Latest Topics

Outsourcing
Gadgets News

Web Design

Programming

Graphic Design

Android Apps

Recent Posts

“Static Site Generator”- An ultimate solution

Now a day’s, speed, time and security plays the major role in building a website, however these things become a concerning issue due to the user satisfaction and privacy. You will not be pleased if you find your information being hacked due to poor maintenance, will you? I got your answer, it’s definitely a damn big NO!!
In this current era, you really don’t have to worry about building websites with that traditional and boring “Coding” methods. I know you are well known by this time regarding the most popular “Drag and Drop” approaches to build websites.
Keeping Security as well as this Simplification in mind, developers have been invented a great solution; “Static site generator.” Indeed its great!
Most of the sites on the web are either static or dynamic. But in recent time the popularity and the uses of static sites is increasing rapidly. Static site generator allows you to serve quickly with a great extent of simplicity as well as security benefits. There are tons of “Static Site Generators” available at the market for simplifying your life and works. OK, let’s know a bit more about them.
Photo by Kaleidico on Unsplash

Does the Static Site Generator make things more COMPLEX?


Static sites are the easiest way to create a basic website. Not at all like dynamic websites they don’t require any Web programming or database plan. This is basically an HTML site with a collection of some HTML pages who spat out an entirely static website. We can differentiate a static site generator between an employing hand-coded static sites over a full CMS site. Using raw data or user content, applying it over a template one can easily generate a static site through a static site generator.
Most of the websites are built upon both static and dynamic content but static sites offer several advantages. Mostly Static sites provide improved performance in comparison with the dynamic site. It can be served quickly with great simplicity to deploy. The setup of its server is much simpler which confirm the lowest security concern. There is no special requirement though.
Although having such advantages you need to worry about the real-time content issue. With a static site, the ability to have real-time content has been compromised. There is no possible solution to overcome this issue and that’s the major drawback of using static site generator. Taking a user generated comment for content or a blog is also challenging however there is no user input option available at all. Not only is that but for this instance there no admin UI options obtainable.
Moreover, a static site generator increases its admiration day by day. There are numerous choices to select from when selecting a static site generator for the next venture.
I have provided some of the best options you should consider among the list of static site generators below.

1. JEKYLL

Jekyll is considered to be the most popular static site generator so far. This was created by Tom Preston-Werner who was the co-founder of GitHub. Just because of its co interactivity with GITHUB people often use it for small projects and personal blogs. Jekyll basically built with Ruby.

Get begun with Jekyll at jekyllrb.com.
Pros
• Suitable for large scale application as well as websites.
• It’s easy to find any kind of help related Jekyll problem due to its large active community.
• It’s too easy to host your Jekyll site because it suits itself better with GITHUB pages.
• There are so many plugs in available to extend the functionality of Jekyll.
Cons 
• In order to make sure the best use of Jekyll you need set up an environment of Ruby thus Jekyll is mainly based on Ruby.
• It looks complex at first and you need time to become a pro in Jekyll.

2. NEXT.JS

Next.js is also a popular static site generator after Jekyll. It is generally provided by a cloud computing based company called ZEIT. Based on React and Javascript Next.js become an open source framework for developing static React applications.

Get begun with Next.js at nextjs.org.
Pros 
• Next.js rendered the server by default which ensures the performance.
• Setup is absolutely unnecessary because the code splitting automatically and make sure the page load faster.
• Customizable with configuration.
• Availability of enough official plugging.
Cons 
• React required.
• Integrated plugin system missing.

3. HUGO

Hugo is one of the well-known static site generator written in Googles own C based programming languages Go. Featuring over 165 contributors and a large number of users Hugo increases its fans in the market with a rapid rate. You can use the build in theme library of Hugo to build your own websites easily.

Get begun with Hugo at gohugo.io.
Pros 
• The building process is too fast.
• Lots of built-in theme library.
• Contains “Watch Mode” to refresh web page while editing.
• No need for an additional plugin.
Cons 
• Needs the broad plugin environment.
• Basic knowledge of understanding Go programming languages.

