Latest Topics

Showing posts with label Tips. Show all posts
Showing posts with label Tips. Show all posts

বজ্রপাতের সময় আপনার করণীয়।

(1)এপ্রিল-জুন মাসে বৃষ্টি বেশি হয়, বজ্রপাতের সময়সীমা ৩০-৪৫ মিনিট স্থায়ী হয়। এ সময় ঘরে অবস্থান করুন।


(2)ঘন কাল মেঘ দেখা দিলে ঘরের বাহির হবেন না। অতি জরুরী প্রয়োজনে রাবারের জুতা পড়ে বাহিরে যান।

(3) বজ্রপাতের সময় খোলা জায়গা, খোলা মাঠ অথবা উঁচু স্থানে থাকবেন না।

(4) বজ্রপাতের সময় ধান ক্ষেত বা খোলা মাঠে থাকলে তাড়াতাড়ি গায়ের আঙ্গুলের উপর ভর দিয়ে এবং কানে আঙ্গুল দিয়ে মাথা নিচু করে বসে থাকুন।

(5) যত দ্রুত সম্ভৰ দালান বা কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন।

(6)টিনের চালা যথা সম্ভব এড়িয়ে চলুন। উঁচু গাছপালা ও বৈদ্যুতিক খুঁটি ও তার বা ধাতব খুঁটি, মোবাইল টাওয়ার ইত্যাদি থেকে দূরে থাকুন।

(7)কালো মেঘ দেখা দিলে নদী, পুকুর, ডোবা বা জলাশয় থেকে দূরে থাকুন।

(8) বজ্রপাতের সময় গাড়ির ভিতরে অবস্থান করলে গাড়ির ধাতৰ অংশের সাথে শরীরে সংযোগ ঘটাবেন না, সম্ভব হলে গাড়িটি নিয়ে কোন কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন।

(9) বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকলে জানালার কাছাকাছি ও বারান্দায় থাকবেন না। জানালা বন্ধ রাখুন এবং ঘরের ভিতরে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম থেকে দূরে থাকুন।

(10) বজ্রপাতের সময় মোবাইল, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, ল্যান্ডফোন, টিভি, ফ্রিজসহ সকল বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন এবং এগুলো বন্ধ রাখুন।

(11) বজ্রপাতের সময় হাতল যুক্ত ছাতা ব্যবহার করবেন না। জরুরী প্রয়োজনে প্লাস্টিক বা কাঠের হাতল যুক্ত ছাতা ব্যবহার করুন।

(12)বজ্রপাতের সময় শিশুদের মাঠে খেলাধুলা থেকে বিরত রাখুন এবং নিজেরাও বিরত থাকুন।

(13 বজ্রপাতের সময় ছাউনিবিহীন নৌকায় মাছ ধরতে যাবেন না। তবে এ সময় সমুদ্র বা নদীতে থাকলে নৌকার ছাউনির নিচে অবস্থান করুন।

(14) বজ্রপাতের ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব কল, সিড়ির ধাতব রেলিং পাইপ ইত্যাদি স্পর্শ করবেন না।

(15) প্রতিটি বিল্ডিংয়ে  দন্ড স্থাপন নিশ্চিত করুন।

(16)খোলা স্থানে অনেকে একত্রে থাকাকালীন বজ্রপাত শুরু হলে প্রত্যেকে ৫০ থেকে ১০০ ফুট দূরে দূরে সরে যান

(17) কোন বাড়িতে যদি পর্যাপ্ত নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা না থাকে তাহলে সবাই এক কক্ষে না থেকে আলাদা আলাদা  কক্ষে অবস্থান করুন।

(18) বজ্রপাতের সময় কেউ আহত হলে বৈদ্যুতিক শকে আহতদের মত করেই চিকিৎসা করতে হবে। প্রয়োজনে দ্রুত চিকিৎসককে ডাকতে হৰে ৰা হাসপাতালে নিতে হবে।আহত ব্যাক্তির স্বাস-প্রশ্বাস ও হৃদ স্পন্দন ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।
#Imtiaz_Khandoker

