Showing posts with label টিউটোরিয়াল. Show all posts
Showing posts with label টিউটোরিয়াল. Show all posts
অনলাইনে আয়ের ৪০ টিপস | 40 easiest ways to earn Money Online|Bangla tutorial |টেক-নলেজ
অনলাইনে আয়ের ৪০ টিপস
*** এই গুলার ভিতরে কি শিখতে চান ? Comment করে জানান ***
Some Free Bangla Tutorials :
Facebook Frame & Apps Bangla Tutorials (Part-1)
➤ https://goo.gl/37mhTn
Facebook Frame & Apps Bangla Tutorials (Part-2)
➤ https://goo.gl/eW7CrK
Learn From Here : (Website)
➤ https://goo.gl/XwfkfY
Some Free Bangla Tutorials :
Facebook Frame & Apps Bangla Tutorials (Part-1)
➤ https://goo.gl/37mhTn
Facebook Frame & Apps Bangla Tutorials (Part-2)
➤ https://goo.gl/eW7CrK
Learn From Here : (Website)
➤ https://goo.gl/XwfkfY
Sign up and earn money by CPA Lead |Bangla Tutorial | Part 2 |Tech-knowledgebd
সিপিএ লিডে (CPA Lead) এ সাইন আপ করে কাজ করবেন কিভাবে ?
সিপিএ কি ?
CPA এর ফুল মিনিং হল Cost
Per Action। সি পি এ হলো বিলিয়ন ডলারের মার্কেটপ্লেস। অনলাইনে আয়ের একটি
বড় মাধ্যম হলো সি পি এ (CPA)। এখানে বড় সুবিধা হল আপনি কোন প্রকার বিড করা ছাড়াই কাজ করতে
পারবেন। এখানে বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন ধরনের অফার থাকে যেগুলোকে Action বলে। এই একশনগুলো কমপ্লিট করিয়ে দিতে পারলে প্রতি অ্যাকশানে
আপনি টাকা পাবেন।
এটা একটা সিম্পল
সিপিএ অফার যার দাম ৩ ডলার। একটা জব
পোর্টালের সাইন আপ পেইজ। এখানে যদি আপনি ভিজিটর পাঠান সেই ভিজিটর থেকে যতজন এটা
পূরণ করে সাইন আপ করবে তার প্রতিজনের জন্য আপনি ৩ ডলার করে পাবেন। অর্থাৎ একদিনে
যদি আপনি ১০ জনকে করাতে পারেন তাহলে আপনার আয় হবে ৩*১০ = ৩০ ডলার।
সিপিএ লিড (CPA
Lead) কি?
সিপিএ লিড হচ্ছে সিপিএ
মার্কেটপ্লেস। সোজা করে বলতে গেলে কাজ করার জন্য আপনি অফারগুলো এই মার্কেটপ্লেসে
পাবেন। নতুন সিপিএ মার্কেটারদের জন্য এটা দারুন একটা মার্কেটপ্লেস। এখানে আপনি
সাইন আপ, রেজিস্ট্রেশান, ডাউনলোড, সার্ভেসহ সব
ধরনের অফারই পাবেন। যেই অফারটি বা যেই ধরনের অফার নিয়ে কাজ করতে আপনার সুবিধা তা
ধরে নিয়ে তা থেকে লিঙ্ক জেনারেট করেই আপনি আজকেই কাজ শুরু করে দিতে পারবেন। তবে
তার আগে আপনাকে সিপিএ লিডে অ্যাকাউন্ট করে নিতে হবে।
CPA Lead – এ কিভাবে
অ্যাকাউন্ট খুলবেন?
সিপিএ লিডে অ্যাকাউন্ট
খোলার জন্য cpalead.com এ গিয়ে সাইন আপ
লিঙ্কে ক্লিক করুন। এটি আপনাকে সাইন আপ এর পেইজে নিয়ে যাবে। সেখানে আপনি সরাসরি
ফেইসবুক বা গুগল অ্যাকাউন্ট ব্যাবহার করে অটো সাইন আপ করতে পারবেন। আবার ঠিক নিচে
ম্যানুয়ালি সাইন আপ করার জন্য ফর্মও পাবেন। যেখানে সাইন আপ করার জন্য আপনার নাম
ইমেইল এড্রেস, ফোন নাম্বার, পাসওয়ার্ড এবং সিকিউরিটি প্রশ্ন দিতে হবে।
রেজিস্ট্রেশান করার পর
এখানে আপনি উপরের দিকের মেনুতে দেখতে পাবেন offers নামের লিঙ্ক আছে। অফারে ক্লিক করলে এটি আপনাকে সকল অফার
প্রদর্শন করবে সেখান থেকে যেই অফার আপনি মার্কেটিং করতে ইচ্ছুক তা সিলেক্ট করলে
একটা লিঙ্ক ক্রিয়েট করার অপশন আসবে যেখান থেকে লিঙ্ক নিয়ে আপনি সরাসরি বা আপনার
নিজের কোন ল্যান্ডিং পেজে অফারের বিস্তারিত দিয়ে রেজিস্ট্রেশান লিঙ্ক হিসেবে দিতে
পারেন।
তারপর আপনি আপনার
ল্যান্ডিং পেজের লিঙ্ক যেকোনো অনলাইন মিডিয়াতে শেয়ার করে আপনার ল্যান্ডিং পেজে
ট্রাফিক টানবেন এবং তারপর সেখানে অফারের বিস্তারিত দেখে লোকজন যখন অফারের লিঙ্কে
ক্লিক করে চলে যাবে এবং অফারের যা একশন তা করবে (রেজিস্ট্রেশান, ডাউনলোড ইত্যাদি) তখন প্রতি কমপ্লিট একশনের জন্য আপনি টাকা
পাবেন।
CPA Lead এর সুবিধাসমূহঃ
সাপ্তাহিক পেমেন্ট-
এদের পেমেন্ট হচ্ছে
সাপ্তাহিক। অর্থাৎ আপনার উপার্জিত টাকা মাস ভিত্ততে নয় বরং সপ্তাহ ভিত্তিতে প্রদান
করে থাকে। এদের আলাদা পেমেন্ট ডিপার্টমেন্ট আছে যাদের কাজই হচ্ছে প্রতি সপ্তাহে সব
মার্কেটার দের আয় তাদের পেমেন্ট মেথডে প্রদান নিশ্চিত করা এবং পেমেন্ট সম্পর্কিত
কোন জটিলতায় পড়লে তার সমাধান করা।
বিশাল কমিউনিটি-
এই সাইটে বর্তমানে ১৮০ টি
দেশ থেকে ৩৫০০০০ মেম্বার রেজিস্টার্ড আছে।
রেফারেল বোনাস-
আপনার রেফারেলে যদি কেউ
রেজিস্ট্রেশান করে এবং কাজ করে তাহলে আজীবন তার পাওয়া লিডের আয়ের %৫ আপনি বোনাস
পাবেন। এজন্য আবার তার আয় থেকে কিন্তু কেটে রাখা হবে না।
অফার প্রোমোশনে মার্কেটার
দের জন্য এরা অফার ওয়াল, কন্টেন্ট লকসহ
আরও বিভিন্ন টুল প্রদান করে থাকে যাতে আপনার মার্কেটিংয়ে অধিক আয় নিশ্চিত হয়।
এছাড়াও সিপিএ লিডের আরও
অনেক সুবিধা রয়েছে যা এটিকে অনন্য সাধারন মার্কেটপ্লেস থেকে আলাদা করে। আশা করি
আপনাদের বুঝতে এবং সিপিএ লিড এর অফার নিয়ে কাজ করতে অসুবিধা হবে না।
How to learn and earn money by CPA Marketing| Bangla Tutorial | Part -1 |Tech-knowedgeBD
সিপিএ মার্কেটিং কি, কেন, কিভাবে শিখবেন ? সিপিএ মার্কেটিং শিখুন
বাংলায় |
সিপিএ (CPA) মার্কেটিং কি?
