Latest Topics

Showing posts with label University. Show all posts
Showing posts with label University. Show all posts

২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষে SSC ও HSCতে কত পয়েন্ট থাকলে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দেয়া যাবে

কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ফরম তুলতে কত পয়েন্ট লাগে ? 

: সর্বনিম্ন পয়েন্ট (SSC+HSC):

#সরকারী_মেডিকেল

 SSC and HSC = 9.00
*তবে SSC ও HSC তে সর্বনিম্ন 3.50 পেতে হবে

#বাংলাদেশ_প্রকৌশল_বিশ্ববিদ্যালয়_BUET


SSC and HSC = 10.00
*তবে আবেদনকারীদের মধ্যে SSC ও HSC এর GPA এর ভিত্তিতে সর্বমোট ৮৫০০ জনকে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ প্রদান করা হবে।


#ঢাকা_বিশ্ববিদ্যালয়


Arts = 7.00
Commerce = 7.50
Science =8.00


#শা‌বিপ্র‌বি_সি‌লেট


B unit- SSC+ HSC তে 7.0 (উভয় পরীক্ষায় নূন্যতম GPA 3.0 পে‌তে হ‌বে)
A unit- SSC+ HSC তে 6.5
(উভয় পরীক্ষায় নূন্যতম GPA 3.0 পে‌তে হ‌বে)


#জগন্নাথ_বিশ্ববিদ্যালয়


Arts = 7.50
Commerce =8.50
Science =8.50


#জাহাঙ্গীরনগর_বিশ্ববিদ্যালয়
Arts = 6.00-8.50
Commerce =6.00-8.50
Science = 7.00-8.50
*জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে Subject-এর উপর GPA
পরিবর্তন হয়।


#চট্টগ্রাম_বিশ্ববিদ্যালয়


(B unit-HSC-2.50 total-5.75)
(D unit-HSC-2.75 total-6 )
(C unit-HSC-3- total- 7)
(A unit-HSC-3 total-6.25)

*চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে Unit ভিত্তিক GPA গননা
করা হয়।


#রাজশাহী_বিশ্ববিদ্যালয় 


মানবিক:এস.এস.সি+ এইচ.এস.সি সর্বনিম্ন ৩.৫০ (with 4th subject) সর্বমোট- ৭.৫০
বাণিজ্য: এস.এস.সি+ এইচ.এস.সি সর্বনিম্ন ৩.৫০ (with 4th subject) সর্বমোট-৮.০০
বিজ্ঞান :এস.এস.সি+ এইচ.এস.সি সর্বনিম্ন ৪.০০ (with 4th subject) সর্বমোট-৮.৫০



#বরিশাল_বিশ্ববিদ্যালয়
Arts =6.00
Commerce =6.50
Science =7.00


#ইসলামী_বিশ্ববিদ্যালয়


Arts =6.50
Commerce =6.75
Science =7.00-7.50


#কুমিল্লা_বিশ্ববিদ্যালয়


Arts = 6.50
Commerce =7.00
Science =7.00


#জাতীয়_কবি_কাজী_নজরুল_ইসলাম_বিশ্ববিদ্যালয়


Arts =6.00-6.50
Commerce =6.50
Science =6.50-7.00
*জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে
Unit ভিত্তিক GPA গননা করা হয়।


#বেগম_রোকেয়া_বিশ্ববিদ্যালয়


Arts = 6.50-7.00
Commerce =6.50-7.50
Science =6.50-7.50
**বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে Unit ভিত্তিক GPA
গননা করা হয়।


#খুলনা_বিশ্ববিদ্যালয়
Arts = 7.00-8.00
Commerce =7.00-8.00
Science =7.00-8.00
*খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে Unit ভিত্তিক GPA গননা
করা হয়।


(N.B:Update তথ্য পেতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নামের উপর ক্লিক করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইট থেকে দেখে নিন )

