Latest Topics

Showing posts with label Extra. Show all posts
Showing posts with label Extra. Show all posts

কাপড়ে দাগ অথবা কলমের দাগ লাগলে কি করবেন ?

কলমের দাগ লাগলে কি করবেন ?

Tips-01
কাপড়ে দাগ লাগলে কি করবেন?
------------------------------
সাবধানের মাইর নাই তবু কি কাপড়ে দাগ না লেগে পারে?
 বাসে উঠছেন- গাড়ির কালো তেল কাপড়ে লেগে গেছে টের পেলেন না! পকেটে বলপেন রেখেছেন- বেচারা দিল হাগু করে! কিছুই করার নেই। এগুলো জীবনের অংশ বলা চলে।
তাই বলে তো আর কাপড় না পরে থাকা যাবে না, চলা ফেরাও বন্ধ করা যাবে না। দাগ লেগে গেলে কিভাবে তুলবেন জানা থাকলে জীবন অনেকটা সহজ হয়ে যাবে। আগে দেখতে হবে কোন উৎস থেকে দাগ লেগেছে। পরনের পোশাকটি কোন তন্তুর কোন রঙের! কিছু টিপস দিচ্ছি হয়ত কিছুটা সমাধান হবে।
- কাপড়ে যে কোনো দাগ লাগলেই সঙ্গে সঙ্গে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এরপর সাবান, ডিটারজেন্ট ব্যবহার করুন।
- কাপড়ে চা ও কফির টাটকা দাগ লাগলে কুসুম কুসুম গরম পানি ও বোরিক পাউডারের মিশ্রনে ডুবিয়ে রাখুন। এবার পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। কাপড়ে চা কিংবা কফির দাগ লাগলে পানি দিয়ে দাগের অংশটুকু ধুয়ে নিতে হবে। যদি এতেও দাগ না ওঠে তবে যে অংশে দাগ লেগেছে তা সারারাত ঠাণ্ডা দুধে ভিজিয়ে রেখে পরদিন মৃদু ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এরপর ভিনেগার ও অল্প ঠাণ্ডা পানি মিশিয়ে দাগে স্প্রে করে ১ চামচ বেকিং সোডা লাগিয়ে ভালো করে ঘষলে দাগ ওঠে যাবে।
- খাবার খেতে গিয়ে কাপড়ে সসের দাগ লাগলে প্রথমেই ঠাণ্ডা পানি দিয়ে জায়গাটা ধুয়ে নিতে হবে। এরপর সোডা বা এক ফালি লেবু দিয়ে জায়গাটা ভালো করে ঘষে পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকাতে হবে। এতেও যদি দাগ না যায় তবে হালকা গরম পানিতে আধা চা চামচ ডিটারজেন্ট পাউডার, ১ টেবিল চামচ সাদা ভিনেগার মিশিয়ে মিশ্রণে কাপড়টি ১৫ মিনিট ভিজিয়ে ধুয়ে ফেললে দাগ ওঠে যাবে।
- রঙিন কাপড় কাঁচার আগে পানিতে লবণ মিশিয়ে কাপড় ভেজাবেন। এতে করে রং উঠার ভয় থাকবে না।
- অনেক সময় এক কাপড়ের রং আরেক কাপড়ে লেগে যায়। প্রথমে শুধু পানিতে চার- পাঁচ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। দাগটা হালকা হয়ে এলে সাবান, ডিটারজেন্ট ব্যবহার করে দেখুন।
সুতি কাপড়ের দাগ তুলতে কাপড় কাচার সোডা, ক্লোরিন ব্যবহার করতে পারেন।
- কাপড়ে রক্তের দাগ যদি পুরনো হয় তাহলে ঠাণ্ডা পানিতে এক চিমটি বেকিং সোডা মিশিয়ে কাপড় কমপক্ষে ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রাখার পর ধুয়ে নিতে হবে। এরপর অল্প সাবান
দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে।
- রক্তের দাগওয়ালা কাপড় কখনও গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখা যাবে না। আর কাপড়ে দাগ লাগলে সঙ্গে সঙ্গে ধুয়ে ফেলতে হবে।
- রক্তের দাগ লাগলে আমরা অনেক সময় গরম পানি ব্যবহার করি। এতে দাগ স্থায়ী হয়। স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
- সাদা কাপড় ব্যবহার করতে করতে হলদেটে হয়ে গেলে গরম পানিতে সাবান গুলিয়ে ফুটিয়ে নিবেন। এরপর নীল দিয়ে রৌদ্রে শুকাতে দিন। সাদা কাপড়ে দাগ লাগলে লিক্যুইড ব্লিচ দিয়ে ধুতে হবে। আর যদি রঙিন কাপড় হয় তবে কালার সেফ ব্লিচ ব্যবহার করতে হবে।
- কাপড়ে নেলপলিশের দাগ লাগলে তাতে রিমুভার লাগিয়ে জায়গাটা ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর ১ চা চামচ ডিটারজেন্ট গরম পানিতে মিশিয়ে কাপড় ভিজিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে।
- কাপড়ে বলপেনের কালির দাগ লাগলে সে জায়গাটা গ্লাসের ওপর টেনে মেলে দিয়ে ওপর থেকে অ্যালকোহল খুব আস্তে আস্তে ঢেলে দিতে হবে। এরপর পেট্রোলিয়াম জেলি দিয়ে ঘষে তুলতে হবে। এছাড়া ঠাণ্ডা পানিতে লেবুর রস ও ডিটারজেন্টের মিশ্রণে ৫ মিনিট রেখে ধুয়ে নিতে হবে। তাহলে চলে যাবে কালির দাগ।
- কাপড়ে তেল লাগলে প্রথমে কাপড় থেকে অতিরিক্ত তেল পেপার টাওয়াল বা টিস্যু পেপার দিয়ে চেপে চেপে শুষে নিতে হবে। এরপর কাপড়ে বাসন ধোয়ার ডিটারজেন্ট অল্প করে মাখিয়ে নিতে হবে দাগের ওপর। ২ মিনিট পরে আরও ডিটারজেন্ট মাখিয়ে রেখে তারপর হালকা পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে।
