Latest Topics

Showing posts with label BANGLADESHI NEWS. Show all posts
Showing posts with label BANGLADESHI NEWS. Show all posts

SSC Result 2018 দেখুন | এস এস সি পরীক্ষার ফলাফল ২০১৮ দেখুন ( তিনটি পদ্ধতিতে )






|SSC 2018 - এস এস সি পরীক্ষার ফলাফল ২০১৮ দেখুন|
পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের তারিখ:  6 May 2018




-ঃঃ ১ম পদ্ধতি ঃঃ-


-ঃঃ ২য় পদ্ধতি ঃঃ-
:: নিচের লিংকে ক্লিক করুন ::

 SSC Result 2018

-ঃঃ ৩য় পদ্ধতি(With Mark Sheet)  ঃঃ-
 With Mark Sheet


::অথবা SMS করুন ::

How you check SSC Result 2018 by SMS mobile?

Get your SSC Result 2018 through you mobile phone by sms, 1st you have to go to message option and type SSC/Alim <> First three letters of your Board name <> Roll no <>2018 and send to 16222.

FOR EXAMPLE:  SSC <SPACE> DHA <SPACE> 153630 <SPACE> 2018 SEND TO 16222

Bangladesh Education Board Code Name:

DHA = Dhaka Board
BAR = Barisal Board
SYL = Sylhet Board
COM = Comilla Board
CHI= Chittagong Board
RAJ = Rajshahi Board
JES = Jessore   Board
DIN = Dinajpur Board
MAD = Madrasah Board

Prepared by : Imtiaz Khandoker 

২১ লাখ চাকরিজীবীর বেতন বাড়ল

২১ লাখ চাকরিজীবীর বেতন বাড়ল(--প্রথম আলো--)


Like.
   