২ মিনিটে ৫০০০+ লাইক সহ ফেসবুক পেজ বানিয়ে ফেলুন কোন Software ছাড়া



এটা আপনার ফেসবুক প্রোফাইলের ফ্রেন্ডদের আপনার পেজের Followers বানাবে। প্রথমে আপনার প্রোফাইলের নামে পেজ হবে তারপর এটাকে এডিটি করে আপনার ইচ্ছা মত নাম দিয়ে নিতে হবে।
Steps:
(i) ফেসবুক Account এ Login করুন।
(ii) Search করুন Google এ (Profile to Page Converter)
(iii) তারপর Video Follow করুন


ছবি থেকে লেখা টেক্সট আকারে বের করুন কোন Software ছাড়া |2018 |Video Tutorial



  1. প্রথমে Google Drive এ যান।
  2. একটা Folder Create করুন। ( Ex- Img2Text )
  3. Image Upload করুন যে Image এ বাংলা লেখা আছে।
  4. Open with -->Google Docs
Video Tutorial

গুগলকে ব্যাবহার করুন নিজের দৈনন্দিন কাজে !! | Tech-knowledgeBD

কোন তথ্য খুঁজে পেতে আমরা সবাই গুগলের সাহায্য নিয়ে থাকি। তবে গুগলে কিছু বিশেষ কীওয়ার্ড রয়েছে যা আপনার গুগলে সার্চ দেওয়ার অভিজ্ঞতাই বদলে দেবে।
১. খুব সহজে টাইমার তৈরি করতে পারেন গুগলে।

২. কোন শিল্পীর কিংবা ব্যান্ডের গানের তালিকা সহজেই পেতে পারেন গুগলে।

৩. প্রিয় লেখকের বইয়ের তালিকা দরকার ? সাহায্য নিন গুগলের।
৪. ফ্লাইটের তথ্য দেখতে পারেন গুগলের মাধ্যমে।


৫. আগামীকাল সূর্যোদয় কখন ? গুগলকে জিজ্ঞাসা করে দেখুন।
৬. বিখ্যাত প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতার নাম জানতে চান ? গুগল করেই দেখুন।
৭. Recursion লিখে গুগলে সার্চ দিলে গুগলের মাথা খারাপ হয়ে যায় নাকি ?
৮. Festivus লিখে সার্চ দিন, বাম পাশে একটি অ্যালুমিনিয়াম বার দেখাবে।
৯. zerg rush লিখে সার্চ দিলে গেম শুরু হয়ে যাবে সার্চ রেজাল্ট পেজে।
১০. কোন শব্দের উৎপত্তি এবং বিস্তারিত পেতে চাইলে নিচের মত চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
১১. দুটি খাবারের তুলনা করতে গুগল বেশ পারদর্শী।

[ Source :e-Bangla ]

বিনামূল্যে যোগাযোগ করুন মোবাইল অপারেটরের কাস্টমার কেয়ারে


বিভিন্ন প্রয়োজনে আমাদের মোবাইল অপারেটরের কাস্টমার কেয়ারে কথা বলতে হয়।আমরা অনেক জানি না যে, সব কয়টি মোবাইল অপারেটরের রয়েছে একটি সাধারণ অভিযোগ ডায়েলিং নাম্বার।এই অভিযোগ ডায়েলিং নাম্বার এ গ্রাহকরা অভিযোগ করলে মোবাইল অপারেটরের কাস্টমার কেয়ার থেকে নিদিষ্ট সময়ের মধ্যে যোগাযোগ করা হয় গ্রাহকের সাথে।

যেভাবে অভিযোগ করবেন :

• প্রথমেই যে কোন অপারেটর থেকে ১৫৮ এ কল করুন।

• তারপর আপনার ভাষা নির্বাচন করুন।

•এবার আপনার যেকোনো একটি বিষয় এ অভিযোগ নির্বাচন করুন।

• অভিযোগ নির্বাচন করা শেষ হলে আপনার কাছে একটি মেসেজ আসবে এবং বলা হবে নিদিষ্ট (২৪ ঘণ্টা) সময়ের মধ্যে আপনার সাথে একজন কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধি যোগাযোগ করবেন।