- যদি কাপড়ে ফলের রসের দাগ লাগে তাহলে দাগযুক্ত কাপড়ের উপড় লবণ ছড়িয়ে দিয়ে ঠাণ্ডা পানিতে কাপড় ভিজিয়ে রেখে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
- কাপড়ে ডিম বা মাংসের দাগ লাগলে ঠান্ডা পানি ও লবণের মিশ্রণে ভিজিয়ে রাখুন। তারপর সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
- সিল্ক অথবা শিফন শাড়িতে যদি মাংস, মাছ বা তরকারির ঝোল লাগে তবে ঐ দাগ লাগা অংশের নীচে একটা ব্লটিং পেপার ধরুন ও দাগের ওপরে ট্যালকম পাউডার ছড়িয়ে
পরিষ্কার রুমাল দিয়ে ঘষতে থাকুন। হলুদ দাগ তোলার জন্য কাপড়টা সাবান পানিতে ধুয়ে রোদে শুকিয়ে নিন।
- রঙিন জামা কাপড় থেকে ফলের রসের দাগ তুলতে প্রথমে কাপড়টা অ্যামোনিয়া এবং পরে পেট্রোল ভিজিয়ে রাখুন। এতে কাপড়ের রঙের কোনও ক্ষতি হবে না।
- পানের দাগ লাগলে সেই অংশে লেবু অথবা দই লাগিয়ে দিলে দাগটা ধীরে ধীরে ফিকে হয়ে আসবে।
- বল পয়েন্টের দাগ লাগলে জামার যেখানে দাগ লেগেছে সেখানে তুলোয় করে মিথিলেটেড স্পিরিট নিয়ে ঘষে নিয়ে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। এরপর যেভাবে প্রতিদিন জামা-কাপড় কাচেন সেভাবে কেচে নিন।
- জামায় কাদা লাগলে তখনই না ধুয়ে শুকোতে দিন। এরপর পানিতে ডিটারজেন্ট মিশিয়ে জামা ভিজিয়ে রাখুন বেশ কিছুক্ষণ। এরপর ধুয়ে নিন।
- গরমের সময় ঘামের দাগ নিত্যদিনের সমস্যা। খুব ঘাম যাদের হয় তাদের পোশাক কাচার আগে পানিতে ভিজিয়ে নিবেন। তারপরে ডিটারজেন্টে ভেজাবেন। বিশেষ করে ঘাম শুকিয়ে সাদা দাগ হয়ে যায়। এক্ষেত্রে ঠাণ্ডা পানিতে কাপড়টি ভিজিয়ে রেখে সাদা ভিনেগার দিয়ে ঘষে কিছুক্ষণ পরে ডিটারজেন্ট দিয়ে হালকা ব্রাশ করে ধুয়ে ফেলতে হবে। আর জামা থেকে ঘামের গন্ধ দূর করার জন্য রঙবিহীন মাউথ ওয়াশ দিয়ে ঘামের জায়গাটা ধুয়ে দিতে হবে।
- কাপড়ে তেল জাতীয় দাগ লাগলে সেখানে গুড়া পাউডার দিয়ে রাখুন। পরে ধুয়ে ফেলুন। বর্ষায় প্রায়ই কাপড়ে দাগ লেগে যায়। সঙ্গে সঙ্গে পরিষ্কার করা হয় না। খুব স্থায়ী হওয়ার আগে পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। এরপর সাবান দিয়ে ঘষে নিন। এতেও না উঠলে লেবু বা ভিনেগার দিয়ে ঘষে রোদে মেলে দিন। দেখবেন দাগ উঠে গেছে।
- কাপড়ে চায়ের দাগ বা অন্য কোনো দাগ লাগলে তরল দুধ দিয়ে ধুয়ে ফেললেও দাগ উঠে যাবে।
- সুতি কাপড়ে কলমের কালির দাগ তুলতে লঘু অক্সালিক এসিড দিয়ে অ্যামোনিয়া দ্রবণে ধুয়ে নিতে হবে। অ্যামোনিয়ার পরিবর্তে দুধও ব্যবহার করতে পারেন। রেশম, পশম, সিল্ক কাপড়ে কালির দাগ লাগলে অ্যাসিটিক এসিডের দিয়ে অক্সালিক এসিডে ধুয়ে নিতে হবে। তবে মনে রাখবেন যদি সাবান পানি দিয়ে দাগ না ওঠে, তবেই এটি ব্যবহার করবেন।
- এ ছাড়া মেথিলেটেড স্পিরিট তুলায় নিয়ে দাগের জায়গায় ঘষলে দাগ উঠে যাবে। দাগ কখনোই এলোমেলোভাবে ঘষে তোলা উচিত নয়। তুলা বা স্পঞ্জে দাগ তোলার উপাদান নিয়ে বৃত্তাকারে ঘষবেন। তাহলে দাগ চারপাশে ছড়িয়ে পড়বে না।
- বাড়িতে বিপত্তি মনে হলে ভালো কোনো লন্ড্রির শরণাপন্ন হতে পারেন।
ভালো লাগলে লাইক দিন এবং শেয়ার করে বন্ধুদের সুযোগ করে দিন।
                                            Tips-02
…..
কাপড়ে কলমের কালি লেগে যাওয়ার সমস্যায় পড়েননি, এমন মানুষ আছে? একেবারেই নেই। আর একবার কাপরে কালির দাগ লাগলো মানে শেষ, সারা জীবনের জন্য কাপড়টি নষ্ট। তাই না? কাপড় থেকে কালির দাগ ওঠাবার সহজ কিছু উপায় :- ১) কাজে আসবে টুথপেস্ট-
কাপড় থেকে যে কোনো কালি ওঠাবার জন্য আক্রান্ত স্থানে টুথপেস্ট লাগিয়ে দিন ভালো করে। তারপর কাপড়টি স্বাভাবিক ভাবেই শুকিয়ে ফেলুন। শুকিয়ে গেলে সাধারণ সাবান দিয়ে ধুয়ে নিন, ধোয়ার সময় হালকা ব্রাশ দিয়ে ঘষুন। দেখবেন কালি অনেকটাই চলে গেছে।
২) কাঁচা দুধ-
আক্রান্ত স্থান টুকুন কাঁচা দুধে চুবিয়ে রাখুন। দুধ কলমের কালি শুষে নিতে পারে। ৩০ মিনিট পর ভাল করে জায়গা টুকুন চিপে নিয়ে সাবান ঘষে ধুয়ে নিন।
৩) লেবুর রস-
সাদা কাপড় হলে আক্রান্ত স্থান লেবুর রসে ভিজিয়ে রাখুন। তারপর সাবধানে ধুয়ে নিন যেন কালি ছড়িয়ে না যায়।
মনে রাখবেন-
কালি লাগার পর যত দ্রুত সম্ভব পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করুন।
দাগ লাগা কাপড় একবার গুঁড়ো শাবান দিয়ে ধুয়ে ফেললে ধাগ ওঠানো সম্ভব হয় না।
কালি লাগা কাপড় ইস্ত্রি করবেন না, তাতে দাগ স্থায়ী হয়ে যাবে।
আক্রান্ত স্থান ঘষাঘষি করবেন না, তাতে কালি ছড়িয়ে যাবে।