Collected by : Imtiaz Khandoker 

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য কাজের ৯ টি সফটওয়্যার


শিক্ষাজীবনে ভালো করতে চাইলে কিংবা কর্মক্ষেত্রের প্রস্তুতি হিসেবে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কম্পিউটার জ্ঞান ও দক্ষতা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। নিজেকে এগিয়ে রাখতে ছাত্রাবস্থায়ই কিছু কিছু সফটওয়্যারের কাজ শেখা শুরু করা উচিত। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, কোন কোন সফটওয়্যার সম্পর্কে কেন জানা ও শেখা জরুরি।
১. লেখালেখির জন্য :
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড না শিখে, না জেনে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি পার হওয়াই নাকি বৃথা, এমনটাই বললেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির মার্কেটিং বিভাগের জ্যেষ্ঠ প্রভাষক বিপাশা মতিন। তিনি বলেন, ‘যে বিষয়েই পড়ি না কেন, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড সম্পর্কে খুব ভালো ব্যবহারিক জ্ঞান থাকা জরুরি। দ্রুত টাইপিং আর লেখা সম্পাদনা থেকে শুরু করে বিভিন্ন গ্রাফিক্যাল ডেটাও মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা যায়।
২. প্রেজেন্টেশনের জন্য :
বিজ্ঞান, বাণিজ্য বা মানবিক যে বিভাগেই পড়ুন না কেন, মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্টের মাধ্যমে প্রেজেন্টেশন তৈরি ও উপস্থাপন আপনাকে জানতেই হবে। ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসনের প্রভাষক বুশরা হুমায়রা জানান, এখন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় সব বিষয়ের কোনো না কোনো কোর্সে প্রেজেন্টেশন বাধ্যতামূলক থাকে। মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট নিজে না জানলে পরবর্তী সময়ে কর্মক্ষেত্রেও সমস্যায় পড়তে হতে পারে।
৩. হিসাব-নিকাশে উপকারী :
মাইক্রোসফট এক্সেল সফটওয়্যারটির ব্যবহার ও প্রয়োগ জানা এখন বেশ গুরুত্বসহকারে দেখা হয়। একটা সময় ধারণা ছিল, মাইক্রোসফট এক্সেল শুধু ব্যবসা-বাণিজ্যপড়ুয়া শিক্ষার্থীদের জানা থাকলেই হলো। সময় এখন অনেক বদলেছে। বিজ্ঞান কিংবা বাণিজ্য যা-ই পড়ুন না কেন, তথ্য-উপাত্ত সঠিকভাবে সাজিয়ে উপস্থাপনের জন্য মাইক্রোসফট এক্সেল শেখা খুব জরুরি। মাইক্রোসফট এক্সেলের কাজ জানা থাকলে আপনি সেটি সিভিতেও যোগ করতে পারবেন।
৪. বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের জন্য:
বিজ্ঞান, প্রকৌশল কিংবা গণিতে পড়ুয়াদের জন্য এমএটিল্যাব বা ম্যাটল্যাব সফটওয়্যার সম্পর্কে জানা গুরুত্বপূর্ণ। ডেটা বিশ্লেষণ, অ্যালগরিদম তৈরি কিংবা গাণিতিক মডেল তৈরির জন্য ম্যাটল্যাব খুব কাজের। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব অ্যালাবামা অ্যাট বার্মিংহামের সহযোগী অধ্যাপক ও কম্পিউটার বিজ্ঞানী রাগিব হাসান বলেন, ‘এখন বিশ্লেষণধর্মী পড়াশোনা ও গবেষণার গুরুত্ব বাড়ছে, কর্মক্ষেত্রেও তথ্য বিশ্লেষণ-অ্যালগরিদম নিয়ে কাজের ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে। বিজ্ঞানের সব শিক্ষার্থীরই ম্যাটল্যাব সম্পর্কে জানা উচিত।
৫. ছবি সম্পাদনা :
প্রেজেন্টেশনে ভালো ছবি উপস্থাপনের জন্য কিংবা কর্মক্ষেত্রেও হঠাৎ ছবি সম্পাদনার কাজ প্রয়োজন হতে পারে। প্রেজেন্টেশনে আপনি যা বোঝাতে চাইছেন, ঠিক আপনার মনের মতো ছবি হয়তো গুগলে পাবেন না। অ্যাডোব ফটোশপের কাজ জানা থাকলে ছবিগুলো একটু সাজিয়ে নিতে পারবেন। এতে আপনার প্রেজেন্টেশন আরও আকর্ষণীয় হবে।