4. NUXT

NUXT is used for server rendered Vue application along with command line parameter based static HTML pages. NUXT definitely a good choice for them who are most familiar with VUE and want to developed server rendered Vue applications.

Get begun with NUXT at nuxtjs.org
Pros 
• Using Vue.js code can generate a static web page.
• Easy to learn and implement.
• Easy to configure Vue based SPA.
• So many building options available.
Cons 
• No limitation declared for static sites.
• Basic Vue.js Knowledge required.

5. GATSBY

Gatsby gained its popularity based on the under growing popularity of React. Gatsby is a React and GrphQL based static site generator for creating lightning-fast static websites. To make data available Gatsby simply use GrphQL. Gatsby is aimed for the fastest possible website making within time.

Get begun with Gatsby at gatsbyjs.org.
Pros 
• It contains rich plugin systems.
• Easy for the React users.
• Can collect your data from wherever they exist and integrate them with GrphQL server.
• Produces very fast static HTML pages.
Cons 
• Proper and solid knowledge of React, JS, GrphQL needed.

Photo by Artem Sapegin on Unsplash

My Word

Static site generator has the potential about reliability, stability and for the high traffic issue. So switching to a static site both saves your money as well as time. It could be one of most brilliant decision you have ever made.

মানসিক রোগ কী ? মানসিক রোগ কেন হয় ? মানসিক রোগের চিকিৎসা ।

মানসিক রোগ কী ?

মানসিক রোগ হচ্ছে মনের অসুখ। শরীর ও মন নিয়েই মানুষ। মানুষের শরীরের যেমন অসুখ হয়, মনেরও তেমনি অসুখ হয়। শরীরের অসুখ আমরা সহজেই মেনে নিই। কিন্তু মনেরও অসুখ হবে- ব্যাপারটা আমরা ঠিক মানতে পারি না। আমরা মানতে পারি বা না পারি, মনের যে অসুখ হয় এটা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত সত্য। এই মনের অসুখের স্বরুপ কী? আমরা ঠিক কোন অবস্থাকে মনের অসুখ বলবো ?




কোনো মানুষের চিন্তা ও আচরণে হালকা থেকে মাঝারি বা তীব্র ধরনের সমস্যা হওয়ার কারণে যদি তার নিত্যদিনের স্বাভাবিক কাজকর্ম বিঘ্নিত হয়, তিনি যদি জীবনের স্বাভাবিক ছন্দ হারিয়ে ফেলেন, এই অবস্থাটিকে আমরা মানসিক অসুস্থতা বলতে পারি। এই অবস্থায় মানুষটি তার চিন্তা ও আবেগের ভারসাম্য রক্ষা করতে হিমশিম খান বা হারিয়ে ফেলেন। আপনার চিরপরিচিত মানুষটি হয়ে যান অন্য কোনো মানুষ। মানসিক রোগ হলে অভ্যাস, ব্যক্তিত্ব, মেজাজ, চিন্তা সবকিছুই প্রভাবিত হয়। সবকিছুতেই পরিবর্তন আসে। এই পর্যন্ত প্রায় দুইশরও বেশি ধরনের মানসিক রোগ শনাক্ত করা হয়েছে। তার মধ্যে ডিপ্রেসন, এংজাইটি ডিসঅর্ডার, ডিমেনশিয়া, স্কিৎজোফ্রেনিয়া, বাইপোলার ডিসঅর্ডার প্রভৃতি সবচেয়ে বেশি ঘটতে দেখা যায়। মানসিক রোগ শারীরিক ও আবেগীয় দিককেও প্রভাবিত করে।

মানসিক রোগ কেন হয় ?