CPA এর ফুল মিনিং Cost
Per Action. অনেকেই আছেন CPA মার্কেটিং করতে পচ্ছন্দ করে কারন,
সিপিএ মার্কেটিং এ আপনার এফিলিয়েট এর মত পোডাক্ট বিক্রি
করতে হয় না। এখানে বিভিন্ন ধরনের অফার থাকে, কোন ভিজিটর যদি অফার শুধুমাত্র রেজিষ্টেশন করে তাহলে প্রতিটি রেজিষ্টেশনের এর জন্য পেমেন্ট করা হবে। ধরুন USA কোন ব্যাংক কম্পানী তাদের ব্যাংক লোন এর জন্য কাষ্টমার খুজছে, এখন আমার কাজ হল কাষ্টমার কে শুধুমাত্র রেজিস্টার করানো আমার এফিলিয়েট লিংক
এ । এখানে কাষ্টমার রেজিস্টার কারার পর পোডাক্ট/সার্ভিস নাও নেয় তাহলেও আমি আমার কমিশন পাব।কিন্তু এফিলিয়েট মার্কেটে
যতক্ষন আপনার পোডাক্ট বিক্রি না হবে ততক্ষন আপনি কমিশন পাবেন না।
CPA মার্কেটিং এর কিছু শব্দ পরিচিতি
Advertiser: এটা হল সেই সাইট বা ব্যক্তি যারা CPA নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের বিজ্ঞাপণ দিয়ে থাকে। হতে পারে সে রিটেইলার, অনলাইন রিটেইলার অথবা মার্চেন্ট।
Publisher: এটা হল সেই ব্যাক্তি বা সাইট যারা কমিশনের জন্য কোন প্রোডাক্ট বা সার্ভিস প্রোমোট করে থাকে। সহজ কথায় এক্ষত্রে আপনি, আমিই সেই পাবলিশার।
PPL (Pay-Per-Lead): সহজ ভাষায় আপনাকে প্রতিটা লিড এর জন্য পে করা হবে।ধরুন- আপনি কোন এডভার্টাইজার এর প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপণ আপনার সাইটে ব্যানার হিসাবে রাখলেন। পরবর্তিতে আপনার সাইট থেকে ১০ জন ভিজিটর ঐ বিজ্ঞাপণে ক্লিক করে এডভাটাইজারের সাইটে গেল। এর মধ্যে ধরি ১ জন নাম ও ইমেল এড্রেস দিয়েএকটি ফর্ম পুরন করল। তার মানে আপনি ১টি লিড পেয়ে গেলেন এবং আপনাকে এই ১টিলিডের জন্য পে করা হবে।(এক্ষেত্রে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সেল করা আবশ্যিক নয়, শুধুমাত্র রেজিষ্টেশন নয় ফরম পুরনের জন্য আপনাকে পে করা হবে).
PPC (Pay-Per-Click): এটা হল সেই কমিশন বা নিদিষ্ট টাকা যা পাবলিশারকে পে করা হয়ে থাকে তার সাইটে থাকা প্রোডাক্টের ব্যানার বা লিঙ্কে প্রতিটা ক্লিকের জন্য। উদাহরন হিসাবে গুগল এডসেন্স এর কথা বলা যেতে পারে।
কোন ধরনের ব্যক্তি সিপিএ মার্কেটিং শিখতে পারবেন ?
১। ইন্টারনেট সম্পর্কে যার নুন্যতম জ্ঞান রয়েছে
২। যিনি অনলাইন থেকে আয় করতে ইচ্ছুক
৩। যিনি কম্পিউটার এ ৩ থেকে ৪ ঘন্টা সময় দিতে পারবেন
অ্যাফিলিয়েট অথবা সিপিএ (CPA) মার্কেটিং শেখার জন্য ১ বছর অথবা ৬ মাস এর কোন ডিগ্রী ভিত্তিক কোর্স এর দরকার নেই । ভালো কোন আইটি ফার্ম থেকে ২ বা ৩ মাসের কোর্স এ যথেস্ট !
(CPA) মার্কেটিং করার জন্য কি কি দরকার ?
ওয়েব সাইট – (CPA) মার্কেটিং করার জন্য আপনার একটি ওয়েব সাইট থাকতে হবে ! এই কথাটি শুনেই হইত অনেকেই হতাশ হবেন ! কিন্তু হতাশ হবার কিছু নেই । শুধু মাত্র একটি ব্লগ সাইট খুলেও আপনি (CPA) মার্কেটিং করতে পারবেন । অথবা কোন ওয়েব সাইট এর সাব ডোমেইন (যা কিনা একদম ফ্রী তে খোলা যায় ) দিয়ে আপনি (CPA) মার্কেটিং করতে পারেন !