কাজেই ১৫৮ এ নাম্বার ডায়েল করে আপনি আপনার গ্রামীনফোন, বাংলালিংক, রবি ও এয়ারটেল থেকে অভিযোগ করে বিনামূল্যে কাস্টমার কেয়ারের সুবিধা নিতে পারবেন।

ওয়াই-ফাই ধীরগতির কারণ ও প্রতিকার


স্মার্টফোন কিংবা ল্যাপটপে এখন সবাই ওয়াই ফাই এর মাধ্যমে ইন্টারনেট সুবিধা নিয়ে থাকে। ব্রডব্যান্ড খুব কমই ব্যবহৃত হয়। আর এই ওয়াই-ফাই ধীরগতির সমস্যায় ব্যবহারকারীরা সবসময় ভোগেন।

এখানে ওয়াই ফাই ধীরগতির কারণ ও প্রতিকার দেয়া হল-

ওয়াই ফাই রাউটার যথাযথ স্থানে না রাখলে ইন্টারনেট স্পিড কমে যেতে পারে। আর রাউটার কতটা উচ্চতায় রাখা হয়েছে তার উপরও গতি নির্ভর করে। তবে এক্ষেত্রে মাটিতে রাউটার রাখা একদম উচিত নয়।
ধাতব বা কংক্রিটের কোনও কিছুর উপর রাউটার রাখলে স্পিড বাধা পায়। সবসময় কাঠের কোনও কিছুর উপর রাউটারটি রাখা উচিত।
রাউটারের সঙ্গে ডিভাইসের দূরত্ব বাড়লেও স্পিড কমে। বাড়ির মাঝখানের ঘরে রাউটার রাখা সবসময় ভালো।
একাধিক সংযোগ পাশাপাশি থাকলে স্পিড কমে যায়। কারণ একটি চ্যানেলের সঙ্গে আরেকটি ওভারল্যাপ করায় স্পিড কমে যায়।
ব্লু-টুথ ডিভাইসের কারণেও ব্যাহত হয় ওয়াই-ফাই।
খ্রিস্টমাস আলোতেও কমে যায় Wi-fi স্পিড। অর্থাৎ LED বাল্বের আলো Wi-fi স্পিডের ক্ষতি করে।
মাইক্রোওয়েব ওভেন কাছাকাছি চালালেও ওয়াই ফাই ধীরগতি হয়। কারণ মাইক্রোওয়েব ওভেন ২.৪৫ গিগাহার্টজ ফ্রিকোয়েন্সিতে চলে আর ওয়াই-ফাই ২.৪ গিগাহার্টজ ওয়াই-ফাই ব্যান্ডে যা কিনা ওভেনের খুব কাছাকাছি।
সুত্রঃ টাইমস অব ইন্ডিয়া

উইন্ডোজের জন্য তৈরি করুন শাট-ডাউন টাইমার


এমন কি কখনো হয়েছে যে আপনি আপনার উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম বিশিষ্ট ল্যাপটপ কিম্বা ডেস্কটপ কম্পিউটারে মুভি দেখতে দেখতে ঘুমিয়ে পড়েছেন? অথবা এমনও কি কখনো হয়েছে যে একটি বড় ফাইল ডাউনলোড করার সময় তা সম্পূর্ণ করে অনেক রাতে আপনাকে ঘুমাতে যেতে হয়েছে? এই ঘটনাগুলো কিন্তু খুব সহজেই অল্টার করা সম্ভব! এবং খুব সহজেই আমরা উইন্ডোজের জন্য শাট-ডাউন টাইমার তৈরি করে এই ঘটনাগুলোকে এড়িয়ে যেতে পারি। চলুন, জেনে নেই শাট-ডাউন টাইমার তৈরি করার পদ্ধতি টি। 

 

পদ্ধতি
 
এই পদ্ধতিতে আমরা উইন্ডোজের ডেস্কটপে একটি শাট-ডাউন টাইমারের শর্টকাট তৈরি করব। এর জন্য প্রথমেই আমাদের ডেস্কটপের যে কোন স্থানে মাউসের রাইট ক্লিক করব। আমরা একটি কনটেক্সট মেনু দেখতে পাব, এই মেনু থকে New > Sortcut -এ ক্লিক করুন। 