Please stay with "Tech-KnowledgeBD"

Google Love Tips


আসছে ১৪ই ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালবাসা দিবস। এই দিনটাকে ঘিরে একেক জনের থাকে একেক আয়োজন। কিভাবে মনের মানুষটাকে খুশি করা যায় এই জল্পনা কল্পনা নিয়েই ব্যস্ত অনেকে। ভালবাসার মানুষকে খুশি করতে যাই করুন না কেন একটা ছোট্ট ইকুয়েশন দিয়ে এক নিমেষেই বলতে পারেন আপনার মনের কথাটি।
sqrt(cos(x))*cos(300x)+sqrt(abs(x))-0.7)*(4-x*x)^0.01, sqrt(6-x^2), -sqrt(6-x^2) from -4.5 to 4.5
আসলে এই ইকুয়েশন হচ্ছে গুগল গ্রাফের একটি মজার ফিচার। যখনই আপনি এই এই সমীকরণটি গুগল সার্চে পেস্ট করে অথবা লিখে এন্টার চাপবেন তখনই দেখতে পাবেন সুন্দর একটি বিশাল হার্ট যা আপনার গোপন ভালবাসাকে ইঙ্গিত করবে।
যদি কাউকে ভালবাসেন অথচ বলতে পারছেননা আপনার ভালবাসার কথাটি, তবে তাকে পাঠিয়ে দিন এই সমীকরণটি আর সে যদি বলে এটা কি? তখন সুন্দর করে উত্তর দিন, গুগলে সার্চ করে জেনে নাও।
ব্যাস যা জানার সে এমনিতেই জেনে যাবে !