Pay-Per-Click (PPC) Advertising – CPA মার্কেটিং করার জন্য আপনার পে-পার-ক্লিক সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে ! গুগল অ্যাড সেন্স এবং ইউটিউব ভিডিও মার্কেটিং সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে এবং কিভাবে অ্যাড সেন্স থেকে অথবা ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায় এটা জানতে হবে !
সিপিএ মার্কেটিং কেন শিখবেন ?
কারন এক মাত্র সিপিএ মার্কেটিং থেকে আপনি ইনকাম করতে পারবেন কোন রকম ঝামেলা ছাড়াই ।
সিপিএ মার্কেটিং করা মানে কারো অধীনে চাকুরী করা না । এটা পুরটাই আপনার নিজের বিজনেস , যেখানে আপনি অন্য দের চাকুরী তে নিয়োগ দিতে পারবেন !
মদ্য কথা আপনি সিপিএ মার্কেটিং শিখে একটি সিপিএ ফার্ম ও দিতে পারবেন ।
বিভিন্ন মার্কেট প্লেস এ কাজ খোজার থেকে নিজের বিজনেস করা অনেক শ্রেয় ।
ফ্রিল্যান্সিং এবং সিপিএ (CPA) এর মধ্যে পার্থক্য কি?
ফ্রিল্যান্সিং বিড করে কাজ করতে হয়এবং বায়ার থেকে কাজ নিয়ে কাজকরতে হয় আর সিপিএ মার্কেটে (CPA) আপনাকে বিড করতে হবেনা ,নিজের একাউন্টে নিজেই কাজ করতে পারবেন।যেকোন সময় কাজ করতে পারবেন।এবং আপনি নিজের বিজনেস নিজেই করবেন, চাইলে আপনি টাকা খরচ করে কাজ করতে পারেন অথবা ফ্রি মার্কেটিং ম্যাথডে কাজ করতে পারেন।
সিপিএ (CPA) থেকে মাসে কত টাকা ইনকাম করা যাবে?
এটা নির্ভর করবে আপনি কত ইনকাম করতে চান তার টার্গেট এর উপর। আপনার ইনকাম টার্গেট যতবেশী হবে আপনার বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। তবে আপনি বিনিয়োগ ছারাও ইনকাম করতে পারবেন । আপনার ইচ্ছা এবং পরিশ্রম থাকলে আপনি দিনে গড়ে ২০ থেকে ২০০ ডলার ইনকাম করতে পারবেন । এখন মাসিক টা আপনি নিজেই হিসাব করে নিন
সিপিএ (CPA) মার্কেটপ্লেস থেকে টাকা তুলার মাধ্যম কি?
৩০দিনপর, ১৫দিন পর, ৭দিনপর।বিভিন্ন মার্কেটে বিভিন্ন নিয়ম থাকে। যেমন maxbounty প্রথম পেমেন্ট ৩০ দিন পর, এরপর ৭দিন পর পর আপনি পেমেন্ট তুলতে পারবেন।
সিপিএ (CPA) মার্কেট থেকে পেমেন্ট কিভাবে পাওয়া যায়?
সিপিএ (CPA) মার্কেট প্লেস আপনার সাধারনত তিন ধরনের পেমেন্ট থাকে। আপনি চেক Check, পেপাল PayPal, পাইনিয়ার কার্ড Pre-paid Master Card by Payoneer or ব্যাংক ট্রান্সফার Electronic Funds Transfer এর মাধ্যমে টাকা তুলতে পারবেন।
সিপিএ (CPA) আমি কোন বিনিয়োগ না করে ইনকাম করতে পারব?
হা আপনার ভাল ফ্রি ট্রাফিক থাকলে ইনকাম করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে বেশী প্ররিশম করতে হবে।
সিপিএ (CPA) শিখার জন্য কি ধরনের যোগ্যতা থাকতে হবে?
Qualification:
Must be Graduate in any discipline
Age 20-35
Need to work 4 hours
Well known about internet and computer
Willing to work hard and willing to earn money from online marketing
সিপিএ (CPA) শিখতে কতদিন লাগে?
সিপিএ (CPA) একটা বিজনেস।এখানে মার্কেটিং ম্যাথড শিখতে আপনার দুই থেকে তিন মাস সময় লাগতে পারে।
সিপিএ (CPA) মার্কেটিং এই কোর্স টি করার পর সকলের ইনকাম কি নিশ্চিত?
না সবার জন্য না। আপনি কাজ শিখে বসে থাকবেন তাদের জন্য ইনকাম নিশ্চিত না, যারা শুধুমাত্র ধৈর্য্য, মেধা এবং প্ররিশম করবে এবং বিনিয়োগ সঠিক ভাবে করবে তাদের ইনকাম নিশ্চিত হবে।
সংবাদ : সংগৃহীত
How to easily earn money from popular work place 99design | 8 secrete | Tech-knowledgeBD
৯৯ ডিজাইন এ বিজয়ি হবার ৮টি সিক্রেট টিপস এন্ড ট্রিকস
৯৯ ডিজাইন সর্বাধিক জনপ্রিয় এবং সব থেকে বেশি টাকা উপার্জন করার প্রতিযোগিতা মূলক একটা মার্কেটপ্লেস। এটা বলা রাখা ভাল যে এখানে শুধু গ্রাফিক ডিজাইন সম্পর্কিত বিষয়ে প্রতিযোগিতা হয় আর এর মধ্যে লোগো ডিজাইন সব থেকে জনপ্রিয় বিষয়। এছাড়া গ্রাফিক ডিজাইন এর প্রায় সব কিছুর উপর প্রতিযোগিতা হয়ে থাকে এখানে। ওয়েবসাইটঃ www.99designs.com
এখন কথা হলো এখানে জয় লাভ করা কি খুব সহজ? না কিন্তু। আপনাকে একটা ডিজাইন এর জন্য অনেকের সাথে প্রতিযোগিতা করতে হবে। জয়ী হবে একটা ডিজাইন তাই এখানে ভাগ্যেরও কিছু ব্যাপার আছে। আর আপনি প্রতিযোগিতায় অংশ নিলেন, আপনার ডিজাইন জয়ী হল না আপনি কিন্তু এক টাকা ও পাবেন না কিন্তু নিজের প্রোফাইল এই ডিজাইনগুলি রেখে অন্য মার্কেটপ্লেস এর জন্য কাজ করতে পারবেন যেখানে পোর্টফলিও অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
নতুন কন্টেস্ট এ অংশগ্রহন করুন
কন্টেস্ট মাত্র শুরু হয়েছে, খুব বেশি ডিজাইন জমা হয় নাই এরকম কন্টেস্ট এ অংশগ্রহন করুন। এটা অনেকটা প্রথম প্রেম এর মত। কন্টেস্ট হোল্ডাররা প্রথম দিকে সাবমিট করা ডিজাইন এর দিকে বেশি আগ্রহি হয়। আবার সমস্যা হল অন্যরা আপনার ডিজাইন কপি করতে পারে। এখানে তাই আর একটা জিনিস করতে পারেন সেটা হচ্ছে আগে পিছে না দেখে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করে ফেলবেন।
কন্টেস্ট হোল্ডার এর প্রোফাইল দেখে নিন
আপনি কি জানেন এখানেও দুর্নীতি আছে। অনেকেই আছে যারা আপনার মতই ডিজাইনার। তাঁরা গ্যারান্টি ছাড়া প্রতিযোগিতা সাবমিট করে। সেখানে না বুঝে অনেকে ডিজাইন জমা দেয় আর সেই ডিজাইনার সেই ডিজাইনগুলি নিয়ে কন্টেস্ট বন্ধ করে দেয়। তাই কে কন্টেস্ট চালু করেছে দেখে নেয়া ভাল। আগে সে কন্টেস্ট করেছে কিনা, টাকা দিয়েছে কিনা এগুলি আপনি তাদের প্রোফাইল এ দেখতে পারবেন আর একটা সুবিধা হলো আপনি হয়ত বুঝতে পারবেন সে কি ধরন এর ডিজাইন পছন্দ করতে পারে। সে কোন দেশ এর এটা দেখে নিলেন তারপর সেটা চিন্তা করে ডিজাইন করলেন। একজন বাংলাদেশি যেরকম ডিজাইন পছন্দ করবে একজন আমেরিকান সেরকম ডিজাইন পছন্দ না ই করতে পারেন।
সব সময় ব্রিফ ফলো করতে হবে?