মন্ত্রিসভায় নতুন বেতন স্কেল অনুমোদনদেশের বিভিন্ন পর্যায়ের প্রায় ২১ লাখ চাকরিজীবীর বেতন বাড়ছে। গ্রেড ভেদে মূল বেতন ৯১ থেকে ১০১ শতাংশ বাড়ার বিষয়টি অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা। নতুন স্কেলে প্রথম গ্রেডে সর্বোচ্চ মূল বেতন ৭৮ হাজার টাকা (নির্ধারিত)। আর ২০তম গ্রেডে সর্বনিম্ন মূল বেতন ৮ হাজার ২৫০ টাকা। এখন সরকারি চাকুরেরা সর্বোচ্চ ৪০ হাজার টাকা ও সর্বনিম্ন ৪ হাজার ১০০ টাকা মূল বেতন পান।
গতকাল সোমবার সচিবালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে অষ্টম জাতীয় বেতন স্কেল অনুমোদন করা হয়। কয়েক মাস ধরে বিষয়টি নিয়ে নানা রকম আলোচনা চলছিল। সর্বশেষ বেতন স্কেল দেওয়া হয়েছিল ২০০৯ সালে।
সশস্ত্র বাহিনীর জন্যও নতুন বেতনকাঠামো অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রী তিন বাহিনীর প্রধানদের বেতন ও পদমর্যাদা একই রকম করার অনুশাসন দিয়েছেন বলে বৈঠক শেষে সংবাদ ব্রিফিংয়ে জানান মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞা।
অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, গত অর্থবছরে (২০১৪-১৫) বেতন-ভাতা খাতে সরকারের খরচ হয়েছে ৪৪ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের ১৭ দশমিক ৭ শতাংশ। বেতন বৃদ্ধির ফলে চলতি অর্থবছরে (২০১৫-১৬) সরকারের অতিরিক্ত প্রয়োজন হবে ১৫ হাজার ৯০৪ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এই অর্থবছরে বেতন-ভাতা খাতে ৬০ হাজার ৩৫৬ কোটি টাকা (বাজেটের ২০ দশমিক ১ শতাংশ) লাগবে। উল্লেখ্য, এ বছরের জাতীয় বাজেট ২ লাখ ৯৫ হাজার কোটি টাকা।
নতুন স্কেল কার্যকর হবে চলতি বছরের ১ জুলাই থেকে। আগামী কিছুদিনের মধ্যে প্রজ্ঞাপন জারি হলে বকেয়াসহ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বেতন পাবেন। চলতি বছরে শুধু মূল বেতন এবং আগামী অর্থবছরের ১ জুলাই মূল বেতনের সঙ্গে অন্যান্য ভাতা যুক্ত হবে। এই অর্থবছরে পুরোনো বেতন স্কেলে অন্যান্য ভাতা দেওয়া হবে।
অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বেতনের সঙ্গে ভাতা যুক্ত হওয়ায় আগামী অর্থবছরে অতিরিক্ত খরচের পরিমাণ হবে ২৩ হাজার ৮২৮ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। তখন জাতীয় বেতন স্কেল পুরোপুরি বাস্তবায়ন করতে মোট খরচ হবে ৬৯ হাজার ৯১৮ কোটি টাকা।
মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তা ও সদস্য, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার পাওয়া (এমপিওভুক্ত) শিক্ষক, সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নতুন জাতীয় বেতনে ১ জুলাই থেকে অন্তর্ভুক্ত হবেন। মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, স্বশাসিত সংস্থা, রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান এবং বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সরকারি মালিকানাধীন ব্যাংক ও অর্থলগ্নি প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের ক্ষেত্রেও এই সময় থেকে নতুন বেতন স্কেল প্রযোজ্য হবে।
তবে মন্ত্রিসভার বৈঠকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের বেতন, মর্যাদা ও পৃথক বেতন স্কেলের বিষয়টি পর্যালোচনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বেতন বৈষম্য নিরসন-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিকে। এর আগ পর্যন্ত তাঁরা যে গ্রেডে আছেন, সেই গ্রেডে নতুন স্কেল অনুযায়ী বেতন পাবেন। আর এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষকদের বিষয়টি শিক্ষা মন্ত্রণালয় পর্যালোচনা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত দেবে, এরপর অর্থ বিভাগ এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করবে।
বেসরকারি শিক্ষকেরা মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানালেও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা খুশি হননি। তাঁরা পূর্বঘোষিত আন্দোলন কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন।
