Latest Topics

Showing posts with label Graphic Design. Show all posts
Showing posts with label Graphic Design. Show all posts

অনলাইনে আয়ের ৪০ টিপস | 40 easiest ways to earn Money Online|Bangla tutorial |টেক-নলেজ

অনলাইনে আয়ের ৪০ টিপস

***Do Share Now ***
*** এই গুলার ভিতরে কি শিখতে চান ? Comment করে জানান ***
Some Free Bangla Tutorials :
Facebook Frame & Apps Bangla Tutorials (Part-1)
➤ https://goo.gl/37mhTn
Facebook Frame & Apps Bangla Tutorials (Part-2)
➤ https://goo.gl/eW7CrK
Learn From Here : (Website)
➤ https://goo.gl/XwfkfY

How to easily earn money from popular work place 99design | 8 secrete | Tech-knowledgeBD


৯৯ ডিজাইন এ বিজয়ি হবার ৮টি সিক্রেট টিপস এন্ড ট্রিকস

৯৯ ডিজাইন সর্বাধিক জনপ্রিয় এবং সব থেকে বেশি টাকা উপার্জন করার প্রতিযোগিতা মূলক একটা মার্কেটপ্লেস। এটা বলা রাখা ভাল যে এখানে শুধু গ্রাফিক ডিজাইন সম্পর্কিত বিষয়ে প্রতিযোগিতা হয় আর এর মধ্যে লোগো ডিজাইন সব থেকে জনপ্রিয় বিষয়। এছাড়া গ্রাফিক ডিজাইন এর প্রায় সব কিছুর উপর প্রতিযোগিতা হয়ে থাকে এখানে। ওয়েবসাইটঃ  www.99designs.com

এখন কথা হলো এখানে জয় লাভ করা কি খুব সহজ? না কিন্তু। আপনাকে একটা ডিজাইন এর জন্য অনেকের সাথে প্রতিযোগিতা করতে হবে। জয়ী হবে একটা ডিজাইন তাই এখানে ভাগ্যেরও কিছু ব্যাপার আছে। আর আপনি প্রতিযোগিতায় অংশ নিলেন, আপনার ডিজাইন জয়ী হল না আপনি কিন্তু এক টাকা ও পাবেন না কিন্তু নিজের প্রোফাইল এই ডিজাইনগুলি রেখে অন্য মার্কেটপ্লেস এর জন্য কাজ করতে পারবেন যেখানে পোর্টফলিও অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
নতুন কন্টেস্ট এ অংশগ্রহন করুন


কন্টেস্ট মাত্র শুরু হয়েছে, খুব বেশি ডিজাইন জমা হয় নাই এরকম কন্টেস্ট এ অংশগ্রহন করুন। এটা অনেকটা প্রথম প্রেম এর মত। কন্টেস্ট হোল্ডাররা প্রথম দিকে সাবমিট করা ডিজাইন এর দিকে বেশি আগ্রহি হয়। আবার সমস্যা হল অন্যরা আপনার ডিজাইন কপি করতে পারে। এখানে তাই আর একটা জিনিস করতে পারেন সেটা হচ্ছে আগে পিছে না দেখে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করে ফেলবেন।
কন্টেস্ট হোল্ডার এর প্রোফাইল দেখে নিন


আপনি কি জানেন এখানেও দুর্নীতি আছে। অনেকেই আছে যারা আপনার মতই ডিজাইনার। তাঁরা গ্যারান্টি ছাড়া প্রতিযোগিতা সাবমিট করে। সেখানে না বুঝে অনেকে ডিজাইন জমা দেয় আর সেই ডিজাইনার সেই ডিজাইনগুলি নিয়ে কন্টেস্ট বন্ধ করে দেয়। তাই কে কন্টেস্ট চালু করেছে দেখে নেয়া ভাল। আগে সে কন্টেস্ট করেছে কিনা, টাকা দিয়েছে কিনা এগুলি আপনি তাদের প্রোফাইল এ দেখতে পারবেন আর একটা সুবিধা হলো আপনি হয়ত বুঝতে পারবেন সে কি ধরন এর ডিজাইন পছন্দ করতে পারে। সে কোন দেশ এর এটা দেখে নিলেন তারপর সেটা চিন্তা করে ডিজাইন করলেন। একজন বাংলাদেশি যেরকম ডিজাইন পছন্দ করবে একজন আমেরিকান সেরকম ডিজাইন পছন্দ না ই করতে পারেন।
সব সময় ব্রিফ ফলো করতে হবে?

