Latest Topics

Showing posts with label COMPUTER. Show all posts
Showing posts with label COMPUTER. Show all posts

কম্পিউটার সাইন্সের ভবিষ্যৎ চাহিদা কেমন?, ভবিষ্যৎ কেমন? এবং কম্পিউটার সাইন্স পড়াশোনা | 2018

কম্পিউটার সাইন্সের ভবিষ্যৎ চাহিদা কেমন ?

কম্পিউটার হল ভবিষ্যতে আমরা যা ই করতে যাব তার একটা অংশ। একুশ শতকে প্রত্যেকটা কাজে এটা ছাড়া চলা আসলেই অসম্ভব।
কম্পিউটিং আপনার নিত্য নতুন চ্যালেঞ্জ গ্রহনে সহযোগিতা করবে। তাছাড়া স্কিল উন্নয়নে আপনার জীবনে কম্পিউটিং এর বিকল্প নেই।


ইঞ্জিনিয়ারিং, বিজনেস, বিনোদন এবং শিক্ষার প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে কম্পিউটার সাইন্স বা IT  এর ব্যাপক ব্যবহার ছাড়া চলা অসম্ভব।
কম্পিউটিং আপনাকে অসাধারণ ক্যারিয়ার উপহার দিতে পারে। এখানে আপনি পাবেন সর্বোচ্চ বেতনের এবং সর্বোচ্চ সন্তুষ্টির ক্যারিয়ার। ভবিষ্যতে ব্যাপক উন্নয়নের কারিগর হতে পারেন এই পেশার মাধ্যমে।

শুধুমাত্র USA এর এক জরিপ দেখায়, IT ক্ষেত্রে অভিজ্ঞ কর্মকর্তার ব্যাপক অভাব। জরিপে আরও বলছে ভবিষ্যতে সবথেকে সম্ভবনাময় কর্মক্ষেত্র করা সম্ভব এই IT  সেক্টরে। তারা বলছে, এই সেক্টরে ট্যালেন্ট খুঁজছেন সবসময় তারা। তাহলে অন্যদেশের কথা আপনারাই ভাবুন-কি সুযোগ এই সেক্টরে।

তাছাড়া IT তে পড়াশোনা করে অন্য সেক্টরে কাজ করলেও ক্যারিয়ার  উন্নয়নে বেশি সুবিধা পাবেন অন্যদের থেকে। (গবেষণালব্ধ)
IT তে ক্রিয়েটিভ কাজ করার সুযোগ বেশি। আপনার পছন্দের ক্ষেত্রে পদচারনা করতে পারবেন ইচ্ছা মতো।

কম্পিউটিং এ দক্ষ হলে আপনি অফিসিয়ালি কাজ না করেও নিজস্ব কর্মক্ষেত্র তৈরি করতে পারেন।
ওয়ার্ল্ড রেকর্ড বলে, IT সেক্টরে জবের আসলে কোন বাউন্ডারি নাই। আপনি আসলে বিচরন করতে পারেন পৃথিবীর সব সেক্টরে এই কমইউটিং এর মাধ্যমে।

তবে একটা কথা না বললেই নয়, আমাদের দেশে যারা কম্পিউটার সাইন্স পড়ছেন, তারা হয়তো নিজেদের বিশাল কিছু ভেবে বসি!!!

কিন্তু বাস্তব সত্য কথা হচ্ছে আপনার একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি যদি নিজেকে নিজের চেষ্টায় যেকোনো IT সেক্টরে দক্ষ না করতে পারেন, তাহলে হয়তো আপনি ভবিষ্যতে খুব বেশি বিপদে পড়তে পারেন, কর্মক্ষেত্রে যেয়ে।

কম্পিউটার সাইন্স পড়াশোনা :

কম্পিউটার সাইন্স নিয়ে কারো কারো ধারণা এটার ভাত নেই। আর যারা কম্পিউটার সাইন্স সম্পর্কে একটু ধারনা রাখে, তাদের ধারনা এটা নিয়ে পড়লেই কোটি কোটি টাকা।

যাদের ধারণা এটার কোন ভাত নেই, আগে সে সম্পর্কে কিছু বলি। ঘুম থেকে উঠে মানুষ আগে পত্রিকা পড়ত। এখন পড়ে অনলাইন নিউজ পেপার। তা পড়ে কোন ট্যাবের মাধ্যমে, না হয় স্মার্টফোনের মাধ্যমে, না হয় ল্যাপটপে বা পিসিতে। যেখানেই পড়ে, সে গুলো আবার অনেক গুলো সফটওয়ার লাগে। যেমন মোবাইলের কথাই বলি, মোবাইলটি একটি অপারেটিং সিস্টেম দিয়ে চলে। ঐটার ভেতরে একটি ব্রাউজার আছে যা দিয়ে পত্রিকা পড়া হয়। সব গুলোর জন্যই লিখতে হয়েছে অনেক গুলো প্রোগ্রাম, কোড। পত্রিকাটি ব্রাউজারে লোড হওয়ার পেছনে কাজ করে অনেক গুলো কোড। যে গুলো লিখেছে কম্পিউটার সাইন্স নিয়ে পড়া কোন কোডার…

টিভি দেখতে গেলে এখনকার টিভি গুলো হচ্ছে স্মার্ট টিভি। সব গুলোই অনেক গুলো প্রোগ্রামে ভর্তি। ক্যামেরা গুলোও হচ্ছে স্মার্ট ক্যামেরা। অনেক গুলো প্রোগ্রামে পূর্ণ। হয়তো স্মার্ট কার আমাদের দেশে পেতে আরো অপেক্ষা করতে হবে, কিন্তু উন্নত দেশ গুলতে বর্তমানে তৈরি করা সব গুলো গাড়িই স্মার্ট কন্ট্রোল প্যানেল দিয়ে তৈরি। তৈরি হচ্ছে চালক বিহীন গাড়ি। যে গুলো নিয়ন্তন করবে সফটওয়ার দ্বারা।

হসপিটাল গেলে এনালগ কিছু চোখে পড়ে? সব কিছুই ডিজিটাল। সব কিছু। এমনকি কঠিন কঠিন অপারেশন করা হয় রোবটের সাহায্যে। যে গুলো চালনা করা হয় নিখুত সফটওয়ার দিয়ে। সামনে আরো ভালো ভাবে, আরো নিখুত ভাবে সব জায়গায় ব্যবহার হবে। আমি সব কিছু নিয়ে লিখতে গেলে কয়েক পৃষ্ঠা লিখতে পারব। সব কিছুই সফটওয়ার দিয়ে কন্ট্রোল হচ্ছে। এগুলো মাত্র শুরু হয়েছে। সামনে আরো কত কিছু বাকি রয়েছে।

Wearable Technology এসে সব কিছুই পালটে দেবে। আমরা যে পোশাকটি গায়ে দিব, সে গুলো হবে প্রোগ্রামেবল। যে চশমটা পরব তা প্রোগ্রামেবল। যে লেন্সটি চোখে দিব, তা প্রোগ্রামেবল। এমন আরো অনেক কিছু নিয়ে ধারণা নিতে makeit.intel.com ঘুরে আসতে পারেন। কারণ অলরেডি এসব তৈরি হয়ে গেছে। অনেক গীক এগুলো নিয়ে রাত দিন পার করে দিচ্ছে…

এগুলো সব গুলো সম্ভভ হয়েছে কম্পিউটার সাইন্স নিয়ে পড়া একদল উৎসাহী মানুষের জন্য। সামনে আরো এগিয়ে যাবে। আরো নতুন কিছু দেখতে পাবো। এখনো যদি কেউ যদি মনে করে কম্পিউটার সাইন্স এর ভাত নেই, তাহলে নিশ্চই উনারা উনিশশতকের বাসিন্দা।

শীগ্রই মানুষের বেশিরভাগ কাজ কর্ম রোবট দখল করে নিবে। বেশির ভাগ জব করবে রোবটে। রোবট গুলোর দুইটা অংশ, হার্ডওয়ার, সফটওয়ার। যে প্রোগ্রামিং জানবে, সেই তো সফটওয়ার ডেভেলপ করতে পারবে, তাই না? হার্ডওয়ার গুলো ও কম্পিউটার সাইন্স নিয়ে পড়া কোন ইঞ্জিনিয়ার, কোন ডক্টরই তো ডেভেলপ করবে…