তবে শিক্ষাসচিব নজরুল ইসলাম খান প্রথম আলোকে বলেছেন, মন্ত্রিসভা শিক্ষকদের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে আলোচনা করেছে। খুব শিগগির তাঁদের বিষয়টির সুষ্ঠু সমাধান হয়ে যাবে এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেবে।
জাতীয় বেতন স্কেলে ২০টি গ্রেড ছাড়াও দুটি বিশেষ গ্রেড থাকছে। মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব পাবেন ৮৬ হাজার টাকা করে, সরকারের জ্যেষ্ঠ সচিবেরা পাবেন ৮২ হাজার টাকা করে। তিন বাহিনীর প্রধানেরা মন্ত্রিপরিষদ সচিব এবং মুখ্য সচিবের সমান বেতন পাবেন। আর জ্যেষ্ঠ সচিবের সমান বেতন পাবেন লে. জেনারেল ও সমপদমর্যাদার সামরিক কর্মকর্তারা।
জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সাবেক সচিব আলী ইমাম মজুমদার প্রথম আলোকে বলেন, বেতন বৃদ্ধির এ বিষয়টি খুবই ইতিবাচক। সরকারি কর্মচারীদের স্বচ্ছ ও স্বাভাবিক জীবনযাত্রার জন্য এটা দরকার ছিল। তাঁর মতে, অন্য পেশা বা বেসরকারি অনেক প্রতিষ্ঠানের তুলনায় প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা অনেক কম বেতন পান বলে একধরনের অতৃপ্তি ছিল। এটি দূর হবে, পাশাপাশি সম্মানজনক এই বেতন-ভাতা মেধাবীদের সরকারি চাকরির প্রতি আকৃষ্ট করবে। এ ছাড়া দেশে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডও বাড়বে।
গ্রেড থাকবে, শ্রেণি বাদ: নতুন বেতন স্কেলে এখনকার মতোই ২০টি গ্রেড থাকবে। ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিনের নেতৃত্বাধীন বেতন ও চাকরি কমিশন ১৬টি গ্রেডের প্রস্তাব করলেও সচিব কমিটি সরকারের আর্থিক সামর্থ্য ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রত্যাশা বিবেচনা করে ২০টি গ্রেড বহাল রাখে।
তবে শ্রেণি (প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণি) তুলে দেওয়া হয়েছে। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নিজ নিজ গ্রেড দিয়েই পরিচিত হবেন।
নতুন বেতন স্কেলে সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড বাদ দেওয়া হয়েছে। চাকরিতে একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর এ ধরনের স্কেল পেতেন সরকারি চাকরিজীবীরা। এ নিয়ে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ক্ষোভ থাকলেও মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞা বলেছেন, ওই দুটি সুবিধা বাদ দেওয়া হলেও পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, যেসব নতুন সুবিধা যুক্ত করা হয়েছে, তাতে তাঁরা বরং লাভবান হবেন। তাঁর মতে, টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড কেউ পেতেন, কেউ বঞ্চিত হতেন। এখন বার্ষিক প্রবৃদ্ধি সর্বজনীন করায় সবাই তা পাবেন এবং এটা যৌক্তিক ও গ্রহণযোগ্য বলে মন্ত্রিসভা মনে করে। তিনি আরও বলেন, ১ জুলাইয়ের আগে টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা এটা পাবেন। তবে নতুন করে কেউ আর তা পাবেন না।
বার্ষিক প্রবৃদ্ধি নির্দিষ্ট করে দেওয়া হলো: এই প্রথম সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মূল বেতনের ওপর বার্ষিক প্রবৃদ্ধি নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। প্রতিবছরের ১ জুলাই সবার জন্য একই সঙ্গে বার্ষিক প্রবৃদ্ধি হবে। ২০ থেকে ষষ্ঠ গ্রেড পর্যন্ত বার্ষিক প্রবৃদ্ধি হবে মূল বেতনের ৫ শতাংশ। পঞ্চম গ্রেডে বার্ষিক প্রবৃদ্ধি হবে সাড়ে ৪ শতাংশ। ৩ ও ৪ নম্বর গ্রেডে প্রবৃদ্ধি হবে ৪ শতাংশ। গ্রেড ২-এর বার্ষিক প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ। তবে ১ নম্বর গ্রেডে প্রবৃদ্ধি হবে না।
মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞা বলেন, মূল বেতনের বার্ষিক প্রবৃদ্ধি হবে চক্রবৃদ্ধি হারে। উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘কারও মূল বেতন ১০ হাজার টাকা হলে এক বছরে তাঁর ৫ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি হবে ৫০০ টাকা। প্রথম বছর শেষে ওই ব্যক্তির প্রবৃদ্ধিসহ বেতন দাঁড়াবে ১০ হাজার ৫০০ টাকা। যেহেতু চক্রবৃদ্ধি হারে বাড়বে, তাই দ্বিতীয় বছরে ওই ১০ হাজার ৫০০ টাকার ওপর বার্ষিক প্রবৃদ্ধি হবে। এভাবে প্রতিবছরই বার্ষিক প্রবৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে।