Google tips 2016 -1 - বাঁকানো স্ক্রিন


কেবল মানুষই শুধু মজা করবে তা নয়। কেননা গুগলও কিন্তু মজা করা থেকে বিরত থাকেনা। বরং সব সময়ই দেখা যায় গুরুত্বপূর্ণ দিনগুলতে গুগলের আগমন ঘটে একটু ভিন্নভাবে। এছাড়া ওয়েব দুনিয়ার কোন এক কোনে এই কোম্পানিটি আপনার জন্যে লুকিয়ে রেখেছে না না মজার সব আয়োজন যা আপনি দেখেননি এতদিন।
যদিও গুগল সার্চ হচ্ছে আপনার অজানা সব প্রশ্নের সমাধান কিন্তু অনেক সময় এই সার্চইঞ্জিনটি দারুণ মজার রূপে নিজেকে প্রকাশ করে।
অ্যাসকিও (Askew): যখনই আপনি “askew” এবং “tilt’’ শব্দ দুটি খুঁজতে যাবেন তখন দেখবেন উইন্ডোটি বাঁকা হয়ে আসবে।
f1
f2
ব্যারেল রোল (Barrel roll): গুগল কে যদি “do a barrel roll” জিজ্ঞাসা করেন তবে দেখুন কি হয়! আপনার স্ক্রিনটি ৩৬৫ ডিগ্রি ঘুরে আবার ঠিক হবে।
Collected from : Tech.au

মেয়েদের ফটো পোজিং টিপস !

 ফটোগ্রাফি পোজিং টিপসঃ 

See more bellow:----


১ | মেয়েদের ফটো পোজিং টিপস :

চলুন শুরু করা যাক…
posing-photographing-female-models01.png
posing-photographing-female-models02.png
posing-photographing-female-models03.png
posing-photographing-female-models04.png
posing-photographing-female-models05.png
posing-photographing-female-models06.png
posing-photographing-female-models07.png
posing-photographing-female-models08.png
posing-photographing-female-models09.png
১০posing-photographing-female-models10.png
১১posing-photographing-female-models11.png
১২posing-photographing-female-models12.png
১৩posing-photographing-female-models13.png
১৪posing-photographing-female-models14.png
১৫posing-photographing-female-models15.png
১৬posing-photographing-female-models16.png
১৭posing-photographing-female-models17.png
১৮posing-photographing-female-models18.png

ফটো কার্টিসিঃ Digital Photography

সবাইকে ধন্যবাদ।

কিভাবে চিন্তা করা থেকে দূরে থাকা যায় ?

                 টেনশনমুক্ত থাকতে যা যা করবেন 
১. ধারণ করুন :
আপনার খুব বেশি পরিমাণে দুশ্চিন্তা
হয়ে থাকলে আপনি কখনই এটিকে বাদ
দিয়ে চিন্তা করতে পারবেন না। এ
কারণে যতটা সম্ভব প্রথমাবস্থায়
দুশ্চিন্তাগুলোকে ধারণ করুন। বোঝার
চেষ্টা করুন যে এই দুশ্চিন্তাগুলো ঠিক
কী কারণে হচ্ছে এবং এটি থেকে মুক্ত
হওয়ার সহজতম উপায় কি? ঠান্ডা
মাথায় সেইভাবে অগ্রসর হন।
২. ডায়েরি লিখুন :
দুশ্চিন্তা হলে মাথায় অনেক বেশি
প্রেসার পড়ে। এই প্রেসার কমিয়ে
আনতে আপনি চাইলে ডায়েরি বা কোনো
ছোট নোট লিখতে পারেন। কেননা
গবেষণায় দেখা গেছে যে লিখে কোনো
মনের ভাব প্রকাশে মানসিকভাবে চাপ
অনেকটা হালকা হয়। এ কারণে
দুশ্চিন্তার বিষয়গুলো লিখে মনটাকে
হালকা করতে পারেন।
৩. আলোচনা করুন :
কারও সাথে যদি আপনার দুশ্চিন্তার
বিষয়গুলো নিয়ে যদি আলোচনা করেন
তাহলে দেখা যাবে যে আপনার মন
অনেক হালকাবোধ হবে। অন্যের
পরামর্শ সমালোচনায় আমরা দুশ্চিন্তা
বিষয়গুলোর সমাধান পেতেও পারেন।
ফলে কিছুটা স্বাভাবিকবোধ করতে
পারেন।
৪. জোরে নিশ্বাস নিন :
জোরে জোরে নিশ্বাস নিলে আপনার
দুশ্চিন্তা কিছুটা হলেও সংকুচিত হবে।
অনেক সময় দুশ্চিন্তার কারণে নিশ্বাস
বন্ধ হয়ে আসে। বুকে ব্যথা করে। এ
কারণে দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে
জোরে জোরে নিশ্বাস নিন। এতে করে
দেখবেন কিছুটা হালকা লাগবে।
৫. বিশ্রাম নিন :
দুশ্চিন্তাগ্রস্ত মানুষ সাধারণত
বিশ্রাম নিতে পারেন না। কেননা
তাদের টেনশনে ঘুমই আসে না। এমনকি
শুয়ে থেকেও ছটফট করেন। এমতাবস্থায়
মনটাকে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এনে
বিশ্রাম নিতে পারেন। মনোযোগ রেখে
বিশ্রাম নিলে এটি মানসিকভাবে
কিছুটা প্রশান্তি এনে দেবে।
৬. নিজের সাথে কথা বলুন :
নিজেই যদি নিজের সাথে কথা বলেন
তাহলে অনেক জটিল প্রশ্নেরও উত্তর
খুঁজে পাওয়া যায়। এ কারণে আপনার
দুশ্চিন্তার সমাধানে বা কিছুটা
শান্তির জন্য নিজের সাথে নিজেই
অনেক্ষণ কথা বলুন। যেকোনো বিষয়
নিয়েই কথা বলতে পারেন। এতে করে
মানসিকভাবে আপনি কিছুটা বিশ্রাম
পাবেন। ফলে একটু ভালো লাগবে।