Shrtcut-এ ক্লিক করার পর একটু উইন্ডো আসবে যেখানে শর্টকাটের লোকেশন লোকেট করতে বলা হবে। এই স্থানে নিচের কোডটি লিখুন - 

shutdown.exe -s -t XXXX
উপরের কোডটিতে XXXX এর স্থানে আপনি যত সেকেন্ড পর আপনি আপনার কম্পিউটারটি বন্ধ করতে চান তা লিখতে হবে। যেমন, আপনি যদি ২ মিনিট পর আপনার কম্পিউটারটি বন্ধ করতে চান তাহলে লিখতে হবে ১২০ সেকেন্ড। ব্যাস। ১২০ সেকেন্ড পরেই আপনার কম্পিউটারটি বন্ধ হয়ে যাবে। 

আপনি যদি কোন শর্টকা

কিভাবে চিন্তা করা থেকে দূরে থাকা যায় ?

                 টেনশনমুক্ত থাকতে যা যা করবেন 
১. ধারণ করুন :
আপনার খুব বেশি পরিমাণে দুশ্চিন্তা
হয়ে থাকলে আপনি কখনই এটিকে বাদ
দিয়ে চিন্তা করতে পারবেন না। এ
কারণে যতটা সম্ভব প্রথমাবস্থায়
দুশ্চিন্তাগুলোকে ধারণ করুন। বোঝার
চেষ্টা করুন যে এই দুশ্চিন্তাগুলো ঠিক
কী কারণে হচ্ছে এবং এটি থেকে মুক্ত
হওয়ার সহজতম উপায় কি? ঠান্ডা
মাথায় সেইভাবে অগ্রসর হন।
২. ডায়েরি লিখুন :
দুশ্চিন্তা হলে মাথায় অনেক বেশি
প্রেসার পড়ে। এই প্রেসার কমিয়ে
আনতে আপনি চাইলে ডায়েরি বা কোনো
ছোট নোট লিখতে পারেন। কেননা
গবেষণায় দেখা গেছে যে লিখে কোনো
মনের ভাব প্রকাশে মানসিকভাবে চাপ
অনেকটা হালকা হয়। এ কারণে
দুশ্চিন্তার বিষয়গুলো লিখে মনটাকে
হালকা করতে পারেন।
৩. আলোচনা করুন :
কারও সাথে যদি আপনার দুশ্চিন্তার
বিষয়গুলো নিয়ে যদি আলোচনা করেন
তাহলে দেখা যাবে যে আপনার মন
অনেক হালকাবোধ হবে। অন্যের
পরামর্শ সমালোচনায় আমরা দুশ্চিন্তা
বিষয়গুলোর সমাধান পেতেও পারেন।
ফলে কিছুটা স্বাভাবিকবোধ করতে
পারেন।
৪. জোরে নিশ্বাস নিন :
জোরে জোরে নিশ্বাস নিলে আপনার
দুশ্চিন্তা কিছুটা হলেও সংকুচিত হবে।
অনেক সময় দুশ্চিন্তার কারণে নিশ্বাস
বন্ধ হয়ে আসে। বুকে ব্যথা করে। এ
কারণে দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে
জোরে জোরে নিশ্বাস নিন। এতে করে
দেখবেন কিছুটা হালকা লাগবে।
৫. বিশ্রাম নিন :
দুশ্চিন্তাগ্রস্ত মানুষ সাধারণত
বিশ্রাম নিতে পারেন না। কেননা
তাদের টেনশনে ঘুমই আসে না। এমনকি
শুয়ে থেকেও ছটফট করেন। এমতাবস্থায়
মনটাকে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এনে
বিশ্রাম নিতে পারেন। মনোযোগ রেখে
বিশ্রাম নিলে এটি মানসিকভাবে
কিছুটা প্রশান্তি এনে দেবে।
৬. নিজের সাথে কথা বলুন :
নিজেই যদি নিজের সাথে কথা বলেন
তাহলে অনেক জটিল প্রশ্নেরও উত্তর
খুঁজে পাওয়া যায়। এ কারণে আপনার
দুশ্চিন্তার সমাধানে বা কিছুটা
শান্তির জন্য নিজের সাথে নিজেই
অনেক্ষণ কথা বলুন। যেকোনো বিষয়
নিয়েই কথা বলতে পারেন। এতে করে
মানসিকভাবে আপনি কিছুটা বিশ্রাম
পাবেন। ফলে একটু ভালো লাগবে।


কার্টেসীঃ  Internet 

চুল পড়া সমস্যা ও উত্তর ?