সব সময় ব্রিফ সম্পূর্ণ ভাবে ফলো করতে হবে? আমার সেটা মনে হয় না, জয়ী ডিজাইন সব সময় হুবুহু ব্রিফ মেনে করা হয়েছে এরকম না কিন্তু। যেমন কন্টেস্ট হোল্ডার টাইগার নিয়ে একটা লোগো করতে দিয়েছে আপনি একটা ডিজাইন করেন টাইগার নিয়ে আর একটা ডিজাইন এ আপনার মত করে কিছু তৈরি করুন সেখানে পায়ের ছাপ থাকতে পারে বাঘের। চেষ্টা করুন এমন ডিজাইন এর যা অন্যরা চিন্তা করে নাই। অন্যদের কাজ থেকে আলাদা।
ডিজাইন করুন
যখন আপনি চিন্তা করে ফেলেছেন কি রকম হবে আপনার ডিজাইন তখন ডিজাইন করতে বসুন। একটা কথা মনে রাখবেন ডিজাইন সব সময় সিম্পল করার চেষ্টা করবেন যেটা সহজে বুঝা যায়।
ডিজাইন মকআপ এ দিন
ডিজাইন সব সময় মকআপ এ দেয়ার চেস্টা করবেন কারন মকআপ এ ডিজাইন দেখতে অনেক সুন্দর লাগে। সাথে নরমাল কপিটাও।
সবসময় ফিডব্যাক চাইবেন
কন্টেস্ট হোল্ডার এর কাছে ফিডব্যাক চাইবেন। তাতে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার ডিজাইন তার কাছে কেমন লেগেছে। কোন যায়গাগুলি তার কাছে ভাল লাগে নাই সে জন্য হয়ত আপনি জয়ী হতে পারেন নাই তাহলে সেগুলি চিন্তা করে আপনি পরের কন্টেস্ট এ অংশগ্রহন করতে পারবেন এবং আগের থেকে ভাল করতে পারবেন।
তাড়াতাড়ি রিভিশন শেষ করুন
আপনার ডিজাইন যদি কন্টেস্ট হোল্ডার এর পছন্দ হয় কিন্তু সে যদি মনে করে কিছু জায়গা ঠিক করা প্রয়োজনীয় তাহলে সে আপনাকে আপনার ডিজাইন রিভিশন এর জন্য দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে চেস্টা করবেন যত তাড়াতাড়ি ঠিক করে আবার জমা দেয়া যায় কারন রিভিশন হয়ত কন্টেস্ট হোল্ডার শুধু আপনাকে দেয় নাই আরও কিছু প্রতিযোগীকে দিয়েছে তারাও ঠিক করে জমা দিবে। তারাও চাইবে অনেক তাড়াতাড়ি জমা দিতে। মনে রাখবেন এটা কন্টেস্ট, কেউ কিন্তু আপনাকে তার নিজের পথ ছেরে দিবে না।
যদি কন্টেস্ট এ হেরে যান।
আপনি যদি কন্টেস্ট হেরে যান তাহলে আপনার ডিজাইন প্রতিযোগিতা থেকে তুলে নিন এবং সেই ডিজাইন আপনি অন্য মার্কেটপ্লেস এর প্রোফাইল এ ব্যবহার করুন। এরপর আর একটা কন্টেস্ট এর দিকে মনোযোগী হন। মনে রাখবেন যেটাতে আপনি জিতলেন না সেখান থেকে আপনার অনেক অভিজ্ঞতা হলো, সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে সামনে এগিয়ে যান।
সংবাদ : সংগৃহীত
দেখুন কিভাবে ফেসবুক ফ্রেম বানাবেন | টেক-নলেজ
দেখুন কি ভাবে ফেসবুক ফ্রেম বানাবেন |
*** Share With Your Friend ***
অনলাইনে আয়ের ৪০ টিপস |টেক-নলেজ
অনলাইনে আয় করার জন্য শতশত উপায় আছে। এর মধ্যে আমরা শুধু কয়েক প্রকারই জেনেছি। এবং বেশিরভাগই এই কয়েকটি উপায় নিয়েই কাজ করে কেননা এই বহুল ব্যবহৃত উপায়গুলোতে সাপোর্ট/টিউটোরিয়াল সহজে পাওয়া যায়। তবে আরও অনেক উপায় আছে যা অনেকে জানেই না (নির্দিষ্ট সাইটের লিংক নেই) বলে তা কেউ করতে পারছে না। কিন্তু এগুলো অনেক সম্ভাবনার একটি ক্ষেত্র। তাই চলুন দেখে নেই অনলাইনে আয়ের সবপ্রকারভেদ।
PTC
Gpt
Microtask/ছোট কাজ
Online Survey
Revenue sharing sites
Reward/পুরুষ্কার sites
Android Apps এর মাধ্যমে
Social sites ব্যবহার করে
আপনার ছবি/ভেক্টর ইলাসট্রেশন বিক্রি করে
চেক-ইন বা যেকোন যায়গা ভ্রমন করে
ব্রাউজার Extension ব্যব্যহার করে।
ব্যয়াম করে (you've seen right)
প্রশ্নোত্তর দিয়ে এবং উপদেশ দিয়ে
T-shirt, mug, calendar ডিজাইন করে
কম্পানি বা ডোমেইনের নাম বাচাই করে
অনলাইনে লিখে
Audio transcription করে
কারুকলার মাধ্যমে দ্রব্য তৈরি এবং বিক্রি করে
Paid Forum Posting
Google Adsense/YouTube
Associate marketing
Data Entry
Review লিখে
ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট এর কাজ করে
ওয়েভসাইট টেস্ট করে
Bing search engine ব্যবহার করে
Animation 2D/3D(cartoon) তৈরি করে