কার্টেসীঃ  Internet 

অনলাইনে ছবি এডিটং এর ১৫টি ওয়েবসাইট

আমারা ডিজাইনিং এর বিভিন্ন ক্ষেত্রে ইলাস্ট্রেটর ও ফটোশপ ব্যাবহার করে থাকি। প্রায়ই বিভিন্ন কারণে ছবি এডিটং এর কাজ ও করার প্রয়োজন পড়ে। এক্ষেত্রে সাধারণত ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর, গিম্প, কোরেল পেইন্টশপের মতো জনপ্রিয় ছবি সম্পাদনা ও গ্রাফিক্স ডিজাইন সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু আপনি যদি অনলাইণে করতে চান? এখন অনলাইণেই সহজেই ছবি সম্পাদনা করতে পারবেন।  দেখুন সে রকমই কয়েকটি ওয়েব সাইট । নোটঃ ছবি সম্পাদনার অনেক অনলাইন টুলস ওয়েবসাইট গুলোতে রয়েছে।

অনলাইনে ছবি এডিটং জন্য ১৫টি ওয়েবসাইটের ঠিকানাঃ
১. ফটোশপ (https://www.photoshop.com/)
২. ফ্রি অনলাইন ফটো এডিটর (https://www.freeonlinephotoeditor.com/)
৩. পিক্সার ইউএস (http://www.pixer.us/)
৪. পিক্সেলার (http://www.pixlr.com/)
৫. ইমেজ চেফ (http://www.imagechef.com/)
৬. ফটো৫০৫ (http://www.photo505.com/)
৭. ফটোপ্লেক্সার (http://www.fotoflexer.com/)
৮. পিকচার টু লাইফ (http://www.picture2life.com/)
৯. অনলাইন ফটো টুল (http://www.onlinephototool.com/)
১০. পিক্সেনেট (http://www.pixenate.com/)
১১. ৭২ফটোস (http://www.72photos.com/)
১২. ফটোভিজি (http://www.photovisi.com/)
১৩. ফিক্সপিকচার (http://www.fixpicture.org/)
১৪. পিক্সিস্নাপ (http://www.pixisnap.com/)
১৫. মাইইমেজার (http://www.myimager.com/)
...............Stay with .................[[[[     Tech-Knowledge  ]]]]

এমন সেরা ২১ টি ওয়েবসাইট যেগুলো সম্পর্কে আপনার অবশ্যই জানা উচিত !