অতিরিক্ত মানসিক চাপ, প্রতিকূল পারিপার্শ্বিকতা, জীবনে ঘটে যাওয়া কোনো ঘটনা বা দুর্ঘটনার প্রভাব প্রভৃতি কারণে সাধারণত মানসিক রোগ হতে দেখা যায়। এছাড়া জিনগত কারণে এবং শরীরের জৈবরাসায়নিক ভারসাম্যহীনতাকে মানসিক রোগের জন্য দায়ী ভাবা হয়। 

মানসিক রোগের উপসর্গ 

বিভিন্ন রোগের উপসর্গ বিভিন্ন রকমের হয়। তবে সাধারণত প্রাপ্তবয়স্ক, কিশোর-তরুণ, বৃদ্ধদের নিচের উপসর্গগুলো দেখা যেতে পারে।
- চিন্তাভাবনায় সমস্যা
- দীর্ঘদিন হতাশায় ভোগা
- মন-মেজাজের দ্রুত পরিবর্তন
- অতিরিক্ত ভয় ও দুশ্চিন্তা
- সামাজিক বিচ্ছিন্নতা
- খাদ্যগ্রহণ ও ঘুমের অভ্যাসে পরিবর্তন
- তীব্র রাগ
- ভুল, অদ্ভুতুড়ে বিশ্বাস (delusion)
- ভুল দেখা, ভুল শোনা (hallucination)
- দৈনন্দিন জীবনের খেই হারিয়ে ফেলা
- আত্মহত্যার চিন্তা ও চেষ্টা 
শিশুদের ক্ষেত্রে
- স্কুলের ফলাফলে আকস্মিক পরিবর্তন
- অনেক চেষ্টা করেও ভাল ফলাফল করতে না পারা
- খাদ্য ও ঘুমের অভ্যাসে পরিবর্তন
- অতিরিক্ত চাঞ্চল্য বা নিথর হয়ে যাওয়া
- ঘন ঘন দুঃস্বপ্ন দেখা
- খুব বেশি রাগারাগি করা

মানসিক রোগের চিকিৎসা 

আপনার যদি মানসিক রোগ হয় তাহলে কী করবেন? চমকে গেলেন তো? খুবই স্বাভাবিক। আমাদের মধ্যে একটা অদ্ভুত ধারণা প্রচলিত আছে যে 'আমার কখনো মানসিক রোগ হবে না। আমি এবং আমার প্রিয় মানুষগুলো এই বিদঘুটে রোগগুলো থেকে পুরোপুরি নিরাপদ'। অত্যন্ত দুঃখের সাথে জানানো যাচ্ছে যে এমন ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। আপনি বা আপনার কাছের কেউই যেকোনো সময় যেকোনো মানসিক রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। এটা খুবই স্বাভাবিক। এতে লজ্জার কিছু নাই। এটা কোনো দুর্বলতাও নয়। তাই আপনার মধ্যে যদি কখনো মানসিক রোগের উপসর্গগুলো দেখা দেয় তাহলে প্রথমেই যা করবেন তা হলো সকল উন্নাসিকতা ঝেড়ে ফেলে মেনে নিন যে, আপনি মানসিকভাবে অসুস্থ। তারপর বিশ্বস্ত কারো সাথে পরামর্শ করতে পারেন, কোনো মনোরোগ বিশেষজ্ঞ আপনার জন্য ভাল হবে। তারপর সোজা তার চেম্বারে যাবেন।নিজে সমাধানের চেষ্টা করবেন না, সমাধান খুঁজুন সাইকিয়াট্রিস্টের চেম্বারে।
তিনি ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দিলে ওষুধ খাবেন। যা করতে বলবেন সেই কাজগুলো গুরুত্বের সাথে করবেন। এছাড়া দক্ষ কোনো সাইকোলজিস্টের সান্নিধ্যে সাইকোথেরাপি নেয়াও দারুণ উপকারী। আপনার চিকিৎসা কী হবে তা অনেকাংশেই নির্ভর করে আপনার রোগের তীব্রতার উপর। তীব্রতা বেশি হলে সাধারণত ওষুধ দেয়া হয়।
আর ওষুধ লিখেন মেডিকেল কলেজ থেকে পাশ করা বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মনোরোগ বিশেষজ্ঞগণ। সাইকোলজিস্টরা সাধারণত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাইকোলজি নিয়ে উচ্চতর পড়াশোনা করে থাকেন। তারা চিকিৎসা করেন কথা বলে বা আলোচনা করে আপনার সমস্যা সম্পর্কে আপনার দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনের মাধ্যমে।


