর্তন করে। দেখুন কোনটা না লিখলে কি হয়। তাহলেই আপনি ভালো ভাবে শিখতে পারবেন। আমি যে ব্যাখ্যা দিলাম তা সম্পর্কে কোন সমস্যা বা বুঝতে কোন সমস্যা হলে অবশ্যই যানাবেন। আমি সর্বোচ্ছ চেষ্টা করব আপনাকে সাহায্য করার জন্য।
আমরা HTML কোডিং করা শিখে গিয়েছি। কোডিং করার জন্য আমাদের দরকার একটা কোড এডিটর। এখন থেকে আমরা এইচটিএমএল কোড গুলো লেখার জন্য একটি কোড এডিটর ব্যবহার করব। অনেক গুলো কোড এডিটর রয়েছে। সহজ একটা কোড এডিট হচ্ছে notepad-plus-plus। লিঙ্কে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
আরেকটি সুন্দর কোড এডিটর হচ্ছে Sublime Text 3  যে কোন একটা ডাউনলোড করে নিলেই হবে। এরপর কোড এডিটরটি ওপেন করে আপনার এইচটিএমএল কোড গুলো লিখুন। তারপর File মেনু থেকে Save As এ ক্লিক করে ফাইলের নাম দিন। এবং শেষে .html লিখুন। যেমন: myfile.html এবার আপনি ঐ ফাইলটি ব্রাউজারে ওপেন করে দেখতে পারবেন।

Web Design | HTML শিখুন HTML5 সহ [ পর্ব-1 ] | Tech-knowledgeBD -Intro to HTML

বিসমিল্লাহহির রাহমানের রাহীম।
সবাইকে সালাম জানিয়ে আমি এবার HTML নিয়ে লেখা  করা শুরু করছি। দোয়া করবেন যেন এর শেষ করতে পারি। HTML  হচ্ছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর দুনিয়ায় ঢুকার মূল এবং একমাত্র পথ। আপনি যদি HTML না শিখেন তাহলে আপনি ওয়েব ডেভলপিং বা ডিজাইনিং এর বিশাল দুনিয়ায় প্রবেশ করতে পারবেন না। ওয়েব ডেভলপিং বা ডিজাইনিং কত বিশাল তা আর আমি বলতে হবে না। আমরা প্রায় সারাক্ষণই একটা না একটা ওয়েব পেইজের মধ্যে পড়ে থাকি। আর তা তৈরি করা হয়েছে HTML দিয়ে। এ ওয়েব বিশ্ব দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে, কত টুকু বৃদ্ধি পাচ্ছে তা আমরা টের ও পাচ্ছি না।  HTML শিখলে আপনি নিজের একটি ওয়েব সাইট খুব সহজেই তৈরি করতে পারবেন, HTML খুবই সহজ, এর জন্য আপনাকে বেশি চিন্তা হতে হবে না। আমি চেষ্টা করব আস্তে আস্তে HTML এর সবকিছু আলোচনা করার। এক সাথে আমি HTML এর সাথে HTML5  নিয়ে ও আলচনা করবো। কারন HTML5   ওবেব জগতের নতুন আলোড়োন।