Animation (whiteboard, explainer, infographic video) তৈরি করে
3D AutoCAD object তৈরি করে
Logo তৈরী করে
বিজনেস কার্ড, টিউনার, ইনবাইটেশন কার্ড ইত্যাদি ডিজাইন করে
ভয়েসওবার/voice over করে
ভাল মানের ভিডিও তৈরি করে
ওয়েভসাইট তৈরি করে (অন্যকে তৈরি করে দিয়ে)
ওয়ার্ডপ্রেস এক্সপার্ট হয়ে, থিম তৈরি এবং বিক্রি করে
সফটওয়্যার তৈরি করে।
Asp.net, C++, Python, Ruby, Java, ইত্যাদি প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ এর কাজ করে
Blog post করে
SEO তে এক্সপার্ট হয়ে
VC dialer, CentOS ইত্যাদি নির্দিষ্ট কাজের সফটওয়্যার এর উপর এক্সপার্ট হয়ে
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে
রেফার করে
*** Share with Your Friends ***
Sim Card Cloning কি এবং কিভাবে করে ? (How to clone a Sim card)
সবাইকে স্বাগতম! কেমন আছেন? আজ আপনাদের জন্য অত্যন্ত দারুণ একটি বিষয়ের উপর টিউটোরিয়াল দিতে যাচ্ছি। বিষয়টি হল Sim Card Cloning. আগে এ সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক! :) :)
Sim Card Cloning কি?
Sim Card Cloning এর সোজা অর্থ হল একটি সিম কার্ডের অনুরূপ আরেকটি সিম কার্ড তৈরী করা।
এর মানে হল একই নম্বরের দুইটি সিম কার্ড হবে।
ওই নম্বরে কোন কল বা তথ্য আসলে তা একই সাথে দুইটি সিমেই আসবে!
হলিউডের
অনেক অ্যাকশন মুভিতেই এইধরণের ব্যাপার দেখা যায়।
যেমন The Bourne Supermacy মুভিতেও সিম কার্ড ক্লোনের ব্যাপারটা দেখানো হয়েছে।
তবে সিম কার্ড ক্লোন করতে হলে অনেক ধরণের সফিসটিকেটেড যন্ত্রপাতি দরকার হয়।
আজ আমরা দেখবো কিভাবে সফটওয়্যার ও সহজলভ্য যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে সিম কার্ড ক্লোন করতে হয়।
সতর্কতা
: সাবধান!
এই টিউটোরিয়াল কেবলমাত্র শেখানোর উদ্দেশ্যে প্রদত্ত! দয়া করে কেউ এটিকে অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করবেন না! যদি এর মাধ্যমে কারো কোন ক্ষতি হয় তাহলে সে জন্য লেখক দায়ী নয়!
এই
টিউটোরিয়ালটি অধিকাংশ সিম কার্ড ক্লোনিং এর ক্ষেত্রে কাজ করবে।
কারণ আমাদের ব্যবহার্য শতকরা ৭৫ ভাগ সিমই COMP128V1 এলগরিদমে প্রোগ্রাম করা হয়েছে।
আগেই বলেছি সিম কার্ড ক্লোনিং এর জন্য সফিসটিকেটেড যন্ত্রপাতির দরকার হয়, কিন্তু সেই তুলনায় এগুলো খুবই দূর্লভ! আর ইলেকট্রনিক্স এর শপ গুলোতেও এধরণের যন্ত্র পাওয়া যায় না।
এক্ষেত্রে আমরা যন্ত্রের প্রক্সি হিসেবে কিছু সফটওয়্যার ব্যবহার করব।
এখন আমরা দেখে নেব সিম কার্ড ক্লোন করার জন্য আমাদের কি কি লাগবে –
1.
একটি Plain
Wafer Card
2.
একটি ভাল মানের Sim card reader
3.
সিমের Ki, IMSI & ICCID নম্বর extract করার জন্য একটি সফটওয়্যার
4.
Wafer Card Program read করার জন্য Wafer Card Programmer
5.
Wafer Card Program করার জন্য একটি সফটওয়্যার
যেহেতু
আগে বলেছি ইলেকট্রনিক্স শপে এসব যন্ত্র পাওয়া যায় না, এবং অনেকে জানেই না এইসব যন্ত্রপাতি আসলে কি জিনিস! সুতরাং যন্ত্রের পরিবর্তে আমরা সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারব।
এই সফটওয়্যার খোঁজার জন্য আমরা গুগল সহ সার্চ ইঞ্জিন গুলো ব্যবহার করব।
তবে হ্যাঁ! Sim card reader মোবাইল দোকানগুলোতেই কিনতে পাওয়া যায়!
Plain Wafer Card ব্যবহার করে Program Override
করা
:
যেসব
সিম কার্ড আমরা অপারেটর থেকে পাই সেগুলো সাধারণ নিয়মে প্রোগ্রাম ব্রেক বা ওভাররাইড করা যায় না।
এই জন্য আমরা যে জিনিস ব্যবহার করব তাকে বলে Plain Wafer Card। এটিই আমাদের ক্লোনড সিম হিসেবে আমরা ব্যবহার করব। GSM
Sim Cloning এর
জন্য তিন ধরণের Plain Wafer Card ব্যবহার করা হয়।
এগুলো হল – Gold, Silver & Green Wafer card.