.....................................................................................................................
দুটি পদ্ধতির কথা বলবো আমি যা
উপকারী----
চুলের গোঁড়ায় হেয়ার ফলিকল থাকে।
ভাইব্রেশনের মাধ্যমে যদি ফলিকল
উদ্দীপিত করা যায় তবে নতুন চুল গজানো
সম্ভব। বাজারে ভাইব্রেটিং ম্যাসেজার
কিনতে পাওয়া যায়। এর সাহায্যে আপনি
স্ক্যাল্পে চক্রাকারে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে
মাথায় ভাইব্রেটিং ম্যাসাজ নিতে
পারেন। যে জায়গায় বেশি চুল পড়ে
যাচ্ছে, তাতে বেশি মনোযোগ দিন।
এভাবে ৫ থেকে ১০ মিনিট আপনার
স্ক্যাল্প ভাইব্রেট করুন।
ভালো ফল পেতে এটাও আপনাকে দিনে ৩
বার করতে হবে।
আরেকটি পদ্ধতি হল মেডিকেশন । চুলের
জন্য ওষুধ। অনেক গবেষণার পর
ফেনাস্টেরাইড আর মিনোক্সিডিল নামের
দুটো ওষুধ চুল গজানোর জন্য ব্যবহার করা
হচ্ছে। দুটি ওষুধের-ই সাইড ইফেক্ট আছে।
মিনোক্সিডিল এর দুইটা কনসেনট্রেশন
পাওয়া যায়। ২% আর ৫%। ২% মিনোক্সিডিল
মেয়েদের জন্য আর ৫% মিনোক্সিডিল
ছেলেদের জন্য। এটা বাজারে জেনোগ্রো
নামে পাওয়া যায়। স্প্রে করে মাথার
স্ক্যাল্পে দিতে হয়।খাদ্যাভ্যাসঃ
০১. প্রোটিনঃ
পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার
গ্রহণ করুন – আমাদের চুল মূলত কেরাটিন
দিয়ে গঠিত। এটি অ্যামিনো এসিড দিয়ে
তৈরি এক ধরণের প্রোটিন। তাই নতুন চুল
গজানোর জন্যে অবশ্যই আপনার শরীরকে
পর্যাপ্ত অ্যামিনো এসিড সরবরাহ করতে
হবে। মাছ, মাংস, পনির, দুধ, ডিম – আপনার
খাদ্য তালিকায় প্রতিদিনই এগুলোর অন্তত
একটি রাখার চেষ্টা করুন। সয়াবিন,
মটরশুঁটি, কলা, বাদাম ইত্যাদি থেকেও
পেতে পারেন। তবে নন-ভেজিটেরিয়ান
খাবারে প্রোটিনের পরিমাণ তুলনামূলক
বেশি।
০২. আয়রন আর জিঙ্কঃ
আয়রন আর জিঙ্ক আপনার মাথার কোষে
অক্সিজেন পরিবহন করে নিতে সহায়তা
করবে আর নতুন টিস্যু তৈরিতে এবং
ক্ষয়রোধে সহায়তা করবে। পরিমিত
পরিমাণে আয়রন আর জিঙ্ক নতুন এবং দ্রুত
চুল গজানোর জন্যে সহায়ক ভূমিকা পালন
করে। মটরশুঁটি, বাদাম, কলিজা, মাংস, দুধে
আপনার প্রয়োজনীয় জিংক আর আয়রন
বিদ্যমান।
০৩. ভিটামিন সিঃ
পেয়ারা, লেবু, কমলা, আনারস, কামরাঙা,
কাঁচা মরিচে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন
সি রয়েছে। আপনার চুলের বৃদ্ধি এবং
গজানোর জন্য সহায়ক।
০৪. কালোজিরাঃ
কালোজিরা নতুন চুল গজানোর জন্যে
সহায়ক। মাথায় কালোজিরার তেল ব্যবহার
করা আর খাবারে কালোজিরা ব্যবহার খুব
ভালো ফল দেয়।এই পদ্ধতি ছাড়াও
আপনাকে খাদ্যাভ্যাস আর কিছু সাধারণ
যত্ন নিতে হবে।

তথ্যসূত্র : ইন্টারনেট

মানুষের ঘামের দুর্গন্ধ থেকে বাচবার উপায় কি ?