আসলে আমি মূলত HTML5 নিয়ে ই লিখব এ সিরিজ। তার আগে HTML সম্পর্কে কিছু ধারনা দিয়ে নিব।  ভার্সিটি গুলোতে  প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ শিখালে ও এসব ওয়েব প্রোগ্রামিং সম্পর্কে শিখানো হয় না। এগুলো নিজে নিজে ই শিখে নিতে হয়। যারা আগ্রহী তারা ভিবিন্ন ভাবে ভিবিন্ন ওয়েব সাইট থেকে শিখে নেয়। যার অধিকাংশই ইংরেজী। তাই আমার এ সিরিজ কম্পিউটার সাইন্সের ছাত্র ছাত্রী সহ সকল আগ্রহীদের কাজে লাগবে আসা করি ।
জানা যাক HTML কি ও এর সাথে প্রয়োজনীয় কিছু তথ্য।
HTML: HTML এর অর্থ হচ্ছে Hypertext Markup Language. এটা কোন Programming Language নয়, একটি Markup Language. আর HTML5 হচ্ছে HTML এর সর্বশেষ ভার্সন। HTML5 এর রয়েছে অনেক নতুন ফিচার, নতুন বৈশিষ্ট। HTML5 হচ্ছে HTML, XHTML, এবং HTML DOM  এর নতুন  স্ট্যান্ডার্ড।  HTML5 সুবিধে নিয়ে আরেক দিন আলোচনা করব।
আমর তো ইতিমধ্যে জেনেছি HTML হচ্ছে একটি Markup Language এবার জানা যাক Markup Language কি জিনিস।
Markup Language হচ্ছে Markup Tag এর সমষ্টি। কত গুলো Markup Tag এর সমন্ময়েই Markup Language তৈরি হয়।
এবার আবার প্রশ্ন,  Markup Tag কি, তাই না? Markup Tag হচ্ছে একটি কোড যা < এবং > (বাঁকা ব্যাকেট) এর ভিতরে থাকে। এবাবে ই Markup Tag ব্যবহার করা হয়। Markup Tag কে HTML Tag ও বলা হয়। HTML এ Markup Tag ব্যবহার করে একটি ওয়েব পেইজ তৈরি করে। এর নিচের বৈশিষ্ট গুলো রয়েছেঃ
  1. HTML Tag  হচ্ছে বাকা ব্রেকেট(< এবং >) এর মধ্যে রাখা কি ওয়ার্ড। যেমনঃ <h1>, <p> ইত্যাদি।
  2. HTML Tag জোড়ায় জোড়ায় থাকে। যেমনঃ <b> thins is bold</b>
  3. প্রথমটিকে বলা হয় Start tag এবং শেষেরটি কে বলা হয় End Tag. কিন্তু HTML5 এ শুধু Start tag থাকে কোন End Tag থাকে না। ব্যবহার করলে ও সমস্যা নেই।

কিছুক্ষন আগে জেনেছেন ওয়েব পেইজ  সম্পর্কে। আমরা প্রতিদিনই বিভিন্ন ওয়েব পেইজ  ভিজিট করে থাকি। এক একটি ওয়েব পেইজই হচ্ছে এক একটি HTML Document। HTML Document একটি ওয়েব পেজ বর্ননা করে। মানে HTML Document বলতেই ওয়েব সাইট বুঝায়।   HTML Document এর মধ্যে HTML Tag বা Markup Tag ও plain text থাকে। HTML Document কে web Page ও বলা হয়। আমরা প্রতিদিন যত ওয়েব পেজ ভিজিট করি তা সবই কিন্তু এক একটি HTML Document।
আজকের মতো এত টুকুই আবার ও হাজির হব আপনাদের সামনে HTML নিয়ে।

ওয়েবসাইটের ডোমেইন ও হোস্টিং কী ?

ডোমেইন ( Domain ) কী?
আপনি যখন ফেসবুক ভিজিট করেন, তখন নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন, ব্রাউজারে আপনাকে একটা এড্রেস এন্টার করতে হয়। এই facebook.com হচ্ছে ফেসবুকের এড্রেস। এখানে facebook.com হচ্ছে ডোমেইন নেম, যেখানে .com অংশটা মূলত domain suffix. এরকম আরও বেশ কিছু ডোমেইন সাফিক্স আছে যেমন .net , .info .gov প্রভৃতি।
m.facebook.com এড্রেসে m হচ্ছে সাবডোমেইন। ইন্টারনেটে ওয়েব অ্যাড্রেসমূহ ইউআরএল (URL –  Uniform Resource Locator) হিসেবে পরিচিত।

সহজ কথায়, ডোমেইন নেম হচ্ছে একটা ওয়েবসাইটের নাম বা পরিচিতি।

ডোমেইন কেনো দরকার?

প্রত্যেকটা ওয়েবসাইটের জন্য একটা আইপি এড্রেস নির্ধারিত আছে (এটা শেয়ার্ডও হতে পারে)। আইপি এড্রেস হচ্ছে অনেকটা ফোন নাম্বারের মত। উদাহরণস্বরূপ 150.203.7.113 হচ্ছে একটা আইপি এড্রেস। এই নাম্বারটা ব্রাউজারের এড্রেস বারে হুবহু লিখে এন্টার করলে আপনি  ওয়েবসাইটে চলে আসবেন।

এজন্যই ডোমেইন নেম ব্যবহার করা হয়। একটা স্ট্যান্ডার্ড .Com ডোমেইনের দাম বর্তমানে মোটামুটি ১০-১২ ডলারের মত।