৬. ভিডিও সম্পাদনাও জরুরি :
এখন শখের কাজ থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক অ্যাসাইনমেন্ট বা প্রজেক্টেও শিক্ষার্থীরা ভিডিওচিত্রের সাহায্য নেন। ভিডিও সম্পাদনা আর দৃষ্টিনন্দন ভিডিও ক্লিপ তৈরির জন্য প্রাথমিকভাবে মাইক্রোসফট মুভি মেকার দিয়ে কাজ চালানো যায়। আরেকটু ভালো মানের কাজের জন্য অ্যাডোব প্রিমিয়ারের মতো সফটওয়্যার শিখে নিতে পারেন।
৭. আঁকাআঁকি, নকশা ও গ্রাফিকস :
টুকটাক নকশার কাজ নানা প্রয়োজনেই আমাদের করতে হয়। নিজের প্রয়োজনে অ্যাডোব ইলাস্ট্রেটরের কাজ শিখে নিলে গ্রাফিকস-সংক্রান্ত বিভিন্ন কাজ বেশ সহজ হয়ে যায়। বিজ্ঞান ও স্থাপত্য বিষয়ে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের কম্পিউটার এইডেড ডিজাইন বা সিএডি সম্পর্কে ধারণা থাকা জরুরি। কর্মক্ষেত্রে নানান প্রজেক্ট আর গবেষণায় সিএডি ধরনের সফটওয়্যারগুলোর বিভিন্ন প্রয়োগ দেখা যায়। অটোক্যাড আর ভেক্টরওয়ার্কসও শিখে রাখতে পারেন।
৮. তথ্য গবেষণার জন্য :
বাজার বিশ্লেষণ, গবেষণা ব্যাখ্যা কিংবা তথ্য বিশ্লেষণের জন্য এসপিএসএস স্ট্যাটিস্টিকস সফটওয়্যার ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের প্রভাষক সাবরিনা রহমানের বক্তব্য, ‘এসপিএসএস স্ট্যাটিসটিকস সফটওয়্যারটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার শুরু থেকেই জানার চেষ্টা করা উচিত। এই সফটওয়্যারটির বহুমাত্রিক ব্যবহার শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় নয়, যেকোন ব্যবসা-বাণিজ্যে প্রয়োগ করা হয়।
৯. ব্যবসা-বিপণনে যা প্রয়োজন :
যাঁরা ব্যবসা-বাণিজ্যে পড়ছেন কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শেষে নিজের উদ্যোগে ব্যবসা শুরু করবেন, তাঁদের জন্য হিসাববিজ্ঞান ও গ্রাহক সেবাসম্পর্কিত সফটওয়্যার জানা থাকা ভালো। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্সের শিক্ষক ও উদ্যোক্তা সাইমুম হোসেন বলেন, ‘এখন ব্যবসা-বাণিজ্য পুরোটাই অনলাইনে চলে এসেছে। এন্টারপ্রাইজ রিসোর্স সফটওয়্যার এসএপি, গ্রাহক সেবাসম্পর্কিত সফটওয়্যার সেলসফোর্স এবং অ্যাকাউন্টিংয়ের জন্য ট্যালি সফটওয়্যার সম্পর্কে ব্যবহারিক জ্ঞান থাকলে খুব ভাল।
১০. আরও যা জানা জরুরি :
বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা ও রেফারেন্সিংয়ের জন্য এন্ডনোট সফটওয়্যারটি শিখে নিতে পারেন। নিজের পোর্টফোলিও বা জীবনবৃত্তান্ত নিখুঁতভাবে তৈরির জন্য অ্যাডোব অ্যাক্রোব্যাট রিডার-এডিটর ও ফক্সিট পিডিএফ এডিটরের কাজ শিখলে
 তা আপনার উপকারে আসবে।
গ্রন্থনা: জাহিদ হোসাইন খান
সূত্রঃ প্রথম আলো।

২০১৬-২০১৭ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক সম্মান ভর্তি পরিক্ষার সম্ভাব্য তারিখ