.....................................................................................................
.....................................................................................................
শরীরে ঘামের দুর্গন্ধ প্রতিরোধে
করনীয়ঃ
০১. আর্ম পিট- আর্ম পিট বা বগলে
এপোক্রাইন গ্ল্যান্ড অনেক বেশি
থাকে। ফলে ঘামের উৎপত্তি এখানে
অনেক বেশি।
• আর্ম পিট পরিষ্কার রাখুন –
প্রতিদিন anti-bacterial সাবান
দিয়ে পরিষ্কার করুন। এতে
ব্যাকটেরিয়ার আক্রমন কম হবে আর
ঘামও কম হবে। ফাইনাল ফলাফল শরীরে
ঘামের দুর্গন্ধ কম হবে।
• আর্ম পিটের লোম পরিষ্কার করুন –
বগলের লোম জমে থাকা ঘামকে
বাষ্পীভূত হতে দেয় না, ব্যাকটেরিয়া
অনেক সময় ধরে দূর্গন্ধ তৈরি করে।
তাই নিয়মিত আর্ম পিট ওয়াক্স করুন।
• diodarent ব্যবহার –
diodarent ত্বককে আরও বেশি
এসিডিক করে তোলে, যা ব্যাকটেরিয়ার
জন্য অগ্রহণযোগ্য অবস্থা।
Antiperspirant গ্লান্ডের
sweating কার্যকারিতাকে বন্ধ
করে দেয় ফলে শরীরে কম ঘাম হয়।
০২. গরম পানি দিয়ে গোসল করুন –
প্রতিদিন অন্তত একবার গোসল
করুন। মনে রাখবেন গরম পানি শরীরে
থাকা ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে আর
যদি আবহাওয়া গরম থাকে তাহলে চেষ্টা
করবেন কয়েকবার গোসল করে নিতে।
০৩. ন্যাচারাল ফাইবার যুক্ত কাপড়
পরিধান করুন – সিল্ক, সুতি জাতীয়
কাপড় ত্বককে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে
দেয়। ফলে ঘাম সহজে বাস্পায়িত হতে
পারে।
০৪. ঘামযুক্ত পায়ের ট্রিটমেন্ট –
পায়ে ঘামের দুর্গন্ধ থাকলে জুতা
খোলার সঙ্গে সঙ্গে সবার সামনে
নিজেকে কি বিব্রতকর অবস্থাতেই না
পড়তে হয়।
• পায়ের তালুতে গরম পানির ছোঁয়া –
আগেই বলেছি গরম পানি ব্যাকটেরিয়া
ধ্বংস করে। তাই প্রতিদিন অন্তত
একবার হালকা গরম পানি দিয়ে পা ধুয়ে
নেয়ার চেষ্টা করবেন।
• মোজা – মোজার কাপড় টা এমন
হওয়া উচিত যেন বাতাস এর ভেতর
দিয়ে আসা যাওয়া করতে পারে। উল
আর ম্যানমেড ফাইবারের সংমিশ্রণে
তৈরি মোজাই উৎকৃষ্ট। প্রতিদিন
পরিষ্কার ভাবে ধোয়া মোজা পরবেন।
• জুতা – চামড়ার জুতা পায়ের ঘাম
বাষ্পীভূত হতে সাহায্য করে। পর পর
দুইদিন একই জুতা পরবেন না, কারণ
জুতার ভেতরের ঘাম শুকানোর জন্য
এক রাত যথেষ্ট না।
০৫. লেবু এবং মধু – লেবুর সাথে মধুর
সংমিশ্রণ ঘামের দুর্গন্ধ প্রতিরোধের
অন্যতম প্রধান ঘরোয়া উপায়। খুবই
সিম্পল ,একটি বাটিতে হালকা গরম
পানি নিন, তাতে ২ টেবিল চামচ মধু
আর ৩ টেবিল চামচ লেবুর রস নিন।
তারপর আপনার যেসব স্থান ঘামে সে
সব জায়গায় এই সলিউশন দিয়ে রিন্স