সাইকোথেরাপিও উপকারী ।
আমাদের দেশের বাস্তবতায় মানসিক রোগে আক্রান্ত হওয়া থেকে শুরু করে সাইক্রিয়াটিস্টের কাছে চিকিৎসা নেওয়া - সবই গুরুতর লজ্জা এবং অপরাধের কাজ। এই ঘটনাগুলো ঘটলে আপনাকে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করা হবে। পরিবারের সহযোগিতাও হয়ত সবসময় পাওয়া যাবে না। সেজন্য হতাশ হবেন না, নিজের সমস্যাকে অবহেলা করবেন না।

বিশ্বাস করুন, আপনি যদি সমস্যা ক্ষুদ্র থাকতে চিকিৎসা গ্রহণ না করেন, তাহলে রোগের তীব্রতা অবশ্যই বেড়ে যাবে। তখন সমাজ, পরিবার কাউকেই পাশে পাবেন না। কেউ কেউ হয়তো সহযোগিতাপ্রবণ পরিবার পেয়ে থাকেন, তবে বেশিরভাগই ততটা সৌভাগ্যবান নন। সাইকিয়াট্রিস্ট দেখানোর কথা বললে একশ্রেণীর মানুষ ক্ষেপে যান। তাদের প্রতিক্রিয়া, 'হ্যাঁ, আমি কি পাগল হয়েছি যে সাইকিয়াট্রিস্ট দেখাবো?' তাদের কাছে মানসিক রোগ মানেই পাগল হওয়া।

তাহলে পাগল হওয়া কাকে বলে? মানসিক ভারসাম্য পুরোপুরি হারিয়ে ফেলা, ছেঁড়া জামাকাপড় পড়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়ানো। আর সাইকিয়াট্রিস্ট মানে এদের ধরে বেঁধে রেখে যারা চিকিৎসা করেন। এমন ভাবনা যাদের, তাদের জানা উচিত, মানসিক রোগ মানেই পাগল হওয়া না। মানসিক রোগ মানসিক চিন্তা ও আচরণে এমন কিছু পরিবর্তন যা ব্যক্তির ক্ষতি করছে। এই ক্ষতি ঠেকাতে সাইকিয়াট্রিস্ট ব্যক্তিকে সহযোগিতা করেন। আমাদের দেশে আরেকটা ভুল ধারণা প্রচলিত আছে যে, ধর্ম মেনে চললে মানসিক রোগ হয় না। কিন্তু মানসিক রোগ ধার্মিক-অধার্মিক মেনে হয় না।

যদিও ধার্মিক লোকদের মানসিক সেবা নেয়ার প্রবণতা থাকে। আপনি যখন মানসিকভাবে সুস্থ তখন ধর্ম মেনে চললে আরো ভাল থাকতে পারবেন। কিন্তু যখন অসুস্থ হয়ে পড়বেন তখন ধর্মীয় বিধিবিধান মানার মতো অবস্থাই থাকে না। সেই অবস্থায় অবশ্যই আপনি ধর্ম মানার চেষ্টা করবেন। তবে রোগের জন্য চিকিৎসাও নিতে হবে।