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ


পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: ২৩, ২৪ ও ৩০ সেপ্টেম্বর এবং ২১ ও ২৮ অক্টোবর
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার দিন বিকেলে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়: ১৯-২৭ নভেম্বর
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়: ২৩-২৭ অক্টোবর
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়: ২৩-৩১ অক্টোবর
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়: ৩-৫ নভেম্বর
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়: ১৯-২৪ নভেম্বর
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়: ২৪-২৮ নভেম্বর
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়: ১৮-১৯ নভেম্বর
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়: ১৩-১৭ নভেম্বর
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস: ১৪, ১৫, ২১ ও ২২ অক্টোবর
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়: ২, ৩ ও ৯ ডিসেম্বর
ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়: ২৬ ডিসেম্বর ফাজিল সম্মান, ৮-২০ জানুয়ারি ফাজিল পাস

প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট): ২২ অক্টোবর
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়: ৫ নভেম্বর
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়: ২৬ অক্টোবর
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়: ২৮ অক্টোবর
বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়, তেজগাঁও: ১৮ নভেম্বর

কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়: ৯ ডিসেম্বর
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়: ২৯ অক্টোবর
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়: ৮ নভেম্বর
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়: ২৫ নভেম্বর
চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়: ৩ ডিসেম্বর

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়: ২৬ নভেম্বর
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়: ১৮-২১ ডিসেম্বর
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়: ৪-৭ নভেম্বর
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়: ১০ ও ১১ ডিসেম্বর
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়: ২ ডিসেম্বর
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়: ১১ ও ১২ নভেম্বর
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়: ২৩ ডিসেম্বর

জবির স্নাতক ভর্তি আবেদনের যোগ্যতা : জিপিএ ৬.৫ থেকে

জবির স্নাতক ভর্তি আবেদনের যোগ্যতা : জিপিএ ৬.৫ থেকে ৮ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের চার বছর মেয়াদী স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ ১ম বর্ষে ভর্তির আবেদনের জন্য এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় মোট জিপিএ ন্যূনতম ৮, ৭.৫ ও ৬.৫ প্রাপ্ত হতে হবে। ইউনিট ও বিভাগ ভেদে মোট জিপিএ-এর শর্তারোপ করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ভর্তি আবেদনের বিস্তারিত তথ্য জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী এবারই শেষবার ভর্তিচ্ছুরা দ্বিতীয়বার পরীক্ষা দিতে পারবে। সে অনুযায়ী ২০১২ ও ২০১৩ সালে এসএসসি ও সমমান এবং ২০১৪ ও ২০১৫ সালে এইচএসসি ও সমমান উত্তীর্ণরা জিপিএ প্রাপ্তির শর্তপূরণ করে আবেদন করতে পারবে।
সেক্ষেত্রে এ, বি, সি, ডি ইউনিটে ভর্তির জন্য বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা, ভোকেশনাল, ডিপ্লোমা ইন বিজনেস স্টাডিজ, ডিপ্লোমা ইন কমার্স ও ডিপ্লোমা ইন বিজনেস ম্যানেজমেন্ট শাখার উভয় পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ মোট জিপিএ ৮.০ এবং অন্যান্য শাখার জন্য ৭.৫ প্রাপ্ত হতে হবে। তবে কোনো পরীক্ষায় জিপিএ ৩.৫ এর নিচে প্রাপ্তরা আবেদন করতে পারবে না।
তবে ‘ই’ ইউনিটের জন্য উভয় পরীক্ষায় জিপিএ ৬.৫ প্রাপ্ত হতে হবে। কোন পরীক্ষায় জিপিএ ২.৫ এর নিচে প্রাপ্তরা আবেদন করতে পারবে না।
সকল ইউনিটে জিসিই ‘ও’ লেভেল পরীক্ষায় অন্তত ৩টি বিষয়ে ‘সি’ গ্রেডসহ ন্যূনতম ৫টি বিষয়ে উত্তীর্ণ এবং ২০১৪ ও ২০১৫ সনের ‘এ’ লেভেল পরীক্ষায় অন্তত ২টি বিষয়ে ‘সি’ গ্রেডসহ উত্তীর্ণরা আবেদন করতে পারবেন।
এ, বি, সি, ডি ইউনিটের জন্য তিনশত পঞ্চাশ টাকা ও ‘ই’ ইউনিটের ব্যবহারিক পরীক্ষার ‘ফি’সহ চারশত পঞ্চাশ টাকা ব্যয় করে মুঠোফোনের মাধ্যমে আগ্রহীরা ২৯ আগস্ট দুপুর ১২টা থেকে ১৭ সেপ্টেম্বর রাত ১২টা পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
এবার ‘এ’ ইউনিটে ৭৬০, ‘বি’ ইউনিটে ৭২০, ‘সি’ ইউনিটে ৬২০, ‘ডি’ ইউনিটে ৫৬০ এবং ‘ই’ ইউনিটে ১০০টি আসনসহ মোট ২৭৬০টি আসনের বিপরীতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
আগামী ৯ অক্টোবর ‘বি’ ইউনিটের (কলা ও আইন অনুষদভুক্ত), ১৬ অক্টোবর ‘সি’ ইউনিটের (ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদভুক্ত), ৩০ অক্টোবর ‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান অনুষদ এবং লাইফ এ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদভুক্ত), ৬ নভেম্বর ‘ডি’ ইউনিটের (সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত) এবং ১৩ নভেম্বর ‘ই’ ইউনিটের (ড্রামা এ্যান্ড মিউজিক বিভাগ ও ফাইন আর্টস বিভাগ) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি পরীক্ষাই বিকেল ৩টায় শুরু হবে।
৭২টি প্রশ্নে মোট ৭২ নম্বরের পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীরা সময় পাবেন ১ ঘণ্টা। প্রতি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা যাবে।
পরীক্ষা কেন্দ্রে মোবাইল ফোন, ঘড়ি, ক্যালকুলেটরসহ যেকোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে (jnu.ac.bd) পাওয়া যাবে।
..........Net collection.......