করে নিন। তারপর শুকনো তোয়ালে দিয়ে
মুছে ফেলুন। লেবু শরীরে ঘামের পরিমান
কমিয়ে আনে।
০৬. আপনি শুনে হয়ত অবাক হবেন যে
ভিনেগার অতিরিক্ত ঘামের পরিমাণ
অনেক কমিয়ে আনে। রাতে ঘুমানোর
আগে ভিনেগার আপনার আর্ম পিটে
লাগিয়ে ঘুমান আর সকালে উঠে ধুয়ে
ফেলুন। এভাবে নিয়মিত করতে থাকলে
আস্তে আস্তে আপনি ঘামের যন্ত্রণা
থেকে মুক্তি পাবেন।
০৭. গরম পানির সাথে নিম
এক্সট্রাকট- নিম এক্সট্রাকট একটি
শক্তিশালী প্রাকৃতিক ব্যাকটেরিয়া
ধ্বংসকারি। যা শরীরের ব্যাকটেরিয়া
ধ্বংস করে। একটি বাটিতে ফুটন্ত গরম
পানি নিয়ে তাতে কিছু নিমের পাতা ছেড়ে
দিন। তারপর অপেক্ষা করুন ২০
মিনিট। এই কয় মিনিটে নিম পাতা থেকে
সমস্ত নির্যাস বের হয়ে যাবে আর
পানিও একটু ঠাণ্ডা হয়ে আসবে। এবার
শুকনো তোয়ালে এই পানিতে ডুবিয়ে
আপনার যেসব স্থান ঘামে সেসব স্থান
মুছে নিন।
০৮. টি ট্রি অয়েল- যদিও এটা
আমাদের দেশে সহজলভ্য নয় তবুও কেও
যদি পেয়ে থাকেন তবে ঘামের দুর্গন্ধ
সারাবার কাজে ব্যবহার করতে পারেন।
টি ট্রি অয়েল ও ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস
করার জন্য উপকারী। একটি স্প্রে
বোতলে পানি ভরুন তারপর এর সাথে ৩
ফোটা অয়েল মিশান। প্রতিদিন গোসল
করার আগে ব্যবহার করুন।
০৯. রোজ ওয়াটার বা মিনট বাথ –
গোসল করার আগে বালতিতে কিছু
পুদিনা পাতা বা কয়েক ফোঁটা গোলাপ
পানি দিন। তারপর ঐ পানি দিয়ে গোসল
করুন। এতে তাৎক্ষনিকভাবে আপনার
শরীর dioderize হবে।
১০. সব সময় নিজেকে শুকনো রাখার
চেষ্টা করুন। গোসল করার পর ভালো
ভাবে শরীর শুকিয়ে ভালো মানের
diodarent ব্যবহার করুন।
১১. শশাতে পানির ভাগ বেশি থাকে যা
শরীরের গন্ধ প্রতিরোধ করতে সাহায্য
করে। তাই প্রতিদিন একটি করে শশা
খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
১২.ডায়টেশিয়ানের মতে সালফিউরিক
সম্মৃধ খাবার যেমন ব্রকলি, বাধাকপি,
ফুলকপি পরিমাণে কম খেতে হবে। কারণ
এগুলোতে মিনারেল সালফার থাকে যা
গন্ধযুক্ত গ্যাস আমাদের ত্বকের
সাহায্যে নির্গত করে।
তাহলে কিভাবে শরীরে ঘামের দুর্গন্ধ
দূর করবেন এই ব্যাপারে আর কোন
সংশয় থাকার কথা না। কারণ উপরের
সাধারন প্রাকৃতিক উপায় আর টিপস
আপনাকে মুক্তি দিবে সকল বিব্রতকর
পরিস্থিতি থেকে আর আপনিও থাকবেন
প্রতিনিয়ত ক্লিন, ফ্রেশ।

Contact Us

Name

Email *

Message *

Time in Dhaka:

টেক-নলেজ

(টেক-নলেজ) এর পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম ও শুভেচ্ছা। বাংলায় বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তি চর্চাকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।