সব সময় ব্রিফ সম্পূর্ণ ভাবে ফলো করতে হবে? আমার সেটা মনে হয় না, জয়ী ডিজাইন সব সময় হুবুহু ব্রিফ মেনে করা হয়েছে এরকম না কিন্তু। যেমন কন্টেস্ট হোল্ডার টাইগার নিয়ে একটা লোগো করতে দিয়েছে আপনি একটা ডিজাইন করেন টাইগার নিয়ে আর একটা ডিজাইন এ আপনার মত করে কিছু তৈরি করুন সেখানে পায়ের ছাপ থাকতে পারে বাঘের। চেষ্টা করুন এমন ডিজাইন এর যা অন্যরা চিন্তা করে নাই। অন্যদের কাজ থেকে আলাদা।
ডিজাইন করুন

যখন আপনি চিন্তা করে ফেলেছেন কি রকম হবে আপনার ডিজাইন তখন ডিজাইন করতে বসুন। একটা কথা মনে রাখবেন ডিজাইন সব সময় সিম্পল করার চেষ্টা করবেন যেটা সহজে বুঝা যায়।
ডিজাইন মকআপ এ দিন

ডিজাইন সব সময় মকআপ এ দেয়ার চেস্টা করবেন কারন মকআপ এ ডিজাইন দেখতে অনেক সুন্দর লাগে। সাথে নরমাল কপিটাও।
সবসময় ফিডব্যাক চাইবেন

কন্টেস্ট হোল্ডার এর কাছে ফিডব্যাক চাইবেন। তাতে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার ডিজাইন তার কাছে কেমন লেগেছে। কোন যায়গাগুলি তার কাছে ভাল লাগে নাই সে জন্য হয়ত আপনি জয়ী হতে পারেন নাই তাহলে সেগুলি চিন্তা করে আপনি পরের কন্টেস্ট এ অংশগ্রহন করতে পারবেন এবং আগের থেকে ভাল করতে পারবেন।
তাড়াতাড়ি রিভিশন শেষ করুন

আপনার ডিজাইন যদি কন্টেস্ট হোল্ডার এর পছন্দ হয় কিন্তু সে যদি মনে করে কিছু জায়গা ঠিক করা প্রয়োজনীয় তাহলে সে আপনাকে আপনার ডিজাইন রিভিশন এর জন্য দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে চেস্টা করবেন যত তাড়াতাড়ি ঠিক করে আবার জমা দেয়া যায় কারন রিভিশন হয়ত কন্টেস্ট হোল্ডার শুধু আপনাকে দেয় নাই আরও কিছু প্রতিযোগীকে দিয়েছে তারাও ঠিক করে জমা দিবে। তারাও চাইবে অনেক তাড়াতাড়ি জমা দিতে। মনে রাখবেন এটা কন্টেস্ট, কেউ কিন্তু আপনাকে তার নিজের পথ ছেরে দিবে না।
যদি কন্টেস্ট এ হেরে যান।

আপনি যদি কন্টেস্ট হেরে যান তাহলে আপনার ডিজাইন প্রতিযোগিতা থেকে তুলে নিন এবং সেই ডিজাইন আপনি অন্য মার্কেটপ্লেস এর প্রোফাইল এ ব্যবহার করুন। এরপর আর একটা কন্টেস্ট এর দিকে মনোযোগী হন। মনে রাখবেন যেটাতে আপনি জিতলেন না সেখান থেকে আপনার অনেক অভিজ্ঞতা হলো, সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে সামনে এগিয়ে যান।

সংবাদ : সংগৃহীত

Some way to became a graphics designer and earn more then 35,000 taka per month| Bangla |টেক-নলেজ

গ্রাফিক্স ডিজাইনার হয়ে আয় করুন মাসিক ৪০,০০০-১,৫০,০০০ টাকা



কাজ যেটাই শিখুন, সবগুলো থেকেই ভালো আয় করা সম্ভব। চাহিদা বিবেচনা করলে আমি ব্যক্তিগতভাবে গ্রাফিক্স ডিজাইনকেই বেছে নেবো। গ্রাফিক্স ডিজাইন এর চাহিদা যেমন আছে তেমনি সম্মানজনক ডেস্কজবও পাওয়া সম্ভব। তাছাড়া দিনদিন এর চাহিদা বেড়েই চলছে। চাহিদার সাথে পাল্লা দিয়ে প্রচুর ডিজাইন ফার্ম তৈরি হচ্ছে সেই সাথে প্রচুর গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কর্মসংস্থানও হচ্ছে। এখন প্রায়ই খবরের কাগজে ও অনলাইনে গ্রাফিক্স ডিজাইনার এর জন্যে চাকরির বিজ্ঞপ্তি দেখা যায়।



গ্রাফিক্স ডিজাইনার কেন হবেন?

>> গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে পুর্ব অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই। প্রাপ্তবয়স্ক যে কোন মানুষের পক্ষেই শিখা সম্ভব। অনেকেই একটা বিষয় নিয়ে চিন্তিত থাকেন তা হলো কমিউনিকেশন স্কিল, যেটা চাকরির ক্ষেত্রে খুবই অপরিহার্য একটা বিষয়। গ্রাফিক্স ডিজাইনারের খুব বেশি কমিউনিকেশন করার প্রয়োজন হয়না । কোন ধরনের মামা চাচা না থাকলেও চলবে। আর চাকরির জন্য যে ধরনের যোগ্যতার প্রয়োজন তা দরকার নেই। এখানে ক্রিয়েটিভিটিই বেশী প্রাধান্য পায় তাই বাহ্যিক চাকচিক্যের তেমন একটা জরুরত হয় না।

তুলনামূলক স্বল্প সময়েই কাজ শিখা যায় এবং খুব বেশি দক্ষতা না আসলেও কাজ শুরু করে দেয়া যায়। সবশেষে কথা হলো মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকরির চেয়ে কোন অংশেই কম না বরং সম্মানজনক ডেস্কজবের নিশ্চয়তা এখানেই বেশি।

গ্রাফিক্স ডিজাইন বলতে কি ধরনের কাজকে বোঝানো হয়?

>>গ্রাফিক্স ডিজাইন বিষয়টা অনেক বিস্তৃত এবং এর অনেক শাখা প্রশাখা আছে। একটা বিষয় সহজ ভাবেই বলা যায় যেখানেই পন্য, সেবা কিংবা প্রচারের বিষয় সেখানেই উপস্থাপনের দরকার হয়, আর উপস্থাপনের জন্য ডিজাইন অপরিহার্য। সাধারনত গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা যে ধরনের কাজ করে থাকেন তার মধ্যে- ইলাস্ট্রেশন,  বুক কভার, টাইপোগ্রাফি, ব্রুশিওর, স্টিকার, সিডি কভার, বিজ্ঞাপন, ক্যালেন্ডার, ডিজিটাল সাইন, মডার্ন পেইন্টিং, সফটওয়্যার ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, টেক্সটাইল ডিজাইন, ব্র্যান্ডিং বা লোগো ডিজাইন, ম্যাগাজিন, টেমপ্লেট ডিজাইন ইত্যাদি অন্যতম।

একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার কি পরিমান আয় করতে পারেন?

এইটা কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ, এক কথায় বলতে গেলে, অসীম! দিবা স্বপ্ন পরেই দেখি, বাস্তবতার সাথে আগে পরিচিত হই। প্রথমে জেনে নিই, গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসাবে আয় করার পথগুলি কি কি?

গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে আপনার সামনে তিনটি উপায়ে আয় করার সুযোগ আছে।

১। চাকরি করে আয় করতে পারেনঃ

>> যেহেতু এই পেশাটি স্কিল নির্ভর তাই অনেকটা দক্ষতা অনুযায়ী আয়ের তারতম্য হতে পারে। তবে একজন প্রতিভাবান দক্ষ গ্রাফিক্স ডিজাইনারের মাসিক বেতন ৪০,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ১,৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। চাকরি করার সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো অর্থনৈতিক নিশ্চয়তা।

২। ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেনঃ

>> বেশিরভাগ গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা ফ্রিল্যান্সিং করতে পছন্দ করেন। ফ্রিল্যান্সিং করার সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো ১০ টা ৬ টা অফিস করার প্রয়োজন হয়না এবং কাজের স্বাধীনতা আছে। ওডেস্ক, ইল্যান্স, ফ্রিল্যান্সার, ফাইভার, পিপল পার আওয়ার এই রকমের ফ্রিল্যান্সিং সাইট গুলো থেকে কাজ নিয়ে কাজ করতে পারেন।

একজন প্রতিভাবান দক্ষ গ্রাফিক্স ডিজাইনার ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি মাসে ৫০০ ডলার থেকে ২০০০  ডলার কিংবা তারো বেশি আয় করতে পারেন।

৩। বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস গুলোতে প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্টের কাজ করতে পারেনঃ

আপনি ১০ টা ৬ টা জব করা, ক্লায়েন্টের কাজ করা কিংবা কারো উপর নির্ভরশীল হয়ে কাজ করতে পছন্দ করেননা?!