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে অনলাইনে ভর্তির আবেদন-প্রক্রিয়া আজ সোমবার থেকে শুরু হয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে অনলাইনে ভর্তির আবেদন-প্রক্রিয়া আজ সোমবার থেকে শুরু হয়েছে। 
সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কেন্দ্রীয় ভর্তি কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এই ভর্তি কার্যক্রম উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। এ সময় বিভিন্ন অনুষদের ডিন উপস্থিত ছিলেন। 
গতকাল রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে (http://www.du.ac.bd/admission.php) ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন করা যাবে। এ বছর ব্যাংক সার্ভিস চার্জ ও অনলাইন সার্ভিস ফিসহ ভর্তি পরীক্ষার ফি ৩৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। 
ভর্তি পরীক্ষার ফি জমা দেওয়ার শেষ সময় ১০ সেপ্টেম্বর। প্রবেশপত্র ডাউনলোড করা যাবে ১৭ সেপ্টেম্বর বিকেল তিনটা থেকে পরীক্ষার দিন সকাল নয়টা পর্যন্ত। 
ক ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ৩০ অক্টোবর, খ ইউনিটের ৯ অক্টোবর, গ ইউনিটের ১৬ অক্টোবর, ঘ ইউনিটের ৬ নভেম্বর এবং চ ইউনিটের সাধারণ জ্ঞান অংশ ১০ অক্টোবর ও অঙ্কন অংশ ১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। 
এবার ক ইউনিটে আসন এক হাজার ৬৬০, খ ইউনিটে দুই হাজার ২৫০, গ ইউনিটে এক হাজার ১৭০, ঘ ইউনিটে এক হাজার ৪৪০ এবং চ ইউনিটে ১৩৫। 
চলতি শিক্ষাবর্ষে তিনটি নতুন বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। তবে ওই বিভাগ তিনটির আসনসংখ্যা এখনো নির্ধারণ করা হয়নি। তাই মোট আসন আরও কিছুটা বাড়বে। 
আবেদনের যোগ্যতা: ক ইউনিটের অধীনে ভর্তি-ইচ্ছুকদের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ প্রাপ্ত জিপিএর যোগফল অন্তত ৮, খ ইউনিটের ৭, গ ইউনিটের ৭ দশমিক ৫ প্রয়োজন। ঘ ইউনিটের পরীক্ষার ক্ষেত্রে মানবিক বিভাগ থেকে ৭, বিজ্ঞান থেকে ৮, ব্যবসায় শিক্ষা থেকে ৭ দশমিক ৫ প্রয়োজন। ঘ ইউনিটে কোনো একটি বিষয়ে বি গ্রেড বা জিপিএ-৩-এর কম থাকলে আবেদন করা যাবে না। চ ইউনিটে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএর যোগফল ৬ দশমিক ৫ এবং কোনো পরীক্ষায় জিপিএ-৩-এর কম পেলে আবেদন করতে পারবে না।