ডোমেইন হচ্ছে একটা ওয়েবসাইটের অস্তিত্বের পূর্বশর্ত, যেটা আন্তর্জাতিক একটা নিয়ন্ত্রক সংস্থার নিকট নিবন্ধন করাতে হয়। এজন্য সব মিলিয়ে ১০-১২ ডলার খরচ হবে। ডোমেইন কেনার জন্য জনপ্রিয় কিছু সার্ভিস হচ্ছে গোড্যাডি, নেমচিপ প্রভৃতি।



হোস্টিং ( Hosting ) কী?
ডোমেইন কেনা হয়ে গেলে এবার আপনার সাইটের জন্য হোস্টিং সার্ভিস দরকার। কারণ সাইটের পোস্ট, ছবি প্রভৃতি সংরক্ষণের জন্য একটা জায়গা আবশ্যক। সাইটটি চালাতে যে সফটওয়্যার প্রয়োজন সেগুলোও তো কোথাও না কোথাও ইনস্টল করা থাকতে হবে, তাইনা? হোস্টিং হচ্ছে সেই জায়গা যেখানে আপনার সাইটের ফাইলপত্র সংরক্ষিত থাকে। বিভিন্ন কোম্পানি হোস্টিং সার্ভিস দিয়ে থাকে। জনপ্রিয় কয়েকটি হোস্টিং কোম্পানি হচ্ছে ডিজিটাল ওশান, হোস্টগেটর, ব্লুহোস্ট, ড্রিমহোস্ট প্রভৃতি।

আজ এ পর্যন্তই। ধন্যবাদ।

অনলাইনে আয়ের ৪০ টিপস | 40 easiest ways to earn Money Online|Bangla tutorial |টেক-নলেজ

অনলাইনে আয়ের ৪০ টিপস

***Do Share Now ***
*** এই গুলার ভিতরে কি শিখতে চান ? Comment করে জানান ***
Some Free Bangla Tutorials :
Facebook Frame & Apps Bangla Tutorials (Part-1)
➤ https://goo.gl/37mhTn
Facebook Frame & Apps Bangla Tutorials (Part-2)
➤ https://goo.gl/eW7CrK
Learn From Here : (Website)
➤ https://goo.gl/XwfkfY

How to learn and earn money by CPA Marketing| Bangla Tutorial | Part -1 |Tech-knowedgeBD

সিপিএ মার্কেটিং কি, কেন, কিভাবে শিখবেন ? সিপিএ মার্কেটিং শিখুন বাংলায় | 

সিপিএ (CPA) মার্কেটিং কি?
CPA এর ফুল মিনিং Cost Per Action. অনেকেই আছেন CPA মার্কেটিং করতে পচ্ছন্দ করে কারন, সিপিএ মার্কেটিং এ আপনার এফিলিয়েট এর মত পোডাক্ট বিক্রি করতে হয় না। এখানে বিভিন্ন ধরনের অফার থাকে, কোন ভিজিটর যদি অফার শুধুমাত্র রেজিষ্টেশন করে তাহলে  প্রতিটি রেজিষ্টেশনের এর জন্য পেমেন্ট করা হবে। ধরুন USA কোন ব্যাংক কম্পানী তাদের ব্যাংক লোন এর জন্য কাষ্টমার খুজছে, এখন আমার কাজ হল কাষ্টমার কে শুধুমাত্র রেজিস্টার করানো আমার এফিলিয়েট লিংক এএখানে কাষ্টমার রেজিস্টার কারার পর পোডাক্ট/সার্ভিস নাও নেয় তাহলেও আমি আমার কমিশন পাব।কিন্তু এফিলিয়েট মার্কেটে যতক্ষন আপনার পোডাক্ট বিক্রি না হবে ততক্ষন আপনি কমিশন পাবেন না।