মানসিক রোগ সম্পর্কে প্রচলিত কিছু ভুল ধারণা 

প্রিয় কারো মৃত্যু, চাকরি হারানো, সম্পর্কচ্ছেদ, কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাওয়া খুব কষ্টকর। এতে আমরা ভেঙে পড়ি, কষ্ট পাই, দিনের অনেকটা সময় মন খারাপ করে বসে থাকি। কিন্তু কোনো ঘটনায় তীব্র আঘাত পাওয়াজনিত শোক বা শুধুই মন খারাপকে হতাশা বা ডিপ্রেশন বলে না। ডিপ্রেশন তখনই বলা যাবে যখন একইসাথে দীর্ঘদিন ধরে তীব্র মন খারাপ থাকবে, আপনি তীব্র হীনমন্যতায় ভুগবেন, এককালের প্রিয় ও পছন্দের কাজেও মনোযোগ দিতে পারবেন না, সবকিছু অসহ্য লাগবে, জীবনটা অর্থহীন মনে হবে, আত্মহত্যার চিন্তা করবেন, এমনকি সেই চেষ্টাও করবেন। হতাশায় আক্রান্ত ব্যক্তির ইচ্ছাশক্তি, আত্মবিশ্বাস অসম্ভব কমে যায়। ফলে তিনি দৈনন্দিন জীবনের সাধারণ কাজগুলোও করতে পারেন না।
হতাশার তলদেশে;
এ অবস্থায় পরিবারের লোকজন হয়তো তাকে অলস, অকর্মার ধাড়ী, ঢং করছে প্রভৃতি নানা তিক্ত কথা বলবেন। অযাচিত উপদেশ দিবেন, বোঝাবেন। কিন্তু এতেও আক্রান্ত ব্যক্তির কোনো পরিবর্তন হবে না। এই 'হালকা' ডোজ কাজ করছে না বলে তারা কঠিন অ্যাকশনে যাবেন। হয়তো বিরক্ত হয়ে রাগারাগি করবেন তারা, গালাগাল করবেন। কিন্তু এরা একবারও ভাববেন না এই লোকটি কিছুদিন আগেও ভাল ছিল, পরিশ্রমী ছিল।

এখন হঠাৎ পরিবর্তন হলো কেন? তারা বকাবকি করে আর জ্ঞান দিয়ে দুনিয়া উদ্ধার করতে চান, একবারও ভাবেন না যে তিনি মানসিকভাবে রোগগ্রস্থ হয়ে পড়তে পারেন। আপনি যদি এমন অবস্থার শিকার হন বা এমন অবস্থা দেখে থাকেন তাহলে দ্রুত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন বা দিন। ভেবে দেখুন, আক্রান্ত ব্যক্তি এমনিতেই তীব্র মনোকষ্টে ভোগেন, পরিবারের লোকজনের খারাপ আচরণ তাকে কতটা কষ্ট দেবে। এ অবস্থায় তিনি হয়তো সামগ্রিক অত্যাচারে জর্জরিত হয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নেবেন।
আপনার আচরণে কষ্ট পেয়ে কেউ যেন আত্মহত্যার পথ বেছে না নেয়; 
পরিবারের সহানুভূতিপূর্ণ আচরণ একান্ত জরুরী। একজনকে নিরীহ মানুষকে স্রেফ রোগাক্রান্ত হওয়ার কারণে মেরে ফেলার অধিকার অবশ্যই কারোর নেই।

এংজাইটি ডিসঅর্ডার

এংজাইটি ডিজঅর্ডার বেশ ব্যাপক অর্থে ব্যবহৃত হয়। জেনারালাইজড এংজাইটি ডিজঅর্ডার, সোশ্যাল এংজাইটি ডিজঅর্ডার, প্যানিক ডিজঅর্ডার, অবসেসিভ কম্পালসিভ ডিজঅর্ডার প্রভৃতি সব রোগই এংজাইটি ডিজঅর্ডারের মধ্যে পড়ে। অবসেসিভ কম্পালসিভ ডিজঅর্ডারের ব্যাপ্তি বেশ বড়। তাই এটা নিয়ে আলাদা আলোচনা থাকবে। তো এংজাইটি ডিজঅর্ডার কথাটা শুনলে সাধারণ মানুষ মনে করে দুশ্চিন্তা করা, যেটা চেষ্টা করলেই দূর করা যাবে।
আক্রান্ত ব্যক্তি শুধু শুধু দুশ্চিন্তা করছেন বা ভয় পাচ্ছেন। দুশ্চিন্তা বা ভয় তো জীবনের স্বাভাবিক অনুষঙ্গ। তাই হয়তো অনেকে ভাবেন, আমিও দুশ্চিন্তা করি, আমিও ভয় পাই। এটাকে এত পাত্তা দেয়ার কী আছে। তারা বোঝেন না, ভয় পাওয়া খুবই স্বাভাবিক, দুশ্চিন্তা খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু ভয় বা দুশ্চিন্তা মাত্রা ছাড়ালে তা বিপদের কারণ হয়। তখন সেটা আর স্বাভাবিকভাবে ঝেড়ে ফেলা যায় না, সেটা হয়ে পড়ে একটা মেডিক্যাল ক্রাইসিস। এক্ষেত্রে চিকিৎসকের প্রত্যক্ষ সহযোগিতার প্রয়োজন পড়ে।