২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক সম্মান ভর্তি পরিক্ষার সম্ভাব্য তারিখ

বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক সম্মান ভর্তি পরিক্ষার সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারিত হয়েছে।
বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় সমূহের উপাচার্যদের সংগঠন অটই’র স্ট্যান্ডিং কমিটির ২৪৪তম সভায় এই সম্ভাব্য তারিখগুলো নির্ধারণ করা হয়।Bangladeshi-All-Public-University
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সম্ভাব্য ভর্তি পরীক্ষার তারিখ:
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো-
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়- ৯, ১০, ১৬, ১৭, ৩০
অক্টোবর ও ৬ নভেম্বর।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়- ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয় পরে দিন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়- ২৫
অক্টোবর থেকে ৫ নভেম্বর।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়- ৯ থেকে ১২
নভেম্বর।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়- ১ থেকে ৯
নভেম্বর।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া- ১৫
থেকে ১৯ নভেম্বর।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম
বিশ্ববিদ্যালয়, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ-
৯-১২ নভেম্বর।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়- ২৭ ও ২৮
নভেম্বর।
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর-
৪, ৫ ও ৬ ডিসেম্বর।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়- ১১ ও ১২
ডিসেম্বর।
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব
প্রফেশনালস- ২৩, ২৪, ৩০ ও ৩১ অক্টোবর।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়- ৪ ও ৫
ডিসেম্বর।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়- ১ অক্টোবর।
প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়গুলো-
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
(বুয়েট)- ১০ বা ১৭ অক্টোবর।
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়- ৩১ অক্টোবর।
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়- ১৪ নভেম্বর।
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়- ৬ নভেম্বর।
বাংলাদেশ টেক্সটাইল
বিশ্ববিদ্যালয়, তেজগাঁও, ঢাকা- ২০
অথবা ২৭ নভেম্বর।
কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো-
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি
বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর- ১৪ নভেম্বর।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়,
ময়মনসিংহ- ৫ ডিসেম্বর।
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়,
ঢাকা- ১৮ ডিসেম্বর।
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়- ২৮
নভেম্বর।
চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল
সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়- ৭ নভেম্বর।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো-
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়- ১৩ নভেম্বর।
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও
প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, দিনাজপুর- ৩০
নভেম্বর ও ১ থেকে ৩ ডিসেম্বর।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট- ১৪ নভেম্বর।
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়- ২০ ও ২১ নভেম্বর।
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও
প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, টাঙ্গাইল- ২৭ ও
২৮ নভেম্বর।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়- ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর।
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়- ২০ ও ২১ নভেম্বর।
সংগ্রহে : নাসির উদ্দিন মানিক

২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে যে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি তথ্য জানতে...