তিন বাহিনীর প্রধানদের বেতন ও মর্যাদা সমান: সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর প্রধানেরা একই স্কেলে বেতন-ভাতা পাবেন। এর আগে সেনাপ্রধানের পদমর্যাদা ও বেতন অন্য দুই বাহিনীর প্রধানদের ওপরে ছিল। সেনাপ্রধান এখন ৪৫ হাজার টাকা মূল বেতন পান, অন্য দুই বাহিনীর প্রধানেরা পান ৪২ হাজার টাকা করে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, তিন বাহিনীর প্রধানেরা বেতন পাবেন ৮৬ হাজার টাকা করে। মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর প্রধানদের র্যাঙ্কও উন্নীত করা হবে।
নববর্ষ ভাতা চালু: সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারী, শিক্ষক, সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা ও সদস্যদের জন্য বাংলা নববর্ষ ভাতা চালুর বিষয়টি অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, দেশে ধর্মভিত্তিক উৎসব রয়েছে। কিন্তু বাংলা নববর্ষ ভাতা সব সম্প্রদায়ের মানুষ একই সঙ্গে এবং একই সময়ে পাবেন। এই ভাতা হবে মূল বেতনের ২০ শতাংশ। মন্ত্রিসভা প্রশিক্ষণ ভাতা, ঝুঁকি ভাতা, চিকিৎসা ভাতা, শিক্ষা ভাতাসহ সব ধরনের বিশেষ ভাতা টাকার অঙ্কে নির্দিষ্ট করে দিয়েছে। প্রেষণ ভাতা তুলে দেওয়া হয়েছে। তবে বাড়িভাড়া এখনকার মতো মূল বেতনের শতাংশ হারে (কোথায় ৪০, কোথাও ৫০ শতাংশ) দেওয়া হবে।
বাড়ল অবসর সুবিধা: নতুন বেতন-স্কেলে অবসর সুবিধা বাড়বে। ২০০৯ সালের বেতন স্কেলে সরকারি চাকুরেদের অবসরের সময় মূল বেতনের ৮০ শতাংশ ধরে পেনশন নির্ধারণ হতো। নতুন স্কেলে মূল বেতনের ৯০ শতাংশ ধরে পেনশন নির্ধারণ করা হবে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, নতুন জাতীয় বেতন স্কেলের বিশেষ দিক হচ্ছে, ওপরের ধাপের তুলনায় নিচের ধাপে বেতন বেশি বেড়েছে। তবে প্রতিবছর বার্ষিক প্রবৃদ্ধির যে হার নির্দিষ্ট করে দিয়েছে মন্ত্রিসভা, তাতে ভবিষ্যতে বেতন কমিশন গঠনের প্রয়োজন না-ও হতে পারে। উল্লেখ্য, বেতন কমিশন একটি স্থায়ী বেতন কমিশন গঠনের সুপারিশ করেছিল।
গত ২১ ডিসেম্বর সরকারের কাছে প্রতিবেদন দিয়েছিল বেতন কমিশন, যা সচিব কমিটি ও অর্থ বিভাগ হয়ে গতকাল মন্ত্রিসভায় ওঠে। ২০১৩ সালের ১ জুলাই থেকে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা পাচ্ছিলেন মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে মহার্ঘ ভাতা, যা নতুন বেতনকাঠামো বাস্তবায়নের দিন থেকে বিলুপ্ত হবে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ও বেতন কমিশনের প্রধান মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, বেতন ও চাকরি কমিশন সরকারকে পরামর্শ দিয়েছে, এটি বাস্তবায়নের এখতিয়ার সরকারের। তিনি বলেন, প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ভালোভাবে দেখভাল না করা হলে তাঁদের কাছ থেকে সর্বোচ্চ উৎকর্ষ, সততা ও নিষ্ঠা পাওয়া যাবে না।
বেতন কমিশনের প্রধান আরও বলেন, ‘সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা এক বছরে যে বেতন পান, যুক্তরাষ্ট্রে সমপদমর্যাদার কর্মকর্তা আধা সপ্তাহে সেই বেতন পান। আমরা সরকারকে বলেছিলাম, তাঁদের যেন এক সপ্তাহের সমান বেতন দেওয়া হয়। সরকার সেই সুপারিশ রেখেছে।’
মন্ত্রিসভায় নতুন বেতন স্কেল অনুমোদন
গ্রেড পুরোনো স্কেল নতুন স্কেল
গ্রেড–১ ৪০,০০০  (নির্ধারিত)৭৮,০০০ (নির্ধারিত)
গ্রেড–২ ৩৩,৫০০ ৬৬,০০০
গ্রেড–৩ ২৯,০০০ ৫৬,৫০০
গ্রেড–৪ ২৫,৭৫০ ৫০,০০০
গ্রেড–৫ ২২,২৫০ ৪৩,০০০
গ্রেড–৬ ১৮,৫০০ ৩৫,৫০০
গ্রেড–৭ ১৫,০০০ ২৯,০০০
গ্রেড–৮ ১২,০০০ ২৩,০০০
গ্রেড–৯ ১১,০০০ ২২,০০০
গ্রেড–১০ ৮,০০০ ১৬,০০০
গ্রেড–১১ ৬,৪০০ ১২,৫০০
গ্রেড–১২ ৫,৯০০ ১১,৩০০
গ্রেড–১৩ ৫,৫০০ ১১,০০০
গ্রেড–১৪ ৫,২০০ ১০,২০০
গ্রেড–১৫ ৪,৯০০ ৯,৭০০
গ্রেড–১৬ ৪,৭০০ ৯,৩০০
গ্রেড–১৭ ৪,৫০০ ৯,০০০
গ্রেড–১৮ ৪,৪০০ ৮,৮০০
গ্রেড–১৯ ৪,২৫০ ৮,৫০০
গ্রেড–২০ ৪,১০০ ৮,২৫০