এংজাইটি ডিজঅর্ডারের বেশ কিছু শারীরীক উপসর্গও দেখা যায়। যেমন- মাথা ঘোরা, মাথা ব্যথা, মাথা থেকে গরম ভাপ ওঠা, হাত-পা কাঁপা, ঘেমে যাওয়া, বুক ধড়ফড় করা, বুকে ব্যথা ইত্যাদি। অবস্থা দেখে মনে হতে পারে হার্ট ডিজিজ। কিন্তু পরীক্ষা-নিরীক্ষায় কিছুই ধরা পড়লো না। তখন বুঝতে হবে এটা প্যানিক ডিজঅর্ডার। তখন আর কার্ডিওলজিস্টের চেম্বারে ঘোরাঘুরি না করে সাইকিয়াট্রিস্টের চেম্বারে যেতে হবে। আবার কেউ সামাজিক পরিবেশে মিশতে পারেন না, কথা বলতে পারেন না। তাকে বকাঝকা না করে ডাক্তার দেখানো অপরিহার্য। চিকিৎসায় এই রোগগুলো সেরে যায়। তাই দয়া করে এরকম অবস্থাগুলোকে অবহেলা করবেন না। অবশ্যই চিকিৎসা নিন।

স্কিৎজোফ্রেনিয়া 

স্কিৎজোফ্রেনিয়ার জটিলতম মানসিক রোগগুলোর একটা। ভুল বিশ্বাস, ভুলভাল দেখা, গায়েবী আওয়াজ শোনা, নিজেকে আঘাত করা ইত্যাদি এই রোগের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য। এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি কাল্পনিক এক জগতে বাস করেন। তাই তার চিন্তা ও আচরণে ভিন্নতা খুবই প্রকটভাবে ধরা পড়ে। এদেরকে শিকল দিয়ে বেধে রাখা হয়। এই রোগীদেরই মূলত 'পাগল' বলা হয়। তবে বেশিরভাগ রোগীরই সমস্যা নির্দিষ্ট হয়ে থাকে এবং তারা পুরোপুরি মানসিক ভারসাম্যহীন নন। ভাল চিকিৎসা করলে স্কিৎজোফ্রেনিয়া নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

Prepared by : Imtiaz Khandoker

২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষে SSC ও HSCতে কত পয়েন্ট থাকলে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দেয়া যাবে

কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ফরম তুলতে কত পয়েন্ট লাগে ? 

: সর্বনিম্ন পয়েন্ট (SSC+HSC):

#সরকারী_মেডিকেল

 SSC and HSC = 9.00
*তবে SSC ও HSC তে সর্বনিম্ন 3.50 পেতে হবে

#বাংলাদেশ_প্রকৌশল_বিশ্ববিদ্যালয়_BUET


SSC and HSC = 10.00
*তবে আবেদনকারীদের মধ্যে SSC ও HSC এর GPA এর ভিত্তিতে সর্বমোট ৮৫০০ জনকে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ প্রদান করা হবে।