আবার যারা মনে করেণ কম্পিউটার সাইন্সে পড়লে কোটি কোটি টাকা, তেমন ও নয়।

এ পুরো ফিল্ডটাই হচ্ছে প্র্যাকটিক্যাল। সমস্যা সমাধাণ করা, কোন কিছু নিয়ে চিন্তা করা, তা প্রয়োগ করা, হার্ডওয়ার এবং সফটওয়ার এক সাথে কম্বিনেশন করে প্রয়োজনীয় কাজ সম্পাদন করিয়ে নেওয়া ইত্যাদি জানতে হয়। কম্পিউটার সাইন্সে যখন পড়বেন, তখন প্রথম প্রথম অনেক গুলো থিওরি পড়াবে… তারপর আপনাকে ঐ থিওরি গুলো কাজে লাগে নতুন কিছু করতে বলা হবে। এই নতুন কিছু করার জন্য আপনাকে প্রতিষ্ঠানে পড়ানো বিষয় গুলোর পাশা পাশি অনেক কিছু জানতে হবে। রাত দিন প্র্যাকটিস করে যেতে হবে।

এটা এমন না যে আপনি কোথাও কম্পিউটার সাইন্স নিয়ে পড়তে গেলেন, শেষে একটা সার্টিফিকেট নিয়ে বের হয়ে আসলেন। এমন যে আপনি নিজের স্কিল নিয়মিত আপডেট করতে হবে। আর তখন একসময় সত্যিকারে সফলতা পাওয়া যাবে। কম্পিউটার সাইন্সে কাজ করার জন্য লোক দরকার হলেও স্কিল বিহীন কোন লোক কোন কাজে আসবে না এ খানে।

সার্টিফিকেটের দরকার হলে দেশে অনেক গুলো ইউনিভার্সিটি রয়েছে, যেখানে কিছু টাকা দিলেই সার্টিফিকেট পাওয়া যায়। ঐ সার্টিফিকেট ধুয়ে পানি খাওয়া ছাড়া কোন কাজে আসবে বলে মনে হয় না।। কম্পিউটার সাইন্স সম্পর্কে জানতে হলে কোন প্রতিষ্ঠানের দরকার পড়ে না। ইন্টারনেটে সব তথ্যই রয়েছে। দরকার নিজে নিজে শিখে নেওয়া। রয়েছে অনেক গুলো কমিউনিটি। কোন সমস্যায় পড়লে সাহায্য করার মত অনেক এক্সপার্ট। কম্পিউটার সাইন্স নিয়ে আপনার কি ধারণা তা মূখ্য নয়, আপনি কতটুকু জানেন এ বিষয় সম্পর্কে তাই মূখ্য। নিজের জানাটাকে কাজে লাগানোটাই প্রধান উদ্দেশ্য।। আর ভালো করে জানলে, ভালো করে তা প্রয়োগ করলে সত্যি সত্যি সফলতা হাতছানি দিবে…

আমরা নিজে নিজের সম্পর্কে যত জানি, গুগল, ফেসবুক আমাদের থেকে বেশি জানে। আমি রিলেশনে আছি কিনা, তা কাউকে না বললেও ফেসবুক তা বুঝতে পারে।


কোন এক সময় একটা অ্যাপ বা ওয়েব সাইট থাকবে, যে বলে দিবে, তুমি এটা করলে তোমার জীবন এরকম হবে। ঐ কাজ করলে তোমার জীবন ঐ রকম হবে। না না, এটা ম্যাজিক না, আবার জ্যোতিষশাস্ত্র ও না। প্রযুক্তি। হয়তো আপনি নিজেও এমন কিছু দেখে যেতে পারবেন। আর যদি দেখে যেতে পারি, দারুণ ভালো লাগবে… আর এগুলোর বেশির ভাগই সম্ভব হবে, কম্পিউটার সাইন্স এর মাধ্যমে। প্রোগ্রামিং, অ্যালগরিদম, আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স, ডাটা সাইন্স এসবের কম্বিনেশনে… 

Grameenphone Free 4G sim card

শীঘ্রই বাংলাদেশে আসছে বহুল প্রতীক্ষিত দ্রুতগতি সম্পন্ন 4G ইন্টারনেট!
সর্বোচ্চ গতি সম্পন্ন এই 4G ইন্টারনেট এর অভিজ্ঞতা নিতে সকল গ্রামীণফোন গ্রাহককে তাদের বর্তমান সিমটি 4G সিম দিয়ে রিপ্লেস করতে হবে।

আপনার সিম এই মুহূর্তে 4G কিনা জানতে অনুগ্রহ করে ডায়াল করুন *১২১*৩২৩২# আপনার বর্তমান 3G সিমটি 4G সিম দিয়ে রিপ্লেস করলেই পাবেন ফ্রি 1.5GB ইন্টারনেট (মেয়াদ ৭ দিন)।
গ্রামীণফোন গ্রাহকরা তাদের নম্বর পরিবর্তন ছাড়াই যেকোনো সিম রিপ্লেসমেন্ট পয়েন্ট থেকে রিপ্লেস করে নিতে পারবেন  4G সিম (সিম রিপ্লেসমেন্ট চার্জ প্রযোজ্য)!
গ্রামীণফোন 4G সম্পর্কে আরও জানতে (যেমন: 4G সিম কোথায় এবং কিভাবে পাবেন?) অনুগ্রহ করে আমাদের FAQ সেকশনে ভিজিট করুন অথবা, 4G সিম পাওয়ার স্থানসমূহ উল্লিখিত তালিকার সাহায্য নিন।

প্রশ্নাবলী:


:
১. 4G কি?
উত্তর: 4G অনেকটা 3G ‘র মতই, কিন্তু এটি দ্রুততর গতিসম্পন্ন ব্রাউজিং এবং আরও ভালো নেটওয়ার্ক এক্সপিরিয়েন্স দিবে। 4G ইন্টারনেট-এর সাথে আপনি পাবেন:
  • দ্রুতগতি সম্পন্ন ডাটা নেটওয়ার্ক
  • সর্বাধুনিক প্রযুক্তি
  • ডিজিটাল দুনিয়াতে ইচ্ছেমতো বিচরণের সুযোগ
  • বাসা কিংবা অফিস, সবখানেই কাজে আরও দক্ষতা
২. 4G এর সুবিধা কি কি?
উত্তর: 4G ইন্টারনেটের মূল সুবিধা হচ্ছে:
  • ডাউনলোড/আপলোডে আরও গতি
  • কম সময়ে পেজ লোডিং, ফলে আরও কম বাফারিং
  • দ্রুতগতির ইন্টারনেট ব্রাউজিং
  • শক্তিশালী নেটওয়ার্ক
৩. 4G সিম কি?/ 4G সিম এবং পুরনো সিমের মধ্যে কি কি পার্থক্য রয়েছে?
উত্তর: 4G সিম এর সাহায্যে গ্রাহকগণ 4G মোবাইল নেটওয়ার্কে সংযুক্ত হতে পারবেন। সাধারণ সিম-এ গ্রাহকরা গ্রামীণফোন 2G এবং 3G নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারবেন। আর গ্রাহকরা USIM ব্যবহার করে 2G এবং 3G নেটওয়ার্ক এর সাথে 4G নেটওয়ার্ক-এর সুবিধাও লাভ করতে পারবেন
৪. আমি কিভাবে জানতে পারবো যে আমার সিম 4G কিনা?
উত্তর: অনুগ্রহ করে ডায়াল করুন *১২১*৩২৩২# এবং জানুন আপনার সিম 4G কিনা।
৫. 4G নেটওয়ার্ক চালু হওয়ার আগেই কেনো আমি আমার পুরনো সিমটি 4G সিম-এ কনভার্ট করবো?
উত্তর: আপনি যদি এখনই আপনার সিমটিকে 4G সিম-এ কনভার্ট করেন তাহলে আপনার এলাকায় 4G চালু হওয়ার সাথে সাথেই আপনি সকল প্রকার 4G ইন্টারনেটের সুবিধা পাবেন।
৬. 4G সেবা কখন থেকে চালু হবে?
উত্তর: দেশব্যপী 4G নেটওয়ার্ক সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সরকার এখনো কাজ করে যাচ্ছে। সরকার আমাদেরকে অবহিত করলেই আমরা 4G সেবা চালু করবো। আমাদের ওয়েবসাইট ও অনান্য বিভিন্ন মিডিয়ার মাধ্যমে 4G সেবা চালু হওয়ার তারিখ সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য আমাদের গ্রাহকদেরকে জানিয়ে দেওয়া হবে।
৭. 4G কাভারেজ কোথায় পাওয়া যাবে?
উত্তর: 4G সেবা চালু হওয়ার পর 4G নেটওয়ার্ক-এর কাভারেজ সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য আমাদের ওয়েবসাইট-এ আপডেট করা হবে এবং অন্যান্য বিভিন্ন মিডিয়ার মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।
৮. 4G কাভারেজ আমাদের এলাকায় কখন থেকে পাওয়া যাবে?
উত্তর: 4G সেবা চালু হওয়ার পর 4G নেটওয়ার্ক-এর কাভারেজ সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য আমাদের ওয়েবসাইট-এ আপডেট করা হবে এবং অন্যান্য বিভিন্ন মিডিয়ার মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।
৯. 4G ইন্টারনেটের খরচ/ট্যারিফ কেমন হবে?
উত্তর: 4G সেবা চালু হওয়ার পর 4G নেটওয়ার্ক-এর খরচ/ট্যারিফ সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য আমাদের ওয়েবসাইট-এ আপডেট করা হবে এবং অন্যান্য বিভিন্ন মিডিয়ার মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।
১০. আমার বন্ধু 4G সিম রিপ্লেসমেন্ট-এর জন্য SMS পাচ্ছে, আমি কেনো পাচ্ছি না?
উত্তর: 4G সিম রিপ্লেসমেন্ট SMS পাঠানো একটি চলমান প্রক্রিয়া এবং আমরা আমাদের গ্রাহদের ধাপে ধাপে এই SMS গুলো পাঠাচ্ছি। তবে আপনি চাইলে আপনার নিকটস্থ কাস্টমার সেন্টারে গিয়ে পুরনো সিমটিকে 4G সিম-এ কনভার্ট করতে পারেন। তবে 4G সেবা চালু হওয়ার পর 4G নেটওয়ার্কের সুবিধাগুলো পেতে হলে আপনার একটি 4G হ্যান্ডসেট থাকতে হবে।
১১. কোথায়/কিভাবে 4G সিম পাওয়া যাবে?
উত্তর: ক্লিক করে জেনে নিন কোথায় গেলে আপনি আপনার সিমটি রিপ্লেস করতে পারবেন অথবা, আপনার নিকটস্থ গ্রামীণফোন সেন্টারে চলে যান।
১২. সিম রিপ্লেস করার সময় আমি কিভাবে সিওর হবো যে আমার রিপ্লেস করা সিম টা 4G সাপোর্ট করবে?
উত্তর: আপনার রিপ্লেস করা সিম এর প্যাকেটে "U" চিহ্ন টি থাকবে। অবশ্যই সিমটির প্যাকেট খোলার পূর্বে দেখে নিবেন যে সিম এর প্যাকেট এ "U" চিহ্নটি আছে কিনা। "U" চিহ্ন থাকা সিমটি অবশ্যই 4G সাপোর্টেড হবে।
১৩. 4G সেবা কি এখনই পাওয়া যাচ্ছে?
উত্তর: 4G সেবা এখনও চালু হয় নি। তবে অতি শীঘ্রই এটি চালু হতে যাচ্ছে। 4G নেটওয়ার্ক চালু হওয়া মাত্রই আমরা ওয়েবসাইট আপডেট ও অন্যান্য বিভিন্ন চ্যানেলগুলোর মাধ্যমে আমাদের গ্রাহকদেরকে জানিয়ে দেব।
১৪. সিম রিপ্লেসমেন্টের খরচ কত?
উত্তর: ১১০ টাকা (তবে জিপি স্টার গ্রাহকগণ গ্রামীণফোন সেন্টারে গিয়ে বিনামূল্যে সিম রিপ্লেস করতে পারবেন)।
১৫. 4G সিম-এর সুবিধা পেতে আমার কি 4G সমৃদ্ধ হ্যান্ডসেট থাকতে হবে?
উত্তর: 4G নেটওয়ার্কের উন্নতমানের সুবিধাগুলো পেতে আপনাকে 4G enabled হ্যান্ডসেট ও 4g সিম উভয়ই থাকতে হবে। তবে যেসকল হ্যান্ডসেট 4G enabled না, সেসব ফোনেও 4G সিম ব্যবহার করা যাবে, কিন্তু 4G নেটওয়ার্কের সুবিধাগুলো পাওয়া যাবে না।
১৬. 4G সিম-এ রিপ্লেস করার পর আমার বর্তমান ভয়েস প্যাকেজে কোনো পরিবর্তন আসবে কি?
উত্তর: না। সিম রিপ্লেস করার পর আপনার বর্তমান ভয়েস প্যাকেজে কোনো পরিবর্তন আসবে না।

১.৫ জিবি 4Gসিম রিপ্লেসমেন্ট অফার প্রশ্নাবলী:

১. ১.৫ জিবি ইন্টারনেট অফারটি কি??
উত্তর: কাস্টমার 3G সিম 4G সিম দিয়ে রিপ্লেস করলে ১.৫জিবি ইন্টারনেট (মেয়াদ ৭ দিন) ফ্রি পাবে।
ডাটার পরিমাণমেয়াদমূল্য
১.৫ জিবি (১৫৩৬ এমবি)৭ দিন (০ + ৬ দিন)০ টাকা
২. গ্রাহক কি ভাবে অফারটি গ্রহণ করতে পারবে?
উত্তর: যেসব গ্রাহক 3G সিম ব্যবহার করছেন, তারা 4G সিম দিয়ে রিপ্লেস করলে ১.৫জিবি ইন্টারনেট ৭ দিনের জন্য ফ্রি পাবেন।
৩. অফারটি কতদিন চলবে?
উত্তর: অফারটি ২৯ জানুয়ারি ২০১৮ থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত চলবে।
৪. অব্যবহৃত ডাটা বা মেগাবাইট কি মেয়াদ শেষে ক্রয়কৃত অফারের সাথে যোগ হবে?
উত্তরঃ অব্যবহৃত ডাটা ভলিউম পরবর্তীতে নেয়া ডাটার সাথে যোগ হবে না।
৫. অটোরিনিউ সুবিধা আছে কি?
উত্তরঃ না, নেই।
৬. কোন ধরণের গ্রাহক এই অফারের জন্য প্রযোজ্য?
উত্তরঃ Skitto গ্রাহক ব্যাতিত সকল গ্রামীণফোন গ্রাহক এই অফারের জন্য প্রযোজ্য।
৭. গ্রাহক কিভাবে ব্যালান্স চেক করবে?
উত্তরঃ *১২১*১*৪# ডায়াল করে কাস্টমার ইন্টারনেট ব্যালান্স চেক করতে পারবে।

মাইক্রোসফট ট্রান্সলেটরে যুক্ত হলো বাংলা ভাষা। টেক-নলেজ

উপমহাদেশে বাংলা ভাষাভাষীদের সুবিধার্থে অত্যাধুনিক অনুবাদক প্ল্যাটফর্ম ‘মাইক্রোসফট ট্রান্সলেটর’-এ বাংলা ভাষা যুক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রযুক্তি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফট।


এ প্রসঙ্গে মাইক্রোসফট বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সোনিয়া বশির কবির বলেন, ‘বাংলাদেশ ও এ দেশের মানুষের প্রতি দায়ব’তা থেকে মাইক্রোসফট ট্রান্সলেটরে বাংলা ভাষা যুক্ত করেছি আমরা। বিশ্বের সব মানুষ ও প্রতিষ্ঠানগুলোর দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি ভাষার বৈচিত্র্যতা যেনো বিশ্বব্যাপি একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগের ক্ষেত্রে প্রতিবন্কতার সৃষ্টি না করে সে লক্ষ্যে কাজ করছি আমরা। বিশ্বব্যাপি সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এমনকি ব্যক্তিগতভাবে যেনো মোবাইল ফার্স্ট-ক্লাউড ফার্স্ট ওয়ার্ল্ডের মাধ্যমে যুক্ত থাকার পাশাপাশি অনায়াসে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে তা নিশ্চিত্ করতেই আমাদের এ পদক্ষেপ।‘স্থানীয়রা, পর্যটক কিংবা বিশ্বের যে কোনো মানুষ উইন্ডোজ, অ্যান্ড্রয়েড, কিন্ডল ও আইওএস ডিভাইসে মাইক্রোসফট ট্রান্সলেটর অ্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন। মোবাইল অ্যাপ কিংবা ওয়েবে গিয়ে মাইক্রোসফট ট্রান্সলেটর লাইভ ফিচারের মাধ্যমে নয়টি ভাষা থেকে বাংলা ভাষায় অনুবাদ করার সুবিধা পাবেন ব্যবহারকারীরা।