১। HyperHistory: ইতিহাসের একটি ভিজুয়াল টাইমলাইন যেখান থেকে আপনি বিভিন্ন ইতিহাসের নাড়ি নক্ষত্র জানতে পারবেন। ওয়েবসাইটঃ http://www.hyperhistory.com/online_n2/History_n2/a.html
_______________________________________________
৩। oSkope: ভিজুয়াল সার্চ ইঞ্জিন যেটি আপনাকে অ্যামাজন, ইবে বিভিন্ন ওয়েব সার্ভিস থেকে সার্চ রেজেল্ট শো করবে। ওয়েবসাইটঃ http://oskope.com/
৪। Digital History:  আমেরিকার ইতিহাস সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে এই ওয়েবসাইটি ফলো করতে পারেন। ওয়েবসাইটঃ http://www.digitalhistory.uh.edu/
৫। Retrievr: অন্যতম ভিজুয়াল সার্চ ইঞ্জিন যেটি দিয়ে আপনি কোন নির্দিষ্ট ইমেজ খোজার জন্য স্কেচ ড্র করে সার্চ করতে পারেন। বর্তমানে এটি ইমেজ আপলোড করে সার্চ করার অপশন চালু করেছে। ওয়েবসাইটঃ http://labs.systemone.at/retrievr/
৬। Project Gutenberg: ডাউনলোড উপযোগী ফ্রি বইগুলোর একটি বিশাল ডাটাবেজ। ওয়েবসাইটঃ http://www.gutenberg.org/wiki/Main_Page
৭। ManyBooks: আপনার আইপডের জন্য প্রচুর ফ্রি বই পাবেন এখানে। ক্লাসিক থেকে শুরু করে সায়েন্স ফিকশন পর্যন্ত সব আছে এখানে। ওয়েবসাইটঃ http://manybooks.net/
৮। LibraryThing: এই সাইটের মাধ্যমে আপনি অন্যদের সাথে শেয়ার করতে পারবেন আপনার পছন্দের বইগুলো। পাশাপাশি যারা আপনার পছন্দের বইগুলো পরে তাদের সাথেও কানেক্ট হতে পারবেন। ওয়েবসাইটঃ https://www.librarything.com/
৯। YOuConvertIt: কোন ইনস্টলের ঝামেলা ছাড়াই এক ফরমেটের মিডিয়া ফাইল আরেক ফরমেটে কনভার্ট করতে পারবেন টোটালি ফ্রিতে। ওয়েবসাইটঃ http://www.youconvertit.com/ConvertFiles.aspx
১০। Miro: ফ্রিতে যে কোন ভিডিও প্লে, ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড করার ওপেন সোর্স মিডিয়া প্লেয়ার। ওয়েবসাইটঃ http://www.getmiro.com/
১১। Internet Movie Script Database: যদি কোন মুভি স্ক্রিপ্ট খোজার প্রয়োজন হয় তবে এই সাইটিটি বুকমার্ক করে রাখুন। ওয়েবসাইটঃ http://www.imsdb.com/
১২। Mint: ফ্রিতে অটোমেটিক অর্থ ব্যবস্থাপনার জন্য বেস্ট একটা সাইট। ওয়েবসাইটঃ https://www.mint.com/
১৩। AmCharts: প্রেজেন্টেশন অথবা প্রজেক্টের জন্য ফ্রিতে কাস্টমাইজ উপযোগী ফ্ল্যাশ চার্ট এবং গ্রাফিক্স রয়েছে। ওয়েবসাইটঃ http://www.amcharts.com/
১৪। Last.fm: পছন্দের গান অথবা নির্দিষ্ট আর্টিস্টের গান ফ্রিতে শুনতে পারবেন। ওয়েবসাইটঃ http://www.last.fm/
১৫। Gnoosic: নতুন নতুন মিউজিক সম্পর্কে জানতে পারবেন যেগুলোর ব্যাপারে কখনও শুনেন নি কিন্তু পছন্দ করবেন। ওয়েবসাইটঃ http://www.gnoosic.com/
১৬। Topix: নিউজ আর ইনফরমেশনের জন্য বেস্ট একটা সার্চ ইঞ্জিন। ওয়েবসাইটঃ http://www.topix.com/
১৭। Techmeme: টেকনোলজির ব্রেকিং নিউজ জানার জন্য বেস্ট একটা সাইট। ওয়েবসাইটঃ http://techmeme.com/
১৮। Popurls: এই সাইটের মাধ্যমে খুব দ্রুত বিভিন্ন সোর্স থেকে ইনফরমেশন পাওয়া যায়। ওয়েবসাইটঃ http://popurls.com/
১৯। Purdue Online Writing Lab (OWL): আপনার রাইটিং স্টাইল ইম্প্রুভ করার জন্য ২০০ এর মতো ফ্রি রিসোর্স আছে এই সাইটে। ওয়েবসাইটঃ https://owl.english.purdue.edu/
২০। RetailMeNot: অনলাইনে কম দামে কেনাকাটার জন্য ফ্রি কুপন কোড পাবেন এখানে। ওয়েবসাইটঃ http://www.retailmenot.com/
২১ - সবকিছু এক সাথে পেতে ...। Tech-knowledge.com

অনলাইনে কাজ পাওয়ার কিছু কৌশল


ইন্টারনেটে আউটসোর্সিংয়ের কাজ দেওয়া-নেওয়ার ওয়েবসাইট (অনলাইন মার্কেটপ্লেস)। মুক্ত পেশাজীবীরা (ফ্রিল্যান্সার) এসব সাইট থেকে কাজ নিয়ে থাকেন। কিছু কৌশল জানা থাকলে কাজ পাওয়াটা হয় সহজ।
  • কেউ কেউ আছেন, যাঁরা চার-পাঁচটা কাজের (জব) জন্য আবেদন করেই কাজ পেয়ে যান। আবার কেউ কেউ আছেন, যাঁরা ১০০টা আবেদন করেও পান না। এটা অনেকটা নির্ভর করে আপনি কত কম অর্থে (ডলার) কাজটি করে দেওয়ার জন্য আবেদন করেছেন তার ওপর।
  • যেসব বায়ারের পেমেন্ট মেথড ভেরিফায়েড না, তাদের কাজে আবেদন করবেন না। কারণ, কোনো কনট্রাক্টরকে ভাড়া করতে হলে বায়ারের পেমেন্ট মেথড ভেরিফায়েড হতে হয়।
  • কোনো একটা কাজ দেওয়ার পর যত তাড়াতাড়ি সেটিতে আবেদন করবেন ততই ভালো। তবে আবেদন করার সময় কাভার লেটারটি এমনভাবে লিখবেন, যেন বায়ার বুঝতে পারে আপনি কাজটির বর্ণনা পড়েছেন এবং তা করতে পারবেন।
  • আপনি যত বেশি মার্কেটপ্লেসে থাকবেন, ততই আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা। কারণ, কিছু কিছু কাজ আছে যেগুলো মার্কেটপ্লেসে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে (এক-দুই ঘণ্টার মধ্যে) সম্পন্ন করে জমা দিতে হয়। যেমন ফেসবুকে বা অন্য কোনো সাইটে ভোট দেওয়া এবং কিছু ভোট সংগ্রহ করে দেওয়া বা হঠাৎ করে কোন ওয়েবসাইটে সমস্যা হয়েছে, তা ঠিক করে দেওয়া ইত্যাদি। কাজেই শুরুতে বেশি সময় অনলাইনে থাকার চেষ্টা করুন, যাতে বায়ার আপনাকে কোনো বার্তা পাঠালে সঙ্গে সঙ্গেই আপনি তার জবাব দিতে পারেন। তাহলে বায়ার বুঝতে পারবে, আপনি কাজের প্রতি আন্তরিক।
  • অনলাইন মার্কেটপ্লেসে দেখবেন, প্রতি মিনিটে নতুন নতুন কাজ দেওয়া হচ্ছে, সেগুলোতে আবেদন করুন। যেসব কাজে কোনো কনট্রাক্টরের ইন্টারভিউ নেওয়া হয়েছে, সেসবে আবেদন না করাই ভালো।
  • যেসব কাজে শর্ত দেওয়া রয়েছে, আর সেগুলো যদি আপনি পূরণ করতে না পারেন, তবে সেসব কাজে আবেদন না করাই ভালো। যেমন Feedback Score: At least 4.00 এবং oDesk Hours: At least 100 hour।
  • যাঁরা ওডেস্কে দু-তিনটা কাজ করেছেন, এখন বেশি ডলার দাম ধরে আবেদন করতে চান, তাঁরা যে কাজের জন্য আবেদন করবেন, তার নিচে দেখুন বায়ারের আগের কাজগুলোর তালিকা দেওয়া আছে। সেখানে যদি দেখেন, বায়ার তার আগের কাজগুলোতে বেশি ডলার দিয়ে অন্য কনট্রাক্টরকে কাজ দিয়েছিল, তবে বেশি ডলার হারে আবেদন করতে পারেন।
        মো. আমিনুর রহমান
By    .             ....... Prothom-alo