CPA মার্কেটিং এর কিছু শব্দ পরিচিতি
Advertiser: এটা হল সেই সাইট বা ব্যক্তি যারা CPA নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের বিজ্ঞাপণ দিয়ে থাকে। হতে পারে সে রিটেইলার, অনলাইন রিটেইলার অথবা মার্চেন্ট।
Publisher: এটা হল সেই ব্যাক্তি বা সাইট যারা কমিশনের জন্য কোন প্রোডাক্ট বা সার্ভিস প্রোমোট করে থাকে। সহজ কথায় এক্ষত্রে আপনি, আমিই সেই পাবলিশার।
PPL (Pay-Per-Lead): সহজ ভাষায় আপনাকে প্রতিটা লিড এর জন্য পে করা হবে।ধরুন- আপনি কোন এডভার্টাইজার এর প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপণ আপনার সাইটে ব্যানার হিসাবে রাখলেন। পরবর্তিতে আপনার সাইট থেকে ১০ জন ভিজিটর ঐ বিজ্ঞাপণে ক্লিক করে এডভাটাইজারের সাইটে গেল। এর মধ্যে ধরি ১ জন নাম ও ইমেল এড্রেস দিয়েএকটি ফর্ম পুরন করল। তার মানে আপনি ১টি লিড পেয়ে গেলেন এবং আপনাকে এই ১টিলিডের জন্য পে করা হবে।(এক্ষেত্রে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সেল করা আবশ্যিক নয়, শুধুমাত্র রেজিষ্টেশন নয় ফরম পুরনের জন্য আপনাকে পে করা হবে).
PPC (Pay-Per-Click):  এটা হল সেই কমিশন বা নিদিষ্ট টাকা যা পাবলিশারকে পে করা হয়ে থাকে তার সাইটে থাকা প্রোডাক্টের ব্যানার বা লিঙ্কে প্রতিটা ক্লিকের জন্য। উদাহরন হিসাবে গুগল এডসেন্স এর কথা বলা যেতে পারে।
কোন ধরনের ব্যক্তি সিপিএ মার্কেটিং শিখতে পারবেন ?
১। ইন্টারনেট সম্পর্কে যার নুন্যতম জ্ঞান রয়েছে
২। যিনি অনলাইন থেকে আয় করতে ইচ্ছুক
৩। যিনি কম্পিউটার এ ৩ থেকে ৪ ঘন্টা সময় দিতে পারবেন
অ্যাফিলিয়েট অথবা সিপিএ (CPA) মার্কেটিং শেখার জন্য ১ বছর অথবা ৬ মাস এর কোন ডিগ্রী ভিত্তিক কোর্স এর দরকার নেই । ভালো কোন আইটি ফার্ম থেকে ২ বা ৩ মাসের কোর্স এ যথেস্ট !
(CPA) মার্কেটিং করার জন্য কি কি দরকার ?
ওয়েব সাইট – (CPA) মার্কেটিং করার জন্য আপনার একটি ওয়েব সাইট থাকতে হবে ! এই কথাটি শুনেই হইত অনেকেই হতাশ হবেন ! কিন্তু হতাশ হবার কিছু নেই । শুধু মাত্র একটি ব্লগ সাইট খুলেও আপনি (CPA) মার্কেটিং করতে পারবেন । অথবা কোন ওয়েব সাইট এর সাব ডোমেইন (যা কিনা একদম ফ্রী তে খোলা যায় ) দিয়ে আপনি (CPA) মার্কেটিং করতে পারেন !
Pay-Per-Click (PPC) Advertising – CPA মার্কেটিং করার জন্য আপনার পে-পার-ক্লিক সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে ! গুগল অ্যাড সেন্স এবং ইউটিউব ভিডিও মার্কেটিং সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে এবং কিভাবে অ্যাড সেন্স থেকে অথবা ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায় এটা জানতে হবে !
সিপিএ মার্কেটিং কেন শিখবেন ?
কারন এক মাত্র সিপিএ মার্কেটিং থেকে আপনি ইনকাম করতে পারবেন কোন রকম ঝামেলা ছাড়াই ।