গ্রাহক সহায়তা ও সেবা, ওয়েব লোকালাইজেশন বা স্থানীয়করণ, প্রশিক্ষণ বা অভ্যন্তরীণ যোগাযোগের উদ্দেশ্যে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো অনায়াসে তাদের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে মাইক্রোসফটের ট্রান্সলেটর টেক্সট এপিআই যুক্ত করতে পারবে। সোনিয়া বশির কবির আরো বলেন, ‘প্ল্যাটফর্মটিতে বাংলা ভাষা যুক্ত করার ফলে বিশ্বের অন্যান্য দেশ, বাংলাদেশ এবং এদেশের সংস্কৃতি সম্পর্কে ধারণা পাবে। মাইক্রোসফট ট্রান্সলেটরে সমর্থনযোগ্য ৬০টিরও বেশি ভাষা থেকে বাংলা ভাষায় লিখিতভাবে যোগাযোগ করতে পারবেন বাংলা ভাষাভাষীরা। সর্বোপরি, সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে এটি একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ বলে আমি মনে করি।’ বিং-এর আউটলুক মাইক্রোসফট ট্রান্সলেটর, কর্টানা, এজ, শেয়ারপয়েন্ট ও ইয়ামারে মাইক্রোসফট ট্রান্সলেটর ইতিমধ্যে যুক্ত করা হয়েছে।


ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট কিংবা পিডিএফ ফাইলে অনুবাদ করতে চাইলে ‘ডকুমেন্ট ট্রান্সলেটর’-এর মাধ্যমে তা অনায়াসে করা যাবে। ‘ডকুমেন্ট ট্রান্সলেটর’ একটি ওপেন-সোর্স বা মুক্ত অ্যাপ্লিকেশন যা জিটহাব থেকে ব্যবহারযোগ্য। মূলত ৬০টির বেশ ভাষা থেকে যে কোনো টেক্সট বা লিখিত ডকুমেন্ট বাংলা ভাষায় অনুবাদ করা যাবে। পুরো পদ্ধতটি অনেক কম সময়ে ও কম খরচে সম্পন্ন করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা।


সূত্রঃ ইত্তেফাক।

Facebook লাইক বাড়ান সেলেব্রেটি হয়ে যান।

সামাজিক নেটওয়ার্কের অন্যতম এক মাধ্যম ফেসবুক, ফেসবুকে "লাইক" এখন একটা বিরাট ব্যাপার। স্ট্যাটাস মেসেজ, ছবি, ভিডিও, প্রোফাইল পিকচার ইত্যাদিতে কী পরিমাণ "লাইক" পড়ল বা পড়ল না সেটা নিয়ে প্রায় সবাই চিন্তিত। আবার কোন ব্লগ বা সংবাদপত্রের অনলাইন ভার্সনের কোন সংবাদে কতগুলো "লাইক" পড়ল বা কী পরিমাণ শেয়ার হল - সেটা দিয়ে সেই ব্লগটিউন বা সংবাদের জনপ্রিয়তাও যাচাই করা হয়। শুধু তাই নয়, প্রতিযোগিতায় বিজয়ী নির্বাচনের ক্ষেত্রেও ফেসবুকের "লাইক" আজকাল মানদণ্ড হয়ে উঠেছে।  ফেসবুকের কল্যাণে অনেকেই নূতন সেলেব্রিটি হয়ে উঠছেন আবার পুরনো সেলেব্রিটিরা বা তাঁদের ভক্তবৃন্দ যুগের সাথে তাল মিলিয়ে ফেইসবুক পেইজ চালু করছেন। যেখানে আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে মুহূর্তেই যোগাযোগ করতে পারেন। ফেসবুকের গুরত্ব আমার থেকে হয়ত আপনারাই ভাল বলতে পারবেন। কিন্তু আজ আমি আপনাদের এক নতুন সফটওয়্যার এর সন্ধান দিবো যা ব্যবহার করে আপনি আপনার স্ট্যাটাস ও ফটোতে লাইক পাবেন তাও আবার ফ্রি তে।
Facebook Auto Liker
এর মধ্যে আপনার ফতো অথবা স্ট্যাটাস এর address টি বসিয়ে দিলেই শুরু হয়ে যাবে অটো লাইক।
প্রথমে Facebook Auto Like Bot by (www.3d2hd.com).zip এ গিয়ে ডাউনলোড করে ফেলুন সফটওয়্যার টি।
এরপর ইনস্টল কুরুন।
Facebook Auto Liker ওপেন করুণ এবং POST URL এর মধ্যে লিঙ্ক টি বসিয়ে START ক্লিক করুণ।
এবার এ গিয়ে আপনার যে ফটো তাতে লাইক দিতে হবে তা ওপেন করে লিঙ্ক টি কপি করুণ।


ফেসবুকে সিংগেল নাম করুন খুব সহজে ১০০% Working


***  প্রয়োজনঃ
১. পিসি
২. ফায়ারফক্স
৩. ইন্দনেসিয়ান প্রক্সি
প্রথমে ইন্দনেসিয়ান প্রক্সি একটি কপি করে নিন এই লিংক থেকে প্রক্সি টি ইন্দনেসিয়ান হতে হবে সাথে Proxy Port: 8080 হতে হবে।
তারপর Proxy ip টি Browser এ সেট করে নিতে হবে।

তারপর m.facebook.com এ  থেকে Change Language করে নিন
Bahasa Indonesia
তার পর নিচের দিক থেকে Pengaturan & Privasi লেখাতে ক্লিক করুন তারপর Umum এ ক্লিক করুন তারপর Nama তে ক্লিক করে just 1st Box এ নাম দিন আর বাকি গুলোতে দিতে হবে না। 
                   Box এ password দিয়ে Simpan Peruvahan এ ক্লিক করুন কাজ শেষ।

বিনামূল্যে যোগাযোগ করুন মোবাইল অপারেটরের কাস্টমার কেয়ারে


বিভিন্ন প্রয়োজনে আমাদের মোবাইল অপারেটরের কাস্টমার কেয়ারে কথা বলতে হয়।আমরা অনেক জানি না যে, সব কয়টি মোবাইল অপারেটরের রয়েছে একটি সাধারণ অভিযোগ ডায়েলিং নাম্বার।এই অভিযোগ ডায়েলিং নাম্বার এ গ্রাহকরা অভিযোগ করলে মোবাইল অপারেটরের কাস্টমার কেয়ার থেকে নিদিষ্ট সময়ের মধ্যে যোগাযোগ করা হয় গ্রাহকের সাথে।

যেভাবে অভিযোগ করবেন :

• প্রথমেই যে কোন অপারেটর থেকে ১৫৮ এ কল করুন।

• তারপর আপনার ভাষা নির্বাচন করুন।

•এবার আপনার যেকোনো একটি বিষয় এ অভিযোগ নির্বাচন করুন।

• অভিযোগ নির্বাচন করা শেষ হলে আপনার কাছে একটি মেসেজ আসবে এবং বলা হবে নিদিষ্ট (২৪ ঘণ্টা) সময়ের মধ্যে আপনার সাথে একজন কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধি যোগাযোগ করবেন।

কাজেই ১৫৮ এ নাম্বার ডায়েল করে আপনি আপনার গ্রামীনফোন, বাংলালিংক, রবি ও এয়ারটেল থেকে অভিযোগ করে বিনামূল্যে কাস্টমার কেয়ারের সুবিধা নিতে পারবেন।

ওয়াই-ফাই ধীরগতির কারণ ও প্রতিকার


স্মার্টফোন কিংবা ল্যাপটপে এখন সবাই ওয়াই ফাই এর মাধ্যমে ইন্টারনেট সুবিধা নিয়ে থাকে। ব্রডব্যান্ড খুব কমই ব্যবহৃত হয়। আর এই ওয়াই-ফাই ধীরগতির সমস্যায় ব্যবহারকারীরা সবসময় ভোগেন।