এমন সেরা ২১ টি ওয়েবসাইট যেগুলো সম্পর্কে আপনার অবশ্যই জানা উচিত !

১। HyperHistory: ইতিহাসের একটি ভিজুয়াল টাইমলাইন যেখান থেকে আপনি বিভিন্ন ইতিহাসের নাড়ি নক্ষত্র জানতে পারবেন। ওয়েবসাইটঃ http://www.hyperhistory.com/online_n2/History_n2/a.html
_______________________________________________
৩। oSkope: ভিজুয়াল সার্চ ইঞ্জিন যেটি আপনাকে অ্যামাজন, ইবে বিভিন্ন ওয়েব সার্ভিস থেকে সার্চ রেজেল্ট শো করবে। ওয়েবসাইটঃ http://oskope.com/
৪। Digital History:  আমেরিকার ইতিহাস সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে এই ওয়েবসাইটি ফলো করতে পারেন। ওয়েবসাইটঃ http://www.digitalhistory.uh.edu/
৫। Retrievr: অন্যতম ভিজুয়াল সার্চ ইঞ্জিন যেটি দিয়ে আপনি কোন নির্দিষ্ট ইমেজ খোজার জন্য স্কেচ ড্র করে সার্চ করতে পারেন। বর্তমানে এটি ইমেজ আপলোড করে সার্চ করার অপশন চালু করেছে। ওয়েবসাইটঃ http://labs.systemone.at/retrievr/
৬। Project Gutenberg: ডাউনলোড উপযোগী ফ্রি বইগুলোর একটি বিশাল ডাটাবেজ। ওয়েবসাইটঃ http://www.gutenberg.org/wiki/Main_Page
৭। ManyBooks: আপনার আইপডের জন্য প্রচুর ফ্রি বই পাবেন এখানে। ক্লাসিক থেকে শুরু করে সায়েন্স ফিকশন পর্যন্ত সব আছে এখানে। ওয়েবসাইটঃ http://manybooks.net/
৮। LibraryThing: এই সাইটের মাধ্যমে আপনি অন্যদের সাথে শেয়ার করতে পারবেন আপনার পছন্দের বইগুলো। পাশাপাশি যারা আপনার পছন্দের বইগুলো পরে তাদের সাথেও কানেক্ট হতে পারবেন। ওয়েবসাইটঃ https://www.librarything.com/
৯। YOuConvertIt: কোন ইনস্টলের ঝামেলা ছাড়াই এক ফরমেটের মিডিয়া ফাইল আরেক ফরমেটে কনভার্ট করতে পারবেন টোটালি ফ্রিতে। ওয়েবসাইটঃ http://www.youconvertit.com/ConvertFiles.aspx
১০। Miro: ফ্রিতে যে কোন ভিডিও প্লে, ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড করার ওপেন সোর্স মিডিয়া প্লেয়ার। ওয়েবসাইটঃ http://www.getmiro.com/
১১। Internet Movie Script Database: যদি কোন মুভি স্ক্রিপ্ট খোজার প্রয়োজন হয় তবে এই সাইটিটি বুকমার্ক করে রাখুন। ওয়েবসাইটঃ http://www.imsdb.com/
১২। Mint: ফ্রিতে অটোমেটিক অর্থ ব্যবস্থাপনার জন্য বেস্ট একটা সাইট। ওয়েবসাইটঃ https://www.mint.com/
১৩। AmCharts: প্রেজেন্টেশন অথবা প্রজেক্টের জন্য ফ্রিতে কাস্টমাইজ উপযোগী ফ্ল্যাশ চার্ট এবং গ্রাফিক্স রয়েছে। ওয়েবসাইটঃ http://www.amcharts.com/
১৪। Last.fm: পছন্দের গান অথবা নির্দিষ্ট আর্টিস্টের গান ফ্রিতে শুনতে পারবেন। ওয়েবসাইটঃ http://www.last.fm/
১৫। Gnoosic: নতুন নতুন মিউজিক সম্পর্কে জানতে পারবেন যেগুলোর ব্যাপারে কখনও শুনেন নি কিন্তু পছন্দ করবেন। ওয়েবসাইটঃ http://www.gnoosic.com/
১৬। Topix: নিউজ আর ইনফরমেশনের জন্য বেস্ট একটা সার্চ ইঞ্জিন। ওয়েবসাইটঃ http://www.topix.com/
১৭। Techmeme: টেকনোলজির ব্রেকিং নিউজ জানার জন্য বেস্ট একটা সাইট। ওয়েবসাইটঃ http://techmeme.com/
১৮। Popurls: এই সাইটের মাধ্যমে খুব দ্রুত বিভিন্ন সোর্স থেকে ইনফরমেশন পাওয়া যায়। ওয়েবসাইটঃ http://popurls.com/
১৯। Purdue Online Writing Lab (OWL): আপনার রাইটিং স্টাইল ইম্প্রুভ করার জন্য ২০০ এর মতো ফ্রি রিসোর্স আছে এই সাইটে। ওয়েবসাইটঃ https://owl.english.purdue.edu/
২০। RetailMeNot: অনলাইনে কম দামে কেনাকাটার জন্য ফ্রি কুপন কোড পাবেন এখানে। ওয়েবসাইটঃ http://www.retailmenot.com/
২১ - সবকিছু এক সাথে পেতে ...। Tech-knowledge.com