সিপিএ মার্কেটিং করা মানে কারো অধীনে চাকুরী করা না । এটা পুরটাই আপনার নিজের বিজনেস , যেখানে আপনি অন্য দের চাকুরী তে নিয়োগ দিতে পারবেন !
মদ্য কথা আপনি সিপিএ মার্কেটিং শিখে একটি সিপিএ ফার্ম ও দিতে পারবেন ।
বিভিন্ন মার্কেট প্লেস এ কাজ খোজার থেকে নিজের বিজনেস করা অনেক শ্রেয় ।
ফ্রিল্যান্সিং এবং সিপিএ (CPA) এর মধ্যে পার্থক্য কি?
ফ্রিল্যান্সিং বিড করে কাজ করতে হয়এবং বায়ার থেকে কাজ নিয়ে কাজকরতে হয় আর সিপিএ মার্কেটে (CPA) আপনাকে বিড করতে হবেনা ,নিজের একাউন্টে নিজেই কাজ করতে পারবেন।যেকোন সময় কাজ করতে পারবেন।এবং আপনি নিজের বিজনেস নিজেই করবেন, চাইলে আপনি টাকা  খরচ করে কাজ করতে পারেন অথবা ফ্রি মার্কেটিং ম্যাথডে কাজ করতে পারেন।
সিপিএ (CPA) থেকে মাসে কত টাকা ইনকাম করা যাবে?
এটা নির্ভর করবে আপনি কত ইনকাম করতে চান তার টার্গেট এর উপর।  আপনার ইনকাম টার্গেট যতবেশী হবে আপনার বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। তবে আপনি বিনিয়োগ ছারাও ইনকাম করতে পারবেন । আপনার ইচ্ছা এবং পরিশ্রম থাকলে আপনি দিনে গড়ে ২০ থেকে ২০০ ডলার ইনকাম করতে পারবেন । এখন মাসিক টা আপনি নিজেই হিসাব করে নিন
সিপিএ (CPA)  মার্কেটপ্লেস থেকে  টাকা তুলার মাধ্যম কি?
৩০দিনপর, ১৫দিন  পর,  ৭দিনপর।বিভিন্ন মার্কেটে বিভিন্ন নিয়ম থাকে।  যেমন  maxbounty প্রথম পেমেন্ট ৩০ দিন পর, এরপর ৭দিন পর পর আপনি পেমেন্ট তুলতে পারবেন।
সিপিএ (CPA) মার্কেট থেকে পেমেন্ট কিভাবে পাওয়া যায়?
সিপিএ (CPA) মার্কেট প্লেস আপনার সাধারনত তিন ধরনের পেমেন্ট থাকে। আপনি চেক Check, পেপাল PayPal,  পাইনিয়ার কার্ড Pre-paid Master Card by Payoneer or  ব্যাংক ট্রান্সফার Electronic Funds Transfer এর মাধ্যমে টাকা তুলতে পারবেন।
সিপিএ (CPA) আমি কোন বিনিয়োগ না করে ইনকাম করতে পারব?
হা আপনার ভাল ফ্রি ট্রাফিক থাকলে ইনকাম করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে  বেশী প্ররিশম করতে হবে।
সিপিএ (CPA) শিখার জন্য কি ধরনের যোগ্যতা থাকতে হবে?
Qualification:
Must be Graduate in any discipline
Age 20-35
Need to work 4 hours
Well known about internet and computer
Willing to work hard and willing to earn money from online marketing
সিপিএ (CPA) শিখতে কতদিন লাগে?
সিপিএ (CPA) একটা বিজনেস।এখানে মার্কেটিং ম্যাথড শিখতে আপনার দুই থেকে তিন মাস সময় লাগতে পারে।
সিপিএ (CPA) মার্কেটিং এই কোর্স টি করার পর সকলের ইনকাম কি নিশ্চিত?
না সবার জন্য না। আপনি কাজ শিখে বসে থাকবেন তাদের জন্য ইনকাম নিশ্চিত না, যারা শুধুমাত্র  ধৈর্য্য, মেধা এবং প্ররিশম করবে এবং বিনিয়োগ সঠিক ভাবে করবে তাদের ইনকাম নিশ্চিত হবে।