এখন বাংলাদেশের প্রায় সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করতে হয় আমাদের একমাত্র দেশীয় মোবাইল অপারেটর টেলিটক এর প্রিপেইড সিম থেকে। কয়েকদিনের মধ্যেই শুরু হয়ে যাবে ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন প্রক্রিয়া। তো চলুন আজ জেনে নেওয়া যাক কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন এর পদ্ধতি কেমন?
এসএমএস পদ্ধতি: প্রথম ধাপ- এই ধাপে একটা টেলিটক সিম যুক্ত মোবাইল ফোনের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করতে হবে-
.
বিশ্ববিদ্যালয়ের নামের কোড স্পেস দিয়ে এইচএসসি শিক্ষাবোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর স্পেস দিয়ে এইচএসসি রোল নম্বরস্পেস দিয়ে এইচএসসি পাশের সন স্পেস দিয়ে এসএসসি শিক্ষাবোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর স্পেস দিয়ে এসএসসি রোল নম্বর স্পেস দিয়ে এসএসসি পাশের সন স্পেস দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে যে ইউনিটের ফরম তুলবেন তার কীওয়ার্ড
এরপর পাঠিয়ে দিতে হবে ১৬২২২ নম্বরে।
.
ধরুণ আপনি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন করবেন, ঢাকা বোর্ড থেকে ২০১৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় আপনার রোল ১২৩৪৫৬ এবং ২০১২ সালের এসএসসি পরীক্ষায় আপনার রোল ছিল ৭৮৯০১২ তাহলে আপনাকে এসএমএস এ লিখতে হবে
JU<স্পেস>DHA<স্পেস>123456<স্পেস>2014<স্পেস>DHA<স্পেস>789012<স্পেস>2012<স্পেস>C
(শেষের C হল আপনি C ইউনিটের ফরম তুলতে চাচ্ছেন)।
.
কোটার ক্ষেত্রে এই এসএমএস এর শেষে স্পেস দিয়ে কোটার কীওয়ার্ড দিতে হবে।
.
যেমন মুক্তিযোদ্ধা কোটা যদি FFQ উল্লেখ থাকে তাহলে লিখতে হবে:
JU<স্পেস>DHA<স্পেস>123456<স্পেস>2014<স্পেস>DHA<স্পেস>789012<স্পেস>2012<স্পেস>C<স্পেস>FFQ
দ্বিতীয় ধাপঃ এসএমএস পাঠানোর পর সকল তথ্য সঠিক হলে আবেদনকারীর নাম, ভর্তি পরীক্ষার ফি এবং একটি পিন কোড জানানো হবে।
.
আবেদন করতে সম্মতি জানানোর জন্যে আপনাকে আবার লিখতে হবে-
বিশ্ববিদ্যালয়ের নামের কোড<স্পেস>YES<স্পেস>প্রাপ্য পিন কোড<স্পেস>যে মোবাইল নম্বরে আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবে তার নম্বর
এক্ষেত্রে আপনার যে নম্বরটি সবসময় ব্যবহার করেন সেই নম্বরটিই দিবেন। এসএমএসের জন্যে ব্যবহৃত নম্বর না দিলেও চলবে।
.
আপনার মোবাইলে পর্যাপ্ত টাকা থাকলে টাকা কেটে নিয়ে সঙ্গে সঙ্গেই আপনাকে একটি রোল নম্বর প্রদান করা হবে। আপনার কাজ শেষ। এখন শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের শর্ত অনুসারে ভর্তি পরীক্ষার সময় আপনাকে সঙ্গে করে পাসপোর্ট সাইজের ছবি এবং কিছু কাগজপত্র নিয়ে যেতে হবে।
.
বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোড: এসএমএস এর মাধ্যমে যেসকল বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করা যাচ্ছে সেগুলোর কোড নিচে দেওয়া হলোঃ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (CU),
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (JNU),
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (JU),
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (RU),
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (KU),
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (IU),
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (COU),
জাতীয় কবি কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় (KNU),
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (BRUR),
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (BU),
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট (SUST),
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (JUST),
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (PSTU),
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, টাঙ্গাইল (MBSTU),
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, দিনাজপুর (HSTU),
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
(NSTU),
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (PUST),
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (RUET),
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (CUET),
বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (BSMRSTU),
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (BAU),
বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (SAU),
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (SYLAU),
চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি এনিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় (CVASU),
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (BSMRAU)
.
বোর্ডের নামের কোড: বিভিন্ন বোর্ডের নামের প্রথম ৩ অক্ষরই হবে ঐ বোর্ড এর নামের কোড। নিচে সকল বোর্ড এর নামের কোড তুলে দেওয়া হলোঃ
ঢাকা বোর্ড (DHA), চট্টগ্রাম বোর্ড (CHI),
রাজশাহী বোর্ড (RAJ),
কুমিল্লা বোর্ড (COM), দিনাজপুর বোর্ড (DIN),
যশোর বোর্ড (JES), সিলেট বোর্ড (SYL),
বরিশাল বোর্ড (BOR),
মাদ্রাসা বোর্ড (MAD),
ও এবং এ লেভেলের জন্যে (GCE) এবং
অন্যান্যদের জন্যে (OTH)

Contact Us

Name

Email *

Message *

Time in Dhaka:

টেক-নলেজ

(টেক-নলেজ) এর পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম ও শুভেচ্ছা। বাংলায় বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তি চর্চাকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।