অনলাইনে কাজ পাওয়ার কিছু কৌশল


ইন্টারনেটে আউটসোর্সিংয়ের কাজ দেওয়া-নেওয়ার ওয়েবসাইট (অনলাইন মার্কেটপ্লেস)। মুক্ত পেশাজীবীরা (ফ্রিল্যান্সার) এসব সাইট থেকে কাজ নিয়ে থাকেন। কিছু কৌশল জানা থাকলে কাজ পাওয়াটা হয় সহজ।
  • কেউ কেউ আছেন, যাঁরা চার-পাঁচটা কাজের (জব) জন্য আবেদন করেই কাজ পেয়ে যান। আবার কেউ কেউ আছেন, যাঁরা ১০০টা আবেদন করেও পান না। এটা অনেকটা নির্ভর করে আপনি কত কম অর্থে (ডলার) কাজটি করে দেওয়ার জন্য আবেদন করেছেন তার ওপর।
  • যেসব বায়ারের পেমেন্ট মেথড ভেরিফায়েড না, তাদের কাজে আবেদন করবেন না। কারণ, কোনো কনট্রাক্টরকে ভাড়া করতে হলে বায়ারের পেমেন্ট মেথড ভেরিফায়েড হতে হয়।
  • কোনো একটা কাজ দেওয়ার পর যত তাড়াতাড়ি সেটিতে আবেদন করবেন ততই ভালো। তবে আবেদন করার সময় কাভার লেটারটি এমনভাবে লিখবেন, যেন বায়ার বুঝতে পারে আপনি কাজটির বর্ণনা পড়েছেন এবং তা করতে পারবেন।
  • আপনি যত বেশি মার্কেটপ্লেসে থাকবেন, ততই আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা। কারণ, কিছু কিছু কাজ আছে যেগুলো মার্কেটপ্লেসে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে (এক-দুই ঘণ্টার মধ্যে) সম্পন্ন করে জমা দিতে হয়। যেমন ফেসবুকে বা অন্য কোনো সাইটে ভোট দেওয়া এবং কিছু ভোট সংগ্রহ করে দেওয়া বা হঠাৎ করে কোন ওয়েবসাইটে সমস্যা হয়েছে, তা ঠিক করে দেওয়া ইত্যাদি। কাজেই শুরুতে বেশি সময় অনলাইনে থাকার চেষ্টা করুন, যাতে বায়ার আপনাকে কোনো বার্তা পাঠালে সঙ্গে সঙ্গেই আপনি তার জবাব দিতে পারেন। তাহলে বায়ার বুঝতে পারবে, আপনি কাজের প্রতি আন্তরিক।
  • অনলাইন মার্কেটপ্লেসে দেখবেন, প্রতি মিনিটে নতুন নতুন কাজ দেওয়া হচ্ছে, সেগুলোতে আবেদন করুন। যেসব কাজে কোনো কনট্রাক্টরের ইন্টারভিউ নেওয়া হয়েছে, সেসবে আবেদন না করাই ভালো।
  • যেসব কাজে শর্ত দেওয়া রয়েছে, আর সেগুলো যদি আপনি পূরণ করতে না পারেন, তবে সেসব কাজে আবেদন না করাই ভালো। যেমন Feedback Score: At least 4.00 এবং oDesk Hours: At least 100 hour।
  • যাঁরা ওডেস্কে দু-তিনটা কাজ করেছেন, এখন বেশি ডলার দাম ধরে আবেদন করতে চান, তাঁরা যে কাজের জন্য আবেদন করবেন, তার নিচে দেখুন বায়ারের আগের কাজগুলোর তালিকা দেওয়া আছে। সেখানে যদি দেখেন, বায়ার তার আগের কাজগুলোতে বেশি ডলার দিয়ে অন্য কনট্রাক্টরকে কাজ দিয়েছিল, তবে বেশি ডলার হারে আবেদন করতে পারেন।
        মো. আমিনুর রহমান
By    .             ....... Prothom-alo