সংবাদ : সংগৃহীত


How to Learn SEO(Search Engine Optimization) |Part-1 | Bangla | টেক-নলেজ


Search Engine Optimization কথাটির ভীতরে দুটি অংশ রয়েছে। একটি হচ্ছে Search Engine এবং অন্যটি হচ্ছে Optimization। সুতরাং তার মানে দাড়াচ্ছে SEO হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন-কে অপটিমাইজেশন করার এক ধরনের প্রযুক্তিগত ওয়েব কৌশল। এটিকে অন্যভাবেও বলা যায়- বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন হতে কোন একটি ব্লগ/ওয়েবসাইটকে সার্চ রেজাল্টের ভাল অবস্থানে অথবা প্রথম পাতায় নিয়ে আসার কৌশল বা প্রক্রিয়াকেই Search Engine Optimization বলা হয়। এটিকে সার্চ ইঞ্জিন হতে ভাল ফলাফল পাওয়ার এক ধরনের নিয়মতান্ত্রিক চালাকিও বলতে পারেন।

Search Engine কি?

সহজ ভাষায় বলা যায় সার্চ ইঞ্জিন হচ্ছে ইন্টারনেটে কী ওয়ার্ডের মাধ্যমে কোন কিছু খোঁজার এক ধরনের এপ্লিকেশন। যেখানে কোন কিছু লিখে সার্চ দিলেই চোখের পলকে যে কোন বিষয়ে হাজার হাজার তথ্য আপনার সামনে হাজির করবে। সাম্প্রতিক সময়ের সবচাইতে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন হচ্ছে Google.  এ ছাড়াও জনপ্রিয়তার তালিকায় রয়েছে Bing, Yahoo, Ask ও Yandex সার্চ ইঞ্জিন।

কেন SEO করা হয়?

একটি ব্লগ/ওয়েবসাইটকে সার্চ রেজাল্টের ভাল অবস্থানে বা প্রথম পাতায় নিয়ে আসার জন্য এবং সার্চ ইঞ্জিন হতে ভাল র‌্যাংকিং পাওয়ার জন্য বা সার্চ ইঞ্জিন হতে ব্লগে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর পাওয়ার জন্য মূলত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) করা হয়। একজন লোক যখন তার ওয়েবসাইটকে সঠিকভাবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজ করবে তখন সার্চ ইঞ্জিন হতে তার ব্লগে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর বাড়তে থাকবে। কারণ Search Engine Optimization করার ফলে সার্চ ইঞ্জিন তার ব্লগের কনটেন্টের বিষয়বস্তু সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারনা পাবে। কাজেই যে কোন ওয়েবসাইট-কে সফল করতে হলে বা ওয়েবসাইট হতে আয় করার জন্য প্রতিনিয়তই সঠিকভাবে তার ওয়েবসাইটটিকে Search Engine Optimization করতে হবে।

SEO কত প্রকার ও কি কি?

কাউকে যদি জিজ্ঞেস করেন SEO কত প্রকার, তাহলে যে কেউ On Page SEO ও Off Page SEO এর কথা বলবে। এসইও দুই প্রকারের কথাটি ঠিক আছে। তবে On Page ও Off Page নয়। SEO হচ্ছে মূলত দুই প্রকারের। যথাঃ ০১. অর্গানিক এসইও ০২. পেইড এসইও। অর্গানিক এসইও আবার দুই ধরনের। একটি হচ্ছে On Page SEO এবং অন্যটি হচ্ছে Off Page SEO.

অর্গানিক SEO এবং পেইড SEO কি?

অর্গানিক ‍এসইও বলতে বুঝায় সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের সকল নিয়ম যথাযথভাবে অনুসরণ করে সার্চ রেজাল্টের পাতায় অবস্থান নেয়ার যাবতীয় প্রক্রিয়া। অন্যদিকে পেইড SEO হচ্ছে গুগল কোম্পানির নিকট টাকার বিনিময়ে সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পাতায় চলে আসা। আপনারা ভালভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন যে, কোন একটি বিষয় সার্চ দেয়ার পর সার্চ রেজাল্টের সবার উপরের কিছু ওয়েবসাইট থাকে যেগুলিতে ছোট করে Ad লিখা থাকে। সেগুলিই Paid SEO এর মাধ্যমে সবার উপরে এসেছে। অন্যদিকে এগুলির নিচে সে সমস্ত ওয়েবসাইটগুলি থাকে সেগুলিই অর্গানিক এসইও অর্থাৎ কোন টাকা না দিয়ে গুগলের পাতায় অবস্থান নিয়েছে।

On Page SEO ও Off Page SEO কি?

