ফেইসবুক বর্তমানের অন্যতম জনপ্রিয় একটি সোশাল মিডিয়া। বাচ্চা থেকে বুড়ো সবাই ফেইসবুক ব্যবহার করেন। আর এখানে সবচেয়ে সাধারণ বিষয়টি হল সংখ্যাধিক মানুষই ফেইসবুক এডিক্টেট। যেকোনো এডিকশনই খারাপ। তাই সবারই উচিত এডিকশন কাটিয়ে উঠার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করা।
ফেইসবুক এডিকশন দূর করার জন্য আপনি যা যা করতে পারেন –
১। এডিকশন দূর করার অন্যতম উপায়ই হচ্ছে ইচ্ছাশক্তি। আপনার ইচ্ছাশক্তিই পারে আপনাকে যেকোনো ক্ষতিকর কিছু থেকে দূরে রাখতে। যদিও এডিকশনের ক্ষেত্রে ইচ্ছাশক্তিকে কাজে লাগানোটা অনেকটাই কঠিন তবে অসম্ভব কিছু কিন্তু নয়। আপনি দৃঢ়ভাবে চাইলেই পারবেন। আপনার চাওয়ার উপরই সবকিছু নির্ভর করবে।
২। একটা মানুষের নানা ধরনের শখ থাকতে পারে। আপনি যখন দেখছেন যে আপনি ফেইসবুক এডিক্টেট হয়ে যাচ্ছেন তখন আপনি আপনার অন্যান্য শখের দিকে নিজেকে ব্যস্ত রাখার চেষ্টা করুন।
৩। ফেইসবুক আপনাকে মানসিকভাবে অনেকটাই অসুস্থ করে দিতে পারে। আপনাকে অনেক অনেক ধরনের নেগেটিভ অনুভূতি দিতে পারে। এইসব ব্যাপারে বিস্তারিত জানুন। ক্ষতিকর দিকগুলো জানলে হয়ত আপনি নিজেই নিজেকে অতিরিক্ত ফেইসবুক ব্যবহার করা থেকে বিরত রাখতে পারবেন।
৪। অবসর সময়ে আপনার পরিবারকে সময় দিন। এতে করে পারিবারিক বন্ধন যেমন দৃঢ় হবে তেমনি আপনি নিজেকে ফেইসবুক থেকেও দূরে রাখতে পারবেন।
৫। বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিন। আপনি যখন আপনার সব বন্ধুদের নিয়ে গরম চা হাতে আড্ডা দেবেন তখন আপনার খুব চমৎকার কিছু সময় কাটবে। আর এই সময়তাই আপনাকে ভার্চুয়াল ফ্রেন্ড আর সত্যিকারের ফ্রেন্ডের মধ্যে তফাতটা ধরাতে সাহায্য করবে।
৬। ফেইসবুক ব্যবহারের প্রতি অন্যরকম আগ্রহ কাজ করার মূল বিষয় হচ্ছে ‘লাইক’। এটি আপনাকে বার বার বাধ্য করে ফেইসবুকে লগ ইন হতে। তাই আপনাকে মনে মনে এটা মানতে হবে এই লাইক মূল্যহীন। কেননা অনেক ফেইসবুক ব্যবহারকারীই আছেন যারা গণহারে লাইক দিয়ে যেন কিন্তু আসলে আপনার পোস্টটি পড়েন না। যখন আপনি এই লাইককে মূল্যহীন ভাবতে পারবেন তখনই আপনার ফেইসবুকের প্রতি আগ্রহ কমে আসতে শুরু করবে।
৭। নিজেকে ক্যারিয়ার অরিয়েন্টেড করে তুলুন। আপনি যখন খুব ক্যারিয়ার সচেতন হয়ে যাবেন তখন ফেইসবুকে সময় দেওয়াটা আপনার কাছে তুচ্ছ মনে হবে।
৮। বই পড়ার অভ্যাস করুন। কেননা বই আপনাকে সকল রকম এডিকশন থেকে দূরে রাখবে। আপনি যদি বই পড়েন তাহলে আপনি যেমন ফেইসবুক থেকে দূরে থাকতে পারবেন তেমনি বই পড়ে অনেক কিছুই জানতে পারবেন। আর এটি একটি ভাল এবং উপকারী বিষয় হবে আপনার জন্য।