এখানে ওয়াই ফাই ধীরগতির কারণ ও প্রতিকার দেয়া হল-

ওয়াই ফাই রাউটার যথাযথ স্থানে না রাখলে ইন্টারনেট স্পিড কমে যেতে পারে। আর রাউটার কতটা উচ্চতায় রাখা হয়েছে তার উপরও গতি নির্ভর করে। তবে এক্ষেত্রে মাটিতে রাউটার রাখা একদম উচিত নয়।
ধাতব বা কংক্রিটের কোনও কিছুর উপর রাউটার রাখলে স্পিড বাধা পায়। সবসময় কাঠের কোনও কিছুর উপর রাউটারটি রাখা উচিত।
রাউটারের সঙ্গে ডিভাইসের দূরত্ব বাড়লেও স্পিড কমে। বাড়ির মাঝখানের ঘরে রাউটার রাখা সবসময় ভালো।
একাধিক সংযোগ পাশাপাশি থাকলে স্পিড কমে যায়। কারণ একটি চ্যানেলের সঙ্গে আরেকটি ওভারল্যাপ করায় স্পিড কমে যায়।
ব্লু-টুথ ডিভাইসের কারণেও ব্যাহত হয় ওয়াই-ফাই।
খ্রিস্টমাস আলোতেও কমে যায় Wi-fi স্পিড। অর্থাৎ LED বাল্বের আলো Wi-fi স্পিডের ক্ষতি করে।
মাইক্রোওয়েব ওভেন কাছাকাছি চালালেও ওয়াই ফাই ধীরগতি হয়। কারণ মাইক্রোওয়েব ওভেন ২.৪৫ গিগাহার্টজ ফ্রিকোয়েন্সিতে চলে আর ওয়াই-ফাই ২.৪ গিগাহার্টজ ওয়াই-ফাই ব্যান্ডে যা কিনা ওভেনের খুব কাছাকাছি।
সুত্রঃ টাইমস অব ইন্ডিয়া

Screen recorder free Download


 

আমরা আমাদের কম্পিউটারে  অনেক কাজ করে থাকি ।
  কিছু কিছু কাজ আমরা ভিডিও আকারে ধারণ করতে চাই । 
  আর এই কাজের জন্য কিছু সফটওয়্যার আছে ।
  আমি আপনাদের বিশেষ একটা সফটওয়্যার দিচ্ছি যা আপনি বিনা মূলে পাবেন এবং এটা খুবি effective ।
  নিচে ডাইরেক্ট ডাউনলোড লিংক দেওয়া হলো। 
..... টেক-নলেজের সাথে থাকুন। .. কোন হেল্প লাগলে নিচে যোগাযোগ বাক্স আছে যোগাযোগ করুন।
In English :
We do a lot of work on our computers.
  Some of the work that we would like to take the form of video. 
  And there are some software for this purpose.
  I'll give you a special software that you get at the root of free and it is very effective.
  Direct Download links are provided below. 
Tech-Knowledge ..... stay tuned. Any help .. if you call the contact box. 




Credit : Tech-KnowledgeDB

Android password hacking or recovery tips (ডিভাইসের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে কিভাবে তা রিকভার করবেন?)