বোবায় ধরা কী?


'আমার বয়স তখন ১৫। প্রথম আমাকে ঘুমের মধ্যে বোবায় ধরে। অন্যান্য দিনের মত স্বাভাবিকভাবে আমি ঘুমাতে গেলাম, সারাদিন খেলাধুলা করে খুব ক্লান্ত ছিলাম তাই খুব তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়লাম।
রাতে হঠাৎ আমার ঘুম ভেঙ্গে যায়। আমি আবিষ্কার করলাম আমি আমার হাত পা কিছুই নাড়াতে পারছি না। উঠে বসার খুব চেষ্টা করছি কিন্তু পারছি না। মনে হল বুকের উপর ভারী কিছু একটা খুব চাপ দিয়ে আছে।
কানের কাছে হঠাৎ এক ধরনের আওয়াজ হতে লাগলো এবং ক্রমেই তা বাড়তে লাগলো। আমি চিৎকার করে কাউকে ডাকও দিতে পারছিলাম না। দোয়া পড়ার চেষ্টা করতে লাগলাম। কিন্তু দুই এক লাইন এর পর আর দোয়া মনে পড়ছিলাে না।
কিছুক্ষনের মধ্যেই সব স্বাভাবিক হয়ে এলো। আবার আমি হাত পা নাড়াতে পারলাম। উঠে বসলাম। ভাবছিলাম আমার মনে হয় পুরা রাত নির্ঘুম কাটবে! খুব ভয় পেয়েছিলাম। কিন্তু কিছুক্ষনেই মধ্যেই আবার গভীর ঘুমে তলিয়ে গেলাম ।
-ঘুমের মাঝে অজানা ভয়ংকর অভিজ্ঞতার বলছিলো ১৭ বছর বয়সী রাহাত।
ঘুমের মধ্যে হাত পা অসাড় বা অবশ হয়ে যাওয়া, উঠে বসতে না পারা, কথা বলতে না পারার অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হন অনেকেই। ভয়ংকর এই অভিজ্ঞতা নিয়ে বিভিন্ন সংস্কৃতিতে বিভিন্ন নাম ও মিথ প্রচলিত রয়েছে।
বাংলায় একে 'বোবায় ধরা'। বলে। অনেক মুসলিম দেশে একে জিনের আছর বলে মনে করা হয়।
খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীরা একে 'demons attack' বলেন। আফ্রিকানরা বলে 'witch riding your back' এবং চাইনিজরা বলে mengyan, 'ghost pressing on body.'
বহু বছর ধরে 'বোবায় ধরা' এই সমস্যা বা অনুভূতিটিকে আধ্যাত্মিক বা আধিভেৌতিক সমস্যা মনে করা হলেও মূলত এটি শারীরিক সমস্যা ছাড়া আর কিছুই না। ইংরেজিতে একে বলে 'sleeping paralysis' (স্লিপিং প্যারালাইসিস)। সাধারণত বিছানায় একদম সোজা হয়ে শুয়ে থাকলে স্লিপিং প্যারালাইসিস হয়ে থাকে। তখন হৃদপিণ্ডের মধ্যে সরাসরি মধ্যাকর্ষণ বল কাজ করে।
এর ফলে মাসল অ্যাটনিয়া (muscle atonia) হতে পারে অর্থাৎ পেশিগুলো দুর্বল হয়ে যায়। যেহেতু হৃদপিণ্ড মধ্যাকর্ষণ বল দ্বারা আকৃষ্ট হতে থাকে তখন আমাদের শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। দেহ পর্যাপ্ত পরিমান অক্সিজেন সরবরাহ হয় না। তাই আমাদের হ্যালুসিনেশন হতে থাকে। যার ফলে নানা ধরনের শব্দ কানের কাছে হচ্ছে বলে মনে হয়। অক্সিজেনের অভাবের কারণেই চেষ্টা করা সত্ত্বেও মুখ দিয়ে আওয়াজ বের হয় না। কোন দোয়া বা মন্ত্র পড়তে চাইলে তাও মনে পড়ে না।