এর
মধ্যে সিলভার বেশী সহজলভ্য।
তবে এটি কিনতে হয়! :( আমি নেটে অনেক খুঁজেও ফ্রী Silver Wafer card পাই নি।
আপনি চাইলে এই সাইটথেকে Silver Wafer card কিনতে পারেন।
যদি এখানে না পান, তাহলে ইয়াহু অথবা গুগলে “Silver Wafer card” অথবা “Sim Card Programmer” লিখে
সার্চ দিলে পেয়ে যাবেন।
একটি Silver Wafer card এ দুইটি ছোট ইলেকট্রনিক চিপ থাকে।
এগুলো হল PIC 16F876এবং EEPROM 24C64।
Silver Wafer card এ এই দুইটি চিপের সংযোজন ও অবস্থান নিচের ছবিতে দেখানো হল –
এখন
কথা হল, যদি আপনি একটি Silver Wafer card কিনতেই না পারেন তাহলে কি করবেন? যদিও এটি ছাড়া সিম কার্ড ক্লোনিং মোটামুটি অসম্ভব, তবে আপনি চাইলে এই দুটি চিপ বাইরে থেকে কিনে উপরের ছবির মত সার্কিট তৈরী করে নিজের মত Silver Wafer card বানাতে পারেন।
এক্ষেত্রে আপনাকে একজন দক্ষ ইলেকট্রনিক্স টেকনিশিয়ানের সাহায্য নিতে হবে।
আর এটিতে ঝুঁকিও আছে।
কারণ হাতে বানানো সার্কিট ঠিকমত কাজ করবে কি না, তা আমার জানা নেই! আর একটা সমস্যা হল রেডিমেড Silver Wafer card সকল ধরণের হ্যান্ডসেটের ভেতর সেট করা যায়, কিন্তু হাতে বানানো সার্কিট ফোনে সেট করা যাবে না, বাইরে থেকে সংযোগ দিতে হবে।
Sim Card Reader :
এখন
আমাদের একটি ভালো মানের সিম কার্ড রিডার লাগবে।
বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স দোকানে এটি কিনতে পাওয়া যায়। SONY বা Panasonicকোম্পানির সিম কার্ড রিডার হলে সবচাইতে ভালো হয়।
আর আপনি যদি নিজ হাতে সিম কার্ড রিডার বানাতে চান তাহলে নিচের সার্কিট ফলো করতে পারেন –
সিম
কার্ড রিডার আসলে একটি স্ক্যানিং সফটওয়্যার এর আউটপুট হিসেবে কাজ করে।
এর মাধ্যমে সিম কার্ডের স্ট্যাটাস জানা সম্ভব হয়।
এই যন্ত্রে আপনি আপনার স্ক্যানিং স্পীড ইচ্ছে মত সেট করতে পারবেন।
সাধারণত ডিফল্ট স্ক্যানিং স্পীড হয় 3.57Mhz, আপনি চাইলে এই স্পীডকে 6.12MHzবা 7.14Mhz এ পরিবর্তন করে নিতে পারবেন।
এতে স্ক্যানিং এর গতি বাড়বে।
তবে মনে রাখবেন, কোন সিমই 10Mhz এর বেশী স্পীড সাপোর্ট করবে না।
বিভিন্ন
কোম্পানির বিভিন্ন ধরণের ও বিভিন্ন ডিজাইনের কার্ড রিডার আছে।
কিছু কিছু কোম্পানি USB টাইপের কার্ড রিডার সাপ্লাই করে।
চাইলে সেগুলো ও আপনি ব্যবহার করতে পারেন।
তবে আপনার হ্যান্ডসেট এর উপযুক্ত কার্ড রিডার ব্যবহার করাই উত্তম!
Ki, IMSI & ICCID কী extract :
আমাদের
সিম কার্ডে কিছু সিক্রেট কী রয়েছে যেগুলো একমাত্র সিম অপারেটরের কাছেই সংরক্ষিত।
কিন্তু সিম কার্ড ক্লোনিং এর জন্য আমাদের সেই কী গুলো জানতে হবে।
এসব কী কে Ki, IMSI ও ICCID কী বলে অভিহিত করা হয়।
আগেই বলেছি, সাধারণ প্রোগ্রামিং দিয়ে সিম কার্ড এর প্রোগ্রাম ব্রেক বা ওভাররাইড করা সম্ভব নয়।
তাই এই কী গুলো Extract করার জন্য আমরা একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করব।
এই
সাইট থেকে সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে নিন।
এখানে কয়েকটি সফটওয়্যার আছে, আমি এখান থেকে Woron Scan 1.09 সফটওয়্যার টি ব্যবহারের পরামর্শ দেব।
কারণ এই সফটওয়্যার ব্যবহার করে আপনি সিম কার্ডের কন্ট্যাক্ট ডিটেইলস এডিট করতে পারবেন, এমনকি সিমে থাকা মেসেজ ও পড়তে পারবেন।
তবে কিছু কিছু সিমে সফটওয়্যার কাজ না ও করতে পারে।
এইজন্য সফটওয়্যার ওপেন করে যেসব সিম কাজ করে না সেগুলো রিমুভ করে সাথে সাথে সফটওয়্যারের মেনুবারে থাকা Connect বাটনে ক্লিক করুন, আবার সিম টি ঢুকিয়ে ওপেন করুন।
এবার সিমটি আপনার সফটওয়্যারের প্রোগ্রামে কাজ করবে।
এখন
আপনার কী Extract করার জন্য সিমকার্ড হ্যান্ডসেটে ওপেন করে, সফটওয়্যার দিয়ে কানেক্ট করুন।
তারপর স্ক্যান করতে দিন।
এটি আপনার সিমের স্ট্যাটাস এর পাশাপাশি সিক্রেট কী গুলো Extract ওপেন করবে।
স্ক্যানিং এর সময় সিমকার্ডে থাকা প্রোগ্রাম, সিমকার্ডের ব্যবহার ও প্রোগ্রামের উপর নির্ভর করে।