https://tech-knowledgebd.blogspot.com

পদ্বতি ১- এই পদ্ধতিতে আপনি আপনার গুগল একাউন্ট দিতে Pattern Lock রিকভার করতে পারবেন। এজন্য আপনার ডিভাইস এ মাস্ট এবং মাস্ট ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে। এই পধতিতে রিকভার করার জন্যে ৫ বার ভুল প্যাটার্ন দিন তারপর একটি অপশন আসবে এরকম– Forgot Pattern? আসলে এটার ভিতর যান এবং আপনার জিমেইল একাউন্ট এর আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করুন। তারপর আপনাকে নতুন প্যাটার্ন দিতে বলবে এবং দিয়ে ফেলুন। এটি খুব সহজ মেথড এবং খুব দ্রুত আপনি প্যাটার্ন লক আনলক/রিকভার করতে পারবেন তবে ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে।
পদ্বতি ২- আপনার ডিভাইস এ যদি ইন্টারনেট কানেকশন না থাকে তবে কি করবেন?? তখন করার কিছু নেই আপনার ডিভাইসটি ফ্যাক্টরি রিসেট দিতে হবে এই পদ্ধতিতে। তবে ডিভাইস এর ভিতর থেকে আমরা রিসেট করতে পারি অনেকেই কিন্তু রিকভারি মুড থেকে অনেকেই পারি না এমনকি জানি ও না কিভাবে করতে হয়। তবে বলে রাখি রিসেট করার পর আপনার ডিভাইস এর সকল অ্যাপ/ডাটা মুছে যাবে এবং ডিভাইস নতুন ভাবে রিসেট হয়ে আসবে যেমনটি মার্কেট থেকে কিনেছিলেন। সুতরাং করতে চাইলে নিচের পদ্ধতি দেখুন…
এজন্য প্রথমেই আপনার ডিভাইসটি বন্ধ করুন। কিভাবে বন্ধ অথবা সুইচ অফ করতে হয় তা নিশ্চয় বলে দিতে হবে না। এখন Volume up+power button অথবা Down+power button একসাথে প্রেস করে সেট অন করুণ।তবে ভিবিন্য কোম্পানির ডিভাইস এ এই পদ্ধতি ভিবিন্য রকম হয়ে থাকে তাই এটা কাজ না করলে নিচের যেকোনো একটা কাজ করবে…
১. Volume Down + Volume Up + Power button.
২. Volume Down + Power button.
৩. Volume Up + Power button.
৪. Volume Up + Home + Power button.
৫. Volume Up + Camera button.
৬. Home + Camera button.
৭. Home + Power button
উপরের যেকোনো একটা কম্বিনেশন কাজ করবেই মাস্ট আপনার ডিভাইস এ । তারপর আপনি রিকভারি মুড এ প্রবেশ করবেন এই পদ্ধতিতে। প্রবেশ করার পর Wipe Data / Factory Reset নামক একটা অপশন দেখতে পারবেন এবং অপশন টি সিলেক্ট করার জন্যে ডিভাইস এর ভলিউম বাটন ইউজ করুন উপর নিচে নামতে এবং পাওয়ার বাটন দিয়ে সিলেক্ট অথবা ওকে চাপতে পারবেন। এই অপশন টি সিলেক্ট করার পর আপনার কাছে কনফারমেশন পারমিশন চাওয়া হবে এবং ইয়েস দিয়ে দিন তাহলে আপনার ডিভাইস টি ফ্যাক্টরি রিসেট হবে এবং নতুন করে ডিভাইস চালু হবে এতে করে আপনার দেয়া পূর্বের সকল পাসওয়ার্ড মুছে যাবে এমনকি সব ডাটা ও ।
মেথড ৩- স্ক্রিন লক বাইপাস নামক একটি মেথড আছে যা Android 2.3.x অথবা তার নিম্ন ভার্সন এ কাজ করে এবং তার সাহায্যে পিসি থেকে মাত্র কয়েক ক্লিক এ আপনি প্যাটার্ন লক আউট করে দিতে পারবেন। যদিও এখন সবাই এর চেয়ে বেশি ভার্সন এর ডিভাইস ইউজ করেন তবুও কেউ যদি থেকে থাকেন তার জন্যে এই পদ্ধতি দিলাম। এতে করে আপনার ডিভাইস রুট করা থাকতে হবে না। এজন্য যা করতে হবে…
● gingerbread_lock_bypass_droidiser.zip ফাইল টি আপনার পিসিতে ডাউনলোড করুন তারপর Winzip, Winrar, 7ZIP যেটাই থাকে তার সাহায্যে Extract করুন ফাইলটি।
● আপনার ডিভাইস এর জন্যে প্রয়োজনীয় ড্রাইভার ইন্সটল করে নিন পিসি তে। ড্রাইভার এর লিংক দিতে পারলাম না কারন একেকজন একেকরকম কোম্পানির ডিভাইস ইউজ করেন সুতরাং ড্রাইভার ও ভিন্য।
● ড্রাইভার ইন্সটল করার পর অথবা করা থাকলে আপনার ডিভাইসটি পিসি তে কানেক্ট করুন।
● একটু আগে যে ফাইলটি ডাউনলোড ও এক্সট্রাক্ট করেছেন তার ভিতর প্রবেশ করুন।
● এবার Double_Click_Me.bat ফাইলটি ডাবল ক্লিক করে রান করুন এবং enter 1 to continue in the command window
● সব ঠিকঠাক মতো থাকলে আপনার ডিভাইসটি আনলক করার ট্রাই করুন এবং প্যাটার্ন লক টি বাইপাস হয়ে যাবে।
মেথড ৪– এবার কথা হল আপনার ডিভাইস নতুন ভার্সন এর সুতরাং মেথড ৩ কাজ করবে না। সুতরাং আপনি কিভাবে কি করবেন ? তাই আপনার জন্যে মেথড ৪ দিচ্ছি। এই পদ্ধতিতে আপনার ডিভাইস এর যেকোনো পাসওয়ার্ড অথবা পিন/প্যাটার্ন লক আউট কিংবা বাইপাস করতে পারবেন তবে ডিভাইসটি মাস্ট রুট করা থাকতে হবে। ধরে নিলাম রুট করা আছে তাহলে নিচের স্টেপ অনুসরন করুন…
● Reset Password Tool by Droidiser.zip ফাইল টি আপনার পিসিতে ডাউনলোড করুন তারপর Winzip, Winrar, 7ZIP যেটাই থাকে তার সাহায্যে Extract করুন ফাইলটি।
● আপনার ডিভাইস এর জন্যে প্রয়োজনীয় ড্রাইভার ইন্সটল করে নিন পিসি তে। ড্রাইভার এর লিংক দিতে পারলাম না কারন একেকজন একেকরকম কোম্পানির ডিভাইস ইউজ করেন সুতরাং ড্রাইভার ও ভিন্য।
● ড্রাইভার ইন্সটল করার পর অথবা করা থাকলে আপনার ডিভাইসটি পিসি তে কানেক্ট করুন।
● একটু আগে যে ফাইলটি ডাউনলোড ও এক্সট্রাক্ট করেছেন তার ভিতর প্রবেশ করুন।
● এবার Double_Click_Me.bat ফাইলটি ডাবল ক্লিক করে রান করুন এবং enter 1 to continue in the command window
● সব ঠিকঠাক মতো থাকলে আপনার ডিভাইসটি আনলক করার ট্রাই করুন এবং ডিভাইস এ থাকা সকল প্রকার পাসওয়ার্ড পিন কিংবা প্যাটার্ন লক বাইপাস হয়ে যাবে।
মেথড ৫- ধরে নিলাম মেথড ৪ পর্যন্ত কোনটাই কাজ করলো না। তাহলে আপনার জন্যে মেথড ৫ এবং এটা ৫ নাম্বার এ দিলাম কারন একটু কঠিন এবং রিস্কি। তাহলে নিচের স্টেপ অনুসরন করুন…
● প্রথমেই Aroma File Manager ডাউনলোড করে নিন পিসিতে। ডাউনলোড লিংকঃ↓
Download Now
● এবার পিসি থেকে ফাইলটি আপনার এসডি অথবা মেমরি কার্ড এর রুট ফোল্ডার এ কপি করুন অথবা রাখুন।
● এবার রিকভারি মুড এ প্রবেশ করুন। কিভাবে করতে হবে তা মেথড ১ এ দেখিয়েছি।
● ধরে নিলাম রিকভারি মুড এ প্রবেশ করেছেন। এবার Aroma File Manager ফ্ল্যাশ করুন। কিভাবে ফ্ল্যাশ করবেন? রিকভারি মুড এ দেখুন ফ্ল্যাশ ফ্রম এসডি কার্ড নামক অপশন আছে তাতে প্রবেশ করুন তারপর আপনার এসডি কার্ড থেকে কপি করা ফাইলটি সিলেক্ট করেন দিন এবং কনফার্ম করুন।
● এবার মিনু অপশন এ ক্লিক করে সেটিং এ প্রবেশ করুন এবং Mount All Partitions সিলেক্ট করুন।
● এবার Aroma File Manager বের হয়ে যান এবং আবার ফ্ল্যাশ করুন এটি।
● এবার ফ্ল্যাশ করার পর আপনার ডিভাইস এ থাকা সব পার্টিশন দেখতে পারবেন।
● এবার /data/system এ যান।
● এখন যদি প্যাটার্ন লক বাইপাস অথবা রিমুভ করতে চান তাহলে gesture.key ফাইলটি ডিলিট করুন (ডিলিট অপশন পেতে লং প্রেস করতে হবে)
● যদি পাসওয়ার্ড রিমুভ করতে চান তাহলে password.key ফাইলটি ডিলিট করুন।
● ডিলিট করা হয়ে গেলে Aroma File Manager এক্সিট করে দিন এবং রিবুট করুন ডিভাইস।
● ডিভাইস অন হবে এবং সকল প্রকার কল বাইপাস হয়ে যাবে যদি ঠিকমতো ডিলিট করে থাকেন।
এই হল কার্যকরী কিছু মেথড লক বাইপাস/আনলক/রিকভার করার জন্যে। এছারাও প্লে স্টোর এ কিছু অ্যাপ পাওয়া যায় স্ক্রিন কল বাইপাস নামক। সেগুল ইউজ করেও বাইপাস করতে পারবেন তবে ডিভাইস এ ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে অথবা পিসি থেকে ক্যাবল দিয়ে অ্যাপটি ইন্সটল করাতে হবে ডিভাইস এ এবং তারপর স্ক্রিন লক/প্যাটার্ন লক বাইপাস করতে পারবেন।
আমার জানা এবং পরিক্ষিত কিছু মেথড এর মধ্যে ৫ টি মেথড আজ তুলে ধরলাম আপনাদের সামনে। আরও কিছু মেথড আছে সেগুলা রিস্কি তাই দিলাম না। আশা করি এই মেথড গুলোই কাজ করবে আপনার জন্যে। তবে দুর্ভাগ্যবশত কাজ না করলে সেটার জন্যে আমি দায়ী নই কারন ডে বাই ডে সিস্টেম এবং সিকিউরিটি আপডেট হচ্ছে। তবে একটা কথা বলে রাখি কোনটাও যদি কাজ না করে তাহলে আপনাকে মেথড ২ দিয়েই করতে হবে যদিও ডিভাইস এর সকল ডাটা মুছে যাবে ।


Credit : [ Imtiaz ]

How to see who is calling from that unknown phone number.


#অনেকেই ফোন করে বিরক্ত করে থাকে।
 বিরক্তের পাশাপাশি অনেক সময় অচেনা এসব কলের হুমকিতে বেশ টেনশনেও থাকতে হয়।  তবে এবার আপনার ফোনের ডিসপ্লেতে ভেসে ওঠা যে কোনো অচেনা ফোন নম্বরের ব্যক্তির তথ্য সহজেই স্মার্টফোন থেকে জেনে নিতে পারবেন।
এজন্য অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলের জন্য রয়েছে বেশ কিছু অ্যাপস। এসব অ্যাপস ব্যবহার করে মাত্র কয়েক সেকেন্ডে বিশ্বের যে কোনো প্রান্তের প্রাইভেট কলারের তথ্য পাওয়া যাবে।


#True caller : কল লোকেটর অ্যাপস হিসেবে সবচেয়ে জনপ্রিয় এই অ্যাপটি। এর সাহায্যে বিশ্বের যে কোনো দেশের কলারের নাম ও ঠিকানা জানা যাবে। ফোন ধরার আগেই কলার সম্পর্কীয় তথ্য জানিয়ে দেয় ট্রু কলার অ্যাপটি। কোনো ব্যক্তি আপনাকে বার বার বিরক্ত করলে সংশ্লিষ্ট নম্বরটিকে এই অ্যাপের সাহায্যে ব্লক করেও দেয়া যাবে। এই অ্যাপের সাহায্যে আউটগোয়িং কলও ব্লক করা যাবে।


#LINE whoscall : কলারের নামের সঙ্গে অন্যান্য তথ্যও জানাবে এই অ্যাপ। এছাড়া এই অ্যাপটির সাহায্যেও বিরক্তিকর নম্বর ব্লক করা সম্ভব। অ্যাপটির আরেকটি সুবিধা হচ্ছে, এটি শুধু কলই নয় ওই নম্বর থেকে পাঠানো এসএমএসও ব্লক করতে পারে। অ্যাপটি কোনো অফলাইন ডাটাবেসের ক্ষেত্রেও কার্যকর করা সম্ভব।


