Latest Topics

Social Engineering কি?

Social Engineering কি?



Social Engineering কি?- এটা হচ্ছে এমন একটা অ- বিজ্ঞানীয় মনস্তত্ত্বিক পদ্ধতি যার মধ্যমে একজন বা একাধিক মানুষের সাথে কথা বলতে বলতে বা অন্য কোন ধরনের যোগাযোগ এর মধ্যমে তাদের স্বাভাবিক ও অবচেতন মনের রক্ষন ভেঙে গুরুত্বপূর্ণ ও গোপন তথ্য বের করে নেয়া।
যেমন,  আমি হয়ত আপাত পরিচয় এ আপনাকে কোন ব্যক্তিগত তথ্য দিবই না ! আপনি জিজ্ঞেস করলে ও না। কিন্তু আমি আমার কাছের বন্ধুটিকে সব এ বলে দিব সে নিজে থেকে কিছু জিজ্ঞেস না করলেও। social engineering ওই তথ্য গুলো বের করার ই একটা পদ্ধতি।   😮
Human Manipulation কী?- যে মনস্তত্ত্বিক কৌশলী পদ্ধতি তে এক বা একাধিক মানুষের আচরণগত এবং স্বাভাবিক ব্যবহার ও উপলব্ধি কে দিকভ্রান্ত করা হয় তাকে মুলত Human Manipulation বলে।
যেমন আমি হয়ত বলতে চাচ্ছি না যে আমি কোন এলাকা তে থাকি কিন্তু আপনি কৌশলগত উপায়ে বের করে নিতে পারবেন যে আমি কোথায় থাকি। এটাই Human Manipulation।
social engineering ও human manipulation করতে হলে কিছু তথ্য লাগবে। নিচে দেওয়া হল কিছু  তথ্য!  যে কোন সাইটে এই কোন security questionnaires এ এগুলোর ভেতর থেকেই প্রশ্ন করা হয়ে থাকে !
তথ্যঃ- 
১।Full name / পূর্ণ নাম :
২।Nick Name / ডাক নাম :
৩।Father’s name / পিতার নাম :
৪।Mother’s name / মায়ের নাম :
৫।Date of Birth / জন্মতারিখ :
৬।Place of Birth / জন্মস্থান :
৭।Primary e-mail / প্রাথমিক ই-মেইল :
৮।Secondary e-mails / অন্য ই-মেইল :
৯।IP address :
১০।Country / দেশ :
১১।Division / বিভাগ :
১২।District / জেলা :
১৩।Phone Number :
১৪।Cell/ Mobile Phone Number :
১৫।Best Friends :
১৬।Pet name
কার্যপ্রণালীঃ ➡ আপনাদের সাথে শেয়ার করা হচ্ছে  সেরা ৫ টা। 
১। মিল খুঁজে বের করা-  খেয়াল করে থাকবেন যে সবাই ই এমন কি আপনি ও পরিচিত ও স্বাভাবিক পরিবেশ ও পরিস্থিতি তে কথা বলতে ও চলাফেরা করতে ভালবাসেন। আপনি যার বিরুদ্ধে এই পদ্ধতি গুলো চালাতে চান তাদের পছন্দ – অপছন্দ গুলো জেনে নিন আগে। অনেক টা homework এর মত। এর পর যখন কাজ শুরু করবেন আস্তে আস্তে করে প্রতিপক্ষের বলার আগেই আপনি তাকে বলে দিন আপনার অমুক তমুক পছন্দ [ অবশ্যই প্রতিপক্ষের পছন্দ – অপছন্দ কে নিজের টা বলে চালিয়ে দিন ! ] এতে করে প্রতিপক্ষ আপনাকে সমপর্যায়ের, সমান রুচির ও সমান সমান মানুষ মনে করবে। এক লাফেই আপনি অনেক টা কাছের হয়ে যাবেন এবং তখন কাজ তো জলবৎ তলরং 😛
২। প্রতিকুল পরিস্থিতির অবতারণা - খানিক টা রাগ, অভিমান অথবা অনুরূপ ব্যবহার ই তৈরি করে প্রতিকুল পরিস্থিতির। চিন্তা করে দেখুন আপনি বাসায় রাগ করে বসে আছেন। বাবা – মা, ভাই বোন সবাই ই কোন না কোন সময় আপনাকে সাধতে আসবে
৩।সব জেনে গেছি এমন একটা ভাব ধরুন - মনে করুন আপনি ফেসবুক এ একটা মেয়ের সাথে নতুন নতুন বন্ধুত্ব পাতিয়েছেন এবং আপনাদের দুজনের ভাব ও অনেক ! এখন মেয়ে টা হয়ত একদিন কোথাও গেল বন্ধুদের সাথে ঘুরতে। আপনাকে বলে নাই ! কিন্তু কোন ভাবে আপনি জানতে পারলেন সে ঘটনা। আপনার কাজ হবে অনুরূপ কোন একটা কথা বলা ” হুম … … .. আজ তো ভালই মজা করলে বন্ধুদের সাথে …. … … আমাকে বললেও না :(তবে আমি জানি জানি সব ই জানি :/ ”
এর পর আপনার আর কিছু করা লাগবে না 😛 যা করার যা বলার সব ওই মেয়েই বলবে 😛
৪। পরিস্থিতি বুঝে কথা বলুন- সব সময় এক রকম ব্যবহার করবেন না ! সময় ও পরিস্থিতি বুঝে ব্যবহার ঠিক করুন। এখানেই প্রয়োজন হবে আপনার reflex action এর। ধরুন কারো নিকট আত্মীয় অসুস্থ। আপনি যদি এরকম অবস্থা তে তার সাথে কোন সিরিআস ব্যাপারে হাসিঠাট্টা করেন তবে সব কিছু ই আপনার প্রতিকুলে চলে যাবে :)
৫। ধিরস্থির পদ্ধতি অবলম্বন করুন- কোন কিছুতেই তাড়াহুড়া করবেন না ! এতে অবশ্যই হিতে বিপরীত হবে ! চেষ্টা করুন ধিরে চল পদ্ধতি অবলম্বন করতে ! এবং পারলে কথা বা তথ্য ঘুরিয়ে বের করার চেষ্টা করুন !
 ➡ এই রকম কাজ করার জন্য কিছু ওয়েবসাইটঃ- 
#Thanks ALL#

Contact Us

Name

Email *

Message *

Time in Dhaka:

টেক-নলেজ

(টেক-নলেজ) এর পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম ও শুভেচ্ছা। বাংলায় বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তি চর্চাকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।