On Page SEO হচ্ছে একটি ওয়েবসাইট/ব্লগকে পরিপূর্ণভাবে সাজানোর যাবতীয় কার্যক্রম অর্থাৎ একটি ওয়েবসাইটকে ভালভাবে তৈরি করার জন্য যা কিছুর প্রয়োজন হয় তার সবটুকুই হচ্ছে On Page SEO. আর Off Page SEO হচ্ছে আপনার ব্লগটির কনটেন্টের লিংক বিভিন্ন জনপ্রিয় সাইটে শেয়ার করা, ব্যাক লিংক তৈরী করা, বিভিন্ন ফোরামে জয়েন, ব্লগের প্রচারনাসহ ইত্যাদি উপায়ে জনপ্রিয় করে তোলা।

SEO এর গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তাঃ

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে বলে শেষ করা যাবে না। এক কথায় বলতে গেলে এভাবে বলা যায় অন-লাইন ব্লগিং, মার্কেটিং, ব্যবসার প্রচার ও অনলাইনে কোন বিষয়ে সফলতা অর্জনের জন্য SEO করতেই হবে। এসইও না করে কোনভাবেই অনলাইনের কোন বিষয়ে সাফল্য অর্জন করতে পারবেন না। তার কারণ হচ্ছে- ইন্টারনেটে সবাই সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সকল বিষয় খোঁজে থাকেন। বিশেষকরে গুগল সার্চ ইঞ্জিনের ব্যবহার এত ব্যাপক, যার জন্য গুগল সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন না করে কোনভাবে সফল হওয়ার উপায় নেই। অধীকন্তু সম্প্রতি সময়ের জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার Mozilla Firefox ও Google Chrome সহ আরেক অনেক জনপ্রিয় Browsers গুলির ডিফল্ট সার্চ ইঞ্জিন Google হওয়ার করনে গুগল সার্চ ইঞ্জিনের ব্যবহার আরও বেশী বেড়ে গেছে। কাজেই আপনার ব্লগ/ওয়েবসাইটটি সবার কাছে পরিচিত ও জনপ্রিয় করে তোলার জন্য সার্চ ইঞ্জিনের বিকল্প আর কিছু নেই।

কিভাবে SEO করবেন?

কিভাবে SEO করবেন কথাটি শুনে হয়ত ভাবছেন এখনি সবকিছু জেনে যাবেন। আসলে কিভাবে SEO করতে হয় সেটির সহজ বা সংক্ষিপ্ত কোন উপায় নেই। SEO হচ্ছে চলমান গতানুগতিক পরিবর্তনশীল বিশাল একটি প্রক্রিয়া। যার বেশীরভাগ বিষয়ই সবসময় আপডেট ও পরিবর্তন হতে থাকে। তবে আপনি যদি SEO সম্পর্কিত বেসিক বিষয়গুলি ভালভাবে জানেন ও বুঝেন তাহলে সময়ের সাথে সাথে যতই পরিবর্তন হক না কেন পরিবর্তনের সবকিছুই আপনি সহজে বুঝতে পারবেন। সেই জন্য আপনাকে SEO এর মূল বিষয়গুলি অবশ্যই কোন ভাল একজন অভীজ্ঞ লোক বা প্রতিষ্ঠানের নিকট হতে শিখে নিতে হবে।

কোথা হতে SEO শিখবেন?
For learning SEO please keep your eyes on my Youtube Channel 
Link : SEO | Imtiaz Khandoker  (With Live Projects &  Exercise )
ভালভাবে SEO শিখার জন্য দুই ধরনের উপায় রয়েছে। একটি হচ্ছে কোন অভীজ্ঞ ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নিকট হতে শিখে নেয়া এবং অন্যটি হচ্ছে অন-লাইন হতে ভালমানের বিভিন্ন ব্লগ/ওয়েবসাইট হতে শেখা। অন-লাইন হতে শেখার ক্ষেত্রে আপনাকে প্রচুর পরিমানে ধৈর্য্য ধারন করতে হবে। অন্যদিকে কোন ভাল প্রতিষ্ঠান থেকে শেখার ক্ষেত্রে অল্প সময়ে শিখে নিতে পারবেন।

তবে একটা কথা মনে রাখবেন আপনি অন-লাইন বা যে কোন প্রতিষ্ঠান হতে শিখুন না কেন অবশ্যই সেটি ভালমানের প্রতিষ্ঠান বা ভালমানের অল-লাইন ব্লগ হতে হবে। সম্প্রতি সময়ে SEO শেখানোর মত অনেক প্রতিষ্ঠানই হাতের কাছে রয়েছে, কিন্তু এদের মধ্যে ভালমানের প্রতিষ্ঠান পাওয়া খুব দুরূহ একটা ব্যাপার।

Contact Us

Name

Email *

Message *

Time in Dhaka:

টেক-নলেজ

(টেক-নলেজ) এর পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম ও শুভেচ্ছা। বাংলায় বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তি চর্চাকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।