স্ক্যানিং করতে কোন কোন সিমে মাত্র ৩০ মিনিট সময় নেয় আবার কোন কোন সিমে ৩৬ ঘন্টা ও লাগতে পারে।
Woron Scan 1.09 সফটওয়্যার টি আমার দেয়া সাইটে থাকার কথা, যদি না থাকে গুগলে সার্চ দিয়ে ডাউনলোড করতে পারবেন।
এটি সবচাইতে ভালো কাজ করে।
স্ক্যানিং এর জন্য এই সফটওয়্যারটি সর্বনিম্ন ২৫ মিনিট থেকে সর্বোচ্চ ৬ ঘন্টা সময় নেয়।
এটির বড় সুবিধা হল এটি আপনার সিমের প্রোগ্রাম এলগরিদম স্ট্যাটাস শো করে।
যেহেতু আগে থেকে আমরা আমাদের সিমের এলগরিদম জানি না, সুতরাং COMP128V1 ব্যতিত অন্য এলগরিদমের সিম হলে আমাদের ক্লোনিং হবে না, ফলে আমাদের সময় নষ্ট হবে।
কিন্তু এই সফটওয়্যার ব্যবহার করলে আমাদের বাড়তি সময় নষ্ট হওয়া থেকে বাঁচবে।
Wafer Card Programmer (EEPROM
Programmer + PIC Programmer) :
এবার
আমাদের যে জিনিসটি লাগবে সেটি হল একটি প্রোগ্রামার। Silver
Wafer Card এর
প্রোগ্রাম রিড করার জন্য এবং নতুন প্রোগ্রাম ওভাররাইড করার জন্য এটির প্রয়োজন হবে।
এই প্রোগ্রামারে দুইটি ভিন্ন প্রোগ্রামার সাইড রয়েছে।
একটি PIC programmer এবং একটি EEPROM programmer। দুইটি প্রোগ্রাম থাকার কারণ হল আমাদের Silver Wafer Card এ দুইটি চিপ রয়েছে এবং চিপ দুইটি হল PIC 16F876এবং EEPROM 24C64; এক্ষেত্রে EEPROM চিপটি থেকে সিগন্যাল PIC 16F876 তে ট্রান্সফার হয়।
আমাদের
প্রোগ্রাম ওভাররাইড এর জন্য আমরা যে সফটওয়্যার টি ব্যবহার করব তার নাম Millenium 2000VX MAX, এটি সম্পূর্ণ কার্যকরী এবং যে কোন Wafer Card এর সাথে কাজ করতে সক্ষম।
এই
সাইট থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন।
যদি এখানে না থাকে তাহলে গুগলে সার্চ দিলে পেয়ে যাবেন।
অনেকে হয়ত চাইবেন নিজের প্রোগ্রামার বানাতে।
তবে আমি এক্ষেত্রে আপনাকে সমর্থন করব না।
কারণ এইধরণের প্রোগ্রামার বানাতে খুবই দক্ষ টেকনিশিয়ান প্রয়োজন।
তারপরও যদি কেউ চেষ্টা করতে চান, তার জন্য আমি নিচে সার্কিট ডায়াগ্রাম দিয়ে দিলাম এটি কাজ করবে কি না তা আমি নিশ্চয়তা দিতে পারছি না।
এখানে তিনটি ধরণের প্রোগ্রামার সার্কিট রয়েছে।
1. এটি হল JDM2
programmer যা PIC programming ওভাররাইড করতে পারে –
2. এটি হল EEPROM
programmer যেটি Silver
Wafer Card এর
মাধ্যমে সিমকার্ডের EEPROM
program ওভাররাইড
করতে পারে –
3. এটি সাধারণত ব্যাকআপ প্রোগ্রামার হিসেবে কাজ করে।
উপরের দুই ধরণের প্রোগ্রামারের সাথেই এটি ওভাররাইড ডাটা সংরক্ষণ করতে পারে –
ক্লোনকৃত
সিমের
প্রোগ্রামিং
করার
জন্য
সফটওয়্যার
:
সিমকার্ড
ক্লোন করার জন্য আমাদের শেষ যে জিনিসটি লাগবে সেটি হল একটি Wafer Card Programming
Software. এই
ধরণের অনেক সফটওয়্যার আছে, তবে আমি এর মধ্য থেকে SimEmu 6.01 সফটওয়্যারটি ব্যবহারের পরামর্শ দেব।
এই
সফটওয়্যার দিয়ে আমরা সাধারণ Wafer Card কে ক্লোনড সিম হিসেবে ব্যবহার করতে পারব।
তবে এইজন্য আমাদের আগে ঠিক করতে হবে যে আমরা Wafer Card এ কি কি প্রোগ্রাম ইনপুট করব।
যাই হোক, আমাদের সিম ক্লোনের জন্য দুইটি প্রোগ্রাম ফাইল লাগবে।
একটি PIC চিপের জন্য এবং অন্যটি EEPROM চিপের জন্য।
আমরা আমাদের Wafer Card দিয়ে একটি সিমের একাধিক ক্লোন বানাতে পারব।
তবে সেটা আপনার একান্ত নিজস্ব ব্যাপার।
তবে আমি সম্পূর্ণ Wafer Card ব্যবহার করার পরামর্শ দেব।
এরপর আমাদের সফটওয়্যার দিয়ে আমরা আমাদের PICও EEPROM চিপের জন্য .hex ফরম্যাটের প্রোগ্রাম ফাইল তৈরী করব।
তবে
একটা কথা, Wafer Card এ প্রোগ্রাম ইনপুট করার সময় আমাদের অন্য একটি সফটওয়্যার প্রয়োজন হতে পারে, যেহেতু আমরা প্রোগ্রামার হিসেবে Millenium 2000VX ব্যবহার করছি, সুতরাং এর সাথে আমরা CardMaster সফটওয়্যারটি ব্যবহার করব।
গুগল সার্চ দিয়ে এটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
এবার
আমাদের কাজ শুরু হবে!