#ঢাকা_বিশ্ববিদ্যালয়


Arts = 7.00
Commerce = 7.50
Science =8.00


#শা‌বিপ্র‌বি_সি‌লেট


B unit- SSC+ HSC তে 7.0 (উভয় পরীক্ষায় নূন্যতম GPA 3.0 পে‌তে হ‌বে)
A unit- SSC+ HSC তে 6.5
(উভয় পরীক্ষায় নূন্যতম GPA 3.0 পে‌তে হ‌বে)


#জগন্নাথ_বিশ্ববিদ্যালয়


Arts = 7.50
Commerce =8.50
Science =8.50


#জাহাঙ্গীরনগর_বিশ্ববিদ্যালয়
Arts = 6.00-8.50
Commerce =6.00-8.50
Science = 7.00-8.50
*জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে Subject-এর উপর GPA
পরিবর্তন হয়।


#চট্টগ্রাম_বিশ্ববিদ্যালয়


(B unit-HSC-2.50 total-5.75)
(D unit-HSC-2.75 total-6 )
(C unit-HSC-3- total- 7)
(A unit-HSC-3 total-6.25)

*চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে Unit ভিত্তিক GPA গননা
করা হয়।


#রাজশাহী_বিশ্ববিদ্যালয় 


মানবিক:এস.এস.সি+ এইচ.এস.সি সর্বনিম্ন ৩.৫০ (with 4th subject) সর্বমোট- ৭.৫০
বাণিজ্য: এস.এস.সি+ এইচ.এস.সি সর্বনিম্ন ৩.৫০ (with 4th subject) সর্বমোট-৮.০০
বিজ্ঞান :এস.এস.সি+ এইচ.এস.সি সর্বনিম্ন ৪.০০ (with 4th subject) সর্বমোট-৮.৫০



#বরিশাল_বিশ্ববিদ্যালয়
Arts =6.00
Commerce =6.50
Science =7.00


#ইসলামী_বিশ্ববিদ্যালয়


Arts =6.50
Commerce =6.75
Science =7.00-7.50


#কুমিল্লা_বিশ্ববিদ্যালয়


Arts = 6.50
Commerce =7.00
Science =7.00


#জাতীয়_কবি_কাজী_নজরুল_ইসলাম_বিশ্ববিদ্যালয়


Arts =6.00-6.50
Commerce =6.50
Science =6.50-7.00
*জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে
Unit ভিত্তিক GPA গননা করা হয়।


#বেগম_রোকেয়া_বিশ্ববিদ্যালয়


Arts = 6.50-7.00
Commerce =6.50-7.50
Science =6.50-7.50
**বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে Unit ভিত্তিক GPA
গননা করা হয়।


#খুলনা_বিশ্ববিদ্যালয়
Arts = 7.00-8.00
Commerce =7.00-8.00
Science =7.00-8.00
*খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে Unit ভিত্তিক GPA গননা
করা হয়।


(N.B:Update তথ্য পেতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নামের উপর ক্লিক করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইট থেকে দেখে নিন )

Collected by : Imtiaz Khandoker 

HSC 2018 - পরীক্ষার ফলাফল দেখুন





HSC 2018 -  পরীক্ষার ফলাফল দেখুন

পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের তারিখ: 19 July, 2018




-ঃঃ ১ম পদ্ধতি ঃঃ-
:: নিচের লিংকে ক্লিক করুন ::

 SSC Result 2018

-ঃঃ ২য় পদ্ধতি(With Mark Sheet)  ঃঃ-
 With Mark Sheet


::অথবা SMS করুন ::

How you check HSC Result 2018 by SMS mobile?

Get your HSC Result 2018 through you mobile phone by sms, 1st you have to go to message option and type HSC/Alim <> First three letters of your Board name <> Roll no <>2018 and send to 16222.