#Mobile Number Locator : অজানা কলারের অপারেটর ও রেজিস্টার্ড নাম জানবে এই অ্যাপটি। অ্যাপটির অন্যতম সুবিধা হচ্ছে, এটি ইন্টারনেট কানেকশন ছাড়াই কাজ করে। ইনকামিং ও আউটগোয়িং কল চলাকালীনই কলারের ও প্রাপকের বিস্তারিত জানিয়ে দেয় এই অ্যাপ। গুগল ম্যাপের সাহায্যে এই অ্যাপ কলারের লোকেশনও দেখিয়ে দেবে।
Calls Blacklist : কলারের নাম-ঠিকানা জানা ছাড়াও এই অ্যপের সাহায্যে কল ও মেসেজ ব্লক করা সম্ভব। একই সঙ্গে ইউজার নির্ধারিত লিস্ট তৈরি করে সেসব নম্বরও ব্লক করা যাবে।
অ্যাপসগুলো যে ফোনসেটে ব্যবহারযোগ্য :

Samsung Galaxy Y GT-S6102 (Android 2.3.6)
Samsung Grand Duos GT-I9082 (Android 4.1.2)
HTC one Dual 802d (Android 4.2.2)
RedMi 2013023 (Android 4.2.2)
Samsung Galaxy win i8552 (Android 4.1.2)
MTK-mini3 (Android 4.2.2)


অ্যাপসগুলো ব্যাবহারের জন্য ইন্টারনেট সংযোগ থাকা বাঞ্চনিয় এবং সেগুলো গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নিতে হবে।

[ Collected ]

How to check original USB Hard Drive , Pen Drive, Memory Card (চেক করার উপায় নিচে )

আমরা বিভীন্ন প্রয়োজনের জন্য Pen Drive, Memory Card ,USB Hard Drive ব্যবহার করে থাকি । কিন্তু কখন কি চিন্তা করছি যে  সব পন্যসামগ্রী ব্যবহার করি তা কি অরজিনাল কিনা  আজ আমি এমন একটি সফটউয়ার সম্পর্কে বলব যার মাধ্যমে আমরা অতি সহজে অরজিনাল তথা নকল Pen Drive, Memory Card USB Hard Drive চিহ্নিত করতে পারব .......
  1. Download h2testw.zip file.
  2. Now extract the downloaded tool and you will get the .exe file.
  3. Now double click on it and start this tool.
    memory-card-tester
  4. So now just choose the English from top and then click on Select Target, now choose your Pen Drive or Memory Card (make sure its formatted before using this tool.)
  5. Now just click on Write + Verify and then wait for it to complete the whole process, it will take some time according to your drive's size.
  6. Now after its complete it will show you message like complete without any errors, if you find no errors then your drive is good.
  7. But if you find errors then your drive is fake or has some problems.
That's it now you can easily check any drive, so this tool will surely help you and your friends, do comment if you find any problem .

Collected from : Internet

Windows shortcut kyes (Very effective )

......................................................................
Shortcut Keys Description
Alt + F File menu options in current program.
Alt + E Edit options in current program
Alt + Tab Switch between open programs
F1 Universal Help in almost every Windows program.
F2 Rename a selected file
F5 Refresh the current program window
Ctrl + N Create a new, blank document in some software programs
Ctrl + O Open a file in current software program
Ctrl + A Select all text.
Ctrl + B Change selected text to be Bold
Ctrl + I Change selected text to be in Italics
Ctrl + U Change selected text to be Underlined
Ctrl + F Open find window for current document or window.
Ctrl + S Save current document file.
Ctrl + X Cut selected item.
Shift + Del Cut selected item.
Ctrl + C Copy selected item.
Ctrl + Ins Copy selected item
Ctrl + V Paste
Shift + Ins Paste
Ctrl + K Insert hyperlink for selected text
Ctrl + P Print the current page or document.
Home Goes to beginning of current line.
Ctrl + Home Goes to beginning of document.
End Goes to end of current line.
Ctrl + End Goes to end of document.
Shift + Home Highlights from current position to beginning of line.
Shift + End Highlights from current position to end of line.
Ctrl + Left arrow Moves one word to the left at a time.
Ctrl + Right arrow Moves one word to the right at a time.
Ctrl + Esc Opens the START menu
Ctrl + Shift + Esc Opens Windows Task Manager
Alt + F4 Close the currently active program
Alt + Enter Open the Properties for the selected item (file, folder, shortcut, etc.)

আপনার পিসি এর জন্য কিছু স্পেসিয়াল ক্যারেক্টার জেনে নিন ...... ঃ
Shortcut Keys Special Character
Alt + 0224 à
Alt + 0232 è
Alt + 0236 ì
Alt + 0242 ò
Alt + 0241 ñ
Alt + 0228 ä
Alt + 0246 ö
Alt + 0252 ü
Alt + 0248 ø
Alt + 0223 ß
Alt + 0198 Æ
Alt + 0231 ç
Alt + 0191 ¿
Alt + 0176 °  (degree symbol)
Alt + 0177 ±  (plus/minus symbol)
Alt + 0153
Alt + 0169 ©
Alt + 0174 ®
Alt + 0128 €  (Euro currency)
Alt + 0162 ¢  (Cent symbol)
Alt + 0163 £  (British Pound currency)
Alt + 0165 ¥  (Japanese Yen currency)

Collected from : Code71

কম্পিউটার কিনবেন ?