আপনার কম্পিউটার নিয়ন্ত্রন করুন নিজের কথার মাধ্যমে (ভয়েস এক্টিভেটেড কম্পিউটার)

আসসালামু আলাইকুম,
আশা করি সবাই ভাল আছেন।আমি আপনাদের মাঝে তুলে ধরব Windows Vita & Windows 7 এর একটি অসাধারন ফিচার।

আপনার কম্পিউটার নিয়ন্ত্রন করুন নিজের কথার মাধ্যমে (ভয়েস এক্টিভেটেড কম্পিউটার)

সম্প্রতি ঢাকার ডিজিটাল মেলায় নাকি বুয়েটের কিছু ছাত্র এই বিষয়টি প্রদশরন করে।কিন্তু তারা নাকি দাবি করে এটা তাদের নিজেদের আবিষকার।আসলে এই Software টি
নিরমান করেছে Microsoft Company.যাই হোক আমরা এই Software এর মাধ্যমে Computer কে নিজের Voice এর সাহায্য  নিয়ন্ত্রন করতে পারব।এজন্য Computer এর সাথে একটি Microphone হলেই আপনি কাজ করতে পারবেন।
এবারে আসুন কিভাবে কাজ করবেন সেটা নিয়ে আলোচনা করি।
প্রথমে Control Panel এ গিয়ে Search করুন Speech Recognition তারপর নিচের নিয়মে কাজ করুন।
কিছু Screenshot দিলাম এবং নিয়মাবলি।
Microphone setup
Microphone setup
আপনি প্রথমেই আপার Microphone Setup করে নিন।উপরের চিত্র অনুযায়ী।
Select Microphone
Select Microphone
আপানার Microphone কি ধরনের সেটা নিরবাচন করুন।
Microphone Test
Microphone Test
Microphone Adjust করার জন্য কিছু লেখা দিবে সেগুলো পড়তে হবে।
Tutorial
Tutorial
তারপর প্রথম ছবির চিত্র অনুযায়ী Take Speech Tutorial এ ক্লিক করুন।তখন এরকম একটি
Screen আসবে।এখানে যেটা বলবে সেটা আপনাকে করতে হবে।
Tutorial
Tutorial
speech Recognition এর Switch ON\OFF এর জন্য Start listening\Stop listening
Voice ব্যবহার করতে হবে অথবা Microphone logo তে ক্লিক করতে হবে।
Tutorial
Tutorial
Tutorial
এখানে বলা হয়েছে  say next to continue এখানে next বললে এটা পরবরতী স্তেপ এ চলে যাবে।
Tutorial
notepad,Wordpad,Microsoft office এর প্রোগ্রাম এ আপনি যেটা বলবেন সেটা Text এ পরিনত হবে।
Tutorial
মনে করেন একটা প্রোগ্রাম এ আপনি কাজ করছেন তখন আপনি Minimize that বললে সেটা Minimize হয়ে যাবে।Close that বললে  বন্ধ হয়ে যাবে।
Tutorial
Scroll bar এর নিয়ন্ত্রন করার জন্য বলতে হবে Scroll Down\Up. তাহলে Scroll bar Move করবে।
Tutorial
Tutorial
Windows পরিবেশে start বললে Start Button Click হবে।
Tutorial
মেনু সিলেক্ট এর জন্য go to<menu name>বললে সেই মেনুতে চলে যাবে।
Tutorial
আপনি আপনার প্রোগ্রাম ওপেন করবেন Start<Program Name>. Start  বলে প্রোগ্রাম এর নাম
বললেই সেই প্রোগ্রাম অন হবে।
Tutorial
তারপর মেনু থেকে Speech Recognition Voice Training এ ক্লিক করে আপনাকে Training দিতে হবে।এটা করলে কম্পিউটার এর সাথে আপনার Voice টা Adjust হবে।
Tutorial
এখানে কিছু লেখা দিবে সেগুলো আপনাকে পড়তে হবে।
Tutorial
Windows পরিবেশে Computer,RecycleBin ইত্যাদি বললে সেটা সিলেক্ট হবে,আর Enter বললে সেটা অন হবে।
Tutorial
যেকনো জায়গায় আপনি Show Numbers বললে সেখানে বিদ্যমান সকল Object এর উপর নাম্বার ভাসতে থাকবে আপনার পছন্দমত নাম্বার টি বললে সেটা সিলেক্ট হবে তারপর Ok বললে সেটা অন  হবে।
Tutorial
Tutorial
যেকনো এডিটর স্ক্রীন এ আপনি কথার সাহায্য লিখতে পারবেন।
আশা করি আপনারা এটি উপভোগ করবেন।
windows XP তে ব্যবহার এর জন্য নিয়ম দেখুন এখানে  http://support.microsoft.com/kb/306537
ধন্যবাদ সবাইকে ,ভালো থাকবেন।