সেক্ষেত্রে আপনার জন্যে প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট এ কাজ করাই পারফেক্ট। বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস যেমন ক্রিয়েটিভ মার্কেট, এনভেটোতে কাজ করেও ভালো আয় করা সম্ভব।

তবে এই মার্কেটপ্লেস গুলোতে যত বেশি কোয়লিটি প্রোডাক্ট তৈরি করতে পারবেন ততই আপনার আয় বাড়তে থাকবে। দক্ষ এবং মার্কেটপ্লেসে কাজ করে অভিজ্ঞ যে কোন গ্রাফিক্স ডিজাইনার মাসে ৫০০ ডলার থেকে ২,০০০ কিংবা তারো বেশি আয় করতে পারেন।

>> প্রশিক্ষণ নিলে সাথে সাথেই আপনি এই পরিমান আয় করতে পারবেন তা নয়, আপনাকে অবশ্যই দক্ষ এবং তার সাথে সাথে অভিজ্ঞ হতে হবে। দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্যে প্রচুর সময় দিতে হয়। সাধারনত ১ থেকে ২ বছর সময় ধৈর্য ধরে চেষ্টা করলে দক্ষ এবং সাথে সাথে অভিজ্ঞ হওয়া সম্ভব। যে কোন কাজেই সফল হওয়ার মূলমন্ত্র হলো অধ্যবসায়। তবে দক্ষতা কিংবা অভিজ্ঞতা ছাড়া আপনি একদমই আয় করতে পারবেন না তাও সত্যি না, একিভাবে ভালো আয় কিংবা সম্মানজনক ডেস্কজব পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই যোগ্য হতে হবে।

সংবাদ ;সংগৃহীত

অনলাইনে আয়ের ৪০ টিপস |টেক-নলেজ


অনলাইনে আয় করার জন্য শতশত উপায় আছে। এর মধ্যে আমরা শুধু কয়েক প্রকারই জেনেছি। এবং বেশিরভাগই এই কয়েকটি উপায় নিয়েই কাজ করে কেননা এই বহুল ব্যবহৃত উপায়গুলোতে সাপোর্ট/টিউটোরিয়াল সহজে পাওয়া যায়। তবে আরও অনেক উপায় আছে যা অনেকে জানেই না (নির্দিষ্ট সাইটের লিংক নেই) বলে তা কেউ করতে পারছে না। কিন্তু এগুলো অনেক সম্ভাবনার একটি ক্ষেত্র। তাই চলুন দেখে নেই অনলাইনে আয়ের সবপ্রকারভেদ।

PTC
Gpt
Microtask/ছোট কাজ
Online Survey
Revenue sharing sites
Reward/পুরুষ্কার sites
Android Apps এর মাধ্যমে
Social sites ব্যবহার করে
আপনার ছবি/ভেক্টর ইলাসট্রেশন বিক্রি করে
চেক-ইন বা যেকোন যায়গা ভ্রমন করে
ব্রাউজার Extension ব্যব্যহার করে।
ব্যয়াম করে (you've seen right)
প্রশ্নোত্তর দিয়ে এবং উপদেশ দিয়ে
T-shirt, mug, calendar ডিজাইন করে
কম্পানি বা ডোমেইনের নাম বাচাই করে
অনলাইনে লিখে
Audio transcription করে
কারুকলার মাধ্যমে দ্রব্য তৈরি এবং বিক্রি করে
Paid Forum Posting
Google Adsense/YouTube
Associate marketing
Data Entry
Review লিখে
ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট এর কাজ করে
ওয়েভসাইট টেস্ট করে
Bing search engine ব্যবহার করে
Animation 2D/3D(cartoon) তৈরি করে
Animation (whiteboard, explainer, infographic video) তৈরি করে
3D AutoCAD object তৈরি করে
Logo তৈরী করে
বিজনেস কার্ড, টিউনার, ইনবাইটেশন কার্ড ইত্যাদি ডিজাইন করে
ভয়েসওবার/voice over করে
ভাল মানের ভিডিও তৈরি করে
ওয়েভসাইট তৈরি করে (অন্যকে তৈরি করে দিয়ে)
ওয়ার্ডপ্রেস এক্সপার্ট হয়ে, থিম তৈরি এবং বিক্রি করে
সফটওয়্যার তৈরি করে।
Asp.net, C++, Python, Ruby, Java, ইত্যাদি প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ এর কাজ করে
Blog post করে
SEO তে এক্সপার্ট হয়ে
VC dialer, CentOS ইত্যাদি নির্দিষ্ট কাজের সফটওয়্যার এর উপর এক্সপার্ট হয়ে
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে
রেফার করে

*** Share with Your Friends ***

Contact Us

Name

Email *

Message *

Time in Dhaka:

টেক-নলেজ

(টেক-নলেজ) এর পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম ও শুভেচ্ছা। বাংলায় বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তি চর্চাকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।