FOR EXAMPLE:  HSC <SPACE> DHA <SPACE> 153630 <SPACE> 2018 SEND TO 16222

Bangladesh Education Board Code Name:

DHA = Dhaka Board
BAR = Barisal Board
SYL = Sylhet Board
COM = Comilla Board
CHI= Chittagong Board
RAJ = Rajshahi Board
JES = Jessore   Board
DIN = Dinajpur Board
MAD = Madrasah Board

Prepared by : Imtiaz Khandoker 

কি করবেন আপনার শখের Android ফোনটি হারিয়ে গেলে বা চুরি হলে ?

প্রিয় অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনটি হারিয়ে গেলে মাথায় হাত দিয়ে বসে থাকা ছাড়া উপায় আছে? নতুন একটা সেট না হয় কেনা গেল কিন্তু আগের সেটের প্রয়োজনীয় ড্যাটাগুলো তো আর পাবেন না। এখন কী আর করা হা-হুতাশ ছাড়া!

কিন্তু না, আপনার প্রিয় ডিভাইসটির চুরি ঠেকাতে পারেন সহজেই। আর চুরি হয়ে গেলেও চোর ধরতে পারবেন অনায়াসে! এর জন্য কিছু অ্যাপস এবং টিপস জানা থাকলেই চলবে।

এ কৌশল ব্যবহার করার আগে নিশ্চিত হোন আপনার ডিভাইসে ইন্টারনেট সংযোগ, জিপিএস সিস্টেম চালু এবং জিমেইল অ্যাকাউন্টে লগইন করা আছে কি না।

১. অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ম্যানেজার ( Android Device Manager )

 এই অ্যাপসটি সম্পূর্ণ ফ্রি এবং অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে বিল্টইন থাকে। অ্যাপসটি অ্যাকটিভ করতে Settings -> Security -> Device Administrators -> Android Device Manager.

এই অ্যাপস দিয়ে আপনার ইমেইল অ্যাকাউন্ট থেকেই রিমোটকন্ট্রোলারের মতো ডিভাইসটিকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ডিভাইস চুরি গেলে কোনো ল্যাপটপে বা যে কোনো স্মার্ট ডিভাইসে জিমেইলে লগইন করুন। এরপর প্রথমে গুগল ম্যাপে গিয়ে জিপিএসের মাধ্যমে আপনার ফোনটি ট্র্যাক করুন। নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে ফোনটি এখান থেকেই লক করে দিতে পারেন। এমনকি ফোনে সব ড্যাটা মুছে ফেলতে পারেন। তারপর অ্যালার্ম সেট করতে পারেন যা পাঁচ মিনিট অন্তর অন্তর ফুল ভলিউমে বাজবে।

২. হোয়ারস মাই ড্রোয়েড  ( Wheres My Droid )

প্লে-স্টোর থেকে অ্যাপসটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

Download Wheres My Droid

 এর ব্যবহার ঠিক Android Device Manager এর মতোই। তবে এতে কিছু বাড়তি সুবিধা আছে-

*সিম কার্ড পরিবর্তন করলে মেইলে নোটিফিকেশন আসবে


এর সুবিধাগুলো হলো-
* read sent and received SMS messages
* wipe phone
* lock phone
* erase SD card
* locate by GPS or network
* start alarm with flashing screen
* send SMS from web page
* message popup
* forward calls
* remote install
* phone status: battery, imei, etc.
* remote SMS alarm
* remote SMS lock and unlock
* remote SMS erase SD card
* remote SMS wipe phone
* remote SMS APN control
* start/stop GPS
* start/stop WIFI
* hide from launcher
* email when SIM card is changed
* get call list
* take picture with front camera
* take picture with rear camera
* make your phone speak with text-to-speech
* SMS message command
* SMS speak command
* lock timeout
* restore settings on boot
* record sound from microphone
* start and stop data connection from SMS
* start and stop WIFI connection from SMS
* content browser prototype .


Credit : Imtiaz Khandoker
টিউটোরিয়াল

Contact Us

Name

Email *

Message *

Time in Dhaka:

টেক-নলেজ

(টেক-নলেজ) এর পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম ও শুভেচ্ছা। বাংলায় বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তি চর্চাকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।