অপটিক্যাল ইল্যুশন কী?
অপটিক্যাল ইল্যুশন ভিজুয়্যাল ইল্যুশন নামেও পরিচিত। ইমেজ ব্যবস্থাপনা, কালার ইফেক্ট, আলোক উৎস ও পরবির্তনশীল বস্তু, বিভ্রান্তিকর ভিজ্যুয়াল ইফেক্টের কারণে অপটিক্যাল ইল্যুশন হয়।
অপনি যদি স্টেরেওগ্রামের মধ্যে লুকোনো কোনো একক ছবি দেখতে চেষ্টা করেন তখন দেখবেন সবার ভিজুয়্যাল ইল্যুশন এক নয়। অপটিক্যাল ইল্যুশন নিয়ে থাকছে আমাদের ধারাবাহিক আয়োজন। এ আয়োজনে জানবো কেন ও কীভাবে এ বিভ্রমগুলো ঘটে।
ইল্যুশন অনেক রকমের রয়েছে। এর মধ্যে একটি হারম্যান গ্রিড ইল্যুশন। অপটিক্যাল ইল্যুশন সিরিজের প্রথম পর্বে থাকছে হারম্যান গ্রিড ইল্যুশন।
ছবিতে কী দেখতে পাচ্ছেন?
হারম্যান গ্রিড ১৮৭০ সালে প্রথম আবিষ্কার করেন লুদিমার হারম্যান নামে এক শরীরবিজ্ঞানী। যখন ভিউয়াররা গ্রিডের দিকে চোখ রাখেন তখন দেখতে পান প্রাতিটি করিডোরের সাদা ডটগুলোর রঙ বদলে ধূসর হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু যখন কোনো নির্দিষ্ট ডটের দিকে মনোযোগ নিবদ্ধ করেন, তখন দেখেন ডটটি সাদা রঙের। কিন্তু যখনই মনোযোগ সরে যায় তখনই মনে হয় সাদা ডটটি ধূসর রঙে পরিণত হচ্ছে।
হারম্যান গ্রিড ইল্যুশন যেভাবে কাজ করে-
প্রশ্ন হলো, কেন ব্যক্তিরা ধূসর দেখতে পান যেখানে তাদের সাদা দেখার কথা? কেন আমরা বাস্তবের চেয়ে একেবারে ভিন্ন কিছু দেখি?
গবেষকরা সনাতন পদ্ধতিতে ব্যক্তিদের ধূসর অংশ দেখার কারণ বর্ণনায় সাধারণত লেটারেল ইনহিবিশন বা পার্শ্বিক বাধাদানকে ব্যবহার করেন। লেটারেল ইনহাইবিশন উপলব্ধির অতি গুরুত্বপূর্ণ নীতি প্রকাশ করে। আমরা সব সময় বুঝি না যা দেখছি আসলেই সেখানে কী তা রয়েছে। আমাদের ভিজু্য়্যাল সিস্টেম যখন পরিবেশের প্রতি সাড়া দেয় তখন মস্তিষ্ক যা বিশ্লেষণ করে তার ওপর আমাদের উপলব্ধি নির্ভর করে।
তবে সনাতন এই ব্যাখ্যাকে ভুল বলে অভিহিত করেছেন অনেক গবেষক। ভুল হওয়ার কারণ হিসেবে গবেষকরা তিনটি বিষয় উল্লেখ করেছেন, ইল্যুশন আকারের ওপর নির্ভর করে না, বিপরীতমুখী পরিবর্তনের সঙ্গে দেখা যেতে পারে, লাইন বিকৃতির কারণে হতে পারে।
অন্য একটি ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, ইল্যুশন নির্ভর করে মৌলিক তথ্য ও কয়েকটি অনুমানের উপর। এই ব্যাখ্যাটি S1 সিম্পল সেল থিওরি নামে পরিচিত।
অপটিক্যাল ইল্যুশন ভিজুয়্যাল ইল্যুশন নামেও পরিচিত। ইমেজ ব্যবস্থাপনা, কালার ইফেক্ট, আলোক উৎস ও পরবির্তনশীল বস্তু, বিভ্রান্তিকর ভিজ্যুয়াল ইফেক্টের কারণে অপটিক্যাল ইল্যুশন হয়।
অপনি যদি স্টেরেওগ্রামের মধ্যে লুকোনো কোনো একক ছবি দেখতে চেষ্টা করেন তখন দেখবেন সবার ভিজুয়্যাল ইল্যুশন এক নয়। অপটিক্যাল ইল্যুশন নিয়ে থাকছে আমাদের ধারাবাহিক আয়োজন। এ আয়োজনে জানবো কেন ও কীভাবে এ বিভ্রমগুলো ঘটে।
ইল্যুশন অনেক রকমের রয়েছে। এর মধ্যে একটি হারম্যান গ্রিড ইল্যুশন। অপটিক্যাল ইল্যুশন সিরিজের প্রথম পর্বে থাকছে হারম্যান গ্রিড ইল্যুশন।
ছবিতে কী দেখতে পাচ্ছেন?
হারম্যান গ্রিড ১৮৭০ সালে প্রথম আবিষ্কার করেন লুদিমার হারম্যান নামে এক শরীরবিজ্ঞানী। যখন ভিউয়াররা গ্রিডের দিকে চোখ রাখেন তখন দেখতে পান প্রাতিটি করিডোরের সাদা ডটগুলোর রঙ বদলে ধূসর হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু যখন কোনো নির্দিষ্ট ডটের দিকে মনোযোগ নিবদ্ধ করেন, তখন দেখেন ডটটি সাদা রঙের। কিন্তু যখনই মনোযোগ সরে যায় তখনই মনে হয় সাদা ডটটি ধূসর রঙে পরিণত হচ্ছে।
হারম্যান গ্রিড ইল্যুশন যেভাবে কাজ করে-
প্রশ্ন হলো, কেন ব্যক্তিরা ধূসর দেখতে পান যেখানে তাদের সাদা দেখার কথা? কেন আমরা বাস্তবের চেয়ে একেবারে ভিন্ন কিছু দেখি?
গবেষকরা সনাতন পদ্ধতিতে ব্যক্তিদের ধূসর অংশ দেখার কারণ বর্ণনায় সাধারণত লেটারেল ইনহিবিশন বা পার্শ্বিক বাধাদানকে ব্যবহার করেন। লেটারেল ইনহাইবিশন উপলব্ধির অতি গুরুত্বপূর্ণ নীতি প্রকাশ করে। আমরা সব সময় বুঝি না যা দেখছি আসলেই সেখানে কী তা রয়েছে। আমাদের ভিজু্য়্যাল সিস্টেম যখন পরিবেশের প্রতি সাড়া দেয় তখন মস্তিষ্ক যা বিশ্লেষণ করে তার ওপর আমাদের উপলব্ধি নির্ভর করে।
তবে সনাতন এই ব্যাখ্যাকে ভুল বলে অভিহিত করেছেন অনেক গবেষক। ভুল হওয়ার কারণ হিসেবে গবেষকরা তিনটি বিষয় উল্লেখ করেছেন, ইল্যুশন আকারের ওপর নির্ভর করে না, বিপরীতমুখী পরিবর্তনের সঙ্গে দেখা যেতে পারে, লাইন বিকৃতির কারণে হতে পারে।
অন্য একটি ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, ইল্যুশন নির্ভর করে মৌলিক তথ্য ও কয়েকটি অনুমানের উপর। এই ব্যাখ্যাটি S1 সিম্পল সেল থিওরি নামে পরিচিত।