ধারনা করা হয়, স্লিপিং প্যারালিসিস বংশগত রোগ হয়ে থাকতে পারে। কিন্তু এর সম্ভাবনা খুবই কম। সাধারণত অনিদ্রা, মানসিক চাপ, ক্লান্তি, অস্থিরতা এসব কারনে স্লিপিং প্যারালাইসিস হয়ে থাকে। নানান ধরনের ওষুধ বিশেষ করে যেগুলো ADHD সমৃদ্ধ সেগুলো ও মাদক সেবনের কারনেও এটি হয়ে থাকে। আবার কখনো কখনো ন্যাক্রলেপসি (narcolepsy)-এর কারনে স্লিপিং প্যারালাইসিস হয়ে থাকে (মস্তিষ্কের ঘুমন্ত ও জাগ্রত অবস্থার চক্র নিয়ন্ত্রন করার ক্ষমতা কমে যাওয়াকে ন্যাক্রলেপসি বলে)।  
স্লিপিং প্যারালাইসিস খুব বেশি ক্ষতিকর বা ভয়ানক কোন সমস্যা নয়। এটি হওয়ায় কয়েক সেকেন্ডের জন্য নিজেকে শারীরিকভাবে অক্ষম মনে হয়, শ্বাসকষ্ট ও হ্যালুসিনেশনের কারনে খুব ভয়ংকর অনুভূতি হয়। যাদের প্রতিনিয়ত স্লিপিং প্যারালাইসিস হয়, তাদের মাইগ্রেনের সমস্যা ও এ্যাংজাইটি ডিসঅর্ডার (anxiety disorder) হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
সময়মত ও পর্যাপ্ত পরিমান ঘুম (৬-৮ ঘণ্টা) শুধুমাত্র এই সমস্যার সবচেয়ে বড় চিকিৎসা। কিন্তু সমস্যাটি খুব বড় আকৃতি ধারন করলে, প্রতিনিয়ত হতে থাকলে; ডাক্তারি পরামর্শে ওষুধ সেবন করার প্রয়োজন হয়।

বিশেষজ্ঞরা এও বলছেন, "ক্রেডিট কার্ড হাতিয়ে নেওয়ার থেকেও এখন টুইটার ও ফেসবুক প্রোফাইল হ্যাক করাটা দুষ্কৃতিদের কাছে অধিক লাভজনক।"


আপনি যদি আপনার ফেসবুক প্রোফাইলে ফোন নম্বর দিয়ে থাকেন, তাহলে আজই সাবধান হোন। কারণ, ফেসবুকের নয়া প্রাইভেসি সেটিংস মোতাবেক যে কোনো ব্যক্তি 'সার্চ বার' -এ আপনার ফোন নম্বর দিলেই আপনার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাবেন। সাইবার ক্রিমিনালরা সেই তথ্য নিয়ে অসদুপায় অবলম্বন করতে পারে।

জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষার চূড়ান্ত সূচি প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।


জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষার চূড়ান্ত সূচি প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় আগামী নভেম্বর থেকে এই পরীক্ষা শুরু হয়ে চলবে ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত

Contact Us

Name

Email *

Message *

Time in Dhaka:

টেক-নলেজ

(টেক-নলেজ) এর পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম ও শুভেচ্ছা। বাংলায় বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তি চর্চাকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।