ব্যাক্তিগত বা ব্যাবসয়িক কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কেনার আগে যে বিষয়গুলা সবার জেনে নেওয়া দরকার ,  আজকে সে বেপারগুলা আলোচনা করতে যাচ্ছি।কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কেনার আগে আমরা অনেকেই দ্বিধায় পরে যাই আবার অনেক সময় আমরা বেশ কিছু ভয়ানক অভিজ্ঞতার সম্মুখিন হই। কেউবা কেনার আগে অভিজ্ঞ কাউকে খুজে বেড়ান। আজ আমি আপনাদের কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কেনার আগে যে বিষয় গুলো জানা খুব দরকার তার কিছু বিবরন দিচ্ছে। আশা করছি অন্যের সহযোগীতা ছাড়াই নিজেই নিজের ল্যাপটপ বা কম্পিউটার কিনে নিতে পারবেন।
কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কেনার আগে পর্যবেক্ষন কেন প্রয়োজন?
যখন একটি কম্পিউটার কেনা হচ্ছে , তখন কম্পিউটার সম্পর্কে সম্ভবত আপনার একটা সাধারন জ্ঞান আছে , যেমন- কম্পিউটার কেমন, অথবা কিরকম কম্পিউটার কেনা উচিৎ। নিচে কিছু কম্পিউটার যন্ত্রাংশের বিবরন ও কিছু পরামর্শ দেওয়া হলো যা আপনি কম্পিউটার কেনার সময় খুব সহজেই আপনার প্রয়োজন খুজে নিতে পারবেন।
ডিসপ্লে:
সকল কম্পিটার বা ল্যাপটপেই ডিসপ্লে রয়েছে। যখন আপনি ল্যাপটপ বহন করে থাকেন তখনও এর সাথেও রয়েছে ডিসপ্লে, তাই ডিসপ্লে একটি গুরুত্বপূর্ন পর্যালোচনার বিষয়। যখন আপনি ডিসপ্লে খুজবেন তখন বিবেচনা করুন এটি আপনার নিজের প্রয়োজনের জন্য যথেষ্ট কিনা। খরচ কমানোর জন্য ডিসপ্লে সাইজ গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে।  আপনাদের জন্য পরামর্শ  থাকবে কমপক্ষে ১২” অথবা বড় এল সি ডি যার সাইজ ১৪” নেওয়ার জন্য।
ড্রাইভস:
ড্রাইভার হলো সেটি যেটি কম্পিউটার কেনার আগে বিবেচনা করা হয়। কিন্তু এটাও একটি গুরুত্বপূর্ন অংশ। ড্রাইভ বলতে আমরা যা বুঝি সেগুলা হলো, CD-ROM, DVD-ROM, Flopppy Drive ইত্যাদি। কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কেনার আগে অবশ্যই আপনাকে বিবেচনা করতে হবে কোন ড্রাইভগুলো আপনার প্রয়োজন।শুধু শুধু বাড়তি ড্রাইভ আপনার খরচ অনেক বাড়িয়ে দিতে পারে। আমরা অনেক সময় দেখে থাকি হাই কনফিগারেশনের কম্পিউটার গুলোতে অনেক ড্রাইভই আমাদের তেমন কোন কাজে আসে না। এক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজনকেই মূল্য দিন।
হার্ডড্রাইভ:
কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কেনার আগে হার্ডড্রাইভ সব সময়ের জন্যই একটি গুরুত্বপূর্ন বিবেচনার। হার্ডড্রাইভ হলো সেই জিনিস যেটা আপনার সকল ফাইল বা তথ্য সংরক্ষন করবে। যদি আপনার হার্ডড্রাইভ ফুল হয়ে যায় তখন আপনে অবশ্যই আপনার প্রয়োজনিয় তথ্য অন্য কোথায় সংরক্ষন করতে হবে তা না হলে আপনাকে একটি অতিরিক্ত হার্ডড্রাইভ যুক্ত করতে হবে। মুক্তমঞ্চ.কম আপনাদের সব সময়ই পরামর্শ দেবে সবচেয়ে বেশি জায়গার হার্ডড্রাইভ কেনার জন্য। করন মানুষের প্রয়োজন দিন দিন বাড়ে ছাড়া কমে না। বর্তমানে একটি ভালো মানের মুভির সাইট ৩ গিগা, যদি আপনার ড্রাইভটি কম স্পেসের হয় তাহলে একবার চিন্তা করুন আপনি কয়টি মুভি সংরক্ষন করতে পারবেন। এর পর সফট্ওয়ার, অডিও, ইমেজ, ইত্যাদিতো রয়েছেই।
লক:
লক সিস্টেম ল্যাপটপের জন্য বিবেচনার বিষয়। আপনার ডিসপ্লেটা কিভাবে লক হচ্ছে কিংবা হচ্ছে না ল্যাপটপ কেনার আগে তা অবশ্যই দেখে কিনুন।
মেমরী বা ব্যাম:
র‌্যাম সব সময়ই কম্পিউটার বা ল্যাপটের জন্য বিবেচনার বিষয়। এটি আপনার কম্পিউটারের গতি ও প্রাইমারি ডাটা সংরক্ষনে ব্যবহার হয়ে থাকে। অনেক সময় দেখা যায় কম্পিউটারে সকল কনফিগার হাই অথচ র‌্যাম কম । সে সকল ক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই বিপদে পরবেন।
মডেম:
এটি একটি এডিশনাল অংশ। মডেমের কথা এখানে উল্লেখ করার কারন হলো, আপনার ল্যাপটপ বা কম্পিউটারে যথেষ্ট পরিমান USB port আছে কিনা। যদিও WiFi মাডেমের ব্যবহার অনেক কমিয়ে দিয়েছে। তারপরও যদি মডেম ব্যবহার করতে চান তাহলে দেখে নিন আপনার USB Port কয়টা। অনেক ল্যাপটপে একটি বা দুটি পোর্ট দেখা যায় সে ক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজন বৃদ্ধির সাথে সাথে ইএসবি পোর্টের ও প্রয়োজন অনুভব করতে থাকবেন।
নেটওয়ার্ক কার্ড:
কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কেনার আগে দেখে নিন নেটওয়ার্ক কার্ড আছে কিনা। ডেক্সটপ কম্পিউটারে অনেক সময় নেটওয়ার্ক কার্ড থাকে না। সেক্ষেত্রে আপনাকে অতিরিক্ত নেটওয়ার্ক কার্ড যুক্ত করতে হতে পারে যদি আপনার প্রয়োজন পরে।
প্রসেসর:
প্রসেসর কে কম্পিউটারে প্রান বলা হয়ে থাকে। বর্তমানে প্রসেসর কেনার সময় আমাদের বেশ ঝামেলায় ফেলে দেয়। কারন বাজারে এখন বিভিন্ন কম্পানির বিভিন্ন প্রসেসর পাওয়া যায়। এই প্রসেসের কারনেই কম্পিউটার বা ল্যাপটপের দাম অনেকা নির্ভর করে। তাই প্রসেস নির্বাচনের সময় আমরা আপনাকে পরামর্শ দেবে, অবশ্যই প্রসেসরের মান জাচাই করতে নেটে সার্চ দিন,রিভিউ দেখুন। তাহলেই বুঝতে পারবেন কোন কম্পানির প্রসেসর ভালো ।
সাউন্ড কার্ড:
সাউন্ড কার্ড একটি অপশনাল অংশ এটি আপনার প্রয়োজনের উপর নির্ভর করবে। বেশির ভাগ কম্পিউটার ব্যবহারকারীরা স্টান্ডার্ড সাউন্ড কার্ড ব্যবহার করে থাকেন।আবার অনেকে অনেক এডভান্স সাউন্ড কার্ড ব্যবহার করেন যেখানে তাদের স্পিকার কেনার টাকাও বাড়িয়ে দেয়। যখন আপনি সাউন্ড কার্ডের বিষয় বিবেচনা করবেন সে ক্ষেত্রে কিছুটা চিন্তা করুন, বেশির ভাগ ল্যাপটপে পর্যাপ্ত সাউন্ড কার্ড থাকে না। সেক্ষেত্রে আপনাকে বাড়তি স্পিকার বা হেডফোন ইউজ করতে হয়। নিশ্চিৎ করুন যে সাইউ কার্ডের কোয়ালিটি আপনার প্রয়োজনকে মিটাতে পারে কিনা।
ওজন:
ওজন কিন্তু একটা বড় সমস্যা, যখন আপনি আপনার কম্পিউটার বা ল্যাপটপ বহন করবেন তখন এর প্রয়োজন অনুভব করতে পারবেনা।
ভিডিও কার্ড:
ভিডিও কার্ড একটি গুরুত্বপূর্ন বিষয়। কিছু গেম প্রিয় লোকজন আজকাল অতিরিক্ত ভিডিও কার্ড ব্যবহার করে থাকেন। অতিরিক্ত ভিডিও কার্ড আপনার আনন্দকে বারিয়ে দেবে যখন আপনি ভিডিও গেমস খেলতে বসবেন।
কম্পিউটারের ব্রান্ড:
কম্পিউটারের ব্রান্ড আমাদের একটি গুরুত্বপূর্ন বিষয়। এটা অনেক সময় আমাদের মানুষিকতার উপর নির্ভর করে। এক কথায় বলতে গেলে ব্রান্ড বলতে আমার অজ্ঞান। তবে যে ব্রান্ডরই হোক না কেন। আগে নেটে সার্চ করে রিভিউ চেক করুন। বিশ্বে ইন্টেলই যে সব চেয়ে ভালো মাদারবোর্ড তৈরী করে তা কিন্তু নয়। সনি, আসুস, ডেল ই যে সরা আবার তাও নয়। বাজারে এমন অনেক কম্পিউটার বা ল্যাপটপ পাওয়া যায় তার নাম আমরা অনেকেই শুনি না অথচ সেগুলা সার্ভিস দিচ্ছে বছরের পর বছর।
সার্ভিসিং:
কম্পিউটারের শো রুম থেকে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কেনার আগে নিশ্চিৎ হয়ে নিন সেটির গ্যারান্ট বা ওয়ারেন্টি আছে কিনা। কেনার সময় চুক্তিবদ্ধ না হলে পরে বিপদে পরতে হবে। ইলেক্ট্রনিক্স জিনিস নষ্ট হবে না সেটা কেউ বলতে পারে না।
সফটওয়ার:
কম্পিউটারে প্রয়োজনীয় সফটওয়ার আছে কিনা দেখে নিন। যেগুলা আপনার প্রয়োজন। শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় সফটওয়ারের দিকে নজর দিন। কারন অপ্রয়োজনীয় সফটওয়ার ইন্সটল দিয়ে শুধু শুধু আপনার হার্ডড্রাইভে লোড নিবেন কেন? এতে কম্পিউটারের গতি কমে যায়।
আমার এই ক্ষুদ্র জ্ঞান দিয়ে যতটুকু পারলাম লিখলাম। ভালো লাগলে মন্তব্য করুন। আপনার মন্তব্যই আমার লেখার অনুপ্রেরোণা। একটি কথা মনে রাখবেন কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কেনার আগে অবশ্যই আপনার প্রয়োজনকে মূল্যদিন। ভেবে নিন, কেন আপনি ল্যাপটপ বা কম্পিউটার কিনছেন, কি কাজে ব্যবাহার করবেন। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

Contact Us

Name

Email *

Message *

Time in Dhaka:

টেক-নলেজ

(টেক-নলেজ) এর পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম ও শুভেচ্ছা। বাংলায় বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তি চর্চাকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।