Step 1 :
প্রথমে
আপনার সিমটি সিম কার্ড রিডারে প্রবেশ করান।
তারপর Woron scan 1.09 সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে সিমের Ki, IMSI এবং ICCIDকী Extract করুন।
Step 2 :
এবার SimEmu
6.01 সফটওয়্যারটি
ব্যবহার করে আমরা আমাদের PIC ও EEPROM চিপের জন্য .hex ফরম্যাটের প্রোগ্রাম ফাইল তৈরী করব।
এর জন্য সফটওয়্যার ওপেন করে উপরের দিকের বক্সে নিচের চিত্রের মত ADN, FDN এবং SMS বক্সের নাম্বার সেট করব।
যেহেতু আমরা Silver Wafer card ব্যবহার করছি সুতরাং নিচের ফর্মুলা টি মনে রাখলে কাজ করা সহজ হবে।
16448 = (ADN – 51 ) x 32 + SMS x 176 + FDN x 32 must
be less than 6480
যদিও
বীজগণিতের ঝামেলা, কিন্তু কাজ করতে সুবিধা হবে! :P যাই হোক, এবার আমরা Generate Hex file এ ক্লিক করে আমাদের PICও EEPROM চিপের জন্য .hex ফরম্যাটের প্রোগ্রাম ফাইল তৈরী করব।
Step 3 :
Silver Wafer card এর প্রোগ্রাম ওভাররাইড করার জন্য আমরা আমাদের প্রোগ্রাম আমরা পেয়ে গেছি।
এখন আমাদের কাজ একটি প্রোগ্রামার সফটওয়্যার দ্বারা এই প্রোগ্রাম ওভাররাইড করা।
এইজন্য আমরা ব্যবহার করছি Millenium 2000VX Max এবং সাথে বাড়তি সংযুক্তি হিসেবে আমরা Cardmaster 2.1 সফটওয়্যারটি ব্যবহার করব।
প্রথমে প্রোগ্রামারটি কানেক্ট করে সফটওয়্যারটি ওপেন করুন।
তারপর যে টাইপের Wafer card ব্যবহার করছেন সেটা সিলেক্ট করুন।
সেটআপ অপশন থেকে পোর্ট সিলেক্ট করুন।
দেখবেন লাল রঙের একটি ডায়ালগ বক্সে“নো সিমকার্ড” শো করবে।
এবার যেই সিমকার্ড ক্লোন করবেন সেটি প্রবেশ করান এবং সাবধানে আমাদের উৎপন্ন করা প্রোগ্রাম ফাইলগুলো লোড করুন।
কোন সেটিংস পরিবর্তন করার দরকার নেই।
Step 4 :
আমাদের
কাজ প্রায় শেষ হয়ে এসেছে।
কীবোর্ড থেকে F3 প্রেস করুন করুন অথবা মেনুবার থেকে Edit > Auto Program কমান্ড দিন।
এবার আপনি ডায়ালগ বক্সে নিচের লেখা গুলো একের পর এক দেখতে পাবেন –
“Programming
the pic.. programming the EEPROM… programming the pic…. verifying….”
এইগুলোর
শেষে যদি সব ঠিক থাকে তাহলে আপনি একটি মেসেজ পাবেন।
সেখানে লেখা থাকবে যে আপনার প্রোগ্রামিং ওভাররাইড সফল হয়েছে।
এখন আপনাদের প্রশ্ন আসতে পারে যে প্রথমে PIC চিপ একবার একবার ওভাররাইড করার পরও EEPROM চিপ ওভাররাইড করার পর আবার কেন PICওভাররাইড করা হল? এর কারণ হচ্ছে প্রথমে PIC তে ওভাররাইড করা প্রোগ্রাম এর মধ্য দিয়ে সোজা EEPROM চিপে ট্রান্সফার হয়।
যার ফলেPIC এর প্রোগ্রাম অপরিবর্তনীয় থেকে যায়।
যদি আবার ওভাররাইড না করা হত তাহলে PIC চিপের ফাইল চেঞ্জ হত না এবং সিম ক্লোনিং হত না।
এজন্যই দ্বিতীয়বার PIC চিপের প্রোগ্রাম ওভাররাইড করা হয়।
Step 5 :
সিম
ক্লোনিং শেষ।
এবার আমাদের কাজ হল ক্লোনড সিমকে অ্যাক্টিভেট করা।
এইজন্য প্রোগ্রামার থেকে Silver Wafer Card টি ডিসকানেক্ট করুন।
এরপর আপনার নরমাল সিমের সাইজে এটিকে কেটে নিন এবং আপনার হ্যান্ডসেটে প্রবেশ করান।
ফোনের সুইচ অন করলে সিমটি পিন কোড চাইবে।
যে কোন চার ডিজিটের পিন কোড প্রবেশ করান।
এটি আপনার ফার্স্ট পজিশন “O” এর
জন্য পিন কোড।
আপনার ফার্স্ট পজিশনের জন্য এটিPUK কোড ও চাইবে।
তবে ফোন অন করার পর আপনার ফোনে No network অথবা Sim card registration
error এইসব
মেসেজ দেখাবে।
এটি স্বাভাবিক, এতে ঘাবড়াবার কিছু নেই।
কারণ সিমে এখনও কোন অপারেটর ইনফরমেশন ইনপুট করা হয় নি।
এখন
আপনার ফোনের মেনু থেকে Sim Tool Kit টি খুঁজে বের করুন।
সেখানে
সিমের নাম সম্ভবত Sim-Emu 6.01 সেভ করা থাকবে।
এটি ওপেন করলে দেখবেন Configure মেনু রয়েছে।
সেখান থেকে Phone and Information অপশনটি সিলেক্ট করুন।
সেখানে ঢুকলে আবার Configure মেনু দেখতে পাবেন।
সেখানে ঢুকলে আপনার কাছে পজিশন চাইবে।
আপনি আপনার ইচ্ছামত 0-9 এবং A-F এর মধ্যে যে কোন পজিশন সিলেক্ট করুন।
পজিশন সিলেক্ট করার পর আপনার কাছে PIN এবং PUK কোড চাইবে।
প্রতিটি পজিশনের জন্য আলাদা PIN এবং PUKকোড দিন।
এটি সিমটিকে দ্রুত সচল হতে সাহায্য করবে।
এবার আপনার কাছে সিমের KI, IMSI এবং ICCID নাম্বার চাওয়া হবে।
মনে করে দেখুন প্রথমে সফটওয়্যারের সাহায্যে আমরা এই সিক্রেট নাম্বার গুলো Extract করেছিলাম।
সেগুলো নির্ধারিত বক্সে প্রবেশ করান।
তারপর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন।
দেখবেন নেটওয়ার্ক বার এবং অপারেটর নাম চলে এসেছে!
ব্যস!
আপনার ক্লোনড সিম ব্যবহারের জন্য তৈরী! :D :D :D
কেমন
লাগলো টিউটোরিয়াল? আশা করি ভাল! মতামত জানাবেন।
আজ এই পর্যন্তই!
আগামীতে
আবার নতুন কিছু নিয়ে হাজির হব, সেই পর্যন্ত ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং তথ্য প্রযুক্তির সঙ্গেই থাকুন! :)
সবাইকে
ধন্যবাদ! :) :)