ডিএসএলআর ক্যামেরার স্বাদ নিন গুগলের নতুন “ Android M ” ক্যামেরা অ্যাপ ব্যবহার করে। [DsLR+Candy]

“ Android M ” ক্যামেরা অ্যাপ।
:: Super Tips-TechKnowledge ::

সত্যি বলতে আমার কাছে ডিফল্ট ক্যামেরার ইন্টারফেস এতোটাই বাজে লাগে যে বাধ্য হয়ে আমি অন্য ক্যামেরা অ্যাপ ব্যবহার করি। আর এমন অনেক অপশন আছে যেগুলো খুবই দরকারি কিন্তু ডিফল্ট ক্যামেরাতে নেই। তাই আজ আপনাদের অসাধারন একটি ক্যামেরা অ্যাপের সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো।
চলুন এক ঝলক দেখে নেয়া যাক কি কি নতুন বা মোডিফাই ফিচার অ্যাড করা হয়ছে “অ্যান্ড্রয়েড এম” ক্যামেরাতে-
১। সবার আগে যে বিষয়টি লক্ষ করবেন সেটি হল এর ফোকাস অ্যানিমেশন।
২। আগের থেকে অনেক গুন দ্রুত আধুনিক HDR অপশন।
৩। পাবেন নতুন অ্যানিমেশন ভিউইং অপশন যখন কোন ইমেজ ফোকাস করবেন।
৪। সর্বশেষ তোলা ছবিটি উপরে ডান পাসে ভিউ হবে (লাইক নোটিফিকেশন)।
৫। পুরনো লো লাইট এবং নরমাল অপশনটি বাতিল করে দেয়া হয়েছে।
৬। সুপার ফাস্ট ছবি তোলার ক্ষমতা সাথে প্রায় জিরো হাং কন্ট্রোল।

এতো এতো প্রশংসা শোনার পর নিশ্চই আপনার এখন ক্যামেরা অ্যাপটি ব্যবহার করতে ইচ্ছে করছে? তবে আর দেরি কেন?  এখনি নিচে দেয়া লিংকে যেয়ে ডাউনলোড করে একবার ট্রাই করে দেখুন। আশা করছি আপনাদের পছন্দ হবে।

ডাউনলোড লিঙ্ক -  এখানে ক্লিক করুন।
Stay with us............ Share with your friend..............

ফেসবুকের নতুন নীতি অনুযায়ী ব্লক হয়ে যেতে পারে আপনার আইডি(জেনে রাখুন)


বর্তমান সময়ে সারা বিশ্বে জনপ্রিয় সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ফেসবুক নিয়ে মাতামাতির শেষ নেই। মাতামাতি হবেনা কেনো, এই ফেসবুকের কল্যানেই তো অনেকদূরে থেকেও সবাই কতো কাছাকাছি।

পছন্দমত এডিট করুন যে কোনো গানের ট্যগ

আমরা স্বাধারনত বিভিন্য গানে পিকচার সহ কিছু ডিটেইলস যোগ করতে চাই, যা বাজার সময় দেখাবে। অনেকের কাছে বিরক্তিকর, তবুও এডভারটাইজমেন্ট এর জন্য এটাই বেস্ট উপায়, নরমাল মানুষের চেয়ে দোকানদার দের এই সফটটি কাজে লাগবে বেশি।
তো চলুন শুরু করা যাক।
  • এর জন্য আমাদের দরকার মাত্র ৩ মেগাবাইট এর একটি সফটওয়ার।

আমরা যারা মুভি দেখার পাগল

Capture1
আমরা যারা মুভি দেখার পাগল, নতুন কোন মুভি রিলিজ হলেই গুগলে সার্চ করা শুরু করে দেই। কিন্তু আমাদের কাঙ্ক্ষিত মুভির ডাউনলোড লিঙ্ক সহজে পাই না। ডাউনলোড লিঙ্ক পেতে গেলে এই বিজ্ঞাপন-

Contact Us

Name

Email *

Message *

Time in Dhaka:

টেক-নলেজ

(টেক-নলেজ) এর পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম ও শুভেচ্ছা। বাংলায় বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তি চর্চাকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।