ফেইসবুক শুধুমাত্র একটি সোশাল মিডিয়া। একে এত বেশি সময় ও গুরুত্ব দেবেন না যাতে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় জিনিসকে সময় দেওয়া থেকে দূরে সরে যান।
ফেইসবুক এডিকশন দূর করার জন্য আপনি যা যা করতে পারেন –
১। এডিকশন দূর করার অন্যতম উপায়ই হচ্ছে ইচ্ছাশক্তি। আপনার ইচ্ছাশক্তিই পারে আপনাকে যেকোনো ক্ষতিকর কিছু থেকে দূরে রাখতে। যদিও এডিকশনের ক্ষেত্রে ইচ্ছাশক্তিকে কাজে লাগানোটা অনেকটাই কঠিন তবে অসম্ভব কিছু কিন্তু নয়। আপনি দৃঢ়ভাবে চাইলেই পারবেন। আপনার চাওয়ার উপরই সবকিছু নির্ভর করবে।
২। একটা মানুষের নানা ধরনের শখ থাকতে পারে। আপনি যখন দেখছেন যে আপনি ফেইসবুক এডিক্টেট হয়ে যাচ্ছেন তখন আপনি আপনার অন্যান্য শখের দিকে নিজেকে ব্যস্ত রাখার চেষ্টা করুন।
৩। ফেইসবুক আপনাকে মানসিকভাবে অনেকটাই অসুস্থ করে দিতে পারে। আপনাকে অনেক অনেক ধরনের নেগেটিভ অনুভূতি দিতে পারে। এইসব ব্যাপারে বিস্তারিত জানুন। ক্ষতিকর দিকগুলো জানলে হয়ত আপনি নিজেই নিজেকে অতিরিক্ত ফেইসবুক ব্যবহার করা থেকে বিরত রাখতে পারবেন।
৪। অবসর সময়ে আপনার পরিবারকে সময় দিন। এতে করে পারিবারিক বন্ধন যেমন দৃঢ় হবে তেমনি আপনি নিজেকে ফেইসবুক থেকেও দূরে রাখতে পারবেন।
৫। বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিন। আপনি যখন আপনার সব বন্ধুদের নিয়ে গরম চা হাতে আড্ডা দেবেন তখন আপনার খুব চমৎকার কিছু সময় কাটবে। আর এই সময়তাই আপনাকে ভার্চুয়াল ফ্রেন্ড আর সত্যিকারের ফ্রেন্ডের মধ্যে তফাতটা ধরাতে সাহায্য করবে।
৬। ফেইসবুক ব্যবহারের প্রতি অন্যরকম আগ্রহ কাজ করার মূল বিষয় হচ্ছে ‘লাইক’। এটি আপনাকে বার বার বাধ্য করে ফেইসবুকে লগ ইন হতে। তাই আপনাকে মনে মনে এটা মানতে হবে এই লাইক মূল্যহীন। কেননা অনেক ফেইসবুক ব্যবহারকারীই আছেন যারা গণহারে লাইক দিয়ে যেন কিন্তু আসলে আপনার পোস্টটি পড়েন না। যখন আপনি এই লাইককে মূল্যহীন ভাবতে পারবেন তখনই আপনার ফেইসবুকের প্রতি আগ্রহ কমে আসতে শুরু করবে।
৭। নিজেকে ক্যারিয়ার অরিয়েন্টেড করে তুলুন। আপনি যখন খুব ক্যারিয়ার সচেতন হয়ে যাবেন তখন ফেইসবুকে সময় দেওয়াটা আপনার কাছে তুচ্ছ মনে হবে।
৮। বই পড়ার অভ্যাস করুন। কেননা বই আপনাকে সকল রকম এডিকশন থেকে দূরে রাখবে। আপনি যদি বই পড়েন তাহলে আপনি যেমন ফেইসবুক থেকে দূরে থাকতে পারবেন তেমনি বই পড়ে অনেক কিছুই জানতে পারবেন। আর এটি একটি ভাল এবং উপকারী বিষয় হবে আপনার জন্য।
ফেইসবুক শুধুমাত্র একটি সোশাল মিডিয়া। একে এত বেশি সময় ও গুরুত্ব দেবেন না যাতে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় জিনিসকে সময় দেওয়া থেকে দূরে সরে যান।